এইমাত্র
  • 'চাপাবাজীর অস্কার অনন্য মামুন পাবেন', বলছেন শাকিব ভক্তরা
  • রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ও ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাবিতে মশাল মিছিল
  • ২০২৫ সালের ছুটির তালিকা প্রকাশ
  • শেখ হাসিনার পদত্যাগ মীমাংসিত, বিতর্ক সৃষ্টি না করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
  • শেখ হাসিনা কীভাবে পদত্যাগ করেছেন, জানালেন আসিফ মাহমুদ
  • শুরু হলো বরবাদ'র শুটিং, শাকিব খান যোগ দেবেন কবে?
  • মিয়ানমার উপকূলে নৌকাডুবি, ১১ মরদেহ উদ্ধার
  • রাষ্ট্রায়ত্ত ১০ ব্যাংকে নতুন এমডি নিয়োগ
  • কারাগারে ইমরানকে দেওয়া হয় মাটন মুরগি দই জুস আঙ্গুর
  • ঘুষের টাকা নিয়েও কাজ না করে উল্টো হুমকি যত ইচ্ছে নিউজ করেন : ভূমি সহায়ক শাহানুর
  • আজ মঙ্গলবার, ৭ কার্তিক, ১৪৩১ | ২২ অক্টোবর, ২০২৪

    তথ্য-প্রযুক্তি

    নিষিদ্ধ হলো হোয়াটসঅ্যাপের ৮৪ লাখ অ্যাকাউন্ট
    হোয়াটসঅ্যাপ বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম। হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের অভিজ্ঞতা ভালো করতে একের পর এক ফিচার নিয়ে আসছে। তবে নিয়ম ভঙ্গ করলে অ্যাকাউন্ট ব্যান করতেও সময় নেয় না প্ল্যাটফর্মটি। ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার জন্যই এমন ব্যবস্থা হোয়াটসঅ্যাপের।এবার সে কারণেই ভারতের ৮৪ লাখ অ্যাকাউন্ট ব্যান করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। মাত্র ১ মাসের মধ্যে এই অ্যাকাউন্টগুলোকে ব্যান করেছে মেটা। এর আগেই বেশ কয়েকবার এমন অ্যাকাউন্টগুলো নিষিদ্ধ করেছে সংস্থাটি।মেটার দাবি, তাদের প্ল্যাটফর্ম স্ক্যামের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। সেই কারণে সন্দেহভাজন কিছু অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংশ্লিষ্ট সংস্থা। আসলে বহু ব্যবহারকারীই হোয়াটসঅ্যাপের কাছে এই ধরনের স্ক্যাম সম্পর্কে অভিযোগ জানিয়েছিল।কোম্পানির পক্ষ থেকে প্রকাশ করা ট্রান্সপারেন্সি রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই প্রায় ৮৪ লাখ ৫৮ হাজার হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৪(১)(ডি) এবং ৩এ(৭) ধারায় এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। বারংবার অভিযোগ আসার ফলে নজরদারি বাড়িয়েছিল হোয়াটসঅ্যাপ। এরপরে অবিলম্বে সন্দেহজনক অ্যাকাউন্টগুলোকে নিষিদ্ধ করেছে ওই সংস্থা।সংস্থার রিপোর্টে দেখানো হয়েছে যে, গত ১ আগস্ট থেকে ৩১ আগস্টের মধ্যে এই সব অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১৬.৬১ লাখ অ্যাকাউন্ট অবিলম্বে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।বাকি অ্যাকাউন্টগুলো যাচাই করার পরে সন্দেহজনক মনে হওয়ায় তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যদিও ব্যবহারকারীদের থেকে কোনো রকম অভিযোগ না পেয়েও ১৬ লাখের বেশি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়েছে। কারণ নজরদারির সময় অপব্যবহারের বিষয়টি সামনে এসেছিল।সংস্থার পক্ষ প্রকাশ করা রিপোর্টে আরও দেখানো হয়েছে যে, চলতি বছরের অগাস্ট মাসে ব্যবহারকারীদের থেকে ১০ হাজার ৭০৭টি অভিযোগ জমা পড়েছিল। এর মধ্যে ৯৩টির বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সংশ্লিষ্ট সংস্থা। এর পাশাপাশি ই-মেইল কিংবা অন্য কোনো মাধ্যমে জমা পড়া অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কোম্পানির বক্তব্য, স্ক্যাম এবং অপব্যবহার সংক্রান্ত কাজেই জড়িত ওই অ্যাকাউন্টগুলো।কী কী কারণে হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ হচ্ছে তা জেনে রাখুন-ব্যবহারকারীরা যদি অতিরিক্ত পরিমাণে একের পর এক মেসেজ পাঠাতে থাকেন কিংবা প্রতারণামূলক ভুলভাল মেসেজ অথবা গুজব ছড়ান, তাহলে তাঁদের অ্যাকাউন্টও নিষিদ্ধ হয়ে যাবে।কোনো ব্যবহারকারী যদি আইন লঙ্ঘন করেন এবং সন্দেহজনক কাজকর্মের জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন, তাদের অ্যাকাউন্টের উপরেও চাপানো হবে ৩. হোয়াটসঅ্যাপে যদি কোনো ব্যক্তি অন্য কোনো ব্যবহারকারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন অথবা প্রতারণা করার অভিযোগ করেন, তাহলে তদন্তের পরে এই ধরনের ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করা হবে।এইচএ
    ফোন চার্জ করার পর চার্জার খুলেন না? কী বিপদ ডেকে আনছেন জানুন
