এইমাত্র
  • দুর্গোৎসবের মঞ্চে ইসলামী সংগীত
  • ফ্লোরিডায় হারিকেন মিল্টনের তাণ্ডব, বিদ্যুৎহীন ৩০ লাখের বেশি মানুষ
  • দুর্গোৎসবে সপ্তমীতে মণ্ডপে মণ্ডপে উৎসবের বারতা
  • ভারতে পালিয়ে যাওয়ার গুঞ্জন বিতর্কিত ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির
  • প্রধান বিচারপতির বাসভবনকে সংরক্ষিত রাখা হবে পুরাকীর্তি হিসেবে
  • বাসায় ঢুকে ফ্ল্যাট দখলের চেষ্টার অভিযোগ, দীপ্ত টেলিভিশনের কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা
  • মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি নির্মাণ শ্রমিককে গলা কেটে হত্যা
  • মার্কিন অর্থনীতিতে ধস, শেয়ার নামল ১৫ শতাংশের নিচে
  • ফের ৫ দিনের রিমান্ডে আ. লীগ নেতা ডাবলু, আদালতে চত্বরে ডিম নিক্ষেপ
  • শেখ হাসিনাসহ তার সাঙ্গোপাঙ্গ খুনিদের বিচার করতে হবে: এ্যানি
  • আজ বৃহস্পতিবার, ২৫ আশ্বিন, ১৪৩১ | ১০ অক্টোবর, ২০২৪

    আবহাওয়া

    যেসব অঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
    ঢাকাসহ ময়মনসিংহ, খুলনা ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বুধবার (১০ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, মৌসুমী বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের উপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে দূর্বল থেকে মাঝারী অবস্থায় রয়েছে।এ অবস্থায় রংপুর, রাজশাহী, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু'এক জায়গায় এবং ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। শুক্রবার (১১ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে- বর্ধিত ৫ (পাঁচ) দিনে দক্ষিণপশ্চিম মৌসুমী বায়ু বিদায় নিতে পারে এবং বৃষ্টিপাতের প্রবণতা হ্রাস পেতে পারে।এবি 
    ঢাকার বাতাসে দুঃসংবাদ
    জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে বিশ্বের বিভিন্ন শহরে দিন দিন বাড়ছে বায়ুদূষণ। দীর্ঘদিন ধরে মেগাসিটি ঢাকার বাতাসও দূষণের কবলে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে শহরটির বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি হয়। তবে বৃষ্টিপাত কমতেই ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠেছে। বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের তথ্যানুযায়ী, ১৯২ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে রাজধানী ঢাকা, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত। একই সময়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ২১২ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়। এ ছাড়া ১৮৩ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ইরাকের রাজধানী বাগদাদ, ১৮১ স্কোর নিয়ে চতুর্থ গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের রাজধানী কিনশাসা এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা পাকিস্তানের লাহোর শহরের স্কোর ১৭৭। একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়, আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এ ছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন -বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।এবি 
    বজ্রসহ বৃষ্টি ও তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
    সারাদেশে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে দেশের কিছু কিছু জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। সোমবার (৭ অক্টোবর) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, মৌসুমী বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের উপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সকাল পর্যন্ত ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।মঙ্গলবার সকাল থেকে বুধবার (৯ অক্টোবর) সকাল পর্যন্ত ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।বুধবার সকাল থেকে বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বর্ধিত ৫ দিনে দক্ষিণপশ্চিম মৌসুমী বায়ু সারা দেশ হতে বিদায় নিতে পারে।এইচএ
    দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা
    দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ দেশের ১৩ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সেইসঙ্গে বজ্রবৃষ্টিরও সম্ভাবনা রয়েছে।রবিবার (৬ অক্টোবর) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের জন্য দেয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানা গেছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুকের সই করা সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে- পাবনা, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেটের ওপর দিয়ে ঝড়ের আশঙ্কা রয়েছে। দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে এই ঝড় বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিরও আশঙ্কা রয়েছে। এবি 
    আগামী ৩ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানালো অধিদপ্তর
    ঢাকাসহ দেশের ১৮ অঞ্চলের ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের জন্য দেয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে- উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন বাংলাদেশ-পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় এলাকায় একটি লঘুচাপ অবস্থান করছে। মৌসুমী বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের উপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের প্রবল অবস্থায় রয়েছে। শনিবার (৫ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।  শনিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।  রবিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়, রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।  সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। এবি 
