এইমাত্র
  • সেই তাপসী তাবাসসুমের বিরুদ্ধে এবার মামলা
  • ইসরায়েলে হামলার ১০টি পরিকল্পনা প্রস্তুত রেখেছে ইরান
  • এবার পূজায় কোন শঙ্কা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • বিমান হামলায় হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডার সুহাইল নিহত, দাবি ইসরাইলের
  • সাড়ে ৪ কোটি পিস ডিম আমদানির অনুমতি
  • শেখ হাসিনা কোথায় আছেন, জানে না সরকার: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • সীমান্ত এলাকায় পূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিজিবির ফোন নম্বর
  • শেবাচিম হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
  • আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় দ. কোরিয়ার সহায়তা চাইলেন জামায়াত আমির
  • আবারও কর্মবিরতিতে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের নার্সরা
  • আজ মঙ্গলবার, ২৩ আশ্বিন, ১৪৩১ | ৮ অক্টোবর, ২০২৪

    করপোরেট সংবাদ

    বেস্ট রিটেইল অর্গানাইজেশন অফ দ্য ইয়ার পুরস্কার জিতল ‘স্বপ্ন’
    বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম ও বাংলাদেশ রিটেইল ফোরামের উদ্যোগে শনিবার (৫ অক্টোবর) রাজধানীর লা মেরিডিয়ান হোটেলে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ রিটেইল অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪-এর দ্বিতীয় আসর।  আর এই আসরে স্বপ্ন (এসিআই লজিস্টিকস লিমিটেড) বেস্ট অ্যাকুজিশন স্ট্যাটেজি, মোস্ট অ্যাডমাইরড রিটেইলার-নিউ মার্কেট পেনেট্রাশন, মোস্ট সাসটেইনাবল রিটেইল ইনিশিয়েটিভ এবং বেস্ট রিটেইল অর্গানাইজেশন অফ দ্য ইয়ার শীর্ষক চারটি পুরস্কার জিতেছে। আয়োজনটির অন্যতম আকর্ষণ ছিল এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। কী নোট সেশনে বক্তব্য রাখেন এসিআই লজিস্টিকস লিমিটেড (স্বপ্ন)-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির।স্বপ্ন এর পক্ষ থেকে ‍পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- এসিআই লজিস্টিকস লিমিটেডের বিজনেস ডিরেক্টর সোহেল তানভীর খান, স্বপ্ন’র হেড অব বিজনেস (কোম্পানী গুডস) সালাহ উদ্দিন মিসবাহ, হেড অফ বিজনেস-কমোডিটি নিয়াজ মোর্শেদ, হেড অব প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড ক্যাটাগরি গাজী মুজিবর রহমান, হেড অব প্রকিউরমেন্ট মিরন হোসেন, হেড অব বিজনেস এক্সপানশন জহিরুল ইসলাম, হেড অব বিজনেস এক্সপ্যানশন মো. শামছুজ্জামান, বিজনেস অ্যানাইলাইটিকস লিড শেহজাদ আর মাজিদ, হেড অব বিজনেস (লাইফস্টাইল) তানজিনা আক্তার, ইভেন্টস এন্ড বি.টি.এল এক্টিভেশন ম্যানেজার আফজাল এইচ খান, রিজিওনাল ম্যানেজার অফ অপারেশনস কামরুজ্জামান স্বাধীন, সাব্বির হোসাইন, মিডিয়া অ্যান্ড পিআর ম্যানেজার মো: কামরুজ্জামান মিলু।উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে যাত্রা শুরু করে সুপারশপ ‘স্বপ্ন’। প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষক, সরবরাহকারীদের সঙ্গে গ্রাহকের মেলবন্ধন তৈরি হচ্ছে স্বপ্নের চেইন শপের মাধ্যমে। দেশব্যাপী এখন স্বপ্ন’র ৫০০ এর বেশি আউটলেট রয়েছে। এর আগে সুপারব্র্যান্ডস বাংলাদেশের অধীনে ২০১৮ ও ২০২০-২১,২২-২৩ সালে ‘সুপারব্র্যান্ড’ হিসেবে পুরস্কার জিতেছে ‘স্বপ্ন’। এছাড়া স্বপ্ন ‘ষষ্ঠ এশিয়া মার্কেটিং এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ শীর্ষক পুরস্কার জিতেছে, যা এশিয়ার ‘মার্কেটিং কোম্পানি অব দ্য ইয়ার ২০২০’ নামে স্বীকৃত। জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, সিঙ্গাপুর, চীন, থাইল্যান্ড, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়ার মত শক্তিশালী মোট ১৮টি দেশের শীর্ষস্থানীয় মার্কেটিং কোম্পানীর সাথে প্রতিযোগিতা করে এই পুরস্কার অর্জন করেছে বাংলাদেশের ‘স্বপ্ন’। এছাড়া টানা ৭ বার সেরা সুপারমার্কেট ব্র্যান্ড ‘স্বপ্ন’।এসএফ 
    RBIMCO BGFI ফান্ডের ইউনিটহোল্ডারদের জন্য বিজ্ঞপ্তি
    রয়্যাল বেঙ্গল ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্ট কো: লি: দ্বারা পরিচালিত আরবিআইএমসিও বিজিএফআই (RBIMCO BGFI) ফান্ডের ইউনিটহোল্ডারদের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি পিএলসি।সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আহমেদ সাইফুদ্দিন চৌধুরী স্বাক্ষরিত এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।এতে বলা হয়, রয়্যাল বেঙ্গল ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্ট কো: লি: দ্বারা পরিচালিত আরবিআইএমসিও বিজিএফআই ফান্ড (RBIMCO BGFI) ফান্ডের ট্রাস্টি হিসেবে বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি পিএলসি ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড আপনাকে জানাতে চায় যে, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) তাদের পত্র নং-এর মাধ্যমে উপরে উল্লিখিত তহবিল বন্ধ করার অনুমোদন দিয়েছে।BSEC/MF & SPV/MF-210120191130 তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪।আরবিআইএমসিও বিজিএফআই ফান্ডের ট্রাস্টি হিসেবে বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি পিএলসি সংশ্লিষ্ট সকলকে তাদের দাবি জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছে তহবিল থেকে লভ্যাংশ ফেরত বা অন্য কোনো দাবির জন্য। আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে সম্পূর্ণ বিবরণসহ বাংলাদেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি পিএলসি, ট্রাস্টি বিভাগ, ১ম তলা, ৪২ দিলকুশা সি/এ, ঢাকা-১০০০ ঠিকানায় ট্রাস্টির কাছে এ দাবি জমা দিতে হবে।উল্লিখিত তারিখের পরে প্রাপ্ত কোনো দাবি গ্রহণ করা হবে না বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
