এইমাত্র
  • সমন্বয়ক রাফিকে শেষ করে দেওয়ার হুমকি ছাত্রলীগের সাবেক নেতা রব্বানীর
  • ছাদ ভেঙ্গে আহত বলিউড তারকা অর্জুন কাপুর
  • ‘টেসলা’র ধাক্কায় গুরুতর জখম অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন
  • 'পিনিক'র পোস্টারে খাঁচায় বন্দি চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী
  • সারা রাত শুটিং করতেও কষ্ট লাগে না: জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি
  • নিখোঁজের সাতদিন পর সেপটিক ট্যাংকে মিলল যুবকের মরদেহ
  • ‘সংস্কারের নামে বিরাজনীতিকরণের দুরভিসন্ধি দেখতে চাই না’
  • কুষ্টিয়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ আটক ৫
  • রাজনীতিতে একটি গুণগত পরিবর্তন আনতে হবে: আমির খসরু
  • রোহিত শর্মাকে অধিনায়ক করে ভারতের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা
  • আজ রবিবার, ৫ মাঘ, ১৪৩১ | ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫

    আবহাওয়া

    বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় ঢাকা
    প্রতিদিনই কোনো না কোনো কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেড়ে চলেছে বায়ুদূষণের মাত্রা। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর শহর। এদিন সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার থেকে এ তথ্য জানা যায়।আইকিউএয়ার বাতাসের মান নিয়ে লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক প্রকাশ করে। যা একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয়ার পাশাপাশি সতর্ক করে।বায়ু দূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা পাকিস্তানের লাহোরের স্কোর ৪৩২। অর্থাৎ এখানকার বাতাসের মান নাগরিকদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। পাশাপাশি তালিকায় দুই নম্বরে ২৯২ স্কোর নিয়ে আছে ঢাকা। অর্থাৎ এখানকার বাতাসের মানও নাগরিকদের জন্য খুব অস্বাস্থ্যকর। এছাড়া ২০৬ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে মঙ্গোলিয়ার উলানবাতার শহর।একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কোর মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। অন্যদিকে, স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। পাশাপাশি ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।এবি 
    আজও বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ঢাকা
    কুয়াশার দাপট পরাস্ত করে গগণ চিরে সূর্য উঁকি দিলেও থেমে নেই বিশ্বের শীর্ষ ঘনবসতিপূর্ণ মহানগরী ঢাকার বায়ুদূষণ। শুষ্ক আবহাওয়ায় ক্রমেই যেন ঢাকার বাতাসে বাড়ছে দূষণের মাত্রা। এই অবস্থায় বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে শীর্ষে উঠে এসেছে ঢাকা। অর্থাৎ খুবই অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস।গতকাল বুধবার সকালেও এই সময়ে বিশ্বব্যাপী বায়ুদূষণে শীর্ষে ছিল ঢাকা। এদিন সকাল ১০টার দিকে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার সূচক থেকে এ তথ্য জানা যায়। আইকিউএয়ার বাতাসের মান নিয়ে লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক প্রকাশ করে। যা একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয়ার পাশাপাশি সতর্ক করে।বায়ু দূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা ঢাকার স্কোর ২৫৬। অর্থাৎ এখানকার বাতাসের মান নাগরিকদের জন্য খুব অস্বাস্থ্যকর। পাশাপাশি তালিকায় দুই নম্বরে ২৩৭ স্কোর নিয়ে আছে গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের বৃহত্তম শহর কিনশাসা। অর্থাৎ এখানকার বাতাসের মানও নাগরিকদের জন্য খুব অস্বাস্থ্যকর। এছাড়া ২৩৩ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি শহর।একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কোর মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। অন্যদিকে, স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। পাশাপাশি ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।এছাড়া, ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।এবি 
    বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে ঢাকা শীর্ষ দুইয়ে
