এইমাত্র
  • আমি আওয়ামী লীগের কোনো কমিটিতে নেই : এম এ মান্নান
  • দুর্গোৎসবের মঞ্চে ইসলামী সংগীত
  • ফ্লোরিডায় হারিকেন মিল্টনের তাণ্ডব, বিদ্যুৎহীন ৩০ লাখের বেশি মানুষ
  • দুর্গোৎসবে সপ্তমীতে মণ্ডপে মণ্ডপে উৎসবের বারতা
  • ভারতে পালিয়ে যাওয়ার গুঞ্জন বিতর্কিত ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির
  • প্রধান বিচারপতির বাসভবনকে সংরক্ষিত রাখা হবে পুরাকীর্তি হিসেবে
  • বাসায় ঢুকে ফ্ল্যাট দখলের চেষ্টার অভিযোগ, দীপ্ত টেলিভিশনের কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা
  • মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি নির্মাণ শ্রমিককে গলা কেটে হত্যা
  • মার্কিন অর্থনীতিতে ধস, শেয়ার নামল ১৫ শতাংশের নিচে
  • ফের ৫ দিনের রিমান্ডে আ. লীগ নেতা ডাবলু, আদালতে চত্বরে ডিম নিক্ষেপ
  • আজ বৃহস্পতিবার, ২৫ আশ্বিন, ১৪৩১ | ১০ অক্টোবর, ২০২৪

    খেলা

    টেস্টে ফের ৮০০‍+ রানের কীর্তি গড়ল ইংল্যান্ড
    পাকিস্তানের বিপক্ষে মুলতান টেস্টে রাজত্ব করছে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল। স্বাগতিক পাকিস্তানের করা ৫৫৬ রানের জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ৮২৩ রানের পাহাড় গড়েছে ইংল্যান্ড। ১৯৩৮ সালে ওভাল টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৭ উইকেটে ৯০৩ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করেছিল ইংল্যান্ড। তারপর দলীয় সংগ্রহে এই প্রথম ন্যূনতম ৮০০ রান টপকাল ইংল্যান্ড। মুলতান টেস্টে আজ চতুর্থ দিনে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭ উইকেটে ৮২৩ রান তুলে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছে ইংল্যান্ড। টেস্ট ক্রিকেটে দলীয় সংগ্রহ ন্যূনতম ৮০০ দেখা গেছে চারবার। এর মধ্যে তিনবারই স্কোরের পাশে ইংল্যান্ডের নাম লেখা। ইংল্যান্ড প্রথম দলীয় সংগ্রহে ন্যূনতম ৮০০ রানের দেখা পেয়েছে ১৯৩০ সালে। কিংস্টনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৮৪৯ রানে অলআউট হয়েছিল ফ্রেডি ক্যালথর্পের দল।৮ বছর পর ওয়ালি হ্যামন্ডের অধিনায়কত্বে ওভাল টেস্টে নতুন কীর্তি গড়ে ইংল্যান্ড। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সেই টেস্টে তাদের সৌজন্যে প্রথমবারের মতো ন্যূনতম ৯০০ রানের দলীয় সংগ্রহ দেখেছিল টেস্ট ক্রিকেট।টেস্ট ক্রিকেট আরও একবার ন্যূনতম ৯০০ রানের দলীয় সংগ্রহ দেখেছে। সেটি ইংল্যান্ডের ওই ইনিংসের ৫৯ বছর পর, ১৯৯৭ সালে কলম্বো টেস্টে ভারতের বিপক্ষে ৬ উইকেটে ৯৫২ রান তুলে নিজেদের প্রথম ইনিংস ঘোষণা করেছিল শ্রীলংকা। টেস্ট ইতিহাসে এটাই এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ দলীয় স্কোর।এসএফ 
    বাংলা টাইগার্সের আইকন সাকিব, দলে নতুন মুখ রশিদ খান
    নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে সংযুক্ত আরব আমিরাতে শুরু হবে আবুধাবি টি-টেন লিগের অষ্টম আসর। সেই টুর্নামেন্টে বাংলা টাইগার্সের হয়ে খেলবেন অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। দলটির আইকন প্লেয়ার হিসেবে খেলবেন মিস্টার সেভেন্টি ফাইভ। একই দলে দেখা যাবে আফগান অলরাউন্ডার রশিদ খানকেও।বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাকিবের ছবি পোস্ট করে এমনটা জানানো হয়। অপরদিকে, এই দলে খেলার জন্যে রশিদের সঙ্গেও চুক্তি করেছে বাংলা টাইগার্স।সবশেষ আসরের চ্যাম্পিয়ন নিউ ইয়র্ক স্ট্রাইকার্সের হয়ে চুক্তিবদ্ধ হলেও খেলেননি আফগান লেগ স্পিনার রশিদ। এবারের আসরে বাংলা টাইগার্স দলে সাকিব-রশিদের পাশাপাশি আরও দেখা যাবে ইফতেখার আহমেদ, লাইম লিভিংস্টোন ও হযরতুল্লাহ জাজাইকে।উল্লেখ্য, টি টেন লিগের এবারের আসর মাঠে গড়াবে আগামী ২১ নভেম্বর। চলবে ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত। টুর্নামেন্টে অংশ নেবে ৮টি দল। সবগুলো ম্যাচই অনুষ্ঠিত হবে আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।এসএফ 
    অবসরের ঘোষণা দিলেন রাফায়েল নাদাল
    অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন স্প্যানিশ টেনিস তারকা রাফায়েল নাদাল। নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য ডেভিস কাপ খেলেই টেনিসকে বিদায় জানাবেন ২২টি গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপাজয়ী এই তারকা।বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক ভিডিও বার্তায় অবসরের ঘোষণা টদেন নাদাল। ভিডিওবার্তায় নাদাল বলেন, আমি পেশাদার টেনিস থেকে অবসর নিচ্ছি। বাস্তবতা হচ্ছে, কয়েকটি বছর খুব কঠিন কেটেছে। বিশেষ করে শেষ দুই বছর। আমার মনে হয় না, সে সময় আমি বাধাহীনভাবে খেলতে পেরেছি।তিনি আরও বলেন, কঠিন এই সিদ্ধান্ত নিতে বেশ সময় লেগেছে আমার, তবে জীবনে সবকিছুরই শুরু ও শেষ রয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, এতো দীর্ঘ ও কল্পনার চেয়েও বেশি সফল ক্যারিয়ারের শেষ টানার এটাই সঠিক সময়।২০২২ সালে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন এবং ফরাসি ওপেন জিতেছিলেন, কিন্তু এরপর চোটের কারণে সেভাবে কামব্যাক করতে পারেননি তিনি।প্রসঙ্গত, কয়েক দিন আগে রজার ফেদেরার জানিয়েছিলেন, তিনি রাফায়েল নাদালকে আবারও কোর্টে দেখতে মুখিয়ে রয়েছেন। কিন্তু আশঙ্কাটা ছিলই যে আদৌ তাকে দেখা যাবে কিনা। অবশেষে, সেই আশঙ্কাই সত্যি হলো, টেনিস থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিলেন রাফায়েল নাদাল। এক যুগ টেনিস খেলে নিজের ব্যাটটাকে এবার তুলে রাখবেন এই স্প্যানিশ তারকা।এসএফ 
    বাফুফের সভাপতি পদের মনোনয়ন ফরম নিলেন তাবিথ আউয়াল
    বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) আসন্ন নির্বাচনে সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার কথা আগেই জানিয়েছিলেন তাবিথ আউয়াল। বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) নির্বাচনের মনোনয়ন ফরমও সংগ্রহ করেছেন তিনি। এদিন দুপুরে তার প্রতিনিধি ফুটবল ভবন থেকে মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন।বুধবার (৯ অক্টোবর) মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের প্রথম দিনে সভাপতি পদে ফরম নেননি কেউ। তবে সিনিয়র সহসভাপতি পদে ইমরুল হাসান, সহসভাপতি পদে চারজন ও সদস্য পদে ২০টি ফরম বিক্রি হয়। সব মিলিয়ে আসন্ন নির্বাচনের জন্য প্রথম দিন ২৫টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে বাফুফে। বৃহম্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ। বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে এই কার্যক্রম।আগামী ১৪ ও ১৫ মনোনয়নপত্র দাখিল করা যাবে। আর মনোনয়নপত্র যাচাই হবে ১৬ অক্টোবর। মনোনয়নপত্র নিয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকলে ১৭ অক্টোবর সেটা নিষ্পত্তি করা হবে। আপিল শুনানির তারিখ ১৮ অক্টোবর। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের জন্য ১৯ ও ২০ অক্টোবর দুপুর পর্যন্ত সময় পাবেন প্রার্থীরা। ২০ অক্টোবর বিকেলে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে কমিশন। সবশেষ ২৬ অক্টোবর দুপুর ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।এবারও সভাপতি পদে ১ লাখ, সিনিয়র সহসভাপতি পদে ৭৫ হাজার, সহসভাপতি পদে ৫০ ও সদস্য পদে ২৫ হাজার টাকা মনোনয়ন পত্রের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।এর আগে বাফুফের নির্বাহী কমিটির বৈঠকে ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। এবার নির্বাচন হবে ১৩৩ ভোটের। যদিও ১৩৭ ডেলিগেটের নাম জমা পড়ে বাফুফেতে। কিন্তু অভিযোগ থাকায় বাদ পড়ে ফেনী, শেরপুর, গোপালগঞ্জ ও লালমনিরহাট জেলা।নিয়ম অনুযায়ী বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের নির্বাহী কমিটি ২১ জনের। সভাপতি, সিনিয়র সহসভাপতি, ৪ জন সহসভাপতি ও ১৫ জন নির্বাহী সদস্য মনোনীত কাউন্সিলরদের ভোটে নির্বাচিত হবেন।এবি 
    গ্রিস ফুটবলারের রহস্যজনক মৃত্যু, সুইমিং পুল থেকে উদ্ধার হলো মরদেহ
    মাত্র ৩১ বছর বয়সেই চলে গেলেন শেফিল্ড ইউনাইটেডের হয়ে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা ডিফেন্ডার জর্জ বলডক। বুধবার (৯ অক্টোবর) দক্ষিণ এথেন্সের শহরতলি গ্লিফাদায় নিজ বাড়ির সুইমিং পুল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তবে তার মৃত্যুর কারণ এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে জানা যায়নি।বলডকের বাড়িতে গিয়ে তাকে অচেতন অবস্থায় পায় পুলিশ। প্রাথমিক চিকিৎসার পরও তার জ্ঞান না ফিরলে, তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক । তার মৃত্যুর সময় উল্লেখ করা হয়েছে বুধবার রাত ১০টা।বলডকের জন্ম ইংল্যান্ডের বাকিংহ্যামে। তার বাবা-মা ব্রিটিশ। তবে তার নানীর দেশ গ্রিস। সেই সূত্রে তিনি বেছে নেন গ্রিস জাতীয় দলকে।ক্লাব ফুটবলে তার ক্যারিয়ার শুরু মাত্র ১৬ বছর বয়সে ইংলিশ ফুটবলের চতুর্থ স্তরের দল এমকে ডনসের হয়ে। ২০১৭ সাল পর্যন্ত ছিলেন এই ক্লাবে। এরপর নাম লেখান শেফিল্ড ইউনাইটেডে।ক্যারিয়ারের সেরা সময়টুকু এই ক্লাবেই কাটিয়েছেন তিনি। নতুন ক্লাবে তিন বছরের চুক্তি ছিল তার। গ্রিসের হয়ে খেলেছেন ১২টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ। বলডকের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে তার সাবেক ক্লাব শেফিল্ড ইউনাইটেড। এছাড়া তার অনেক সতীর্থ ও বন্ধুদের শোক প্রকাশ করতে দেখা গেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।এসএফ