    ৮০০ কোটি টাকা পাচারের খবর অসত্য এবং কাল্পনিক: ইডরা
    সম্প্রতি একাধিক জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘৮০০ কোটি টাকা হাতিয়ে পুরোটাই পাচার' শীর্ষক শিরোনামের প্রকাশিত সংবাদকে অসত্য, অনুমাননির্ভর ও কাল্পনিক অভিহিত করে প্রতিবাদ জানিয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অধীন বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (ইডরা)। গত ২২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের বীমা খাত উন্নয়ন প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক (উপসচিব) এস. এম. আনিসুজ্জামানের স্বাক্ষরিত একটি প্রতিবাদলিপি পাঠানো হয়েছে। এতে যাচাই-বাছাই না করে বাংলাদেশের বীমা খাত উন্নয়ন প্রকল্পের নামে প্রতিবেদন তৈরি করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়। বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরে প্রতিবাদলিপিতে ইডরা বলছে, বিশ্বব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অধীন বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন বাংলাদেশের বীমা খাত উন্নয়ন প্রকল্পের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রকল্পের বাস্তবায়নকাল ২০২৮ সালের ০১ জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এবং মোট প্রাক্কলিত ব্যয় ১৯৪০ কোটি টাকা। প্রকল্পের আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত ক্রমপুঞ্জিত আর্থিক ব্যয় ৫২৫.৪১ কোটি টাকা। যার মধ্যে সরকারের কোষাগারে ভ্যাট, আয়কর, কাস্টম ডিউটি ​​ট্যাক্স বাবদ প্রায় ৮২ কোটি টাকা জমা প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া প্রকল্পের আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত রাজস্ব ব্যয় ১০৪.২৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ সরকারের কোষাগারে জমাকৃত এবং রাজস্ব ব্যয় বাবদ মোট ১৮৬.২৩ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। প্রকল্পের ক্রমপুঞ্জিত ব্যয়কৃত হতে অবশিষ্ট ৩৩৯.১৮ কোটি টাকা প্রকল্পের বিভিন্ন প্যাকেজের সংশ্লিষ্ট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে পরিশোধ করা হয়েছে। এখানে উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ সরকারের বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্প অডিট অধিদপ্তর কর্তৃক প্রতি অর্থবছরে অভিট সম্পাদন করে অডিট প্রতিবেদন বিশ্বব্যাংকে প্রেরণ করা হয়েছে। এছাড়াও বিশ্বব্যাংক প্রকল্পে সময়ে সময়ে বিশেষ অডিট কার্যক্রম পরিচালনা করে যার মধ্যে প্রকল্পের কোন কাজের অনিয়ম বা কোন দুর্নীতি পরিলক্ষিত হয়নি। প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন মাসিক ও ত্রৈমাসিক বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়-অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করা হয়ে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিন, ডেইলি সান এবং বাংলানিউজ২৪.কম পত্রিকার গত ১৯ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত প্রতিবেদনে প্রকল্প হতে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে পাচার করেছে মর্মে উল্লেখ করা হয়েছে। অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানানো যাচ্ছে যে যেখানে প্রকল্পের মোট ব্যয় ৫২৫.৪১ কোটি টাকা সেখান থেকে কীভাবে ৮০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে পাচার করা হয়েছে মর্মে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। তাছাড়াও উক্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে সিন্ডিকেট করে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেয়া হয়েছে। যা অসত্য এবং কাল্পনিক। এসময় স্মার্ট টেকনোলজি বিডি লিমিটেডের বিরুদ্ধে কাজ না করেই পুরো টাকা তুলে নেওয়ার যে অভিযোগ উঠেছে সেটিও প্রত্যাখ্যান করেছে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (ইডরা)। প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, প্রকল্পের প্যাকেজ নং: G2-2 এর আওতায় আইটি ইকুইপমেন্ট সরবরাহের নিমিত্ত সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড- এর সাথে প্রকল্পের চুক্তি সম্পাদিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড সকল কার্যক্রম সম্পাদন করেছে। যা প্রকল্পের স্টেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠান বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স একাডেমি, সাধারণ বীমা কর্পোরেশন এবং জীবন বীমা কর্পোরেশন কর্তৃক পৃথক পৃথক Goods Receiving Committee দ্বারা গ্রহণপূর্বক প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বুঝে নেয়া হয়েছে এবং প্যাকেজ নং: G-33 এর চুক্তি অনুযায়ী তস্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড শতভাগ পণ্য ডেলিভারি সম্পন্ন করেছে। কিন্তু প্রকল্পের স্টেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠান বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ, সাধারণ বীমা কর্পোরেশন এবং জীবন বীমা কর্পোরেশনের সাবস্টেশনে বিদ্যুৎ সরবরাহ না পাওয়ার কারণে মালামাল ইনস্টলেশন ও কনফিগারেশন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়নি। মালামাল ইনস্টলেশন ও কনফিগারেশন পরবর্তীতে পৃথক পৃথক Goods Receiving Committee দ্বারা মালামাল বুঝে নেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সন্তোষজনকমর্মে গৃহীত হলে সে প্রেক্ষিতে চুক্তি অনুযায়ী বিল পরিশোধ করা হবে।এছাড়া বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স একাডেমিতে প্রকল্পের প্যাকেজ নং: G3-2 এর আওতায় Setting up Research center and Server room এর কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে। পরবর্তীতে Goods Receiving Committee দ্বারা গ্রহণপূর্বক বুঝে নেয়া হয়েছে।
