এইমাত্র
  • ঢাবির হলে যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা
  • চুনারুঘাটে ১৬ কেজি গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
  • টাঙ্গাইলে চিপস কারখানাকে ভোক্তা অধিকারের জরিমানা
  • জাবিতে গণধোলাইয়ের শিকার সাবেক ছাত্রলীগ নেতার নিহত
  • চাকরির বয়সসীমা নিয়ে সমন্বয়ক সারজিসের স্ট্যাটাস
  • সংক্ষিপ্ত সিলেবাস চেয়ে চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ
  • ঢাকা চাইলে হাসিনাকে হস্তান্তর করতে পারে দিল্লি
  • চুয়াডাঙ্গায় নানা বাড়িতে বেড়াতে এসে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
  • যে প্রক্রিয়ায় দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
  • শেখ হাসিনার ভারতেই থাকা উচিত : শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৪ আশ্বিন, ১৪৩১ | ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

    শিক্ষাঙ্গন

    উচ্চশিক্ষা শেষে দেশে ফিরছেন না বুটেক্সের অনেক শিক্ষক
    বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) রয়েছে শিক্ষক সংকট। ফলে শিক্ষকদের কাজে যেমন অতিরিক্ত চাপ পড়ছে তেমনি শিক্ষার মান ব্যাহত হচ্ছে। এছাড়াও প্রতিবছর বেশকিছু শিক্ষক উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে গমন করেন ও সময়মতো দেশে ফিরে আসেন না। তাই এই সংকট আরো গুরুতর হচ্ছে।জানা গেছে, বুটেক্সে ছাত্র-শিক্ষক অনুপাতে শিক্ষক থাকার প্রয়োজন ৩০০ জন। সেখানে বুটেক্সে স্থায়ী শিক্ষকের সংখ্যা ১৫৪ জন এবং ৪৬ জন শিক্ষক উচ্চশিক্ষার জন্য দেশে ও দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। সেপ্টেম্বরের ৫ তারিখ পর্যন্ত বিভিন্ন বিভাগ হতে বিভিন্ন মেয়াদে প্রায় ৪০ জন শিক্ষক দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষার জন্য অবস্থান করছেন। এদের মধ্যে অনেকে এখনো উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন তেমনি অনেকের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের মেয়াদ শেষ হলেও তারা দেশে ফিরে আসছেন না। এজন্য যাদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের মেয়াদ শেষ হওয়া শর্তেও দেশে ফিরে আসছেন না তাদের প্রত্যাবর্তনের নোটিশ পাঠানো হয়েছে এবং অনেকের বেতন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।শিক্ষকের এই সংকটের কারণে বিভিন্ন বিভাগের নিয়মিত ক্লাস ব্যাহত হ‌ওয়ায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা দেখা দিয়েছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বছরের অধিকাংশ সময় শিক্ষকের এমন সংকট থাকে ফলে বিভাগীয় বিষয়গুলির জন্য প্রতিনিয়ত খন্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগ করতে হয়। শিক্ষার্থী ও শিক্ষকের অনুপাত সঠিক না থাকায় শিক্ষার মান হুমকির মুখে পড়ছে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের একজন শিক্ষার্থী জানান, বর্তমানে বিভাগে স্থায়ী শিক্ষক আছেন মাত্র ৪ জন। উপযুক্ত শিক্ষকের অভাবে বিভাগীয় বিষয়গুলো ক্লাস ব্যাহত হচ্ছে। বিভাগটির ১১ জন শিক্ষক ছিলেন তার মধ্যে ৭ জন উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশের গমন করেছেন। এতে করে স্থায়ী শিক্ষকদের ওপর অধিক চাপ পড়ছে তেমনি খন্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগ দিতে হচ্ছে।টেক্সটাইল মেশিনারী ডিজাইন অ্যান্ড মেনটেনেন্স বিভাগের একজন শিক্ষার্থী বলেন, পর্যাপ্ত শিক্ষকের অভাবে বিভাগীয় বিষয়গুলোর নিয়মিত ক্লাস হয় না। তাই সেমিস্টারের শেষে পড়াশোনার বেশি চাপ পড়ে। এ বিভাগ থেকে ৫ জন শিক্ষক উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে গমন করেন।বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কাবেরী মজুমদার বলেন, শিক্ষকদের সংখ্যা বাড়াতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। শিঘ্রই বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন স্থায়ী শিক্ষকদের নিয়োগ দেয়া হবে বলে আশা করছি। উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে গমনকারী যেসব শিক্ষক নির্দিষ্ট সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও দেশে ফিরে আসছেন না তাদের প্রশাসনিক নিয়ম মেনে নোটিশ পাঠানো হচ্ছে এবং অনেকের বেতন বন্ধ করে দেওয়া হয়ছে ইতোমধ্যে। উল্লেখ্য, বুটেক্সের শিক্ষাখাতের অন্যতম গুরুতর সমস্যা এটি। উচ্চশিক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বিদেশে চলে যাচ্ছেন, ফলে বুটেক্সের শিক্ষাব্যবস্থা আরো বেশি সংকটে পড়ছে। এই  অবস্থা এড়াতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সাময়িক পদক্ষেপ হিসেবে খন্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগ দিলেও তা যথেষ্ট নয় বলে মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থী। তাদের দাবি বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় দীর্ঘদিন ধরে চলা এই শিক্ষক সংকটের স্থায়ী সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।এইচএ