    দেশি কোচদের নিয়ে তামিমের মন্তব্যের জবাব দিলেন সালাউদ্দিন
    কোচ ইস্যুতে কঠিন মন্তব্য করেছেন সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবার। তার মতে, দেশি কোচদের জাতীয় দলের প্রধান কোচ হওয়ার মতো যোগ্যতা নেই। তার এমন মন্তব্যের পর হচ্ছে নানা আলোচনা। এবার সেই ইস্যুতে মন্তব্য করেছেন ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল কোচ সালাহউদ্দিন। তবে কোচদের যোগ্য না হওয়ার পেছনেও দিয়েছেন যুক্তি।বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পরবর্তী প্রধান কোচ কে হবেন এ নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে। বর্তমানে কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে, তবে তার সঙ্গে বিসিবির চুক্তি আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এই চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তিনি থাকছেন না সেটা একপ্রকার নিশ্চিত। তাই জাতীয় দলের জন্য নতুন কোচ নিয়োগের আলোচনা শুরু হয়েছে। গুঞ্জন রয়েছে দেশি কোচ নিয়োগেরও।এ নিয়ে সম্প্রতি দেশের একজন কোচকে জাতীয় দলের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া নিয়ে বিভিন্ন মতামত উঠে এসেছে। তবে সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল তার বক্তব্যে উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশের কারও এই মুহূর্তে জাতীয় দলের প্রধান কোচ হওয়ার মতো সামর্থ্য নেই। তামিমের এই মন্তব্যের পক্ষে মতপ্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের অভিজ্ঞ কোচ সালাউদ্দিন।সালাউদ্দিন তামিমের বক্তব্যকে সমর্থন করে বলেন, ‘তামিম সঠিক কথা বলেছে। জাতীয় দলে নতুন ক্রিকেটারদের যেমন প্রস্তুতি নিতে সময় লাগে, তেমনি কোচদেরও সময় দেওয়া উচিত। খেলোয়াড়দের প্রস্তুত হতে যদি ৫ বছর লাগে, তবে কোচদেরও এই সময়ের প্রয়োজন হয়।’বিশ্বব্যাপী অনেক বোর্ড দেশীয় কোচদের প্রাধান্য দিচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, প্রতিবেশী ভারতের হেড কোচের পদে বহু বছর ধরে দেশীয় কোচ রয়েছেন। শ্রীলঙ্কাও সম্প্রতি তাদের কিংবদন্তি সনৎ জয়াসুরিয়াকে জাতীয় দলের কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও কি একই পথে হাঁটা উচিত কিনা, সেই প্রশ্নের জবাবে তামিম বলেন, ‘আমার মনে হয় না এখন কোনো বাংলাদেশি কোচ প্রধান কোচ হওয়ার যোগ্য। তবে দু-তিনজন আছেন যারা সহকারী কোচ হতে পারেন।’তামিম আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ দলের কোচিং স্টাফে ৭০:৩০ অনুপাতে দেশি ও বিদেশি কোচ থাকা উচিত। প্রধান কোচ হিসেবে একজন বিদেশি কোচ এবং তার সঙ্গে বড়জোর দুজন বিদেশি কোচ থাকতে পারেন। বাকি ৭০ শতাংশ পদে স্থানীয় কোচদের নিয়োগ দেওয়া উচিত। এতে স্থানীয় কোচদের বিকাশের সুযোগ তৈরি হবে এবং তারা একদিন প্রধান কোচ হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করবেন।’এমন মন্তব্যে বাংলাদেশের কোচিং কাঠামোতে দেশি কোচদের ভূমিকা এবং ভবিষ্যৎ বিকাশের বিষয়ে আলোচনা আরও তীব্র হতে পারে।এইচএ
    ছাত্র আন্দোলনে নীরব থাকা নিয়ে অবশেষে দুঃখপ্রকাশ করলেন সাকিব
    অবশেষে নীরবতা ভাঙলেন সাকিব আল হাসান। ছাত্র আন্দোলনে নীরব থাকা নিয়ে নিজের ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে দুঃখপ্রকাশ করেছেন। সেই সঙ্গে রাজনীতিতে জড়ানো নিয়েও ব্যাখ্যা দিয়েছেন টাইগার এই অলরাউন্ডার।ক্রিকেট ক্যারিয়ারে খারাপ সময়ের মুখোমুখি অনেকবারই হতে হয়েছে সাকিবকে। কখনো আইসিসি থেকে নিষেধাজ্ঞায় পড়েছেন, কখনো বা খারাপ ফর্ম কিংবা ভক্তদের সঙ্গে ঝামেলায় জড়িয়ে সমালোচিত হতে হয়েছে। তবে এবার যেন সব ছাপিয়ে গেল। গত ৫ আগস্ট (সোমবার) ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের মুখে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। আর বিলুপ্ত হওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদের আওয়ামী লীগের টিকিটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ছিলেন ক্রিকেটার সাকিব। মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে সংসদ সদস্যের পদ খোয়াতে হয় তাকে। ছাত্র আন্দোলনে নীরব থাকা সাকিবের নামে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর দেশে হয়েছে হত্যা মামলাও। এরই মধ্যে ভারতে সিরিজ চলাকালে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের ইতি টানার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সাকিব। ঘরের মাটিতে আসন্ন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে খেলে লাল বলের ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে আগ্রহ প্রকাশ করেন দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় এই তারকা। তবে নিরাপত্তার প্রশ্নে তার দেশে ফেরা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখে দিয়েছে।