    ঢাকা থেকে ৬ উপকূলীয় রুটে নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
    বৈরী আবহাওয়ার কারণে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে আপাতত নৌ-চলাচল বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, উপকূলীয় অঞ্চলে বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে। সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত জারি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে উপকূলীয় অঞ্চলের নদীতে প্রচণ্ড রোলিং থাকার কারণে যাত্রীদের জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নৌপথে চলাচল বন্ধ থাকবে।নৌপথগুলো হলো ঢাকা-হাতিয়া, ঢাকা-বেতুয়া, ঢাকা-খেপুপাড়া, ঢাকা-চরমন্তাজ, ঢাকা-রাঙ্গাবালী এবং ঢাকা-মনপুরা।যাত্রীদের জানমালের নিরাপত্তার কথা বিবেচনায় এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ।পিএম
    বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত, রাতেই যেসব অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
    দেশের চার সমুদ্র বন্দরসমূহকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এ অবস্থায় রাতেই আট জেলায় ৬০ কিালোমিটার বেগে ঝড় বইতে পারে।বুধবার (২ অক্টোবর) বিকেলে আবহাওয়ার পৃথক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টি হচ্ছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা, উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।এ অবস্থায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।আবহাওয়ার আরেক পূর্বাভাসে বলা হয়, ময়মনসিংহ, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে বুধবার দিনগত রাত ১টার মধ্যে পশ্চিম অথবা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথভা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা অথভা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।এসএফ
    ঝোড়ো হাওয়ার আভাস, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
    টানা কয়েক দিনের বৃষ্টির পরও ঢাকাসহ দেশের বেশ কিছু এলাকায় ভ্যাপসা গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। তবে এবার সারা দেশেই তাপমাত্রা কমবে, সেই সঙ্গে সব বিভাগেই মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দেশের ৪টি সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।বুধবার (২ অক্টোবর) আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন সই করা এক সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টি হচ্ছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা, উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং সমুদ্রবন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে ৩ নম্বর (পুনঃ) স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।এদিকে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, এদিন সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।এইচএ
    ১১ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
    ঢাকাসহ দেশের ১১ জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও সিলেট ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আবহাওয়া অফিসের আরেক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ মধ্যপ্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।এমন পরিস্থিতিতে দেশের সব বিভাগে অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে। দেশের সব বিভাগেই ঝড়বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের এ প্রবণতা আগামী কয়েক দিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।এদিকে সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে আজ মঙ্গলবার থেকে সারা দেশে টানা ৪ দিন বৃষ্টি হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। যা আগামী শুক্রবার পর্যন্ত চলবে। বিশেষ করে সিলেটে ভারি বৃষ্টি ও ময়মনসিংহ-চট্টগ্রাম অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। আর দেশের অন্যান্য জায়গায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।আবহাওয়া অফিস জানায়, মঙ্গলবার ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। বর্ধিত পাঁচ দিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে।এইচএ
    সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস, কমবে তাপমাত্রা
    মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সারাদেশে বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে, যা তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। এরইমধ্যে আবহাওয়া অধিদপ্তর সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে হালকা থেকে মাঝারি ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস দিয়েছে। একইসঙ্গে তাপমাত্রা কমতে পারে ১-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত।সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সন্ধ্যার পর ময়মনসিংহ, ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন স্থানে দমকা হাওয়ার সাথে মাঝারি বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টিও হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে।আবহাওয়া বিজ্ঞপ্তিতে এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে কোনো সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়নি। তবে আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে।আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক বলেন, আজ ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় সারাদেশেই হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আগামী ১ অক্টোবর থেকে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়তে পারে। এরপর তিন থেকে চারদিন সেই বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ময়মনসিংহ, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। আর এই সময়ে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি হ্রাস পেতে পারে।এইচএ 
