এইমাত্র
  • ৬ দিনে এলো ৬৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
  • নতুন বাবরি মসজিদের জন্য একজন একাই দিচ্ছেন ৮০ কোটি টাকা
  • ৪ নারী পাচ্ছেন বেগম রোকেয়া পদক
  • নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে আয়োজনে কমিশন সম্পূর্ণ প্রস্তুত, প্রধান উপদেষ্টাকে জানালেন সিইসি
  • ইরানে ম্যারাথনে হিজাব লঙ্ঘনের অভিযোগে আয়োজক গ্রেফতার
  • সৌদিতে এক সপ্তাহে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
  • ইসরায়েলের রাজনীতি থেকে কী সরে দাঁড়াচ্ছেন নেতানিয়াহু
  • পেঁয়াজ আমদানি শুরু, এক লাফে প্রতিকেজিতে দাম কমল ৩০ টাকা
  • দেশে চিকিৎসা নিয়েই সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন খালেদা জিয়া: মেডিকেল বোর্ড
  • খালেদা জিয়ার সিটি স্ক্যান সম্পন্ন, রিপোর্ট নরমাল: মেডিকেল বোর্ড
  • আজ সোমবার, ২৪ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আবহাওয়া

    আসছে একের পর এক শৈত্যপ্রবাহ

    আবহাওয়া ডেস্ক প্রকাশ: ৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৫২ পিএম
    আবহাওয়া ডেস্ক প্রকাশ: ৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৫২ পিএম

    আসছে একের পর এক শৈত্যপ্রবাহ

    আবহাওয়া ডেস্ক প্রকাশ: ৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৫২ পিএম
    সংগৃহীত

    নভেম্বরের শুরুতেই ঠাণ্ডা হাওয়া বইছে দেশের উত্তরে। সকালে ঘাসে শিশির, বাতাসে শীতের ইঙ্গিত। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস বলছে—এই শীত কেবল আগেভাগেই নয়, বরং হবে দীর্ঘ ও তীব্র।

    রবিবার (২রা নভেম্বর) দিবাগত রাতে প্রকাশিত মৌসুমি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, নভেম্বর থেকে জানুয়ারির মধ্যে অন্তত ১০টি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। এর মধ্যে তিনটি হতে পারে তীব্র মাত্রার, যেখানে তাপমাত্রা নেমে আসবে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত।

    আবহাওয়াবিদ মমিনুল ইসলাম জানান, ‘নভেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে। একই সঙ্গে সাগরে দুই থেকে চারটি লঘুচাপ তৈরি হতে পারে, যার মধ্যে দুটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা আছে।’

    শীতের এই সময়টিতে শুধু তাপমাত্রা কমবেই না, সঙ্গে বাড়বে কুয়াশা আর ভেজা ঠাণ্ডার দাপট। বিশেষ করে দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের মানুষকে পড়তে হতে পারে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে। কৃষক, দিনমজুর, বৃদ্ধ ও শিশুরা থাকবে সবচেয়ে ঝুঁকিতে।

    পূর্বাভাস অনুযায়ী, ৪ থেকে ৭টি মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে, আর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে দেখা দিতে পারে দুই থেকে তিনটি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ।

    অন্যদিকে, নভেম্বর মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকায় কৃষি কার্যক্রম ও দৈনন্দিন জীবনেও প্রভাব পড়তে পারে। এই সময় সাগরে তিনটি লঘুচাপ তৈরি হতে পারে, যার মধ্যে একটি নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। এই মাসেই দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে কমতে শুরু করবে।

    আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শীতের সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়তে পারে দেশের উত্তর ও হিমালয়সংলগ্ন এলাকায়। বিশেষ করে পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, রংপুর, কুড়িগ্রাম, নওগাঁ, নাটোর ও রাজশাহী অঞ্চলে কনকনে ঠাণ্ডা নেমে আসতে পারে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত। এ সময় দেশের বেশির ভাগ স্থানে মাঝারি থেকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বইবে।

    এসএম

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…