    জাবিতে গণধোলাইয়ের শিকার সাবেক ছাত্রলীগ নেতার নিহত
    বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসে শিক্ষার্থীদের গণধোলাইয়ের শিকার হয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমেদ ওরফে শামীম মোল্লা।বুধবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রান্তিক গেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গণধোলাইয়ের পর তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির হাতে তুলে দেয়া হয়। পরে রাতে উপাচার্যের উপস্থিতিতে তাকে হেফাজতে নেয় আশুলিয়া থানা পুলিশ। ১৫ জুলাই রাতে উপাচার্যের বাসভবনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তাকে আটক করে গণধোলাই দেয়া হয়েছে বলে জানায় শিক্ষার্থীরা।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রান্তিক গেট সংলগ্ন একটি সেলুনে আসেন শামীম মোল্লা। খবর পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী সেখানে গিয়ে তাকে আটক করে গণধোলাই দেয়। এক পর্যায়ে নিরাপত্তা কর্মীদের সহায়তায় তাকে নিরাপত্তা শাখায় নিয়ে আসা হয়। সেখানেও উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা তাকে পুনরায় গণধোলাই দেয়।শিক্ষার্থীরা জানায়, শামীম মোল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্রলীগের জুয়েল-চঞ্চল কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক৷ শামীম বিশ্ববিদ্যালয় ও এর আশেপাশের এলাকায় মাদক সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ, জমিদখল, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্ত। এছাড়া তার বিরদ্ধে একাধিক মামলাও রয়েছে। গত ১৫ জুলাই রাতে শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ঘটনায় সে সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছে।জিজ্ঞাসাবাদে শামীম মোল্লা জানায়, ১৫ জুলাই রাতে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে হামলা করতে নিয়ে যাওয়া হয়। তারেক ও মিজান (ব্যাচ ও বিভাগ জানায়নি) নামে সাবেক দুই ছাত্রলীগ নেতা তাকে বঙ্গবন্ধু হলে নিয়ে যায়। সেখানে ছাত্রলীগ সভাপতি সোহেলের নেতৃত্ব পেট্রল বোমা তৈরি করা হচ্ছিল এবং হামলার জন্য দেশীয় ও আগ্নেয়াস্ত্র প্রস্তুত করা হচ্ছিল। প্রস্তুতি শেষে উপাচার্যের বাসভবনে হামলা করতে যাওয়া হয়। হামলার সময় তারেক এক রাউন্ড গুলি ছোড়ে বলে জানায়।এ ঘটনার পর প্রক্টরিয়াল টিমের খবরে আশুলিয়া থানা পুলিশের একটি দল নিরাপত্তা শাখায় আসে। এসময় পুলিশ ও প্রক্টরিয়াল টিম শামীমকে ১৫ জুলাই রাতে উপাচার্যের বাসভবনে হামলার ঘটনার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এসময় শামীম মোল্লা হামলার ঘটনায় নিজের অংশগ্রহণ ও ঘটনাস্থলে হামলাকারীদের সাথে ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষক মেহেদী ইকবাল উপস্থিত থাকার কথা স্বীকার করে।এদিকে সন্ধ্যা ৭টায় প্রক্টর অফিসে আসেন উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান। তিনি উত্তেজিত শিক্ষার্থীদের শান্ত করার চেষ্টা করেন ও আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে তার শাস্তি নিশ্চিতের আশ্বাস দেন।এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, ১৫ জুলাই উপাচার্যের বাসভবনে শিক্ষার্থীদের উপর হামলার অভিযোগে সাবেক এক ছাত্রলীগ নেতাকে শিক্ষার্থীরা আটক করে প্রক্টরিয়াল বডির হাতে তুলে দেয়। আমরা আশুলিয়া থানায় অবহিত করলে পুলিশের একটি টিম আসে। তার নামে পূর্বেও বেশ কয়েকটি মামলা আছে। তাকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়েছে।এআই 
    যবিপ্রবির ২ হলের প্রভোস্ট ও পরিবহন প্রশাসক পদে নতুন মুখ
    যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) নতুন দুই হলের প্রভোস্ট ও পরিবহন প্রশাসকের পদে নতুন তিন শিক্ষককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এতে বীর প্রতীক তারামন বিবি ছাত্রী হলের প্রভোস্টের দায়িত্ব পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিকৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মোছাঃ আফরোজা খাতুন ও মুনশী মোহাম্মদ মেহেরুল্লাহ হলের প্রভোস্টের দায়িত্ব পেয়েছেন জিন প্রকৌশল ও জৈব প্রযুক্তি (জিইবিটি) বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রউফ সরকার। এছাড়াও পরিবহন প্রশাসকের দায়িত্ব পেয়েছেন খাদ্য ও পুষ্টি প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. শিমুল ইসলাম।