    অনেকেই ফোন চার্জ করার পর চার্জার খুলে রাখেন না। দীর্ঘ সময় চার্জে লাগানো থাকে স্মার্টফোন। এমন ভুল করে বিপদ ডেকে আনছেন না তো? ফোন কত শতাংশ চার্জ হলো, কত দ্রুত চার্জ হলে এইসব দিকেই নজর থাকে সবার। কিন্তু, চার্জ হওয়ার পর চার্জার খুলে রাখতে ভুলে যান অনেকেই। এতে বড় বিপদ ঢেকে আনতে পারেন।ভাবতে পারেন চার্জার খুলে রাখা কেন এতো জরুরি। চার্জ হয়ে গেলে অবশ্যই চার্জার বন্ধ করে দেওয়া উচিত। যদি আগের অবস্থাতেই থাকে তাহলে বিদ্যুৎ খরচ বাড়বে এবং বিস্ফোরণ হওয়ার আশঙ্কাও থাকবে।চার্জারের সঙ্গে একটানা বিদ্যুৎ কানেকশনের ফলে স্পার্কিং থেকে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। অনেকেই এই দিকে নজর দেন না। কিন্তু চার্জিং করার সময় এই বিষয়টি অবশ্যই খেয়াল রাখা উচিত।চার্জার প্লাগ-ইন অবস্থাতেই যদি রেখে দেন, তাহলে সেটি ক্ষতি হওয়া আশঙ্কা রয়েছে। কারণ এর ফলে অ্যাডাপটার গরম হতে শুরু করে এবং যার প্রভাব ফোনেও দেখা যায়। তাই সচেতন থাকা উচিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের। এগুলো না মানলে চার্জার তো খারাপ হবেই, তার সঙ্গে বারোটা বাজবে ফোনের। এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে চললে, দীর্ঘদিন ফোন ও চার্জার ব্যবহার করতে পারবেন।এছাড়া বেশিরভাগ মানুষ আরেকটি ভুল করেন। সেটি হচ্ছে সারারাত ফোন চার্জে দিয়ে রাখেন। এটি ফোনের জন্য খুবই ক্ষতিকর। রাতভর চার্জ দেওয়ার ফলে ফোনে প্রচন্ড পরিমাণে হিট তৈরি হয়, যার ফলে বিস্ফোরণ হতে পারে। সূত্র: উইকিহাউ
    নিজেই নকশা করে স্ত্রীকে গাড়ি উপহার দিলেন মার্ক জাকারবার্গ
    ভালোবেসে মুঘল সম্রাট শাহজাহান তাঁর স্ত্রী মমতাজের জন্য তৈরি করেছিলেন তাজমহল। এবার ভালোবাসার প্রকাশ ঘটাতে নিজে গাড়ির নকশা করেছেন মার্ক জাকারবার্গ। সেই গাড়ি তৈরি করেছে বিশ্বখ্যাত মোটারগাড়ি নির্মাতা পোরশে। পোরশের সেই গাড়ি স্ত্রী প্রিসিলা চ্যানকে উপহার দিয়েছেন মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক জাকারবার্গ।নিজের জন্যও একটি পোরশে গাড়ি কিনেছেন, তবে সেটির নকশা মার্কের করা নয়। দুটি গাড়ি পেছনে রেখে ইনস্টাগ্রামে নিজেদের ছবিও প্রকাশ করেছেন মার্ক জাকারবার্গ।স্ত্রী প্রিসিলা চ্যানের জন্য জাকারবার্গের নকশায় তৈরি করা গাড়িটির নাম পোরশে কেয়েন টার্বো জিটি মিনিভ্যান। সাধারণত এমন গাড়ি পোরশে বানায় না। শুধু মার্ক জাকারবার্গের জন্যই ওয়েস্ট কোস্ট কাস্টমস নামের একটি প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় মিনিভ্যানটি তৈরি করেছে পোরশে। জাকারবার্গের নিজের জন্য কেনা গাড়িটির মডেল পোরশে ৯১১ জিটি৩। দুটি গাড়ির রংই ধূসর।প্রসঙ্গত ওয়েস্ট কোস্ট কাস্টমসের মাধ্যমে ক্রেতারা চাইলেই নিজের মতো করে গাড়ির নকশা ও বৈশিষ্ট্যে পরিবর্তন আনতে পারেন। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে অবস্থিত এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই নিজের পছন্দের নকশায় স্ত্রীর জন্য পোরশে কেয়েন টার্বো জিটি মিনিভ্যান গাড়িটি তৈরি করেন মার্ক জাকারবার্গ।ইনস্টাগ্রামে মার্ক জাকারবার্গ লিখেছেন, ‘আরেকটা নতুন গল্প। প্রিসিলা একটি মিনিভ্যান চেয়েছিল, তাই আমি এমন কিছু নকশা করেছি। আমি নিশ্চিতভাবে এমন একটি নকশা করেছি, যা একটি পোরশে কেয়েন টার্বো জিটি মিনিভ্যান। আরেকটি ম্যানুয়াল জিটি–৩ নিয়েছি। পোরশে ও ওয়েস্ট কোস্ট কাস্টমকে ধন্যবাদ।’গত আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নিজ বাড়ির পেছনের উঠানে স্ত্রী প্রিসিলা চ্যানের বিশাল ভাস্কর্য উন্মুক্ত করেন মার্ক জাকারবার্গ। রুপালি চাদরে আচ্ছাদিত ভাস্কর্যটিতে প্রিসিলা চ্যানের চেহারা সবুজ রঙে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া ও হাইপারবিস্ট এসএফ 
    নাসার হ্যাকাথন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের মিরহার সাফল্য
     বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) উদ্যোগে এবং বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সহযোগিতায় আয়োজিত বিশ্বের সবচেয়ে বড় হ্যাকাথন ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জের চলতি বছরের ‘বাংলাদেশ পর্বে’ রাজশাহী বিজিবি স্কুলের শিক্ষার্থী মিরহা সেনায়াত বিশেষ সাফল্য অর্জন করেছে।মিরহা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) রাজশাহী পরিচালিত শহীদ কর্নেল কাজী এমদাদুল হক পাবলিক স্কুলের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী। তার বাবা এসএম আজম রাজশাহীর একজন ব্যাংক কর্মকর্তা। মা শাহিদা ফেরদৌসি একজন গৃহিণী। দুই বোনের মধ্যে মিরহা বড়। ছোট বোন মাহদিয়া নুসাইবা একই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেজি ক্লাসের ছাত্রী।