    টাকা লোপাটের খবর অসত্য ও বিভ্রান্তিকর: স্মার্ট টেকনোলজিস
    সম্প্রতি একাধিক জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘৮০০ কোটি টাকা হাতিয়ে পুরোটাই পাচার' শীর্ষক শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। যেখানে ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য সরবরাহকারী ও সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড-এর নামে বিভিন্ন ভুল তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। ফলে প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে কর্তৃপক্ষ তাদের বক্তব্য জানিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, প্রতিবেদনে যে প্রকল্পগুলোর কথা উল্লেখ করা হয়েছে তার মধ্যে স্মার্ট টেকনোলজিস বিশ্বব্যাংক এর প্রকল্প নাম্বার জি২-২ এবং জি-৩৩ এর সঙ্গে যুক্ত। এই প্রকল্পগুলোর অর্থায়ন এবং মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় সরাসরি যুক্ত বিশ্বব্যাংক। এর মধ্যে জি২-২ প্যাকেজের কাজ শতভাগ সম্পন্ন করে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানকে বুঝিয়ে দিয়েছেন তারা এবং জি-৩৩ প্যাকেজের কাজ ৯৫% সম্পন্ন করেছে, বাকি ৫% কাজও বর্তমানে চলমান রয়েছে। স্মার্ট টেকনোলজি'র দাবি, ২০২২ সালের ৩০ মার্চ বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রন কর্তৃপক্ষ স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড'কে আইটি এন্ড সাপোর্টিং নেটওয়ার্ক ইনফ্রাসট্রাকচার সিস্টেমস, সার্ভার এন্ড স্টোরেজ (একটিভ এন্ড প্যাসিভ) ফর জেবিসি, এসবিসি, বিআইএ এন্ড আইডিআরএ (প্যাকেজ নং জি২-২) এর নোটিফিকেশন অব এওয়ার্ড প্রদান করে। প্রকল্পের চুক্তিপত্র অনুযায়ী আর্থিক মূল্য ছিল ১ কোটি ৩ লাখ ৩ হাজার সাতশ' মার্কিন ডলার এবং ২ কোটি তেষট্টি লাখ নিরানব্বই হাজার আটশ' আঠার টাকা। এই প্রকল্পে অতিরিক্ত কোনো অর্থ স্মার্ট টেকনোলজিসকে বরাদ্দ দেয়া হয়নি। সুতরাং, প্রতিবেদনে উল্লেখিত অতিরিক্ত আড়াই কোটি টাকা স্মার্ট টেকনোলজিসকে বরাদ্দ দেয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ ভুল তথ্য।জানা গেছে, উক্ত জি২-২ প্যাকেজ এর চুক্তিপত্র অনুযায়ী শতভাগ ডেলিভারি, ইনস্টলেশন এবং হস্তান্তর সম্পন্ন করা হয়েছে, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ যার কার্যক্রম সমাপ্তি সংক্রান্ত সনদ ইস্যু করেছে। প্রকল্পের বাস্তবায়ন পর্যায়ে বিশ্বব্যাংকের বিদেশি প্রতিনিধিদল একাধিকবার সরেজমিনে প্রকল্প পরিদর্শন করেন এবং প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন। এরপর প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্পন্ন হলে, আবারও বিশ্বব্যাংকের বিদেশি প্রতিনিধিগণ প্রকল্প পরিদর্শন করেন। এই প্যাকেজের আওতায় প্রত্যেকটি উপকারভোগী প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি করে ডাটা সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে যা টায়ার ফোর ডাটা সেন্টার বাংলাদেশ হাইটেক পার্কে অবস্থিত। উপরন্তু, প্রত্যেকটি উপকারভোগী প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি করে নেটওয়ার্ক অপারেশন সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে যা প্রত্যেকটি উপকারভোগী প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয়ে অবস্থিত। ইতোমধ্যেই প্যাকেজ-এর উপকারভোগী প্রতিষ্ঠানসমূহ-সাধারণ বীমা কর্পোরেশন, জীবন বীমা কর্পোরেশন, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এবং বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স একাডেমী এটি ব্যবহার করছে।স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) জানায়, ২০২৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি তারিখে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড'কে আইটি এন্ড সাপোর্টিং পাওয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডিআর (একটিভ এন্ড প্যাসিভ) ফর আইডিআরএ, জেবিসি এন্ড এসবিসি (প্যাকেজ নং: জি-৩৩) এর নোটিফিকেশন অব এওয়ার্ড প্রদান করে। প্রকল্পের কার্যাদেশ অনুযায়ী আর্থিক মূল্য ছিল ছিয়ানব্বই লাখ পঁচাশি হাজার সাতশ' পঁচিশ মার্কিন ডলার এবং ৬ কোটি বাহাত্তর লাখ ১২ হাজার আটশ' পাঁচ টাকা।উক্ত জি-৩৩ প্যাকেজ এর চুক্তিপত্র অনুযায়ী স্মার্ট টেকনোজিস শতভাগ পণ্য ডেলিভারি এবং ইনস্টলেশন সম্পন্ন করেছে। কিন্তু, উপকারভোগী প্রতিষ্ঠান সাধারণ বীমা কর্পোরেশন, জীবন বীমা কর্পোরেশন এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এর নির্ধারিত প্রকল্প স্থানে যথাসময়ে বিদ্যুত সরবরাহ না পাওয়ার কারণে হস্তান্তর প্রক্রিয়া বিলম্বিত হয়। অতি সম্প্রতি সাধারণ বীমা কর্পোরেশন এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এর নির্ধারিত স্থানে বিদ্যুত সরবরাহ পাওয়ার পর চুড়ান্ত কনফিগারেশন কার্য চলমান রয়েছে। অন্যদিকে, জীবন বীমা কর্পোরেশন এর নির্ধারিত প্রকল্প স্থানে এখনো পর্যন্ত বিদ্যুত সংযোগ স্থাপিত না হওয়ায় কনফিগারেশনের কাজ বিলম্বিত হচ্ছে। উল্লেখ্য, এই বিদ্যুত সরবারহের কাজ স্মার্ট টেকনোলজিস এর এখতিয়ারের মধ্যে নেই। তাই, বিদ্যুত পাওয়ার সাথে সাথেই চুড়ান্ত কনফিগারেশন সম্পন্ন করে পুরো প্রকল্প হস্তান্তরে স্মার্ট টেকনোলজিস সচেষ্ট।