গত বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো: আহসান হাবীব স্বাক্ষরিত তিনটি পৃথক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, যবিপ্রবির কেমিকৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মোসাঃ আফরোজা খাতুন-কে বীর প্রতীক তারামন বিবি হলের প্রভোস্ট এবং জিন প্রকৌশল ও জৈব প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রউফ সরকার-কে মুনশী মোহাম্মদ মেহেরুল্লাহ হলের প্রভোস্টের দায়িত্ব দেওয়া হলো। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে তারা এ দায়িত্ব পালন করবেন। তারা বিধি মোতাবেক ভাতা ও অন্যান্য সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন। আরেকটি অফিস আদেশে যবিপ্রবির পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো: শিমুল ইসলামকে পরিবহন প্রশাসনের দায়িত্ব প্রদান করা হয়।তিনিও পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে এ দায়িত্ব পালন করবেন।এইচএ
    গণপিটুনিতে জড়িত শিক্ষার্থীদের বহিস্কার ও গ্রেফতার করা হবে: ঢাবি প্রক্টর
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলে গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনায় জড়িত শিক্ষার্থীদের বহিস্কার ও গ্রেফতার করা হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় নিহতের ঘটনায় দু:খ প্রকাশ করেন তিনি। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য জানান তিনি।প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হয়েছে। এখানে হল প্রশাসনের অবহেলা আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। হলের প্রভোস্ট রাতে ঘটনাস্থলেই যাননি, হাউজ টিউটররা ছিলেন। পরিস্থিতি তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল বলেও মন্তব্য করেন তিনি।প্রসঙ্গত, গতকাল বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে চোর সন্দেহে তোফাজ্জল নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে শিক্ষার্থীরা। পরে রাত ১০টা পর্যন্ত হলের গেস্টরুমে কয়েক দফা তাকে মারধর করা হয়। একপর্যায়ে ক্যান্টিনে বসিয়ে তাকে খাবারও খাওয়ায় শিক্ষার্থীরা। এরপর আবারও তাকে মারধর করা হয়। এ সময় মারধরে অসুস্থ হয়ে পড়লে মধ্যরাতে তোগাজ্জলকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।উল্লেখ্য, এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় মামলা করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একই সাথে ৭ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে।এসএফ 
    নাটোরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৩ জনের ৪৪ বছর কারাদণ্ড
    নাটোরে শিশু অপহরণ, ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় মো. সেলিম, মো. শরীফ এবং মনির নামের ৩ জনের প্রত্যেককে ৪৪ বছর করে কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুহাম্মদ আব্দুর রহিম এই রায় প্রদান করেন। সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- নাটোর সদর উপজেলার বেলঘড়িয়া তালতলা এলাকার নুর ইসলামের ছেলে মো. সেলিম একই এলাকার আলতাফ হোসেনের ছেলে মো. শরীফ এবং আরশেদ আলীর ছেলে মনির হোসেন। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায় ২০১৬ সালের ২৯ মে সন্ধ্যা সাতটার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বেলঘড়িয়া তালতলা এলাকা থেকে একটি সাদা মাইক্রোবাসে করে ভিকটিমকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সেলিম, শরীফ এবং মনির। এরপরে তারা অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে ভিকটিমকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।  ধর্ষণের পরে যাতে কারো কাছে এ কথা বলতে না পারে এজন্য তাকে হত্যা করে অভিযুক্তরা। হত্যার পরে এই মরদেহ গুম করে মাটিতে পুঁতে রাখে তারা। অনেক খোঁজাখুঁজি করে মেয়ের খোঁজ না পেয়ে ভিকটিমের মা বাদী হয়ে ১ জুন নাটোর সদর থানায় একটি জিডি করেন। নাটোর জজ কোর্টের পিপি অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান জানান, ভিকটিমের মায়ের দায়ের করা জিডির আলোকে পুলিশ তদন্ত করে ওই বছরেরই ১৭ জুন পুলিশ ওই এলাকার একটি আখ ক্ষেত থেকে ভিকটিমের গলিত মরদেহ উদ্ধার করে। পরবর্তীতে তদন্তে অপহরণ ধর্ষণ এবং ঘুমের সাথে ওই তিনজনের সম্পৃক্ততা পায় পুলিশ। সমস্ত সাক্ষ্য প্রমাণাদি উপস্থাপন শেষে আট বছর পর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক সেলিম শরীফ ও মনিরের একটি ধারায় প্রত্যেককে যাবজ্জীবন ও পঞ্চাশ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, আর একটি ধারায় ১৪ বছরের সাশ্রম কারাদণ্ড ও দশ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড প্রদান করেন। এ সময় ৩ আসামির কেউই আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।এআই 