মেধাবী ছাত্রী মিরহা তার এ সাফল্যের প্রতিক্রিয়ায় জানায়, ছোটবেলা থেকেই মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার প্রতি আমার আগ্রহ অনেক বেশি। গত জুলাই মাসে রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত অ্যাস্ট্রো-অলিম্পিয়াডের বাছাই পর্বে জয়ী হয়ে এ বিষয়ে আমার আগ্রহ আরও বেড়ে যায়। ঢাকায় নাসা আয়োজিত প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে। এত বেশি আনন্দ পেয়েছি যে, তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না।জানা গেছে, গত ৫ অক্টোবর থেকে রাজধানীর আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে (এআইইউবি) এবং অনলাইনে একসঙ্গে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা আয়োজিত টানা ৩৬ ঘণ্টার এ হ্যাকাথন প্রতিযোগিতায় ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, ময়মনসিংহ ও কুমিল্লার শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।এদিকে গত ৬ অক্টোবর রাতে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জের বাংলাদেশ পর্বের বিজয়ী দলের নাম ঘোষণা করা হয়। অনুষ্ঠানে চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ মিলিয়ে মোট ২৭ জনকে পুরস্কৃত করা হয়। একইসঙ্গে স্কুল শিক্ষার্থীদের দল ‘সোলার শ্যাডো’ পেয়েছে বিশেষ সম্মাননা।সৌরজগতে গ্রহ-উপগ্রহ সম্পর্কে খেলতে খেলতে শেখার গেইম তৈরি করে এ সম্মাননা জিতেছে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী সুবহা সাফায়াত সিজদার নেতৃত্বাধীন পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী সেজদা জাকির তারল্য, মিরহা সেনায়াত, আমিনুর রহমান সাজিম ও গোলাম তাহরীম বিন আরিক।এসএফ
    সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা পর্যবেক্ষণে ৮ সদস্যের কমিটি
    গণমাধ্যমকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়রানিমূলক মামলা পর্যবেক্ষণে ৮ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে সরকার। আজ সোমবার (৭ অক্টোবর) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। ওই অফিস আদেশে বলা হয়, সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করা হচ্ছে। হয়রানিমূলক এসব মামলা পর্যবেক্ষণের লক্ষ্যে নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে ‘গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত কমিটি’ গঠন করা হলো।কমিটি গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন হয়রানিমূলক মামলা পর্যবেক্ষণ করবে এবং সময়ে সময়ে মামলার বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবে। কমিটিতে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবকে (সম্প্রচার) সভাপতি করা হয়েছে।কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন– তথ্য অধিদফতরের প্রধান তথ্য অফিসার, আইন ও বিচার বিভাগের একজন প্রতিনিধি (জেলা জজ পদমর্যাদার), চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব (প্রেস)।এসএফ
    মনিটাইজেশনের শর্ত আরও সহজ করলো ফেসবুক
    বিশ্বজুড়ে বহুল পরিচিত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর মধ্যে অন্যতম ফেসবুক। যেখানে স্ট্যাটাসে কিংবা পোস্টের মাধ্যমে নিজেদের আবেগ-অনুভূতি প্রকাশ করে থাকে। পাশাপাশি বিভিন্ন ব্যবহারকারীদের মিউজিক ভিডিওসহ বিভিন্ন ধরণের ছবির ভিডিও পোস্ট করে থাকে। এছাড়া অনেকেই আবার ফেসবুকে ভিডিও বা বিভিন্ন কনটেন্ট বানিয়ে আয় করে থাকেন। তবে কনটেন্ট বা ভিডিও শেয়ারের মাধ্যমে আয় করতে হলে ভিন্ন ভিন্ন শর্ত রয়েছে। যা ভাঙলে আয় করা সহজ হয়ে উঠে না। তাই এবার ভিডিও নির্মাতাদের জন্য নতুন কিছু পরিবর্তন আনছে ফেসবুক।পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যম দি এক্সপ্রেস ট্রিবিউন এর প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ফেসবুকের সাধারণত ইন-স্ট্রিম অ্যাডস, অ্যাডস অন রিলস ও পারফরম্যান্স বোনাস নামের তিনটি পদ্ধতির মাধ্যমে আয় করা যায়। তবে সম্প্রতি কনটেন্ট মনিটাইজেশন প্রোগ্রামে পরিবর্তন আনছে ফেসবুক। যা কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য আয়ের পথ আরও সহজ এবং সুবিধাজনক করে তুলবে। এই নতুন প্রোগ্রামটি ইন-স্ট্রিম অ্যাডস, রিল অ্যাডস, এবং পারফরম্যান্স বোনাসকে একটি সিঙ্গেল প্ল্যাটফর্মে একত্রিত করেছে। তবে নতুন এ মনিটাইজেশন প্রক্রিয়া চালু হলে ভিডিও নির্মাতাদের আবেদন করে অনবোর্ডিং প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে হবে। এরপরই ইন-স্ট্রিম অ্যাডস, অ্যাডস অন রিলস ও পারফরম্যান্স বোনাস এ তিন পদ্ধতিতে আয় করা যাবে। ফলে বারবার আবেদন করতে হবে না।