    কুয়াশার দাপট পরাস্ত করে গগণ চিরে সূর্য উঁকি দিলেও থেমে নেই রাজধানীর বায়ুদূষণ। শুষ্ক আবহাওয়ায় ক্রমেই যেন ঢাকার বাতাসে বাড়ছে দূষণের মাত্রা। এই অবস্থায় বুধবার (১৫ জানুয়ারি) বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে শীর্ষ ২ নম্বরে উঠে এসেছে রাজধানী।এদিন সকাল সাড়ে ৯টায় সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার সূচক থেকে এ তথ্য জানা যায়। আইকিউএয়ার বাতাসের মান নিয়ে লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক প্রকাশ করে। যা একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয়ার পাশাপাশি সতর্ক করে।বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় আইকিউএয়ার সূচকে সবার শীর্ষে আছে প্রতিবেশী দেশ ভারতের দিল্লি। শহরটির বাতাসের মানের স্কোর ২৫৯। বাতাসের এই মান নাগরিকদের জন্য ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে ধরা হয়। পাশাপাশি ২৫১ স্কোর নিয়ে তালিকার শীর্ষ দুইয়ে অবস্থান করছে রাজধানী। এই মানও নাগরিকদের জন্য খুবই অস্বাস্থ্যকর হিসেবে ধরা হয়। এই অবস্থায় নগরবাসীকে জানালা বন্ধ রাখার পাশাপাশি ঘরের বাইরে বের হলে মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।এদিকে বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে তালিকার শীর্ষ তিন নম্বরে আছে ভিয়েতনামের হ্যানয়। শহরটির বাতাসের মানের স্কোর ২১৭। বাতাসের এই মানও নাগরিকদের জন্য ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে ধরা হয়।একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কোর মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। অন্যদিকে স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে ধরা হয়। পাশাপাশি ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোর ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।উল্লেখ্য, ঢাকার বায়ুদূষণ ঠেকাতে সম্প্রতি নানা উদ্যোগ নেয়ার কথা জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এর অংশ হিসেবে আসন্ন বর্ষায় রাজধানীর সড়ক বিভাজকগুলো ঘাস দিয়ে ঢেকে দেয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।এবি 
    সারাদেশে কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
    আগামী ৩ দিনে সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পূর্বাভাসে বলা হয়, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।এ ছাড়া বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বর্ধিত পাঁচ দিনে তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।গতকাল সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল টেকনাফে ৩০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়ায় ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় বাতাসের গতিবেগ ছিল উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘন্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার।এইচএ
    ঢাকার বাতাস খুবই অস্বাস্থ্যকর, মাস্ক পরার পরামর্শ আবহাওয়া অধিদপ্তরের
    বিশ্বের বিভিন্ন শহরে দিন দিন বাড়ছে বায়ুদূষণ। দীর্ঘদিন ধরে মেগাসিটি ঢাকাও বায়ুদূষণের কবলে। ফলে ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছরের নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস। আজ দিনের শুরুতেই রাজধানীর বাতাস খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে। সকাল ৯টায় ঢাকার বায়ুমান দেখা যায় ২৩৯। সূচকে ২০১ থেকে ৩০০ বায়ুর মান হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।  দূষণের তালিকায় ঢাকার পরে রয়েছে ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটি। শহরটির বায়ুমান ২১৪। এই তালিকায় শীর্ষ পাঁচে আরও রয়েছে ভারতের দিল্লি, ভিয়েতনামের হ্যানয় ও পাকিস্তানের করাচি।বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্‌রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।প্রতিবছর বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।এদিকে দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।এতে বলা হয়েছে— ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।এবি 
    এক ঘণ্টার ব্যবধানে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরে পরিণত হলো ঢাকা
    মাত্র এক ঘণ্টার ব্যবধানে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরে পরিণত হলো ঢাকা। সকালে তুলনামূলক কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে শীর্ষে উঠে গেছে এই শহর। আজ সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ছিল ২৫২। সকাল ৯টায় বায়ুমান গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২৭৫ এ। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আজ সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সকালে দূষণের তালিকার শীর্ষে থাকা ভারতের কলকাতার বায়ুমান কমে ১৯১ এ দাঁড়িয়েছে। শীর্ষ পাঁচে রয়েছে মঙ্গোলিয়ার উলানবাটর, ভিয়েতনামের হ্যানয় ও পাকিস্তানের করাচি। বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্‌রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ। বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়। দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।এতে বলা হয়েছে—ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছরের নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস।এবি 