চুক্তিপত্র অনুযায়ী, শতভাগ পণ্য সরবরাহ এবং ইনস্টলেশন সম্পন্ন করা সত্ত্বেও, স্মার্ট টেকনোলজিস উক্ত প্রকল্পের আর্থিক মূল্য ছিয়ানব্বই লাখ পঁচাশি হাজার সাতশ' পঁচিশ মার্কিন ডলার এর বিপরীতে মাত্র ৮০ শতাংশ এবং ৬ কোটি বাহাত্তর লাখ ১২ হাজার আটশ' পাঁচ টাকার বিপরীতে মাত্র ১০ শতাংশ পেমেন্ট এখন পর্যন্ত গ্রহণ করেছে। বলে রাখা ভালো, বিদ্যুত সংক্রান্ত কারণে প্রকল্প হস্তান্তর প্রক্রিয়া বিলম্বিত হওয়ায়, ইতোমধ্যেই টাইম এক্সটেনশন অনুমোদন দেয়া হয়েছে। সুতরাং, প্রকল্পের ২০ শতাংশের কম কাজ সম্পন্ন করে পুরো অর্থ তুলে নেয়ার তথ্যটি সম্পূর্ণ ভুল, কল্পনাপ্রসূত এবং বিভ্রান্তিকর। এছাড়াও, প্রতিবেদনের অন্য একটি স্থানে যে অতিরিক্ত ২ কোটি ৩১ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়ার কথা বলা হয়েছে, সেটিও সম্পূর্ণ ভুল। ফলে প্রকাশিত প্রতিবেদনের কারণে সৃষ্ট নেতিবাচক ধারণা নিরসনে সঠিক তথ্য প্রকাশ করা জরুরি বলে মনে করে স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড। এ প্রসঙ্গে স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড- এর পরিচালক (এন্টারপ্রাইজ এন্ড সফটওয়্যার) আবু মোস্তফা চৌধুরী বলেন, স্মার্ট টেকনোলজিস নিজস্ব দক্ষতা এবং পরিশ্রম দিয়ে পরিচালিত প্রতিষ্ঠান যা কখনোই রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে কোনো প্রকার প্রকল্পের কাজ করেনি। এখন পর্যন্ত দেশের সরকারি ও বেসরকারি খাতের অসংখ্য প্রকল্প নিষ্ঠার সাথে সম্পন্ন করেছি এবং কোথাও কোনো কাজ অসম্পন্ন রাখিনি আমরা। সম্প্রতি স্মার্ট টেকনোলজিসকে জড়িয়ে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে, সেটি অত্যন্ত দুঃখজনক। আবু মোস্তফা আরও বলেন, প্রতিবেদনে যে ৮০০ কোটি টাকার প্রকল্পগুলোর কথা উল্লেখ করা হয়েছে, সেখানে কমপক্ষে ১০টি প্রকল্প অন্তর্ভূক্ত। তার মধ্যে স্মার্ট টেকনোলজিস শুধুমাত্র বিশ্বব্যাংক এর প্রকল্প নাম্বার জি২-২ এবং জি-৩৩ এর সাথে যুক্ত। এই প্রকল্পগুলোর অর্থায়ন এবং মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় সরাসরি যুক্ত বিশ্বব্যাংক। এর মধ্যে জি২-২ প্যাকেজের কাজ আমরা শতভাগ সম্পন্ন করে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানকে বুঝিয়ে দিয়েছি এবং চুক্তি অনুযায়ী তার পেমেন্ট গ্রহণ করেছি। তাই আমাদের প্রতিষ্ঠানকে জড়িয়ে ভুল তথ্যে ভরা প্রতিবেদনের ফলে আমাদের সুনাম মারাত্মকভাবে ক্ষুন্ন হয়েছে। আমরা আশা করবো, ভবিষ্যতে যেকোন তথ্য সঠিকভাবে বিচার বিশ্লেষন করে যেন যেকোন প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য সরবরাহকারী ও সেবা প্রদানকারী একটি প্রতিষ্ঠান স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড। বিগত ২৫ বছর ধরে অত্যন্ত সুনামের সাথে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কাজ করে যাচ্ছে তারা। বিশ্বের প্রায় ৮০টিরও বেশি স্বনামধন্য আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অফিসিয়ালি যুক্ত স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড। গ্রাহক সেবা নিশ্চিতে দেশের প্রতিটি বিভাগীয় শহরসহ বৃহৎ জেলা শহরগুলোতে রয়েছে নিজস্ব শাখা অফিস। সারাদেশে ২৫০০-এর অধিক প্রতিষ্ঠানকে পণ্য সরবরাহ এবং বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করতে স্মার্ট টেকনোলজিসের রয়েছে ২০০০-এর অধিক কর্মী, যা বাংলাদেশের আর কোন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে নেই। 
    ‘সেস লেডি’ এবার যাত্রা শুরু করলো বাংলাদেশে
    বাংলাদেশের প্রসাধনী বাজারে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড ‘সেস লেডি’। Be Yourself- স্লোগান নিয়ে সম্প্রতি ঢাকায় ব্র্যান্ডটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে, যেখানে তারা তাদের প্রসাধনী পণ্যে বিশুদ্ধতা এবং প্রাকৃতিক যত্নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ত্বকের যত্ন ও রূপচর্চায় প্রাকৃতিক উপাদানের গুরুত্ব এবং কেমিক্যালমুক্ত পণ্য ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে 'সেস লেডি' সবার জন্য স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ পণ্য সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রতিষ্ঠানটির সিইও কবির হোসেন বলেছেন, ত্বককে সুন্দর রাখার জন্য প্রাকৃতিক উপাদানসমৃদ্ধ প্রসাধনী ব্যবহার করা উচিত। অনিরাপদ রূপচর্চা আসল সৌন্দর্য কেড়ে নিতে পারে। অধিকাংশ প্রসাধনীতে ব্যবহৃত কেমিক্যাল ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি করে, যা দীর্ঘমেয়াদে ত্বকের বার্ধক্য এবং অন্যান্য জটিলতাও সৃষ্টি করতে পারে। তবে ‘সেস লেডি’ এ সমস্যাগুলোকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে প্রতিটি পণ্য FDA অনুমোদিত এবং শতভাগ পরীক্ষিত উপাদান দিয়ে তৈরি করছে। বিশ্বব্যাপী ২৫টিরও বেশি দেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করা ‘সেস লেডি’ তাদের গুণগত মান বজায় রেখেই প্রসাধনী বাজারে প্রতিযোগিতা করছে। পণ্যগুলো প্রাকৃতিক উপাদান ও স্বাস্থ্যসম্মত প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত হওয়ায় ভোক্তাদের আস্থা অর্জন করেছে। ব্র্যান্ডটির প্রধান লক্ষ্য হলো, বাজারে ভেজাল ও ক্ষতিকারক উপাদানযুক্ত প্রসাধনী থেকে মানুষকে সচেতন করে তাদের কাছে নিরাপদ ও কার্যকর পণ্য পৌঁছে দেওয়া। তিনি আরও বলেন, আমরা রং ফর্সা করার গ্যারান্টি দিচ্ছি না, তবে আমাদের পণ্যগুলো ব্যবহারকারীর