    উড়ন্ত কোকিলদের ৩য় দফা হুঁশিয়ারি দিল ইবি শিক্ষার্থীরা
    কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ‘উড়ে এসে, জোড়ে বসা কোন বসন্তের কোকিলকে উপাচার্য হিসেবে মেনে নেওয়া হবে না বলে তৃতীয়বারের মতো কড়া হুশিয়ার দিয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সপক্ষে ছিল এমন কোন ইবি শিক্ষককেই ভিসি হিসেবে চাইছেন তারা। এদিকে টানা ৪১ দিন যাবত উপাচার্য পদ শূন্য থাকায় ক্যাম্পাসে তৈরী হয়েছে নানা অস্থিরতা।গতকাল বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে প্রায় অর্ধশত শিক্ষার্থী উক্ত দাবি নিয়ে ক্যাম্পাসে মিছিল এবং প্রধান ফটকে সংক্ষিপ্ত মানববন্ধন করেন। এর আগে একই দাবিতে ২৪শে আগষ্ট রাত এবং ২৫শে আগষ্ট সকালে একই স্থানে সাধারন শিক্ষার্থীদের ব্যানারে মানববন্ধন করা হয়।মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা হুশিয়ার করে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের দালালেরা, হুশিয়ার সাবধান’, ‘বসন্তের কোকিলেরা হুশিয়ার সাবধান’, ‘ভাড়া করা ইবির ভিসি, মানি না মানবো না’, ‘উড়ে এসে জোড়ে বসা, ইবির ভিসি মানি না’, ‘দুর্দিনে ছিলেন যারা, ইবির ভিসি হবেন তারা’, ‘এক দফা এক দাবি, আমার ক্যাম্পাস আমার ভিসি’।মানববন্ধনে অংশ নেওয়া এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এমন কাউকে ভিসি হিসেবে চাই, যিনি আন্দোলনে আমাদের সমর্থন দিয়েছে। ক্যাম্পাসের বাইরের কেউ এসে আমাদের এখানে উড়ে এসে জুড়ে বসলে আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবো’।এছাড়াও স্থবিরতা দূরীকরণের লক্ষ্যে দ্রুত সময়ের মধ্যে একজন যোগ্য, দুর্নীতিমুক্ত, সংস্কারমনা ও শিক্ষার্থীবান্ধব উপাচার্য নিয়োগের দাবিতে বিক্ষোভ গত ১৪ই সেপ্টেম্বর বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ইবিতে আন্দোলন হয়।এইচএ 
    দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে ডুয়েটের ৫ শিক্ষার্থী
    পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (পিজিসিবি) কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থাপনায় সমন্বিত সক্ষমতা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য প্রাথমিকভাবে ডুয়েটের পাঁচ শিক্ষার্থীকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের অর্থায়নে পিজিসিবি কর্তৃক "বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থাপনায় সমন্বিত সক্ষমতা উন্নয়ন প্রকল্প (Integrated Capacity Development Project in Power Transmission System of Bangladesh)" শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় Korea University of Technology and Education (KOREATECH) দক্ষিণ কোরিয়াতে দুই সপ্তাহ মেয়াদী প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোনীত দশ জন শিক্ষার্থী এর মধ্য হতে পাঁচজন জনকে প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা হলেন ডুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মাহমুদা আক্তার, মো: রফিকুল ইসলাম, এবং একই বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আফরিন আক্তার, সৌরভ কুমার বিশ্বাস ও মো: আবু মোরশেদ সিদ্দিক।Korea University of Technology and Education Industry-University Cooperation Foundation ( KOREATECH IUCF) এর সভাপতি Prof. Gyu Mann Lee সাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় উক্ত প্রকল্পের আওতায় মনোনীত শিক্ষার্থীদের এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আগামী ২২শে সেপ্টেম্বর থেকে ৫ই অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত দুই সপ্তাহব্যাপী চলমান থাকবে এবং মনোনীত শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণকালীন দক্ষিণ কোরিয়ায় যাতায়াতসহ যাবতীয় ব্যয়ভার KOREATECH Agency বহন করবে।এইচএ
    ডুয়েট থেকে ভিসি নিয়োগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