    রাতের মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যেসব অঞ্চলে
    দেশের দুই জেলার ওপর দিয়ে রাতের মধ্যে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে। সেই সঙ্গে এই দুই জেলায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাত ১টা পর্যন্ত দেশের নদীবন্দরের জন্য দেয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক জানিয়েছেন, এই সময়ের মধ্যে ময়মনসিংহ ও সিলেটের ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নৌবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।এদিকে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ জানিয়েছেন, রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়, ঢাকা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে এই সময়ে ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। তবে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।এদিকে সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। আর এই সময়ে সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।অন্যদিকে আগামী মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। আর এই সময়ে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি হ্রাস পেতে পারে। তবে বর্ধিত ৫ দিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে বলেও পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।এসএফ 
    ২৪ ঘণ্টায় দেশের ৪ জেলায় বন্যার শঙ্কা
    ভারী বর্ষণের কারণে আগামী ২৪ ঘণ্টায় লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর ও কুড়িগ্রামের চরাঞ্চল ছাড়াও কিছু নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র এমন শঙ্কার কথা জানিয়েছে।বৃষ্টিপাতের মধ্যে দেশের নদ-নদীর বর্তমান অবস্থা তুলে ধরে নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদর রহমান জানিয়েছেন, বর্তমানে দেশের সব প্রধান নদ-নদীর পানি সমতল বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে রংপুর বিভাগের তিস্তা ও ধরলা নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে। অন্যদিকে দুধকুমার নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে এবং বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, আবহাওয়া সংস্থাসমূহের তথ্য অনুযায়ী, আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত রংপুর বিভাগ ও তৎসংলগ্ন উজানে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের (>৮৯ মি.মি./২৪ ঘণ্টা) প্রবণতা রয়েছে। তবে পরবর্তী ২ দিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে আসতে পারে। এর প্রেক্ষিতে তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি সমতল আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে পরবর্তী একদিন পর্যন্ত তা স্থিতিশীল এবং এর পরদিন থেকে তা হ্রাস পেতে পারে।এই অবস্থায় আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর ও কুড়িগ্রাম জেলার তিস্তা নদীর পানি সমতল সতর্কসীমায় প্রবাহিত হতে পারে এবং জেলাগুলো সংশ্লিষ্ট চরাঞ্চল ছাড়াও কিছু নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে। অন্যদিকে আগামী ৩ দিন পর্যন্ত কুড়িগ্রাম জেলার ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি সমতল বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে।এদিকে রংপুর বিভাগের অন্যান্য প্রধান নদীগুলোর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। ফলে আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত রংপুর বিভাগের এসব নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পেতে পারে, যা পরবর্তী একদিন পর্যন্ত স্থিতিশীল থাকতে পারে। তবে এসব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে এবং পরবর্তী একদিন পানি সমতল হ্রাস পেতে পারে।অন্যদিকে, রংপুর বিভাগের ব্রহ্মপুত্র নদ ও এর ভাটিতে যমুনা নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে তা বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আগামী ৫ দিন পর্যন্ত ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদ-নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল থাকতে পারে। সেই সঙ্গে রাজশাহী বিভাগের গঙ্গা নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে এবং এর ভাটিতে পদ্মা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল রয়েছে। পাশাপাশি তা বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।এই অবস্থায় আগামী ২ দিন পর্যন্ত গঙ্গা-পদ্মা নদীর পানি সমতল ধীরগতিতে হ্রাস পেতে পারে এবং পরবর্তী একদিন পানি সমতল স্থিতিশীল এবং এর পরবর্তী ২ দিনে বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে এসব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।এদিকে সিলেট বিভাগের সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। পরবর্তী ৩ দিনে এসব নদীর পানি সমতল হ্রাস পেতে পারে। পাশাপাশি অন্যান্য প্রধান নদী মনু, খোয়াই ও ধলাই নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে। এছাড়া সোমেশ্বরী, ভুলাই নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং সারিগোয়াইন, কংস নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল রয়েছে। এসব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে এবং পরবর্তী ৩ দিন পর্যন্ত পানি সমতল হ্রাস পেতে পারে।অন্যদিকে চট্টগ্রাম বিভাগের মুহুরী, ফেনী, সাঙ্গু, মাতামুহুরী, গোমতী নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে। আর হালদা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে। আগামী ৩ দিন পর্যন্ত চট্টগ্রাম বিভাগ ও তৎসংলগ্ন উজানে ভারী বৃষ্টিপাতের (৪৪-৮৮ মি.মি./২৪ ঘণ্টা) কম প্রবণতা রয়েছে। ফলে এই সময়ে চট্টগ্রাম বিভাগের নদীগুলোর পানি সমতল হ্রাস পেতে পারে। এছাড়া বঙ্গোপসাগর এলাকায় কোনো লঘুচাপ না থাকায় আগামী ৩ দিন পর্যন্ত বরিশাল ও খুলনা বিভাগের উপকূলীয় নদীগুলোর স্বাভাবিক জোয়ার পরিলক্ষিত হতে পারে বলেও পূর্বাভাস দিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।এসএফ