ত্বকের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তুলবে। প্রতিটি পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করা হয়েছে এবং দীর্ঘ সময় ধরে এটি কার্যকর থাকবে। সেস লেডির পণ্য ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রাহকরা তাদের সৌন্দর্য এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী হতে পারবেন। দেশের বাজারে বেশিরভাগ কসমেটিকস পণ্য নকল এবং ক্ষতিকারক উপাদান দিয়ে তৈরি হচ্ছে বলে এক সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে। এ কারণে সঠিক এবং নিরাপদ প্রসাধনী পণ্যের চাহিদা বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে 'সেস লেডি'র মতো নির্ভরযোগ্য ব্র্যান্ড গ্রাহকদের জন্য একটি নিরাপদ ও আস্থার বাতিঘর হয়ে উঠবে। প্রতিষ্ঠানটি গুণগত মানে কোনরূপ আপোষ না করেই বিশ্বমানের পণ্য বাংলাদেশি ভোক্তাদের জন্য সহজলভ্য করে তুলেছে।‘সেস লেডি’র পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ত্বকের যত্নে বিভিন্ন ধরণের মেকআপ প্রোডাক্ট, যেমন ফাউন্ডেশন, লিপস্টিক, ফেস পাউডার, ব্লাশ, লিপ বাম, বিব কুশন, কালার কারেকশন, কনসিলার, লিপলাইনার, আইব্রাও জেল, আইশ্যাডো এবং অন্যান্য প্রসাধনী সামগ্রী। প্রতিটি পণ্যই গ্রাহকদের প্রয়োজনীয়তা মাথায় রেখে তৈরি করা হয়েছে এবং এর অনন্য বৈশিষ্ট্য হলো এর দীর্ঘস্থায়ীত্ব এবং কার্যকারিতা। বিশ্ববাজারে সেস লেডির প্রসাধনী পণ্যগুলো ইতোমধ্যেই গ্রাহকদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। বাংলাদেশের প্রসাধনী বাজারে প্রতিযোগিতার মধ্যে টিকে থাকার পাশাপাশি তারা নতুন মানদণ্ড তৈরি করার প্রতিশ্রুতি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। ‘সেস লেডি’র অনলাইন প্ল্যাটফর্ম https://www.sacelady.com.bd/থেকে সহজেই তাদের পণ্য কেনা যাবে, যা গ্রাহকদের আরও বেশি স্বাচ্ছন্দ্য দেবে। সৌন্দর্যের চাবিকাঠি শুধু বাহ্যিক নয়, বরং এটি একটি সুস্থ জীবনযাপনের অংশ। ‘সেস লেডি’ সেই চেতনাকেই তুলে ধরে, তাদের পণ্যের মাধ্যমে গ্রাহকদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে আরও ফুটিয়ে তুলতে সাহায্য করে।
    এনআরবি ইসলামিক লাইফের মতিঝিল কর্পোরেট অফিসে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
    এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এর মতিঝিল কর্পোরেট অফিসে ১৬ সেপ্টেম্বর, প্রশিক্ষণ কর্মশালা-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়। প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব মো: শাহ্ জামাল হাওলাদার, বিশেষ অতিথি ছিলেন জনাব এইচ. এম. মিলন রহমান, এসইভিপি (সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং) এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করেন প্রশিক্ষণ ও গবেষণা বিভাগীয় প্রধান জনাব মো. মাহমুদুল ইসলাম।উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জনাব মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক, ইভিপি (সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং) মতিঝিল কর্পোরেট অফিস, ঢাকা।এসএফ 
    তিতাস গ্যাসের পরিচালক হলেন মতিউর রহমান চৌধুরী
    তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশনের পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দৈনিক মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী। একই পদে নিয়োগ পেয়েছেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির স্কুল অব বিজনেস এডুকেশনের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসা।আজ রবিবার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের প্রশাসন-২ অধিশাখা থেকে জারি করা অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ ফারুক হোসেন স্বাক্ষরিত আদেশে বলা হয়, পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত দৈনিক মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী এবং ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির স্কুল অব বিজনেস এডুকেশনের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মুসাকে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসির (টিজিটিডিপিএলসি) পরিচালক করা হলো।যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে জারি করা এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও অফিস আদেশে বলা হয়।এফএস
    আইডিআরএ’র নতুন চেয়ারম্যানকে এনআরবি ইসলামিক লাইফের ফুলেল শুভেচ্ছা
    ড. এম আসলাম আলম, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) এর চেয়ারম্যান হিসেবে নবনিযুক্ত হওয়ায় এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এর পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান প্রতিষ্ঠানের ভাইস চেয়ারম্যান এম মাহফুজুর রহমান এবং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো: শাহ্ জামাল হাওলাদার।এই সময় উপস্থিত ছিলেন এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এর সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং বিভাগের এসইভিপি শরীফ মো. শহীদুল ইসলাম, এইচ. এম. মিলন রহমান, উন্নয়ন প্রশাসন প্রধান মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আল যুবায়ের এবং প্রশিক্ষণ ও গবেষণা প্রধান মো. মাহমুদুল ইসলাম।এসএফ 
    এনআরবি ব্যাংকের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারেক রিয়াজ খান