    দেশের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি নিয়োগ হয়ে গেলেও গাজীপুরের ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন স্থায়ী ভিসি নিয়োগ দেয়া হয়নি। ফলে দ্রুত সময়ের মধ্যে ডুয়েটের শিক্ষকদের মধ্য থেকেই যোগ্য ব্যক্তিকে ভিসি নিয়োগের দাবিতে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল করেছে।বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ১১টায় ডুয়েট ক্যাম্পাসের বকুলতলা প্রাঙ্গণ থেকে মিছিল শুরু হয়ে ক্যাম্পাসের ২য় গেইট থেকে ঢাকা-শিমুলতলী সড়ক হয়ে ক্যাম্পাসের মেইন গেটে গিয়ে শেষ হয়। এসময় তারা বিভিন্ন স্লোগান দেয়, যার মধ্যে ছিল, “বুয়েট-কুয়েট ভিসি পেল, ডুয়েট কেন বাদ গেল, দাবি মোদের একটাই, ডুয়েট থেকে ভিসি চাই”।উপস্থিত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে কথা বলেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। তারা বলেন, অন্যান্য সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের মত দ্রুত সময়ে ডুয়েটে ভিসি নিয়োগ দিতে হবে এবং ডুয়েটের শিক্ষকদের মধ্য থেকেই ডুয়েটে ভিসি নিয়োগ দিতে হবে। কোন স্বৈরাচারের দোসরকে ভিসি হিসেবে মেনে নিবে না ডুয়েট শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি ডুয়েটের বাইরে থেকে ভিসি নিয়োগ করা হলে তাকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে।প্রসঙ্গত, ১ সেপ্টেম্বর থেকে যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. আরেফিন কাওসার একাডেমিক, প্রসাশনিক ও আর্থিক বিষয়াদির দায়িত্বপ্রাপ্ত হিসেবে রয়েছেন।এইচএ
    বিশ্বসেরা গবেষকের তালিকায় বাকৃবির ১০ জন
    বিশ্বসেরা ২ শতাংশ বিজ্ঞান গবেষকের তালিকায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ১০ জন গবেষক স্থান পেয়েছেন। স্থান পাওয়া গবেষকদের মধ্যে বাকৃবির ৯ জন শিক্ষক ও একজন শিক্ষার্থী রয়েছেন।সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং নেদারল্যান্ডসভিত্তিক বিশ্বের প্রথম সারির চিকিৎসা ও বিজ্ঞানবিষয়ক নিবন্ধ প্রকাশনা সংস্থা ‘এলসেভিয়ার’-এর সমন্বিত জরিপে এ তালিকা প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞানীদের প্রকাশনা, এইচ-ইনডেক্স, সাইটেশন ও অন্যান্য সূচক বিশ্লেষণ করে তালিকাটি প্রস্তুত করা হয়।তালিকায় স্থান পাওয়া বাংলাদেশ কৃষি  বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা হলেন-কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের অধ্যাপক ড. এহসানুল কবীর, কৌলিতত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, মাইক্রোবায়োলজি এন্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. এস এম লুৎফুল কবির, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো আবদুল হান্নান, , ফিশারিজ ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. মো শাহজাহান, সেচ ও পানি ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো আবদুল মজিদ, উ‌দ্ভিদ রোগতত্ত্ব বিভা‌গের প্রধান অধ্যাপক ড. কে. এম. গোলাম দস্তগীর,  মাইক্রোবায়োলজি এন্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো তানভীর রহমান এবং একই বিভাগের অধ্যাপক ড. মো গোলজার হোসেন।এছাড়াও একজন শিক্ষার্থী হলেন- বাকৃবির বায়োটেকনোলজি বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করা সাবেক শিক্ষার্থী ইউশা আরাফ।এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক ও প্রশাসনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত ও ডিন কাউন্সিলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. খন্দকার মো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমাদের শিক্ষকরা ভালো মানের গবেষক। শিক্ষকদের সারা বিশ্বে উচ্চতর ডিগ্রি আছে। শিক্ষার্থীরা ভালো কাজ করে। শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা তাদের দিনের বেশিরভাগ সময় শিক্ষা ও গবেষণার কাজে ব্যয় করে। কাজেই আমি সারা বিশ্বের ২ শতাংশ গবেষকদের তালিকায় বাকৃবি থেকে ১০ জনের স্থান পাওয়াকে আমি আশার আলো মনে করি। এ ধরনের স্বীকৃতি আমাদের শিক্ষকদের জন্য যথোপযুক্ত।এআই 
    আমার দরজা সবসময় ওপেন: বেরোবি উপাচার্য
    রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকত আলী বলেন, আমার দরজা সব সময় ওপেন আপনাদের জন্য,কখনো এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে আসতে হবে এমন না। যদি আমি ফ্রি থাকি অবশ্যই আপনাদের সময় দিব। সব সময় আপনাদের পাশে থাকব। ইনশাআল্লাহ। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় বেরোবি প্রশাসনিক ভবনের উপাচার্য দপ্তরে নিয়োগপত্রে সই করার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।শুরুতেই তিনি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ বেরোবি শিক্ষার্থী আবু সাঈদের কথা স্মরণ করে বলেন, আবু সাঈদ জীবন দেওয়ার কারণে দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। এ কারণে আজ আমি এ জায়গায় এসেছি। তার কাছে আমরা সবাই ঋণী। তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।আমার প্রথম লক্ষ্য হলো—ছাত্র-ছাত্রীদের যে দাবি আছে তা পর্যায়ক্রমে পূরণ করার চেষ্টা করা। দ্বিতীয় লক্ষ্য হলো—উত্তরবঙ্গের আলোকবর্তিকা হিসেবে বেরোবি ক্যাম্পাসকে শিক্ষা ও গবেষণায় অনন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া। যে জাতি শিক্ষা ও গবেষণায় উন্নত, সে জাতি সারা বিশ্বে পরিচিতি লাভ করে।