এক ঘোষণায় ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা জানিয়েছে, গত বছরগুলোতে নির্মাতারা রিলস, ভিডিও, ছবি ও টেক্সট পোস্ট দেওয়ার মাধ্যমে ফেসবুক থেকে ২০০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি আয় করেছেন। তবে অনেক নির্মাতাই তাঁর সম্ভাব্য আয়ের সুযোগকে কাজে লাগাতে পারেননি। ফেসবুকের মনিটাইজেশন থেকে মাত্র এক-তৃতীয়াংশ নির্মাতা বিভিন্ন উপায় অনুসরণ করে আয় করতে পেরেছেন। নতুন এই মনিটাইজেশন মডেলটি ২০২৫ সালে সকলের জন্য উন্মুক্ত হবে। বর্তমানে এটি শুধুমাত্র আমন্ত্রিত ক্রিয়েটরদের জন্য বিটা ভার্সনে চালু করা হয়েছে। বিটা ভার্সনের অংশ হিসেবে, এক মিলিয়ন ক্রিয়েটর এই প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের সুযোগ পাচ্ছেন।ফেসবুক ক্রিয়েটরদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করার পাশাপাশি প্ল্যাটফর্মের নীতিমালা এবং নিরাপত্তা উন্নয়নেও কাজ করছে, যাতে কনটেন্ট মনিটাইজেশন আরও সহজ এবং নিরাপদ হয়।এই উদ্যোগ ফেসবুকের ক্রিয়েটরদের প্ল্যাটফর্মে আরও আকৃষ্ট করবে এবং ক্রিয়েটর ইকোসিস্টেমকে আরও শক্তিশালী করবে। ক্রিয়েটররা এই সুযোগগুলোর মাধ্যমে তাদের আয়ের ধরন এবং কনটেন্ট তৈরির পদ্ধতি নিয়ে আরও উদ্ভাবনী হওয়ার সুযোগ পাবেন।বিশেষ করে নতুন ফিচারগুলোর মাধ্যমে কনটেন্টের গুণগত মান বৃদ্ধি পাবে এবং বিজ্ঞাপনদাতারাও এই প্ল্যাটফর্মে আরও আগ্রহী হবে। একসাথে, এই প্রোগ্রামটি ফেসবুককে একটি শক্তিশালী কনটেন্ট মনিটাইজেশন প্ল্যাটফর্ম হিসেবে গড়ে তুলবে। যা ক্রিয়েটরদের ভবিষ্যৎ কনটেন্ট তৈরির প্রক্রিয়া এবং আয়ের জন্য আরও সহায়ক হবে।
    দক্ষিণ এশিয়ার ডেল’র সেরা পরিবেশক হল ‘স্মার্ট টেকনোলজিস’
    দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে ডেল’র সেরা পরিবেশক হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে বাংলাদেশের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড। দক্ষিণ এশিয়া এবং ইমার্জিং মার্কেট এর ১২টি দেশের শীর্ষ প্রযুক্তি খাতের নেতৃবৃন্দ, বিশেষজ্ঞ এবং উদ্ভাবকদের অংশগ্রহণে আয়োজিত উক্ত অনুষ্ঠানে, ডাটা সেন্টার সল্যুশন এবং স্টোরেজ ব্যবসায় উন্নয়নে বিশেষ অবদান স্বরূপ ‘স্মার্ট টেকনোলজিস’কে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।বুধবার (২ অক্টোবর ২০২৪) থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক এর এথেনি হোটেলে ডেল টেকনোলজিস আয়োজিত সাউথ এশিয়া পার্টনার সামিটে ডেল কতৃপক্ষ সেরা পারফর্মার এওয়ার্ডটি স্মার্ট টেকনোলজিস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলামের হাতে তুলে দেন।ডেল এর সেরা পারফর্মার পুরষ্কার পেয়ে জহিরুল ইসলাম বলেন, “এই ধরনের স্বীকৃতি শুধুমাত্র আমাদের প্রতিষ্ঠানের জন্য নয়, দেশের জন্যও ভীষণ গর্বের। কারণ, এখানে ১২টি দেশের সাথে প্রতিযোগিতা করে আমরা এই স্বীকৃতি পেয়েছি। স্মার্ট টেকনোলজিস এর ডেল এন্টারপ্রাইজ টিম দীর্ঘদিন ধরে ডেটা সেন্টার সলিউশন এবং স্টোরেজের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমী কর্মক্ষমতা প্রদর্শন করেছে। আমাদের দলের উদ্ভাবনী পদ্ধতি, গ্রাহক সন্তুষ্টির প্রতিশ্রুতি এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতা এই স্বীকৃতি নিশ্চিত করার মূল কারণ।”অনুষ্ঠানে ডেল টেকনোলজিস এর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন চ্যানেল সেলস, সাউথ এশিয়া ইমার্জিং মার্কেট এর সিনিয়র ডিরেক্টর ভিনসেন্ট লী, প্রোডাক্ট এন্ড সল্যুশন সেলস স্পেশালিস্ট,  এশিয়া প্যাসিফিক জাপান এর সিনিয়র ডিরেক্টর রিচার্ড জেরেমিয়াহ এবং ইমার্জিং মার্কেট এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর চিন ওয়াহ মাক।অনুষ্ঠানে স্মার্ট টেকনোলজিস এর পক্ষ থেকে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার, হেড অব ডেল এন্টারপ্রাইজ বিজনেস এএইচএম রোকনউদ্দীন ফিরোজ এবং সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার, হেড অব কর্পোরেট সেলস শাহেদ ইকবাল।ডেল এর এই গুরুত্বপূর্ন সম্মাননা প্রাপ্তি নিয়ে রোকনউদ্দীন ফিরোজ বলেন, “স্মার্ট টেকনোলজিস বাংলাদেশের আইটি সলিউশন খাতের একটি নেতৃস্থানীয় সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান, যা ডেটা সেন্টার অবকাঠামো, স্টোরেজ এবং ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন পরিষেবাগুলো নিয়ে সুনামের সাথে কাজ করছে ৷ গ্রাহক-কেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং সেবার মানের কারনেই দেশের বাইরেও স্মার্ট টেকনোলজিস সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।”পিএম