    সম্প্রতি এনআরবি ব্যাংক পিএলসি.-তে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে ৩ বছরের মেয়াদে যোগদান করেছেন তারেক রিয়াজ খান। এনআরবি ব্যাংক পিএলসিতে যোগদানের আগে, তারেক রিয়াজ খান পদ্মা ব্যাংক পিএলসি-এর এমডি এবং সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।১৯৯৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মার্কেটিংয়ে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করার পর, তারেক একাধিক ন্যাশনাল ও মাল্টি-ন্যাশনাল প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। দীর্ঘ ৩০ বছরের বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে তারেক রিয়াজ ১৯৯৭ সালে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে ট্রেইনি অফিসার হিসেবে তার ব্যাংকিং ক্যারিয়ার শুরু করেন এবং ১৬ বছর সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট পদসহ বিশেষ করে রিটেইল এবং ব্রাঞ্চ ব্যাংকিংয়ের ডোমেনে দায়িত্ব পালন করেন।এছাড়াও তিনি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি এবং মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি-তে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সিওও এবং ক্যামেলকো হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও ব্যাংক আলফালাহ বাংলাদেশের রিটেইল ব্যাংকিং এবং ব্র্যাঞ্চ-এর কান্ট্রি হেড হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।তারেক রিয়াজ খান বিভিন্ন ব্যাংকে একাধিক সাংগঠনিক কাঠামো পরিবর্তনের উদ্যোগের নেতৃত্ব দিয়েছেন, যার মধ্যে ব্যবসা সম্প্রসারণ, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, অপারেশন, সাপোর্ট ফাংশন, প্রযুক্তি এবং এইচআর-এর নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে মৌলিক উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সাথে থাকাকালীন তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভারত এবং মালয়েশিয়াতে অ্যাটাচমেন্ট এক্সপোজার ছিলেন। ব্যাংক আলফালাহ বাংলাদেশ অপারেশনে থাকাকালীন পাকিস্তানেও তার অ্যাটাচমেন্ট এক্সপোজার ছিল। 
    বন্যার্তদের মাঝে এনআরবি ইসলামিক লাইফের ত্রাণ বিতরণ
    নোয়াখালী, ফেনী ও কুমিল্লায় স্মরণকালের সাম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যায় পানিবন্দিদের মাঝে ব্যাপক ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স। জেলাগুলোর প্রত্যন্ত এলাকায় সড়ক যোগাযোগ বিপর্যস্ত হওয়া সত্ত্বেও বিশেষ ব্যবস্থায় পানিবন্দিদের কাছে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছেন বীমা কোম্পানিটির কর্মীরা। বন্যার্ত এলাকায় বিশেষ করে নোয়াখালীর বিভিন্ন উপজেলার গ্রামগুলো এখনও পানির নিচে। বড় নদী না থাকায় এসব গ্রাম থেকে পানি দ্রুত নামতে পারছে না। ফলে এখনো যান চলাচলের উপযোগি নয়, এ ধরনের এলাকায় কোম্পানির একদল সাহসী ও উদ্যোমী বীমা কর্মকর্তা নিজ নিজ টিমের সদস্যদের নিয়ে ত্রাণ সামগ্রী মাথায় করে হাটু থেকে কোমর পানি ভেঙে বন্যার্তদের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেন। কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শাহ্ জামাল হাওলাদার ত্রাণ কার্যক্রম মনিটর করেন। তিনি জানান, এই মানবিক কর্মকাণ্ডে তার কোম্পানির নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারি আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করেছেন। তিনি আরও জানান, এনআরবি ইসলামিক লাইফ দেশের যেকোনো প্রয়োজনে জনগণের পাশে আছে এবং থাকবে।
    সেনাবাহিনীর কাছে বন্যার্তদের জন্য ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিলো ‘স্বপ্ন’
    বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণের লক্ষ্যে কাজ করছে বাংলাদেশের অন্যতম রিটেইল চেইন শপ ‘স্বপ্ন’।শনিবার (২৪ আগস্ট) বিকেলে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টের ৩৫ ব্যাটালিয়নের কর্মকর্তাদের হাতে বন্যার্তদের জন্য ত্রাণ বিতরণ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এসময় স্বপ্নর বেশ কয়েকজন কর্মী ত্রাণসামগ্রী সেনবাহিনীর কর্মকর্তার হাতে তুলে দেন।স্বপ্ন কর্তৃপক্ষ জানায়, স্বপ্ন একটি মানবিক ব্র্যান্ড। যখনই কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা খারাপ সময় আসে তখনই মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে আসছে স্বপ্ন। সেই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে এবার বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।প্রসঙ্গত, খাবার পানি, মুড়ি, বিস্কুট, মশার কয়েলসহ প্রয়োজনীয় বেশকিছু খাবারপণ্য স্বপ্ন’র পক্ষ থেকে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
    দেড় বছর পর প্রকাশের অনুমতি পেল দৈনিক দিনকাল
    প্রকাশের অনুমতি পেয়েছে দৈনিক দিনকাল পত্রিকাটি। রবিবার (১১ আগস্ট) ঢাকা জেলা আনিসুর রহমান স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে এ অনুমতি দেয়া হয়েছে। অফিস আদেশে বলা হয়, তথ্যের অবাধ প্রবাহ, বাক স্বাধীনতা ও পত্রিকা সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক কর্মচারীদের স্বার্থ বিবেচনায় অনুমতি দেয়া হলো। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান পত্রিকাটির প্রকাশক হিসেবে রয়েছেন। জানা যায়, এর আগে ২০২২ সালের ২৬ ডিসেম্বর পত্রিকাটির প্রকাশনা অনুমতি বাতিল করেছিল সরকার। বাতিল আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে দৈনিক দিনকালের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ড. রেজোয়ান সিদ্দিকী প্রেস আপিল বোর্ডে আপিল করেন। পরবর্তী বছর ১৯ ফেব্রুয়ারি বোর্ড বাতিলের রায় বহাল রাখে। দৈনিকটির ব্যবস্থাপনা সম্পাদক শামছুর রহমান শিমুল বিশ্বাস এ বাতিল আদেশ স্থগিত চেয়েছিলেন।শিমুল বিশ্বাসের আবেদনের ভিত্তিতে এখন অনুমতি দেয়া হলো।রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পত্রিকাটির বিশেষ প্রতিবেদক ও বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমনকে অফিস আদেশ বুঝিয়ে দেওয়া হয়। এসময় জেলা প্রশাসনকে দৈনিক দিনকালের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ দেন তিনি। এক প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিক আতিকুর রহমান রুমন বলেন, ‘দৈনিক দিনকাল আবারো প্রকাশিত হচ্ছে, এর চেয়ে বড় আনন্দের খবর আজকে আর নেই।আমরা আশা করছি, দেশে বন্ধ থাকা অন্যান্য গণমাধ্যমগুলোও অচিরেই প্রকাশনায় ও সম্প্রচারে ফিরে আসবে  ইনশাআল্লাহ।এফএস