    আগামী ৩ দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
    মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এই অবস্থায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।রবিবার (১২ জানুয়ারি) সকাল ৯টার থেকে পরবর্তী ৭১ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়।আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদের সই করা আবহাওয়ার বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, উপ-মহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।এ অবস্থায় রবিবার অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারী ধরণের কুয়াশা পড়তে পারে। এ সময় সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরবির্তিত থাকতে পারে সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সকাল ৯টার থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারী ধরণের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।অন্যদিকে আগামী মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। আর এই সময়ে সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। তবে বর্ধিত ৫ দিনে তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে বলেও পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।এইচএ
    ঢাকার বাতাস আজ খানিকটা উন্নতি, শীর্ষে কলকাতা
    ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা কমলেও তা অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল শনিবার বায়ুদূষণের সূচকের তালিকায় দুই ধাপ পিছিয়েছে, কমেছে খানিকটা দূষণও। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৮৫। মানসূচকে ১৫১ থেকে ২০০ হলে বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অপর দিকে, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ভারতের কলকাতা শহর।আজ রবিবার (১২ জানুয়ারি) সকাল ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার থেকে এ তথ্য জানা যায়।বায়ু দূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা কলকাতা শহরের স্কোর ২০৩। অর্থাৎ এখানকার বাতাসের মান নাগরিকদের জন্য খুব অস্বাস্থ্যকর। পাশাপাশি তালিকায় দুই নম্বরে ১৯৬ স্কোর নিয়ে আছে ভারতের দিল্লি।একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কোর মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। অন্যদিকে, স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। পাশাপাশি ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।এইচএ
    ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস, দূষণের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
    বায়ুদূষণে বিশ্বের শীর্ষ স্থানগুলোর র‍্যাঙ্কিংয়ে সবসময়ই প্রথম সারিতে দেখা যায় এশিয়ার শহরগুলোকে। আরও স্পষ্টভাবে বললে দক্ষিণ এশিয়া। এই অঞ্চলের একাধিক মেগাসিটিকে সহজেই খুঁজে পাওয়া যায় দূষিত বাতাসের নগরীর তালিকায়। সবশেষ তথ্য অনুযায়ী শীর্ষ দশ শহরের ছয়টিই এই অঞ্চলের, সেই তালিকায় রয়েছে রাজধানী ঢাকা।আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের তথ্যানুযায়ী, শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টায় ঢাকার স্কোর ২৩০, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত। শীত মৌসুমে ঢাকার বাতাস আরও ভয়াবহভাবে দূষিত হয়ে ওঠে। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত দূষিত বাতাসের মানদণ্ডে ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয়।দূষণের শীর্ষে অবস্থান করছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা, যার স্কোর ৩৪৬,। তালিকার তৃতীয় থেকে পঞ্চম স্থানে রয়েছে যথাক্রমে মুম্বাই (২১৭), দিল্লি (২১৫) ও তাশখন্দ (১৯০)।বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এ লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় ও সতর্ক করে থাকে। একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)প্রসঙ্গত, একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়, আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। স্কোর যদি ২০০’র বেশি হয় তাহলে সেটি খুবই অস্বাস্থ্যকর। সবশেষ, স্কোর যদি ৩০০ অতিক্রম করে তাহলে সেই বাতাস ‘বিপজ্জনক’।এবি 