    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দুই মডেলের মাদারবোর্ড আনল গিগাবাইট
    স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড গিগাবাইট ব্রান্ডের অরাস এক্স৮৭০ ও এক্স৮৭০ই মডেলের দুইটি নতুন মাদারবোর্ড বাজারে উন্মুক্ত করেছে। এই মাদারবোর্ড দুইটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষমতা দিয়ে সজ্জিত, যা ব্যবহারকারীদের কম্পিউটিং অভিজ্ঞতাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বিজয় স্মরণীতে অবস্থিত থাই চি রেস্তোঁরায় গিগাবাইট পণ্যের এই লঞ্চিং সিরিমনি অনুষ্ঠিত হয়। এসময় গিগাবাইটের কান্ট্রি ম্যানেজার খাজা মো. আনাস খান উপস্থিত শীর্ষস্থানীয় আইটি ব্যবসায়ী ও সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, 'গিগাবাইট অরাস এক্স ৮৭০ ও এক্স ৮৭০ই মাদারবোর্ড দিয়ে আমরা বাংলাদেশের কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য একটি নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত করতে চাই। এই মাদারবোর্ডগুলোতে ব্যবহৃত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের কাজের দক্ষতা ও নির্ভরযোগ্যতা বহুগুণে বাড়িয়ে দিতে সক্ষম।' গিগাবাইট অরাস এক্স ৮৭০ শক্তিশালী পারফরম্যান্স, দ্রুত ডেটা ট্রান্সফার এবং উন্নত কুলিং সিস্টেম বৈশিষ্ট্যসহ এএমডি রাইজেন ৯০০০, ৮০০০ এবং ৭০০০ সিরিজের প্রসেসর সমর্থন করে। অন্যদিকে, গিগাবাইট এক্স ৮৭০ই গেমার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য আদর্শ, মাদারবোর্ড গুলোতে রয়েছে ডিজিটাল টুইন ফেজ ভিআরএম সলুশন যা নিশ্চিত করবে পাওয়ারফুল পারফর্মেন্স, ওভারক্লকিং যা যেকোন এপ্লিকেশনের জন্য আদর্শ। এতে রয়েছে ডুয়াল চ্যানেল ডিডিআর৫ ৪টি ডিআইএমএমএস স্লট যা এএমডি এক্সপো মেমোরি মডিউল সাপোর্ট করবে। দ্রুত ডেটা অ্যাক্সেস এবং ডেটা ট্রান্সফারের জন্য রয়েছে ৪টি পিসিআইই ৫.০ স্লট এবং ৪টি এম.২ স্টোরেজ স্লট। এই দুটি মাদারবোর্ডে ব্যবহৃত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের কাজের ধরন অনুযায়ী সিস্টেমকে অপটিমাইজ করে, যার ফলে কাজের গতি বাড়ে এবং শক্তি খরচ কমে।আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্স সমর্থিত গিগাবাইট অরাস এক্স ৮৭০ ও এক্স ৮৭০ই মাদারবোর্ড গুলো খুব শিগগিরই সারাদেশের কম্পিউটার শো রুমগুলোতে পাওয়া যাবে।
    পৃথিবীর প্রথম স্বচ্ছ ইয়ার ফোন আনলো নাথিং
    পৃথিবীর প্রথম স্বচ্ছ ডিজাইনের ইয়ারফোন আনলো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ‘নাথিং’। সাদা রঙে পাওয়া যাবে এই গান শোনার ছোট্ট যন্ত্র। মাত্র ১০ মিনিটের চার্জেই এই ইয়ারফোন সার্ভিস দেবে ২ ঘণ্টা।ট্রান্সপারেন্ট বা স্বচ্ছ ডিজাইনে তৈরি ইয়ার ওপেন নামের এই ব্লুটুথ ইয়ারফোনটিতে ১৪.২ মিলিমিটারের ডায়নামিক ড্রাইভার দেওয়া হয়েছে। এটি একটি ডাস্ট অ্যান্ড স্প্ল্যাশ রেজিসট্যান্ট ডিভাইস অর্থাৎ পানি এবং ধুলায় সহজে নষ্ট হবে না নাথিং কোম্পানির নতুন ইয়ারফোন।এই ডিভাইসে রয়েছে এআই যুক্ত ক্লিয়ার ভয়েস টেকনোলজি সাপোর্ট। এর মাধ্যমে ফোনকলে কথা বলার সময় তার গুণমান ভালো হবে। একবার পুরো চার্জ দিলে ৩০ ঘণ্টা পর্যন্ত চালু থাকবে নাথিং ইয়ার ওপেন।নাথিং সংস্থার অন্যান্য ওয়্যারলেস হেডফোনের মতো নতুন নাথিং ইয়ার ওপেন মডেলেও রয়েছে আংশিক ট্রান্সপারেন্ট ডিজাইন। ইয়ারফোন ‘স্টেম’ অংশে এই স্বচ্ছ ডিজাইন দেখা যাবে। এই ইয়ারফোনে একটি ওপেন ডিজাইন রয়েছে এবং তার সঙ্গে রয়েছে একটি কার্ভড ব্যান্ড যা ইউজারের কানের পেছনের অংশ দিয়ে আটকে থাকবে।এই ওয়্যারলেস হেডফোনে সুইফট পেয়ার এবং গুগল ফাস্ট পেয়ার সাপোর্ট রয়েছে। একসঙ্গে দুইটি ডিভাইসে সংযুক্ত করা যাবে নাথিং সংস্থার এই ইয়ারফোন। ব্লুটুথ ৫.৩ কানেক্টিভিটি রয়েছে নাথিং ইয়ার ওপেনে।নাথিংয়ের তৈরি নতুন ইয়ারফোনে অ্যাক্টিভ নয়েজ ক্যানসেলেশন সাপোর্ট নেই। অন্যদিকে জানা গিয়েছে, এই ইয়ারফোনে ১২০এমএস- এর কম ল্যাটেন্সি রেট রয়েছে।সাধারণ ইয়ারবাডসের তুলনায় এই ইয়ারফোন দেখতে অনেকটাই আলাদা। দুটি ইয়ারফোনের প্রতিটিতে ৬৪ এমএএইচ ব্যাটারি রয়েছে। এছাড়াও চার্জিং কেসে রয়েছে ৬৩৫ এমএএইচ ব্যাটারি। ইউএসবি টাইপ-সি পোর্টের সাহায্যে এই ইয়ারফোনে চার্জ দেওয়া যাবে।চার্জিং কেস ছাড়া নাথিং সংস্থারেই নতুন ইয়ারবাডসে একটা প্রায় ৬ ঘণ্টা ভয়েস কলিং করা যাবে এবং প্রায় ৮ ঘণ্টা নাগাড়ে গান শোনা যাবে। অন্যদিকে চার্জিং কেস সমেত এবং পুরো চার্জ থাকলে এই ইয়ারফোনে প্রায় ৩০ ঘণ্টা গান শোনা যাবে এবং প্রায় ২৪ ঘণ্টা কথা বলা যাবে। ভারতে এই ডিভাইসের দাম ১৮ হাজার রুপি।এইচএ 