    বেসিস-এর ফিনটেক স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান হলেন নগদের এলিট
    বাংলাদেশের অন্যতম সেরা এমএফএস ও ফাস্টেট ইউনিকর্ন নগদের নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) ফিনটেক ও ডিজিটাল পেমেন্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন।নিয়াজ মোর্শেদ এলিটের এই নিয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশের ফিনটেক ও ডিজিটাল পেমেন্টে নগদের ভূমিকার একটি বহিঃপ্রকাশ ঘটল। বিস্তৃত উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গী সম্পন্ন নিয়াজ মোর্শেদ এলিটের এই নিয়োগের মাধ্যমে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে আরো উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারবে বলে মনে করে এই কমিটি।বেসিস-এর ফিনটেক ও ডিজিটাল পেমেন্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়াজ মোর্শেদ এলিট উদ্ভাবনী চিন্তা ও ডিজিটাল পেমেন্ট পদ্ধতি পুনর্গঠনের লক্ষ্যে কাজ করবেন। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া ও কমিটির সদস্যদের অনুপ্রাণিত করতেও তিনি ভূমিকা রাখবেন।এ স্ট্যান্ডিং কমিটি নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা বলতে গুরুত্ব দেবে এবং ডিজিটাল পেমেন্ট সল্যুশনকে আরো বেশি জনপ্রিয় করতে ও ফিনটেক স্টার্টআপের সমৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।নগদের নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট নতুন এই দায়িত্বের বিষয়ে বলেন, ‘বেসিসের ফিনটেক ও ডিজিটাল পেমেন্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান হওয়ায় আমি সম্মানিত বোধ করছি। বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর ও আরো বেশি অন্তর্ভূক্তিমূলক আর্থিক অবকাঠামো তৈরিতে এই ইন্ডাস্ট্রির নেতা ও অংশীজনদের সাথে সমন্বয় করে কাজ করতে চাই।’একজন তরুণ উদ্যোক্তা হিসেবে নিয়াজ মোর্শেদ এলিট বিভিন্ন ধরনের সফল ব্যবসা ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের সাথে সম্পৃক্ত। তিনি পেশাজীবী, ক্রীড়া এবং সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিভিন্ন সংগঠনের সাথে কাজ করছেন। বর্তমানে তিনি বড়তাকিয়া গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পাশাপাশি জেসিআই চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও জেসিআই বাংলাদেশের দুইবারের সফল সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া জেসিআই বাংলাদেশ ট্রাস্টের চেয়ারপারসন ও চট্টগ্রাম আঞ্চলিক ক্রিকেট কাউন্সিলের পরিচালক হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করছেন এলিট।
    প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে হুয়াওয়ের সঙ্গে নগদের চুক্তি
    দেশের সাধারণ মানুষের ডিজিটাল লেনদেন অভিজ্ঞতা বদলে দিতে একসঙ্গে কাজ করবে নগদ ও হুয়াওয়ে টেকনোলজিস। এ লক্ষ্যে দুই পক্ষ একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। যা দেশের মানুষকে নগদের মাধ্যমে উপহার দেবে বিশ্বমানের স্মার্ট লেনদেনের অভিজ্ঞতা। মঙ্গলবার (০৯ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বেইজিংয়ের শাংরিলা হোটেলে বাংলাদেশের সেরা মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান নগদ লিমিটেড এবং হুয়াওয়ে টেকনোলজিস-এর মধ্যে এ বিষয়ক একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।এই চুক্তির ফলে নগদ ডিজিটাল ব্যাংক ও নগদ মোবাইল আর্থিক সেবার বিদ্যমান সুবিধার সঙ্গে যুক্ত হবে বিশ্বসেরা সব অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। ফলে দেশের প্রথম ডিজিটাল ব্যাংকের গ্রাহক হিসেবে নগদের গ্রাহকেরা যেকোনো সময় যেকোনো স্থান থেকে আন্তর্জাতিক মানের লেনদেন সেবা উপভোগ করতে পারবেন।নগদের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর এ মিশুক। অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এবং নগদ ডিজিটাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান ফরিদ খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন। হুয়াওয়ের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের প্রেসিডেন্ট ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) প্যান জুনফেং। এ সময় চীন সরকারের একাধিক মন্ত্রী এবং পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি এবং আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে নগদের অভাবনীয় অবদানের কথা উল্লেখ করে ভূয়সী প্রশংসা করেন পিপলস রিপাবলিক অব চায়না-এর ভাইস মিনিস্টার অব কমার্স লি ফেই।  