এর মধ্যেই আজ নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দীর্ঘ এক পোস্টে নিজের বক্তব্য তুলে ধরেছেন সাকিব। প্রথমেই আন্দোলনে মারা যাওয়াদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আসসালামু আলাইকুম, আমার দেশের প্রতিটি মানুষের ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধা। আমার প্রতি আপনাদের দোয়া ও ভালবাসা আমাকে আজকের এই সাকিব আল হাসান হিসেবে বিশ্ব দরবারে সমাদৃত করেছে। শুরুতেই আমি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি সে সকল আত্মত্যাগকারী ছাত্রদের, যারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদ হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন। তাদের প্রতি এবং তাদের পরিবারের প্রতি আমার অন্তরের অন্তস্তল থেকে শ্রদ্ধা এবং সমবেদনা। যদিও স্বজন হারা একটি পরিবারের ত্যাগকে কোন কিছুর বিনিময়ে পূরণ করা সম্ভব না। সন্তান হারানো কিংবা ভাই হারানোর বেদনা কোন কিছুতেই পূরণযোগ্য নয়। ছাত্র আন্দোলনে নিজের নীরব ভূমিকার দায় নিজের মাথায় পেতে নিয়ে সাকিব বলেন, এই সংকটকালীন সময়টাতে আমার সরব উপস্থিতি না থাকায় আপনারা যারা ব্যথিত হয়েছেন বা কষ্ট পেয়েছেন তাদের অনুভূতির জায়গাটার প্রতি আমার শ্রদ্ধা এবং এজন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আপনাদের জায়গায় আমি থাকলে হয়তো এভাবে মনঃক্ষুণ্ন হতাম। রাজনীতিতে জড়ানোর ব্যাখ্যাও দিয়েছেন টাইগার অলরাউন্ডার। তিনি লিখেছেন, আমি খুবই স্বল্প সময়ের জন্য মাগুরা-১ আসনের সংসদ সদস্য ছিলাম। আমার রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হওয়াটা ছিল মূলত আমার জন্মস্থান অর্থাৎ আমার মাগুরার মানুষের উন্নয়নের জন্য সুযোগ পাওয়া। আপনারা জানেন যে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নির্দিষ্ট কোন দায়িত্ব ছাড়া নিজের এলাকার উন্নয়নে সরাসরি ভূমিকা রাখাটা একটু কঠিন। আর আমার এই এলাকার উন্নয়ন করতে চাওয়া আমাকে সংসদ সদস্য হতে আগ্রহী করে। যাইহোক দিনশেষে আমার পরিচয় আমি একজন বাংলাদেশের ক্রিকেটার। আমি যখন যেখানে যে অবস্থাতেই থেকেছি অন্তর থেকে ক্রিকেটাকেই ধারণ করেছি।আরও লিখেছেন, এই ক্রিকেটকে ধারণ করে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের সম্মান অর্জন করার পথে এগিয়ে নিয়ে গেছেন -আপনারা। আপনাদের ভালোবাসা এবং সমর্থন আমাকে আজকের সাকিব আল হাসান বানিয়েছে। আমি যখন দেশের জন্য ক্রিকেটের মাঠে ব্যাট ধরেছি তখন আমার সাথে ব্যাট ধরেছেন আপনারা সবাই। গ্যালারি থেকে আপনাদের চিৎকার, আপনাদের সমর্থন আমাকে ভালো খেলার অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে। ক্রিকেট ম্যাচের দিন চায়ের দোকানে টেলিভিশনের সামনে উপচেপড়া ভিড় -আমাকে শক্তি যুগিয়েছে। আমি জিতলে, আপনারা সবাই জিতেছেন। আমি হেরে গেলে, হেরে গেছেন আপনারা সবাই! দেশের মাটিতে সাদা পোশাকে শেষ ম্যাচ খেলার আকুতি জানিয়ে সাকিব বলেন, আপনারা জানেন, খুব শীঘ্রই আমি আমার শেষ ম্যাচটি খেলতে যাচ্ছি। আমার ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরু থেকে আজকের সাকিব আল হাসান হয়ে ওঠা পর্যন্ত এই পুরো জার্নিটাকে ড্রাইভ করেছেন আপনারা। এই ক্রিকেটের এই গোটা গল্পটা আপনাদের হাতেই লেখা! তাই আমার শেষ ম্যাচে, এই গল্পের শেষ অধ্যায়ে, আমি আপনাদেরকে পাশে চাই। আমি আপনাদের সবাইকে সাথে নিয়ে বিদায় নিতে চাই। বিদায়বেলায়, সেই মানুষগুলোর হাতে হাত রাখতে চাই, যাদের হাতের তালি আমার ভালো খেলতে বাধ্য করেছে। বিদায়বেলায়, সেই মানুষগুলোর চোখে চোখ রাখতে চাই, আমার ভালো খেলায় যাদের চোখ আনন্দে উচ্ছ্বসিত হয়েছে। আবার আমার খারাপ খেলায় যাদের চোখ ছলছল করেছে। আমি আশা করি, শুধু আশা না বিশ্বাস করি –এই বিদায় বেলায় আপনারা সবাই আমার সাথে থাকবেন। সবাই সাথে থেকে সেই গল্পের ইতি টানবেন, যে গল্পের নায়ক –আমি নই, আপনারা!এফএস
    রিংকু-নীতীশের ব্যাটে হাল ধরেছে ভারত
    পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের পেসারদের দাপটে খাবি খেয়েছে ভারত। ৬ ওভারে ৪৫ রান তুলতেই ৩ উইকেট হারিয়ে বসেছিল তারা। তবে পাওয়ার প্লের পর দুই তরুণ ব্যাটার রিংকু সিং এবং নীতীশ রেড্ডির ব্যাটে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ভারত।বাংলাদেশের বোলারদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়ে তারা ১০ ওভারের মধ্যেই ভারতকে একশ রান এনে দিয়েছেন। ইনিংসের দশম ওভারে রিশাদ হোসেনকে তিন ছক্কা হাঁকিয়েছেন এই দুই ব্যাটার। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১১ ওভারে ৩ উইকেটে ১১৪ রান তুলেছে ভারত।২৩ বলে ২ চার এবং ৪ ছক্কায় ৪৪ রানে ব্যাট করছেন নীতীশ। অন্যদিকে ১৬ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩১ রানে খেলছেন রিংকু। চতুর্থ উইকেট জুটিতে এরই মধ্যে ৭৩ রান তুলেছেন এই দুই ব্যাটার।এর আগে সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচ বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দুর্দান্ত। মেহেদী হাসান মিরাজের করা প্রথম ওভারে ১৫ ওভার তুলে বড় স্কোরের ইঙ্গিত দেওয়া ভারত পেসাররা আসতেই ছন্দ হারায়। টানা দুই ওভারে দুই উইকেট তুলে নেন তাসকিন আহমেদ ও তানজিম সাকিব।দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে বল হাতে নিয়ে ওপেনার সঞ্জু স্যামসনকে ফেরান তাসকিন। মিরাজের ওভারে টানা দুই চার হাঁকিয়ে দারুণ কিছুর ইঙ্গিত দেওয়া স্যামসনকে তাতে ১০ রানেই থামতে হয়।পরের ওভারের শেষ বলে অন্য ওপেনার অভিষেক শর্মাকে (১৫) রুখে দেন শরিফুলের বদলে একাদশে জায়গা পাওয়া তানজিম হাসান সাকিব। তার দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে স্টাম্প বাঁচাতে পারেননি অভিষেক।ক্রিজে নেমে থিতু হতে পারেননি ভারতীয় অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবও (৮)। পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে টাইমিংয়ের গরমিলে মোস্তাফিজুর রহমানের বলে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। ম্যাচে দ্বিতীয়বারের মতো ক্যাচ হাতে জমিয়ে ভারতের আরেকটি উইকেট পতন নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত।এর আগে সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টস জিতে ভারতকে ব্যাটিংয়ে পাঠান বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত। সিরিজের প্রথম ম্যাচে গোয়ালিয়রে ভারতের কাছে ৭ উইকেটে হেরে ১-০ ব্যবধানে পিছিয়ে সফরকারীরা।এসএফ 
    সাকিবের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুললেন তামিম
    একসময়ের বেশ ভালো বন্ধু তামিম-সাকিবের বর্তমান সম্পর্কটা আগের মতো ভালো নয়। দুজনের সম্পর্কে ফাটল ধরার বিষয়টি এখন বাংলাদেশ ক্রিকেটে ‘ওপেন সিক্রেট’। দুই তারকা ক্রিকেটারের মধ্যে একসময় যেখানে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল, পরে তাদের মধ্যে তৈরি হয়েছে দূরত্ব। তামিমের মতে, তাদের সম্পর্কটা যদি এখনো ঠিকঠাক থাকত, তাহলে বাংলাদেশের ক্রিকেট আরও উপকৃত হতো।ভারতের ক্রীড়া সাময়িকী ‘স্পোর্টস্টার’কে এক সাক্ষাৎকারে সাকিবের সঙ্গে সম্পর্কের ব্যাপারে বলেছেন তামিম। খোলামেলা আলোচনায় তামিম জানিয়েছেন, যেকোনো সম্পর্কে উত্থান-পতন থাকবেই। তবে, যখন দেশের বিষয় সামনে আসবে তখন পরিস্থিতি বদলে যায়।তামিমের ভাষায়, ‘সম্পর্কে উত্থান-পতন থাকা স্বাভাবিক। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে আপনার কারণে যেন অন্য কারও ক্ষতি না হয়। আমরা দুজনই (সাকিবসহ) দেশের জন্য খেলেছি। কখনোই তাকে নিয়ে গণমাধ্যম বা অন্য কোথাও আপত্তিকর কিছু বলিনি, তাকে দোষ দেইনি।’এরপর সাকিবকে প্রশংসায় ভাসিয়ে তামিম বলেন, ‘আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, সাকিব দেশের জন্য যা করেছে তা অবিশ্বাস্য। তার সঙ্গে আপনার সম্পর্ক ভালো কিংবা খারাপ যেমনই থাকুক, তাকে এড়িয়ে যেতে পারবেন না। সাকিব বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় তারকা।’তামিম এখনও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরেননি। তার ফেরার আগেই সাকিব অবসর নিয়েছেন টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে। সাকিবের শেষ টেস্টে ছিলেন তার একসময়ের বেশ ভালো বন্ধু তামিম। কিন্তু মাঠের সতীর্থ হিসেবে নয়, তামিম ছিলেন ধারাভাষ্য কক্ষে। ক্রিকেটে না ফেরা দেশসেরা ওপেনার এখন আন্তর্জাতিক মঞ্চে ধারাভাষ্য দিচ্ছেন। চলমান বাংলাদেশ-ভারত সিরিজে ধারাভাষ্যকারের ভূমিকায় ভারতে আছেন বাঁহাতি এই ব্যাটার।এফএস
    গতির জাদুতে পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের রাজত্ব
    সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচ বাংলাদেশের শুরুটা হলো দুর্দান্ত। পাওয়ার প্লেতে হাতখুলে খেলতে চাইলেও বাংলাদেশের পেসারদের গতির ঝলকে খাবি খেল ভারত। প্রথম ৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৫ রানের বেশি তুলতে পারেনি ভারত।অথচ মেহেদী হাসান মিরাজের করা প্রথম ওভারে ১৫ ওভার তুলে বড় স্কোরের ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছিল স্বাগতিকরা। তবে পেসাররা বোলিংয়ে আসতেই ছন্দপতন হয় তাদের। টানা দুই ওভারে দুই উইকেট তুলে নেন তাসকিন আহমেদ ও তানজিম সাকিব।দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে বল হাতে নিয়ে শুরু থেকেই লাইন-লেংথ মেনে বোলিং করেন তাসকিন। প্রথম পাঁচ বলে খরচ করেন মোটে ২ রান। তার ওভারের শেষ বলে তড়িঘড়ি শট খেলতে গিয়ে মিড অফে নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে ক্যাচ দেন ওপেনার সঞ্জু স্যামসন। মিরাজের ওভারে টানা দুই চার হাঁকিয়ে দারুণ কিছুর ইঙ্গিত দেওয়া স্যামসনকে তাতে ১০ রানেই থামতে হয়।পরের ওভারের শেষ বলে অন্য ওপেনার অভিষেক শর্মাকে রুখে দেন শরিফুলের বদলে একাদশে জায়গা পাওয়া তানজিম হাসান সাকিব। তার দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে স্টাম্প বাঁচাতে পারেননি অভিষেক। ১১ বলে ৩ চারে ১৫ রান করে সাজঘরের পথে হাঁটতে হয় তাকে।ক্রিজে নেমে থিতু হতে পারেননি ভারতীয় অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবও (৮)। পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে টাইমিংয়ের গরমিলে মোস্তাফিজুর রহমানের বলে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। ম্যাচে দ্বিতীয়বারের মতো ক্যাচ হাতে জমিয়ে ভারতের আরেকটি উইকেট পতন নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত।এর আগে সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টস জিতে ভারতকে ব্যাটিংয়ে পাঠান বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত। সিরিজের প্রথম ম্যাচে গোয়ালিয়রে ভারতের কাছে ৭ উইকেটে হেরে ১-০ ব্যবধানে পিছিয়ে সফরকারীরা।এসএফ 
    কুককে ছাড়িয়ে সর্বকালের সেরা পাঁচে রুট
    ক্রিকেট কিংবদন্তিদের রেকর্ড ভেঙে উর্ধ্বলোকে ছুটেই চলছেন জো রুট। এবার স্বদেশি কিংবদন্তি অ্যালিস্টার কুককে পেছনে ফেলে ইংল্যান্ডের টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক হয়েছেন ডানহাতি ব্যাটার। বসেছেন টেস্ট ক্রিকেটে সর্বকালের সেরা চার ব্যাটারের পাশে।মুলতান টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭১ রানে অপরাজিত থেকে রেকর্ড বইয়ে তোলপাড় তুলেছেন রুট। ইংল্যান্ডের হয়ে টেস্টে এতদিন সর্বোচ্চ রানের মালিক ছিলেন কুক। ১৬১ ম্যাচে ১২ হাজার ৪৭২ রান করা সাবেক এই তারকা ক্রিকেটারকে ছাড়িয়ে গেছেন রুট।কুককে টপকে যেতে মুলতান টেস্টের প্রথম ইনিংসে রুটের দরকার ছিল ৭১ রান। আজ তৃতীয় দিনে সেটি বেশ ভালোভাবেই করে ফেলেছেন ৩৩ বছর বয়সী ডানহাতি ব্যাটার।৪২তম ওভারের শেষ বলে পাকিস্তান পেসার আমের জামালকে চার হাকিয়ে কুকের রেকর্ড ভাঙেন রুট। সঙ্গে সঙ্গে করতালির মাধ্যমে পাকিস্তানে খেলা দেখতে আসা ইংল্যান্ড সমর্থকরা তাকে স্বাগত জানায়। সতীর্থরা স্যালুট দেন রুটকে। এই প্রতিবেদন লেখার সময় টেস্টে রুটের রান ১২ হাজার ৪৭৩।বর্তমান খেলছেন এমন ক্রিকেটার মধ্যে এখন রুটের রানই সবচেয়ে বেশি। কারণ, বাকি চারজন অনেক আগেই ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন।টেস্টে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড ভারতের সাবেক কিংবদন্তি শচিন টেন্ডুলকারের। ২০০ ম্যাচে ১৫ হাজার ৯২১ রান করেছিলেন এই ভারতীয়। ১৬৮ ম্যাচে ১৩ হাজার ৩৭৮ রান করে দ্বিতীয় স্থানে আছেন অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার রিকি পন্টিং।এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার জ্যাক কালিস। ১৬৬ ম্যাচে ১৩ হাজার ২৮৯ রান করেছেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার। চতুর্থ স্থান দখল করেছেন আরেক ভারতীয় রাহুল দ্রাবিড়। ১৬৪ ম্যাচে ১৩ হাজার ২৮৮ রান করেন তিনি।মুলতান টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও একটি বিশ্বরেকর্ড করেছেন রুট। প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ৫ হাজার রান করেছেন তিনি।এবি 
    টাইগারদের প্রধান কোচ হওয়ার যোগ্যতা দেশের কারো নেই: তামিম
    বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচের দায়িত্বে রয়েছেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিসিবির সঙ্গে তার চুক্তির মেয়াদ রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এরপরই নতুন কোচ দেখা যাবে টাইগার শিবিরে। দেশের মধ্যে থেকে জাতীয় দলের প্রধান কোচ নিয়োগ দেওয়ার কথা বলছে কেউ কেউ। যদিও সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল জানালেন ভিন্ন কথা। ভারতের ‘স্পোর্টস-স্টার’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জাতীয় দলের কোচ ইস্যুতে তামিম বলেছেন, ‘আমার মনে হয় না, প্রধান কোচ হওয়ার মতো যোগ্য কেউ বাংলাদেশে এখন আছে। এখন এমন দু-তিনজন আছেন, যারা সহকারী কোচ হতে পারেন। কিন্তু আমার মনে হয় না, তারা জাতীয় দলের প্রধান কোচ হওয়ার উপযুক্ত।’তবে দেশি কোচদের প্রাধান্য দেওয়া নিয়ে তামিম বলেন, ‘বাংলাদেশ দলের কোচিং স্টাফে ৭০: ৩০ অনুপাত থাকা উচিত। প্রধান কোচ পদে একজন বিদেশি ও তার সঙ্গে বড়জোর আরও দুজন বিদেশি কোচ থাকতে পারেন। সহকারী কোচ পদে বাকি ৭০ শতাংশ বাংলাদেশি নিয়োগ করা উচিত। তাতে স্থানীয় কোচদের গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে এবং একদিন তারা প্রধান কোচ হতে পারবেন।’এদিকে নতুন কোচ পাওয়া নিয়ে তামিমের ভাষ্যে, ‘বাংলাদেশের বড় নামের পেছনে ছোটা বন্ধ করা উচিত। কারণ বিখ্যাত সবাই দলের জন্য ভালো কোচ হয় না। বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য কারা মানানসই, সেটা তাদের (বিসিবি) খুঁজে বের করতে হবে। সেই ব্যক্তিকে কঠোর পরিশ্রমী হওয়ার পাশাপাশি দলে কিছু যোগ করার সামর্থ্য থাকতে হবে।’এবি 
    হারিকেন মিল্টনের ‘কবলে’ পড়লেন স্কালোনি-মেসিরা
    চলতি মাসে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের দুটি ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা। কিন্তু তার আগে বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা একের পর এক বিড়ম্বনায় পড়ছে। সরাসরি ভেনেজুয়েলায় ট্রানজিট করতে পারবে না বলে আলবিসেলেস্তে বাহিনী ক্যাম্প করছে মায়ামিতে। আর সেখানেই তারা হারিকেন মিল্টনের কবলে পড়েছে। তবে ঠিক ঝড়ের কবলে নয়, হারিকেনের কারণে সতর্কতা জারি করায় এখনই ভেনেজুয়েলায় উড়াল দিতে পারছেন না স্কালোনি-মেসিরা।এর আগে আসন্ন দুটি বাছাইয়ের জন্য দল ঘোষণার পর থেকেই একের পর এক চোটের খবরে বিপর্যস্ত লিওনেল স্কালোনির শিবির। যে কারণে কোপা আমেরিকার পর প্রথমবার লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে ফিরলেও, দলটি স্বস্তিতে নেই। স্কোয়াড ঘোষণার পরই চোট পান তরুণ ফরোয়ার্ড নিকোলাস গঞ্জালেস। পরে চোটের (মাংসপেশী) তালিকায় যুক্ত হন পাউলো দিবালা। সেই ধাক্কা সামাল না দিতেই হ্যামস্ট্রিং চোটে ছিটকে গেছেন মার্কোস আকুনা। আর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ফরোয়ার্ড আলেজান্দ্রো গারনাচো বাম হাঁটুতে চোট পেয়েছেন।ইতোমধ্যে তাদের বিকল্পও দলে নিয়েছেন আর্জেন্টাইন মাস্টারমাইন্ড স্কালোনি। চোটের ধকল সামলে বাছাইপর্বে ভালো করার লক্ষ্য স্থির করার আগেই এসেছে নতুন ঝামেলা। যা নিয়ে স্কালোনিও কথা বলেছেন। ম্যাচের আগে ভেনেজুয়েলায় পর্যাপ্ত সময় না পাওয়া নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আজই (গতকাল মঙ্গলবার) বিমান ধরতে চেয়েছিলাম, কিন্তু সেটি সম্ভব হয়নি। কারণ প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। আমরা আগামীকাল (আজ বুধবার) আবার চেষ্টা করব।’ ফ্লাইট বিলম্বের কারণে যুক্তরাষ্ট্র থেকে নিজেদের প্রয়োজনীয় লজিস্টিকস নিয়ে ভ্রমণ করারও চ্যালেঞ্জ দেখছেন স্কালোনি।আগামী ১১ অক্টোবর রাত ৩টায় (বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী) ভেনেজুয়েলার সঙ্গে ম্যাচ আর্জেন্টিনার। তবে নির্ধারিত সময়ে দেশটিতে উড়াল দিতে না পারার আক্ষেপ থাকলেও, বাস্তবতা মেনে নিচ্ছেন স্কালোনি। হারিকেন মিল্টন ঝড় পঞ্চম ক্যাটাগরিতে উন্নীত হওয়ায় ফ্লোরিডায় অনেক ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটেছে। তাই এই মুহূর্তে নিজেদের নিরাপত্তাকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে আর্জেন্টিনা কোচ, ‘নিরাপত্তা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ম্যাচটিও গুরুত্বপূর্ণ, তবে যখন নিরাপত্তা ইস্যু আসে, তখন সেটাই প্রাধান্য পাবে।’নিজেদের অসহায়ত্ব স্বীকার করে স্কালোনি আরও বলেন, ‘আমাদের জন্য কাজটা কঠিন হবে। ম্যাচের আগেরদিন পৌঁছাব আমরা। যাত্রাপথে মাঝে একটা বিরতিও থাকবে, কারণ আমেরিকা থেকে ভেনেজুয়েলায় সরাসরি ফ্লাইটের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। এসব ব্যাপার আসলে আমাদের ওপর নির্ভর করে না। আবহাওয়া ও লজিস্টিকাল ব্যাপার নিয়ে স্রেফ বলতে পারি যে ভাগ্যটা খারাপ। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো ফুটবলারদেরসহ আমাদের সবার নিরাপদে ও সুস্থ থাকা।’এবি 
    ফের ভারতের ক্যাপ্টেন হচ্ছেন শচীন টেন্ডুলকার!