    পৃথিবীর আকাশে দৃশ্যমান হলো নতুন চাঁদ
    আমাদের রাতের আকাশে একটি নতুন অতিথি এসেছে—পৃথিবী সাময়িকভাবে একটি ছোট চাঁদ বা মিনি-মুন ধারণ করেছে। এটি আসলে একটি গ্রহাণু। এর নাম 2024 PT5 । গতকাল এটা পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণে আটকা পড়েছে।এই ধরনের ঘটনা বিজ্ঞানীদের কাছে পরিচিত হলেও, সাধারণ মানুষের কাছে এটি বেশ অদ্ভুত শোনাতে পারে। গ্রহাণু 2024 PT5 প্রায় ৩৭ ফুট চওড়া। মাধ্যাকর্ষণ দ্বারা আকৃষ্ট হয়ে পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে। মিনি-মুন সাধারণত গ্রহাণুর মতো ক্ষুদ্র বস্তু, যা পৃথিবীর কাছাকাছি এসে মাধ্যাকর্ষণের ফলে সাময়িকভাবে কক্ষপথে আবর্তিত হয়।এটি চাঁদের মতো দীর্ঘস্থায়ী চাঁদ নয়। কয়েক সপ্তাহের জন্য অতিথি এটি পৃথিবীর চারপাশে ঘুরবে। 2024 PT5-এর আকার আসল চাঁদের তুলনায় অনেক ছোট। চাঁদের ব্যাস প্রায় ২,১৫৯ মাইল, সেখানে এই মিনি-মুন মাত্র ৩৭ ফুট। আকারে ছোট, তাই একে খালি চোখে দেখা যায় না, সাধারণ টেরিষ্কোপেও এর দেখা মিলবে না। শুধু শক্তিশালী দূরবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে বিজ্ঞানীরা এটি পর্যবেক্ষণ করছেন।পৃথিবীর দ্বিতীয় চাঁদের ঘটনা মহাকাশ গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি গ্রহাণুর গতি এবং মাধ্যাকর্ষণের কার্যপ্রণালী সম্পর্কে আমাদের নতুন ধারণা দেবে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীরা এই মিনি-মুন নিয়ে গবেষণা করছেন যাতে ভবিষ্যতে এমন ঘটনা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানা যায়।গ্রহাণু 2024 PT5 মাত্র ৫৭ দিনের জন্য পৃথিবীর কক্ষপথে থাকবে এবং তারপর এটি আবার মহাকাশে ফিরে যাবে। সূত্র: নাসাএবি 
    মহাকাশে আটকে থাকা ২ নভোচারীকে ফেরাচ্ছে স্পেসএক্স
    আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে আটকা দুই নভোচারীকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে অভিযান শুরু করেছে মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স। ড্রাগন ক্যাপসুল নামে একটি মহাকাশযান পাঠানো হয়েছে যা শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে।কিন্তু তাদের বহনকারী মহাকাশযানটিতে ত্রুটি দেখা দেয়ায় মহাকাশে আটকে পড়েন দুই নভোচারী। স্টারলাইনার মহাকাশযান মেরামতের বিভিন্ন উদ্যোগ ব্যর্থ হয়। ফলে অনিশ্চিত হয়ে পড়ে প্রত্যাশিত সময়ের মধ্যে তাদের প্রত্যাবর্তন। গত প্রায় চার মাস ধরে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পৃথিবীতে ফেরার অপেক্ষায় দিন কাটছে সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোরের। এবার তাদেরকে ফেরাতে ড্রাগন ক্যাপসুল মহাকাশযান পাঠিয়েছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন স্পেসএক্স।নাসার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যে বোয়িং স্টারলাইনার মহাকাশযানটিতে করে সুনিতা ও উইলমোর আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) গিয়েছেন, সেটি ‘কোনো নভোচারী ছাড়াই’ পৃথিবীতে ফিরে আসবে।সুনিতা ও উইলমোরকে নিয়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যাওয়ার সময়ই স্টারলাইনার মহাকাশযানটিতে বেশ কিছু গোলযোগ দেখা দেয়। যেমন সেটিতে ফুটো হয়ে হিলিয়াম গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে। ইঞ্জিনেও গোলযোগ দেখা দেয়।গত ৫ জুন মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িংয়ের তৈরি স্টারলাইনার মহাকাশযানে চড়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যান নাসার দুই নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর। আট দিনের মধ্যেই তাদের পৃথিবীতে ফিরে আসার কথা ছিল।গত বৃহস্পতিবারই (২৬ সেপ্টেম্বর) মহাকাশযানটি মহাকাশে উৎক্ষেপণ করার কথা ছিল। কিন্তু হারিকেন হেলেনের কারণে উৎক্ষেপণ সময় পিছিয়ে দেয়া হয়। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে ক্যাটাগরি ৪ হারিকেন হিসেবে ফ্লোরিডার বিগ বেন্ড এলাকায় আঘাত হানে হারিকেন হেলেন। এরপর উত্তর জর্জিয়া হয়ে টেনেসি ও ক্যারোলিনার ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় শনিবার উৎক্ষেপণ করা হয় ড্রাগন ক্যাপসুল। মহাকাশযানটিতে রয়েছেন নাসার নভোচারী নিক হেগ ও রাশিয়ান নভোচারী আলেকজান্ডার গরবুনভ। তবে এতে সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোরের জন্য আরও দুটি আসন রয়েছে। মহাকাশ স্টেশনে আটকা দুই নভোচারীকে নিয়ে ফিরতে ড্রাগন ক্যাপসুলের কয়েক মাস সময় লেগে যেতে পারে। এটি আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে পৃথিবীতে ফিরে আসবে বলে জানানো হয়েছে।নাসার নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর স্টারলাইনারের প্রথম যাত্রী হিসেবে মহাকাশে ভ্রমণ করছেন। তারা এখন আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে অবস্থানকারী অন্য নভোচারীদের সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের গবেষণামূলক কাজ সম্পন্ন করেছেন।এবি 
    বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ বুধবার, দেখা যাবে যেসব দেশ থেকে
    চলতি বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে বুধবার (২ অক্টোবর)। এটি ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী হবে। জ্যোতির্বিদদের বরাত দিয়ে স্পেস ডটকম জানিয়েছে, সূর্যগ্রহণের দিন চাঁদে তুলনামূলক ছোট দেখাবে। এর ফলে সূর্যের আলো ঢেকে যাবে এবং রিং অব ফায়ার তৈরি হবে।এনডিটিভি জানিয়েছে, আগামী ২ অক্টোবর ভারতীয় সময় রাত ৯টা ১৩ মিনিটের দিকে সূর্যগ্রহণ শুরু হবে এবং শেষ হবে পরের দিন বিকেল ৩টা ১৭ মিনিটের দিকে। বিরল এই সূর্যগ্রহণটি প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল থেকে দেখা যাবে। বিশেষ করে দক্ষিণ চিলি এবং দক্ষিণ আর্জেন্টিনা থেকে এর দেখা মিলবে।বিজ্ঞানীদের মতে, সূর্য, চাঁদ এবং পৃথিবী যখন একটি সরলরেখায় আসে, তখন সূর্যগ্রহণ ঘটে। অর্থাৎ ঘুরতে ঘুরতে চাঁদ যখন সূর্য ও পৃথিবীর মাঝখানে চলে আসে তখন সূর্যের আলো পৃথিবীতে পড়ে না, যাকে সূর্যগ্রহণ বলে।চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে ঘোরার সঙ্গে সঙ্গে এর দূরত্বও পরিবর্তিত হয়। কখনো চাঁদ পৃথিবীর কাছাকাছি থাকে আবার কখনো দূরে। চাঁদ যখন পৃথিবীর কাছাকাছি থাকে তখন বড় দেখায় এবং দূরে গেলে ছোট দেখায়। যদি সূর্যগ্রহণের সময় চাঁদ পৃথিবীর কাছাকাছি থাকে, তবে তার বড় আকারের কারণে এটি পৃথিবী থেকে সূর্যকে পুরোপুরি ঢেকে ফেলে।একই সময়ে যখন এটি অনেক দূরে থাকে তার ছোট আকারের কারণে এটি কেবল সূর্যের মাঝের অংশকে ঢেকে রাখতে সক্ষম হয়। যার কারণে সূর্যের ধার দেখা যায়, যা আকাশে আগুনের বলয় তৈরি করে। একে বলে রিং অব ফায়ার। আগুনের বলয়টি সম্পূর্ণ হতে ৩ ঘণ্টার বেশি সময় লাগতে পারে, তবে প্রকৃত রিং অব ফায়ার কয়েক সেকেন্ড থেকে ১২ সেকেন্ডের মধ্যে দেখা যায়।এবি 
    আজ আকাশে দৃশ্যমান হবে ২য় চাঁদ, যেভাবে দেখা যাবে
    পৃথিবীর আকাশে আজ রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাত থেকেই দৃশ্যমান হচ্ছে দ্বিতীয় চাঁদ। যা মূলত একটি গ্রহাণু। এই দ্বিতীয় চাঁদটি আগামী ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত আকাশে অবস্থান করবে। পৃথিবীর আকাশে এই দ্বিতীয় চাঁদের আগমন নক্ষত্রবিজ্ঞানী এবং মহাকাশ নিয়ে আগ্রহীদের মধ্যে ব্যাপক উদ্দীপনা তৈরি করেছে। যা অনেকেই দেখার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছেন। তবে বাংলাদেশ থেকে কী এই চাঁদ দেখা যাবে? দ্বিতীয় এই চাঁদটি এতটাই ক্ষুদ্র যে এটি খালি চোখে পৃথিবীর কোনো জায়গা থেকে দেখা যাবে না। এছাড়া এই গ্রহাণুটির উজ্জলতাও কম।দুর্ভাগ্যবশত দূরবীণ এবং সাধারণ মানুষের কাছে থাকা টেলিস্কোপ দিয়েও এটি দেখা যাবে না। যদি কেউ চাঁদটি দেখতে চান তাহলে মহাকাশ গবেষণায় যেসব পেশাদার সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়; সেগুলো ব্যবহার করতে হবে। অর্থাৎ পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সাধারণ মানুষের মতো বাংলাদেশের সাধারণ মানুষও খালি চোখে চাঁদটি দেখতে পারবেন না। এজন্য ব্যবহার করতে হবে পেশাদার সরঞ্জাম।অসাম অ্যাস্ট্রোনমি পডকাস্টের সঞ্চালক ড. জেনিফার মিলার্ড ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে বলেছেন, “পেশাদার টেলিস্কোপ এই ক্ষুদ্র চাঁদের ছবি তুলতে পারবে। আপনারা অনলাইনে এই ক্ষুদ্রাকৃতির বিন্দুর সুন্দর ছবি দেখতে পারবেন। যেটি আকাশের তারার পাশ দিয়ে ছুটে যাচ্ছে।”