তিনি আরও বলেন, আবু সাঈদের এ ক্যাম্পাসে আমি অনেক প্রস্তাবনা ও পরিকল্পনা গ্রহণ করবো। সম্মিলিত সুধী সমাজ, শিক্ষক সমাজ, ছাত্রসমাজ, সাংবাদিক সমাজসহ সবার সঙ্গে পরিকল্পনা করে বৃহত্তর পরিকল্পনা দাঁড় করাবো। এ বিশ্ববিদ্যালয় যাতে পূর্ণাঙ্গ আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে ওঠে তার জন্য আরও কয়েকটি ছেলে ও মেয়েদের হল তৈরি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করবো। আমি বিশ্বাস করি, আবু সাঈদের ক্যাম্পাসে এ ধরনের অনুদান পাওয়া যাবে। বর্তমান ইউজিসি চেয়ারম্যান স্যার আবু সাঈদের ক্যাম্পাসে অনুদান দেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। বেরোবি ক্যাম্পাস নিয়ে আমাদের স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকবে। আশা করছি, এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারবো।এর আগে দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শওকত আলীকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে তাকে বেরোবির ষষ্ঠ উপাচার্য হিসেবে  নিয়োগ দেওয়া হয়।এমআর
    ইবির পাঁচ বিভাগে সভাপতি পদে নতুন পাঁচ মুখ
    কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) পাঁচটি বিভাগে সভাপতিত্বকারীদের নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হওয়ায় বিভাগীয় সভাপতি পদে নতুন পাঁচজন শিক্ষককে নিয়োগ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ক্যাম্পাসের নিয়ম মোতাবেক তারা আগামী তিন বছর এই পদে দায়িত্বপালন করবেন। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্টার এইচ এম আলী হাসানের দায়িত্ব পালন করা উপ রেজিস্টার ড. ওয়ালিউর রহমান সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।প্রথম সংবিধির সংশোধিত ১০ (১) ধারা মোতাবেক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আগামী ২১ সেপ্টেম্বর হতে, ল এন্ড ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার, ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সভাপতিতের মেয়াদ শেষ হওয়ায় নতুন সভাপতি নিয়োগ দেওয়া হলো।নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা যথাক্রমে সহকারী অধ্যাপক মেহেদী হাসান, সহকারী অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক আতিফা কাফী, সহকারী অধ্যাপক মোছাঃ আসমা সাদিয়া রুনা, সহকারী অধ্যাপক শরিফুল ইসলাম।এআই 
    পরীক্ষা দিতে এসে শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে বাকৃবি ছাত্রলীগের ৩ নেতা-কর্মী
    শিক্ষার্থী নির্যাতন, জুলুম এবং বিভিন্ন অনিয়মের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ক্যাম্পাসে পরীক্ষা দিতে এসে সাধারণ শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) শাখা ছাত্রলীগের ৩ জন নেতা-কর্মী।শিক্ষার্থীদের তোপের শিকার হওয়া ছাত্রলীগের তিনজন নেতা-কর্মী হলেন বাকৃবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার তায়েফুর রহমান রিয়াদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হলের সভাপতি পদপ্রার্থী রাহিমুল ইসলাম শুভ, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সাবেক উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক ওয়াসি-উজ জামান সোহাগ, এবং বেগম রোকেয়া হলের ছাত্রলীগ কর্মী ও বাকৃবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মেহেদী হাসানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তানজিলা মোবাশ্বেরা স্বর্ণালী।বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে ভেটেরিনারি অনুষদের সামনে সাধারণ শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে ওই নেতা-কর্মীদের ঘিরে ধরেন। অভিযোগ অনুযায়ী, তারা পূর্বে বিভিন্ন সময়ে শিক্ষার্থী নির্যাতনের সাথে জড়িত ছিলেন।একাধিক সূত্রে জানা যায়, ছাত্রলীগের ওই ৩ জনই ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষার্থী। ওইদিন তাদের ক্লাস টেস্ট পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষায় অংশ নিতে তারা ক্যাম্পাসে এলে শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধের সম্মুখীন হন।প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীরা জানান, সকাল ১১টার দিকে ছাত্রলীগের সোহাগ পরীক্ষা দিতে এলে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের শিক্ষার্থীরা তাকে আটক করেন। পরে নির্যাতিত শিক্ষার্থীদের কাছে তাকে ক্ষমা চাইতে বলা হয়। সোহাগ ক্ষমা চাইলে শিক্ষার্থীরা তাকে ছেড়ে দেন। তবে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে যখন পরীক্ষা শেষে দুপুর ১২টার দিকে রাহিমুল ইসলাম শুভ ও তানজিলা মোবাশ্বেরা স্বর্ণালী তাদের মায়ের সঙ্গে ফার্মাকোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. পূর্বা ইসলামের কক্ষে আশ্রয় নেন এবং দরজা আটকে দেন।