    ঢাকায় আজও বৃষ্টি, তাপমাত্রা নিয়ে দুঃসংবাদ
     বেশ কয়েকদিন ধরে রাজধানীসহ দেশের অধিকাংশ জায়গায় টানা বৃষ্টি হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় আজও রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় ঝরেছে বৃষ্টি। সকালে উঁকি দিয়েছিল সূর্য। তবে একটু পরই কালো মেঘে ঢেকে যায় আকাশ। গর্জন করে নেমে আসে বৃষ্টি। এই অবস্থা চলতে পারে আজ সারা দিন।শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার পর রাজধানীর শাহবাগ, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়াসহ মিরপুরের বিভিন্ন জায়গা বৃষ্টির খবর পাওয়া যায়।শুধু আজ নয়, আগামী দুই দিনে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ। তবে বৃষ্টি হলেও তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।আবহাওয়া অফিস জানায়, মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ মধ্য প্রদেশ, উড়িষ্যা, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।আজ শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরের ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে জানানো হয়, রংপুর বিভাগের অনেক জায়গায়; ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে।এই সময় সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে।এসএফ
    সাগরে লঘুচাপ, ৩ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
    বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি গুরুত্বহীন হয়ে মৌসুমি অক্ষের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। তবে বাংলাদেশের ওপর মৌসুমি বায়ু এখনো সক্রিয় ও উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। এই অবস্থায় বর্ধিত ৫ দিনে দেশে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে। সেই সঙ্গে আগামী ৩ দিন কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক জানিয়েছেন, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে মৌসুমি অক্ষের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। সেই সঙ্গে মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ ভারতের মধ্য প্রদেশ, উড়িষ্যা, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। আর এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এছাড়া মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় ও উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।এই অবস্থায় শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। আর এই সময়ে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। পরদিন শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। তবে এই সময়ে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি বৃদ্ধি পেতে পারে।  অন্যদিকে আগামী রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে এই সময়ে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে এবং সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে বর্ধিত ৫ দিনের শেষদিকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে বলেও পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এবি 
    শরতে বর্ষার রূপ: আজও দিনভর বৃষ্টির আভাস
    আজ বাংলা পঞ্জিকায় আশ্বিনের ১১ তারিখ। শরতের শেষ প্রান্তে এসে বর্ষার চিত্র স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। দ্বিতীয় দিনের মতো টানা বৃষ্টি হচ্ছে, যা জনজীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। বিশেষ করে ঢাকার শ্রমজীবী মানুষের জন্য এই বৃষ্টি যেন এক অভিশাপ। বৃষ্টিতে ভিজে রিকশা চালানো, বোঝা টানা অথবা ফুটপাতে কোনো কিছু বিক্রি করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ছে। একইসঙ্গে অফিসগামী চাকরিজীবী এবং শিক্ষার্থীরাও বিপাকে পড়ছেন। বৃষ্টির কারণে গণপরিবহনে সংকট দেখা দিচ্ছে এবং রাস্তায় পানি জমে যানজট বেড়ে যাচ্ছে।আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, আজ বৃহস্পতিবারও (২৬ সেপ্টেম্বর) সারা দিন থেমে থেমে বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে। আবহাওয়াবিদ ড. আবুল কালাম মল্লিক বলেন, গতকালের মতো আজও বৃষ্টি হতে পারে। হালকা থেকে মাঝারি মানের বৃষ্টি হবে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি বন্ধ হবে, মেঘ জমা হয়ে আকাশ থমকে থাকবে। আবার সন্ধ্যার পর বৃষ্টি থেমেও যেতে পারে। তিনি আরও জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মানে বুধবার সকাল থেকে আজ সকাল পর্যন্ত ঢাকায় বৃষ্টি হয়েছে ৪৪ মিলিমিটার। শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি কিছুটা কমে যেতে পারে। এদিন আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে দেশের ১৭টি অঞ্চলের উপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোতে এ পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে।  এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের উপর দিয়ে দক্ষিণ দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নৌবন্দরকে ১ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।  আবহাওয়া অফিস আরও জানিয়েছে, আজ সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

    Loading…