    ১০ জেলায় শৈত্যপ্রবাহ চলবে, কুয়াশা বাড়ার সম্ভাবনা
    দেশের ১০টি জেলার ওপর দিয়ে যে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বইছে সেটি আগামী ২৪ ঘণ্টা অব্যাহত থাকবে। তবে এই সময়ের মধ্যে রাত-দিনের তাপমাত্রা সামান্য পরিমাণ বাড়তে পারে।শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) রাতে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিকের সই করা পূর্বাভাসে আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, উপ-মহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের পশ্চিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। আর এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।একই সঙ্গে আগামী ৭২ ঘণ্টায় (৩ দিন) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। তবে মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।এ ছাড়া আগামী ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, মৌলভীবাজার ও গোপালগঞ্জ জেলাসমূহের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু এলাকায় অব্যাহত থাকতে পারে। তবে এই সময়ের মধ্যে সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।শনিবার (১১ জানুয়ারি) মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম অঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্য জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে বলেও জানানো হয়েছে।অপরদিকে বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ৬টা থেকে আজ (শুক্রবার) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত (২৪ ঘণ্টায়) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগের টেকনাফে। যার পরিমাণ ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রংপুর বিভাগের তেতুলিয়ায়। তাপমাত্রার পরিমাণ ৭ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর এই সময়ের মধ্যে দেশের কোথাও বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়নি।এমআর
    ১০ জেলায় বয়ে যাচ্ছে শৈত্যপ্রবাহ
    শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে সারাদেশে। রাজধানীতেও জেঁকে বসেছে শীত। সারাদেশে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। তীব্র শীত এখন দেশের সর্বত্র। এরই মধ্যে ১০ জেলায় বয়ে যাচ্ছে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ।শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আজ দেশের রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, গোপালগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু এলাকায় অব্যাহত থাকতে পারে। আবহাওয়াবিদ শাহিনুল ইসলাম বলেন, শৈত্যপ্রবাহ গতকাল ছিল ৫ জেলায়, আজ আওতা বেড়ে হয়েছে ১০ জেলায়। আগামীকাল থেকে দুই-তিনদিনের মধ্যে কয়েকটি জেলায় শৈত্যপ্রবাহ থাকবে না। কারণ দুইদিন তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। আগামী ১৬ থেকে ১৭ তারিখের দিকে আবারও শৈত্যপ্রবাহের আওতা বাড়বে।তিনি বলেন, আজ সারাদেশেই সূর্যের দেখা মিলেছে। তবে বাতাসের কারণে শীতের তীব্রতা অনুভূত হচ্ছে।ঢাকায় শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা আছে কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামী ১০ দিনের পূর্বাভাসে ঢাকায় শৈত্যপ্রবাহের কোনো আভাস দেখছি না।শুক্রবার রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।আবহাওয়া অফিস বলছে, আগামী শনি ও রোববার সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে তীব্র শীত থাকারও সম্ভাবনাও রয়েছে।আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায় ৭.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।এইচএ
    বরিশালে হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন, দেখা নেই সূর্যের