    শুরু হতে চলেছে ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার্স লিগ। অংশ নেবেন দেশ-বিদেশের নানা কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা। সেখানেই ভারতকে নেতৃত্ব দিতে দেখা যাবে কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকারকে। ভারতে শুরু হতে যাওয়া নতুন ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগ। যার নাম— ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার্স লিগ (আইএমএল)। নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে এই মাস্টার্স লিগ। সেখানেই ভারতকে নেতৃত্ব দেবেন শচীন টেন্ডুলকর। এ লিগে আরও খেলবেন ব্রায়ান লারা থেকে শুরু করে সাঙ্গাকারাসহ একাধিক কিংবদন্তি।   এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে অংশ নেবে ভারত, সাউথ আফ্রিকা, শ্রীলংকা, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। চলতি বছরই এ প্রতিযোগিতার প্রথম সংস্করণ শুরু। আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে ম্যাচ। প্রথম লেগের চারটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে নভি মুম্বাইয়ের ডিওয়াই প্যাটেল স্টেডিয়ামে। ১৭ নভেম্বর প্রতিযোগিতার প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবে ভারত ও শ্রীলংকা। শ্রীলংকা দলকে নেতৃত্ব দেবেন কিংবদন্তি ক্রিকেটার কুমার সাঙ্গাকারা।দ্বিতীয় ম্যাচে মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়া ও সাউথ আফ্রিকা। অজিদের নেতৃত্ব দেবেন শেন ওয়াটসন এবং প্রোটিয়াদের জ্যাক ক্যালিস। তৃতীয় ম্যাচে মুখোমুখি হবে শ্রীলংকা ও ইংল্যান্ড। ইংরেজদের নেতৃত্ব দেবেন ইয়ন মরগ্যান। চতুর্থ ম্যাচে ব্রায়ান লারার নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়ার। এর পর প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে লখনউয়ে। সেখানে ২১ নভেম্বর মুখোমুখি হবে ভারত ও সাউথ আফ্রিকা। লখনউয়ে মোট ৬টি ম্যাচ খেলা হবে। প্রতিযোগিতার বাকি ম্যাচ খেলা হবে রায়পুরে। সেখানে ২৮ নভেম্বর ভারত মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ডের। রায়পুরে সেমিফাইনাল, ফাইনালসহ মোট ৮টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।  এই লিগ যে ভারতের মাটিতে জনপ্রিয়তা লাভ করবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এতজন কিংবদন্তি ক্রিকেটারকে ফের খেলতে দেখার অপেক্ষায় নষ্টালজিক ক্রিকেটপ্রেমীরা। ভারতের অধিনায়ক হওয়ার পাশাপাশি এই লিগের অ্যাম্বাসেডরও শচীন টেন্ডুলকর। তিনি এ বিষয়ে বলেন, আইএমএলের অ্যাম্বাসেডর এবং মুখ হিসাবে আমি লিগে ইন্ডিয়া মাস্টার্সের নেতৃত্ব ও প্রতিনিধিত্ব করার অপেক্ষায় আছি। নিঃসন্দেহে মাঠের অ্যাকশন প্রতিযোগিতামূলক ও উত্তেজনাপূর্ণ হবে। সব খেলোয়াড় একাধিক ভেন্যুতে আইএমএলের ম্যাচ খেলার জন্য উত্তেজিত। আমরা যেই খেলাটি পছন্দ করি, সেই খেলার মাধ্যমেই পরবর্তী প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করার এটি একটি সুযোগ। তবে শুধু শচীন নন, বাকি ক্রিকেটাররাও এই লিগে অংশ নেওয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন। এ নিয়ে লিগ কমিশনার সুনীল গাভাস্কার বলেছেন, প্রতিটি দেশের কিংবদন্তিরা ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার্স লিগ খেলবে। তাদের জন্য এটি দক্ষতা প্রদর্শনের এবং বিশ্বকে দেখানোর একটি দুর্দান্ত সুযোগ যে, তারা এখনো ভালো ক্রিকেট খেলতে পারে। বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিদ্বন্দ্বিতাসহ এটি একটি উত্তেজনাপূর্ণ লিগ হতে যাচ্ছে। আমি নিশ্চিত যে যারা মাঠে আসবে এবং টেলিভিশনে খেলা দেখবে, তারা খেলা খুব উপভোগ করবে।এসএফ 
    মাহমুদউল্লাহর ‘এক ফোঁটাও আক্ষেপ নেই’
    টেস্ট ক্রিকেটকে আগেই বিদায় বলেছিলেন, এবার টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেও মাহমুদউল্লাহর বেলা ফুরালো। ভারতের মাটিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজ চলাকালেই অবসরের ঘোষণা দিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে এই ফরম্যাটে ধীরগতির খেলার জন্য ব্যাপক সমালোচনার শিকার হচ্ছিলেন তিনি।গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ওভারে পাঁচটি ডট বল খেলেছিলেন মাহমুদউল্লাহ। তখনই তার টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের শেষ দেখে ফেলেছিলেন অনেকে। তবে ভারতের বিপক্ষে অনেকটা চমক হিসেবেই যোগ হয় তার নাম। কিন্তু এখানেও ব্যর্থ মাহমুদউল্লাহ, সিরিজের প্রথম ম্যাচে করেছেন ২ বলে ১ রান, তড়িঘড়ি ব্যাট চালিয়ে উইকেট দিয়েছেন অভিষিক্ত ময়ঙ্ক যাদবকে।এরপরই আবার তার অবসরের গুঞ্জন মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। অবশেষে মাহমুদউল্লাহ নিজেই জানিয়ে দিলেন, ‘এই সিরিজের শেষ ম্যাচের পরেই আমি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেব। এটা আমি এই সফরে আসার আগেই ঠিক করে রেখেছিলাম। আমি আমার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। আমার কোচ, অধিনায়ক, নির্বাচক এবং বোর্ড সভাপতিকেও সিদ্ধান্ত জানিয়েছি। আমি মনে করি, এটাই সঠিক সময় এই সংস্করণ থেকে সরে গিয়ে সামনে ওয়ানডে যা আছে, সেদিকে মনোযোগ দেওয়ার। আমার জন্য এবং পরের (টি-টোয়েন্টি) বিশ্বকাপের কথা যদি ভাবি, দলের জন্যও এটাই সঠিক সময়।’আগামী ১২ অক্টোবর হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচটাই হবে বাংলাদেশের জার্সিতে মাহমুদউল্লাহর শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। নিজের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ার নিয়ে কোনো আক্ষেপ আছে কি না প্রশ্নে তিনি জানালেন, ‘না, কোনো আক্ষেপ নেই, এক ফোঁটাও নয়।’প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর কেনিয়ার বিপক্ষে নাইরোবিতে টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হয় মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। তারপর থেকে দীর্ঘ ১৭ বছরে জাতীয় দলের হয়ে ১৩৯টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন এই তারকা অলরাউন্ডার। ব্যাট হাতে ২ হাজার ৩৯৫ রান সংগ্রহের পাশাপাশি বল হাতে শিকার করেছেন ৪০ উইকেট।এসএফ 

    Loading…