সেসময় অধ্যাপক পূর্বা রুমে ছিলেন না। শিক্ষার্থীরা কক্ষের বাইরে অবস্থান নেন এবং শুভকে বের হতে বলেন। তারা বের না হলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা এবং প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা উপস্থিত হন এবং পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করেন। শিক্ষার্থীরা দাবি করেন শুভকে তার কৃতকর্মের শাস্তি পেতেই হবে এবং ছাত্রলীগের কেউ ক্লাস বা পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন না। আগে তাদের বিরুদ্ধে গণতদন্ত হবে, যারা নির্দোষ প্রমাণিত হবে তারাই ক্লাস-পরীক্ষা দিবে। বাকিদের শাস্তি পেতে হবে।পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলে শুভকে প্রক্টরের গাড়িতে করে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়। গাড়িতে ওঠার সময় উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা তাকে মারধর করেন। তবে স্বর্ণালী ও তার মাকে সেসময় ছেড়ে দেওয়া হয়।শুভর বিরুদ্ধে অভিযোগ সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হলের শিক্ষার্থীরা জানান, তিনি শিবির বা ছাত্রদল ট্যাগ দিয়ে শিক্ষার্থীদের বের করে দিয়েছেন। একাধিক শিক্ষার্থীকে হয়রানি এবং জুলুমের কারণে হলের শিক্ষার্থীরা তার ওপর ক্ষুব্ধ।হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের শিক্ষার্থীরা সোহাগের বিষয়ে বলেন, সে কিভাবে নির্যাতন করেছে হলের সকলেই জানে। আমরা তাকে কিছুই বলি নাই, শুধু মাফ চাওয়ানো হয়েছে। তাকে বুঝানো হয়েছে ক্ষমতা চিরস্থায়ী নই।এছাড়া বেগম রোকেয়া হলে একক আধিপত্য এবং শিক্ষার্থী হয়রানির জন্যে স্বর্ণালীর উপর ওই হলের শিক্ষার্থীদের প্রচন্ড ক্ষোভ রয়েছে বলে জানা যায়।এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. আবদুল আলীম বলেন, প্রক্টর হিসেবে সকল শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আমার দায়িত্ব। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক কাজে এসেছিলো। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থী নির্যাতনসহ নানা অভিযোগ থাকায় শিক্ষার্থীরা তাদের উপর ক্ষুব্ধ হয়। পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক করে আমরা তাদের ক্যাম্পাসের বাইরে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেই।এফএস
    বুটেক্সে চলছে তিন দিনব্যাপী ইসলামিক বুক ক্যাম্পেইন
    সাধারণ মুসলিম শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) দ্বিতীয়বারের মত ইসলামিক বুক ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়েছে। ক্যাম্পেইনটি ১৭ সেপ্টেম্বর শুরু হয় এবং ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে।এবার ৪০০ এর বেশি ভিন্ন ভিন্ন সংগ্রহের প্রায় ৩৫০০টির বেশি বই  নিয়ে ক্যাম্পেইনটি শুরু হয়েছে। সমকালীন, সত্যায়ন, সন্দীপন, উমেদ, সিয়ান, চেতনা, ইলম হাউস, কালান্তর, ঐতিহ্য সহ আরো প্রায় ৩০ এর অধিক প্রকাশনীর বই প্রদর্শন করা হচ্ছে এবার। সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা বইগুলো সংগ্রহ করতে পারবে।বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক  ড. মোঃ ইমদাদ সরকার এ ক্যাম্পেইন নিয়ে বলেন, এই বুক ক্যাম্পেইনের মূল উদ্দেশ্য হলো বিভিন্ন প্রকাশনীর বইগুলোর সাথে শিক্ষার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেয়া। এর ফলে শিক্ষার্থীদের ধর্মীয় জ্ঞান আরো বৃদ্ধি পাবে। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির সাথে সাথে শিক্ষার্থীরা যে অভিজ্ঞতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিয়ে যাবে তার সাথে ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করলে ভবিষ্যতে তারা অনেক সুফল পাবে। কারণ বর্তমানে যে মারামারি, ফিতনা-ফাসাদ দেখা যায় তার মূল কারণ হলো দ্বীন সম্বন্ধে অজ্ঞতা। তাই আমাদের দ্বীনের অজ্ঞতা দূর করার জন্য ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং বই হলো এসব জ্ঞানের উৎস। ৪৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও বুক টাইমস নামক অনলাইন বুক শপের প্রতিষ্ঠাতা রাফিউল ইসলামের বলেন, পড়াশোনার পাশাপাশি ইসলামিক বই নিয়ে কাজ করার একটা ইচ্ছে ছিলো। সেটা থেকেই একটা ছোট লাইব্রেরি তৈরি করা। যখন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক বইমেলার কথা উঠে তখন আমাদের ইচ্ছা ছিলো আমাদের প্রকাশনীর বই সকল শিক্ষার্থীদের সামনে তুলা ধরা। আমরা আমাদের প্রকাশনীর বইসহ অনান্য বড় বড় প্রকাশনির বই এই ক্যাম্পেইনে নিয়ে এসেছি। আমাদের উদ্দেশ্য হলো বইয়ের মাধ্যমে ইসলামের বাণীগুলো সকলের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া।