    বিগত দুইদিন সূর্যের দেখা মিললেও আজ বুধবার ভোর থেকে কুয়াশায় ডেকে রয়েছে গোটা বরিশাল। এতে তীব্র অনুভূত হচ্ছে শীত। ঘন কুয়াশায় সড়কে চলাচলকারী যানবাহনে ঝুঁকি বাড়িয়েছে। এমন অবস্থা আরো দুইদিন থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক প্রণব কুমার ঘোষ জানান, ২৪ ঘন্টায় বরিশালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ভোর ৬টায় ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বুধবার দুপুরে কুয়াশাচ্ছন্ন থাকলেও তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ ডিগ্রি। তিনি জানান, চলতি মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১১ ডিসেম্বর ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দক্ষিণাঞ্চলের ওপর দিয়ে সপ্তাহের মধ্যে মৃদু শৈত্য প্রবাহ প্রবাহিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কুয়াশার কারণে নৌ ও সড়কপথে যান চলাচল কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে জানিয়ে বরিশাল-ভোলা রুটের লঞ্চ মাস্টার আব্দুস শুক্কুর বলেন, গত দুদিন সূর্য উঠেছিল। বুধবার সকাল থেকে প্রচন্ড কুয়াশা। ভোলা থেকে বরিশালে লঞ্চ চালিয়ে আসতে খুব কষ্ট হচ্ছে। নদীতে অনেক কুয়াশা। এদিকে সকাল থেকেই ভোগান্তির চিত্র ফুটে ওঠে জনজীবনে। ভোগান্তিতে পরেছে কর্মস্থলে যাওয়া ও খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। এরপরও জীবিকার তাগিদে শীত উপেক্ষা করেও নেমেছেন কাজে। অন্যদিকে শীতের তীব্রতায় হাসপাতালে বেড়েছে শিশুসহ বিভিন বয়সের রোগীদের স্যংখা।
    সারাদেশে শীতের মাত্রা বেড়েছে
    দিনের শুরুতেই তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। গত কয়েকদিন বিরতির পর আজ বুধবার (৮ ডিসেম্বর) সকাল থেকে সারাদেশে শীতের মাত্রা বেড়েছে। ভোর থেকে সারাদেশে পড়ছে ঘন কুয়াশা। বইছে  হিমেল বাতাস যা শীতের তীব্রতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এভাবে ক্রমশ তাপমাত্রা হ্রাস অব্যাহত থাকতে পারে টানা ৬ দিন। সেই সঙ্গে ঢাকায় আজ দিনভর শীত অনুভূত হতে পারে।আজ বুধবার খুলনা ও চট্টগ্রাম ছাড়া সব জায়গায় শীতের মাত্রা বেশি থাকবে। এই দুই বিভাগ ছাড়া বাকিগুলোতে আজ দিনের বেলায় সূর্যের দেখা নাও মিলতে পারে।আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার থেকে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। দেশের উত্তারঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ হতে পারে। এরপর ক্রমশ তাপমাত্রা কমে তা দক্ষিণাঞ্চলের খুলনা ও যশোরের দিকে ছড়াতে পারে।আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস যশোরে। ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।পিএম
    বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় ঢাকা
    প্রতিদিনই কোনো না কোনো কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেড়ে চলেছে বায়ুদূষণের মাত্রা। আজ মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয় শহর। এদিন সকাল ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার থেকে এ তথ্য জানা যায়।বায়ু দূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা হ্যানয় শহরের স্কোর ২৭৯। অর্থাৎ এখানকার বাতাসের মান নাগরিকদের জন্য খুব অস্বাস্থ্যকর। পাশাপাশি তালিকায় দুই নম্বরে ২১৭ স্কোর নিয়ে আছে ঢাকা। অর্থাৎ এখানকার বাতাসের মান নাগরিকদের জন্য খুব অস্বাস্থ্যকর। এছাড়া ১৯৯ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর।একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কোর মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। অন্যদিকে, স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। পাশাপাশি ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।এবি 
    দুই বিভাগে বৃষ্টির আভাস, বাড়তে পারে শীত
    দেশের রংপুর ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি/গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে। মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যা পর্যন্ত দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।সোমবার (৬ জানুয়ারি) রাতে আবহাওয়াবিদ শাহানাজ সুলতানা জানিয়েছেন, আগামীকাল সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বুধবার (৮ জানুয়ারি) দিনের তাপমাত্রা (১-৩) ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। এদিন রংপুর, ময়মনসিংহ এবং সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি/গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে।আবহাওয়া অফিস জানায়, টানা দুইদিন ঘনকুয়াশার পড়ার পর শনিবার (৪ জানুয়ারি) থেকে সারাদেশে তাপমাত্রা বেড়েছে। শীত কিছুটা কমেছে। বুধবার (৮ জানুয়ারি) থেকে তাপমাত্রা কমে সারাদেশে শীত বাড়তে পারে। এর আগে মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) দেশের দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে।আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল যশোরে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস সীতাকুণ্ডতে।এমআর

    Loading…