চুক্তির বিষয়ে নগদ ডিজিটাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান ফরিদ খান বলেন, ‘মোবাইল আর্থিক সেবা হিসেবে নগদ গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশের আর্থিকখাতে বড় রকমের বিপ্লব ঘটিয়েছে। এখন এটিকে বিশ্বমানে নিয়ে যাওয়ার সময় এসেছে। নগদ এবং হুয়াওয়ে যৌথভাবে বাংলাদেশে কাজটি করবে। নগদ ডিজিটাল ব্যাংক এক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রাখবে; যার মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার পথে বড় অগ্রগতি ঘটবে।’তিনি বলেন, ‘শতভাগ ক্যাশলেস সমাজ গড়তে যে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন দরকার, তা নিশ্চিত করতেই বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে টেকনোলজিসের সঙ্গে আমাদের এই চুক্তি হল। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের এমএফএস ও ডিজিটাল ব্যাংকের গ্রাহকেরা বিশ্বমানের সেবার অভিজ্ঞতা পাবেন। ফলে ডিজিটাল লেনদেন হবে আরো নিরাপদ, স্বাচ্ছন্দ্যময় ও সাশ্রয়ী।’আগামী বছর বাংলাদেশ-চীন কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তীকে সামনে রেখে গত ৮ জুলাই থেকে চীন সফর শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই সফরে বেশকিছু চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হচ্ছে। আট বছর আগে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিন পিং যখন বাংলাদেশ সফরে আসেন, তখন বলা হয়েছিল, দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক চিরাচরিত অর্থনৈতিক সম্পর্ক থেকে কৌশলগত সহযোগিতায় উন্নীত হয়েছে। পরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরের সময় চীনকে বাংলাদেশের উন্নয়নের নিবিড় কৌশলগত অংশীদার বলে উল্লেখ করা হয়।দুই দেশের সহযোগিতার ধারাবাহিকতায় নগদের সঙ্গে হুয়াওয়েই-এর এই চুক্তি, যা ডিজিটাল লেনদেনের বৈশ্বিসক প্রেক্ষাপটেও গুরুত্বপূর্ণ। এই চুক্তির ফলে গ্রাহকদের জন্য বাংলাদেশে একেবারেই নতুন কিছু আর্থিক সেবা ও পণ্যের প্রচলন শুরু হবে, যা ভবিষ্যতে দেশের ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থার ধরন বদলে দেওয়ার মতো ভূমিকা রাখবে।  পাঁচ বছর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে যাত্রা করা নগদ কিছুদিন আগে পেয়েছে দেশের প্রথম ডিজিটাল ব্যাংক হিসেবে পূর্ণাঙ্গ লাইসেন্স। মোবাইল আর্থিক সেবার যাত্রায় স্বল্পতম সময়ে নয় কোটি গ্রাহকের সর্ববৃহৎ আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে প্রতিদিন নগদের লেনদেন ১৮০০ কোটি টাকা। ইতিমধ্যে দেশের দ্রুততম ইউনিকর্ন হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিও পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
    ডাক বিভাগকে এবার সাড়ে ৫ কোটি টাকা রাজস্ব দিল নগদ
    মোবাইলে আর্থিক পরিষেবা প্রতিষ্ঠান 'নগদ'- প্রতি বছরের মতো এবারও বাংলাদেশ ডাক বিভাগের সঙ্গে রাজস্ব ভাগাভাগি করেছে। ২০২৩ সালের আয় থেকে ৫ কোটি ৫১ লাখ ৩৭ হাজার ৫৫৮ টাকার রাজস্ব ডাক বিভাগকে বুঝিয়ে দিয়েছে নগদ।বাংলাদেশ সচিবালয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে নগদ কর্তৃপক্ষ ডাক বিভাগের প্রাপ্য রাজস্বের চেক হস্তান্তর করে। অনুষ্ঠানে নগদ লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী তানভীর এ মিশুকের কাছ থেকে চেক গ্রহণ করেন ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) তরুণ কান্তি সিকদার। এ সময় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং নগদ লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলমসহ দুই প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। নগদ লিমিটেড ও ডাক বিভাগের চুক্তি অনুযায়ী, নগদের সেবা থেকে মোট আয়ের ৫১ শতাংশ রাজস্ব পায় বাংলাদেশ ডাক বিভাগ, বাকি ৪৯ শতাংশ রাজস্ব পায় নগদ লিমিটেড। এর আগে ২০২০ সালে ১ কোটি ১২ লাখ টাকা, ২০২১ সালে ৩ কোটি ৩১ লাখ ৯৪ হাজার ৮৭৭ টাকা এবং ২০২২ সালে ৪ কোটি ৫০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা রাজস্ব ডাক বিভাগকে বুঝিয়ে দিয়েছে নগদ লিমিটেড। অনাড়ম্বর এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল সেবা হিসেবে নগদের ভূয়সী প্রশংসা করেন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি মনে করেন, এই মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের কারণে দেশ ডিজিটালাইজেশন থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে অনেকটাই অগ্রগামী হচ্ছে। এছাড়া খুব দ্রুতই যাত্রা শুরু করতে যাওয়া নগদ ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি আশা প্রকাশ করেন, নগদ ডিজিটাল ব্যাংক দেশকে ক্যাশলেস সোসাইটিতে পরিণত করার দিকে এগিয়ে নেবে। চেক হস্তান্তর শেষে নগদ লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘আমরা সবসময়ই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে থাকি। আমরা ডাক বিভাগের ডিজিটাল সেবা হিসেবে যাত্রা শুরু করেছি। সেজন্য চুক্তি অনুযায়ী ডাক বিভাগের সঙ্গে রাজস্ব ভাগাভাগি করি আমরা। আশা করি, আমাদের পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ আরও দীর্ঘায়িত হবে এবং আরও অনেক দুয়ার উন্মোচন হবে।’২০১৯ সালের মার্চে যাত্রার পর থেকেই সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে নগদ। পিছিয়ে পড়া মানুষকে অর্থনৈতিক অন্তৰ্ভুক্তিতে এনে দেশের ডিজিটাল আর্থিক খাতে বিপ্লব ঘটিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এখন দেশের অন্যতম শীর্ষ এই মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠানের গ্রাহক সাড়ে ৯ কোটির ওপরে। প্রতিষ্ঠানটি এখন গড়ে দৈনিক এক হাজার ৮০০ কোটি টাকা লেনদেন করে থাকে। 

    Loading…