বুটেক্সের ৪৬তম ব্যাচের ইয়ার্ণ ইঞ্জিনিয়ার বিভাগের শিক্ষার্থী মো: অনিক হাসান বলেন, বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা আমাদের ভালো স্কিল অর্জন করতে সাহায্য করলেও একজন ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম নয়। তাই একজন দক্ষ লোক হওয়ার পাশাপাশি একজন ভালো মানুষ হওয়ার জন্য ইসলামি মূল্যবোধ ছড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন। আর এই মূল্যবোধ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বই পড়া আবশ্যক। এজন্যই আমাদের এই বুক ক্যাম্পেইন।এর পূর্বে ২০২৪ সালের মার্চের ২ ও ৩ তারিখ প্রথমবারের মতো বুটেক্সে এমন বুক ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়েছিল। সেই বার আয়োজকরা প্রায় ৯০০ এর বেশি বই শিক্ষার্থীদের কাছে পৌছে দেন বলে জানা যায়।এমআর
    হাসপাতালে শুয়ে পরিক্ষা দিচ্ছে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ অনিক
    ১৬ জুলাই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সামনে থেকে শুরু হয়ে প্রধান ফটকের সামনে দিয়ে শাঁখারী বাজার হয়ে মহানগর দায়রা জজকোর্টের সামনে আসলে গুলিবিদ্ধ হয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী অনিক।আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের অতর্কিত  হামলায় অনিক সহ আরও অনেকে আহত। অনিককে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অপারেশন করে ২৯ জুলাই তাকে বাধ্যতামূলক ছাড়পত্র দিয়ে হাসপাতাল ত্যাগ করতে বাধ্য করে। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ১১ই আগস্ট তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে (পিজি)তে পুনরায় ভর্তি করা হয়, এর মধ্যে শুরু হয়েছে তার সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা। হাসপাতালে বিছানায় বসে পরিক্ষায় বসেছে অনিক। আজ ১৭ই সেপ্টেম্বর ২য় বর্ষের ১ম সেমিষ্টার পরিক্ষায় পিজি হাসপাতালে অনিক অংশগ্রহণ করে। বিভাগের দুইজন শিক্ষক সহযোগী অধ্যাপক মাহাদি হাসান জুয়েল ও সহকারী অধ্যাপক আল আমিন, তার পরীক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন। অনিক জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। সে বর্তমানে পিজি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে।  এমআর
    এইচএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য সময় জানা গেল
    চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল আগামী মাসের (অক্টোবর) মাঝামাঝি প্রকাশিত হতে পারে বলে জানা গেছে। সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড।ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড সূত্র বলছে, এবারের এইচএসসির ফলাফল নিয়ে শিক্ষার্থীরা বেশি উদ্বিগ্ন। সে জন্য দ্রুত ফল প্রকাশে কাজ করছেন তারা।জানা গেছে, এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল কীভাবে তৈরি করা হবে, তার একটি প্রস্তাবনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সরকারি মাধ্যমিক শাখা থেকে অনুমোদন করে সচিবের দফতরে পাঠানো হয়েছে। পরে তা শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে পাঠানো হয়। উপদেষ্টা অনুমোদন দিলে তা চূড়ান্ত করা হবে। আর অনুমোদন না পেলে নতুন করে প্রস্তাব পাঠাতে হবে বোর্ডগুলোকে।জানতে চাইলে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার  গণমাধ্যমকে বলেন, ‘পরীক্ষার ফলাফল কীভাবে তৈরি করা হবে তার প্রস্তাবনা এখনও অনুমোদন হয়ে আসেনি। মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি নিয়ে গুরুত্ব সহকারে কাজ চলছে। শিগগির পেয়ে যাব হয়তো। এ সপ্তাহে না হলে আগামী সপ্তাহে সেটা অনুমোদন হতে পারে।প্রস্তাবনা অনুমোদন হয়ে গেলে এইচএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য সময় কখন হতে পারে, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আগামী সপ্তাহের মধ্যে প্রস্তাবনা চূড়ান্ত হলে অক্টোবরের মাঝামাঝি ফল প্রকাশ করতে পারব বলে আশা করছি।গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন। প্রথম দফায় প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী ৮ দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার।সবশেষ নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয় গত ১১ আগস্ট। এর মধ্যে পরীক্ষার্থীরা স্থগিত পরীক্ষাগুলো বাতিল করার দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন। ২০ আগস্ট সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভবনের নিচে বিক্ষোভ করেন তারা। পরবর্তী সময়ে এসব পরীক্ষা বাতিল করা হয়।এফএস

    Loading…