এদিকে দ্বিতীয় চাঁদ হিসেবে আখ্যা করা এই গ্রহাণুটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘২০২৪ পিটি৫’। এটি অর্জুনা গ্রহাণু বেল্টের গোত্রভুক্ত। এই গ্রহাণু বেল্টের কক্ষপথে যে পাথর রয়েছে সেটি দেখতে পৃথিবীর মতো। গ্রহাণুটি গত ৭ আগস্ট প্রথম শনাক্ত করে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ‘গ্রহাণু টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম’ (অ্যাটলাস)।পৃথিবীর আকাশে এর আগেও ক্ষুদ্র চাঁদের দেখা মিলেছে। আবার এমন কিছু ক্ষুদ্র চাঁদ পৃথিবীর কাছে এসেছিল যেগুলো কেউ শনাক্ত করতে পারেনি। যেমন গ্রহাণু ২০২২ এনএক্স১; যেটি ১৯৮১ ও ২০২২ সালে পৃথিবীর কাছে এসেছিল।এবি 
    টানা ৪ ঘণ্টা ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হতে পারে
    পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় সাবমেরিন ক্যাবল সিস্টেমে রক্ষণাবেক্ষণ কাজের কারণে কুয়াকাটা স্টেশনে সংযুক্ত সব সার্কিটের ব্যান্ডউইডথ পরিষেবা চার ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে। এ সময় ইন্টারনেট-সেবা সাময়িক ব্যাহত হতে পারে। এর জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসি (বিএসসিপিএলসি)।শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটির মহাব্যবস্থাপক (চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ) সাইদুর রহমানের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কুয়াকাটায় স্থাপিত দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল সিস্টেমের কনসোর্টিয়াম কর্তৃক শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ২টা থেকে পরদিন রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা পর্যন্ত মোট চার ঘণ্টা সাবমেরিন ক্যাবলের লাইটিং ফিল্টার স্থাপন করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।এ সময় সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে কুয়াকাটা স্টেশনে সংযুক্ত সব সার্কিটের ব্যান্ডউইডথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। তবে একই সময়ে কক্সবাজার স্টেশন থেকে সাবমেরিন ক্যাবলের সার্কিটগুলো যথারীতি চালু থাকবে। রক্ষণাবেক্ষণ কাজ চলাকালে গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটের ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট-সেবা বিঘ্ন ঘটতে পারে।গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য বিএসসিপিএলসি কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছে।
    হোয়াটসঅ্যাপে কেউ আড়ি পাতছে কি-না বুঝবেন যেভাবে
    মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপে কেউ আড়ি পাতলে সেটি হাতেনাতে মুহূর্তেই ধরে নেয়া সম্ভব। গোপন কোনো আলোচনা কিংবা প্রিয়জনকে আপনার কোনো সেলফি ছবি পাঠিয়েছেন— তবে দূর থেকে আপনার গোপন চ্যাটবক্সে কেউ নজর রাখছেন কি না তা বুঝবেন কীভাবে?আপনার হোয়াটসঅ্যাপে কেউ আড়ি পাতলে সেই ‘চুরি’ হাতেনাতে ধরতে পারবেন মুহূর্তের মধ্যেই। হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের সময় সতর্ক রাখলেই বুঝতে পারবেন অন্য কেউ আপনার চ্যাটবক্সে ঘাপটি মেরে বসে রয়েছেন কিনা।হোয়াটসঅ্যাপে কোনো মেসেজ ঢুকলে নোটিফিকেশন হিসেবে ফোনে আসত। সঙ্গে বেজে উঠত নোটিফিকেশনের ঘণ্টাও। কিন্তু হঠাৎ যদি নোটিফিকেশন আসার সময় আওয়াজ না হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার ব্যক্তিগত চ্যাট অন্য কেউ পড়ে ফেলছেন।এমনকি, ফোনে কোনো অপরিচিত বিষয় সম্পর্কিত নোটিফিকেশন ঢুকে পড়তে দেখলেও সাবধান হতে হবে। তবে বিপদ থেকে বাঁচার উপায়ও রয়েছে। ডেস্কটপ অথবা ল্যাপটপ থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবের মাধ্যমে হোয়াটসঅ্যাপ লগ ইন করলে তা মনে করে লগ আউট করুন।হোয়াটসঅ্যাপ সেটিংসে গিয়ে একবার চোখ বুলিয়ে দেখে নিন, অন্য কোনো ডিভাইসে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ খোলা রয়েছে কি না। নিজের ফোন থেকে এক ক্লিকেই সমস্ত ডিভাইস থেকে লগ আউট করে দিন।আপনার ফোনের অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ, অথবা যে অ্যাপগুলোর সত্যতা নিয়ে আপনার মনে সন্দেহ রয়েছে সেই অ্যাপগুলো ফোন থেকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সরিয়ে ফেলুন। এই অ্যাপগুলো থেকে ফোন হ্যাক করার সম্ভাবনাও এড়ানো যায় না। এইচএ

    Loading…