এইমাত্র
  • কোটালীপাড়ায় বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা
  • দ্রুত নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জামায়াতের আমীর
  • মানসিকতার পরিবর্তন না হলে সংস্কার কাজে আসবে না: নুর
  • বিএনপি ক্ষমতায় এসে গেছে মনে করে হাওয়ায় ভাসবেন না: মির্জা ফখরুল
  • খানসামায় যথাযথ মর্যাদায় বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত
  • চট্টগ্রামে তেলবাহী ট্যাংকারে বিস্ফোরণ, নিহত ১
  • মনিটাইজেশনের শর্ত আরও সহজ করলো ফেসবুক
  • শেরপুরে বন্যাদুর্গত অসহায় মানুষের পাশে বিজিবি
  • ডিবি কার্যালয়ে আয়নাঘর-ভাতের হোটেল থাকবে না: রেজাউল করিম
  • আগামী ৩ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানালো অধিদপ্তর
  • আজ শনিবার, ২০ আশ্বিন, ১৪৩১ | ৫ অক্টোবর, ২০২৪

    ফিচার

    আজ বিশ্ব শিক্ষক দিবস
    আজ শনিবার (৫ অক্টোবর) বিশ্ব শিক্ষক দিবস। ১৯৯৫ সাল থেকে প্রতি বছর ৫ অক্টোবর বিশ্বব্যাপী এ দিবসটি পালন করা হচ্ছে। ইউনেস্কোর মতে, বিশ্ব শিক্ষক দিবস শিক্ষা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে শিক্ষকদের অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ এ দিনটিকে শিক্ষক দিবস হিসেবে পালন করা হয়।এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘শিক্ষকের কণ্ঠস্বর: শিক্ষায় নতুন সামাজিক অঙ্গীকার’। এই প্রতিপাদ্য নিয়ে ‘বিশ্ব শিক্ষক, ২০২৪’ উপলক্ষ্যে কর্মসূচি নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।মন্ত্রণালয় বলছে, জাতি গঠনে শিক্ষকের অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ তাদের সম্মাননা জানানো হবে। আর এর মাধ্যমে অন্য শিক্ষকদেরও উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করার লক্ষ্যে ৫ অক্টোবর ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস’ উদযাপন করা হবে। সেই লক্ষ্যে ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস উদযাপন নীতিমালা ২০২৪’ প্রণয়ন করা হয়েছে।নীতিমালা অনুযায়ী, দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সব উপজেলা, জেলা ও জাতীয় পর্যায়ে ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস’ উদযাপন করা হবে। এ অবস্থায়, দিবসটি যথাযথভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে অনুরোধ জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।দিবসের কর্মসূচিতে জানানো হয়, বিশ্ব শিক্ষক উপলক্ষ্যে রাজধানী ঢাকার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১০টায় শিক্ষক দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ এবং ইউনেস্কো ঢাকা অফিসের প্রধান ড. সুসান ভাইজ।মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখবেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নুজহাত ইয়াসমিন। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এস এম হাফিজুর রহমান।শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ব শিক্ষক দিবস ১৯৯৫ সাল থেকে প্রতি বছর ৫ সেপ্টেম্বর বিশ্বব্যাপী পালন করা হয়। ইউনেস্কোর মতে, বিশ্ব শিক্ষক দিবস শিক্ষা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে শিক্ষকদের অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ পালন করা হয়ে থাকে। বর্তমানে বিশ্বের ১০০টি দেশে এই দিবসটি পালিত হয়ে হয়। এই দিবসটি পালনে এডুকেশন ইন্টারন্যাশনাল ও তার সহযোগী ৪০১টি সদস্য সংগঠন মূল ভূমিকা রাখে।পিএম
    আজ চুল দিবস
    আজ মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) চুল দিবস। নুমি নামক যুক্তরাষ্ট্রের এক হেয়ার স্টাইল কোম্পানি ২০১৭ সালে দিবসটির প্রচলন করে।  বিচিত্র এ দিনটি পালন করতে আজ আপনার প্রিয়জনকে উপহার দিতে পারেন চিরুনি কিংবা চুলের যত্নআত্তির যেকোনো সরঞ্জাম। নারীর কাছে চুল মানে তো কেবল চুল নয়, সৌন্দর্যের এক অনুপম অনুষঙ্গ। পুরুষের কাছেও কম নয়। যার মাথায় চুল নেই, শুধু তিনিই জানেন চুল না থাকার যন্ত্রণা।চুলের যত্ন নিয়ে যুগ যুগ ধরে নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছে মানুষ। জানা যায়, রানি ক্লিওপেট্রা নাকি গাধার দুধ দিয়ে চুল ধুতেন।চুল যেমন সৌন্দর্যের অনুষঙ্গ, তেমনই আত্মবিশ্বাসেরও দারুণ এক উৎস। সেই যে প্রবাদ, যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে।  কখনো কখনো ক্ষমতার দাপট বোঝাতেও আমরা চুলের কথা বলি। যেমন- তুমি আমার একটা চুলও ছিঁড়তে পারবে না।এবি 
    আজ আন্তর্জাতিক কফি দিবস
    সকাল বেলার এক কাপ কফি পান যেন দিনের শুরুকে করে তোলে সতেজ। দিনটা মেঘলা হোক কিংবা ঝলমলে রোদ, প্রকৃতির দোলাচলে নিজেকে চাঙা করতে কিন্তু কফির তুলনা নেই। আজ ১ অক্টোবর, আন্তর্জাতিক কফি দিবস। তাই আজ কিন্তু প্রিয়জনের সঙ্গে কফির চুমুকে দিনটিকে উদ্‌যাপন করে নিতে পারেন। প্রতি বছর বিশ্বজুড়ে পান করা হয় কোটি কোটি কাপ কফি। দিনের শুরু হোক বা আড্ডা বা আলাপ আলোচনা, কফি জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। আন্তর্জাতিক কফি সংস্থা (আইসিও) ২০১৪ সাল থেকে ১ অক্টোবরকে আন্তর্জাতিক কফি দিবস হিসাবে ঘোষণা করে। ২০১৫ সালে ইতালিতে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক কফি দিবস উদযাপিত হয়। তবে ব্রাজিলে পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি কফির উৎপাদন হলেও, কফি পানের দিক থেকে এগিয়ে কিন্তু ফিনল্যান্ডের মানুষ।   পানীয় হিসাবে কফি রয়েছে বিশ্বে জনপ্রিয়তার শীর্ষে। কফির উচ্চমাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং বেশ কিছু উপকারী উপাদানের জন্য কফি অনেক রোগের ঝুঁকি কমাতে সক্ষম।এছাড়াও কফি পানে রয়েছে আরও কিছু উপকারিতা।১. শরীরে অতিরিক্ত চর্বি কমাতে প্রাকৃতিক উপাদানের মধ্যে ক্যাফেইন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের শরীরে ৩-১১ শতাংশ পর্যন্ত মেটাবলিক রেট বা বিপাকের ক্রিয়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করেক্যাফেইন।২. কফিতে থাকা ক্যাফেইন শরীরের ডোপামিনের নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবে নিউরনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায় ও শরীরের ক্লান্তি ভাব অনেকটা কমে যায়।৩. কফি পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ একটি পানীয়। এতে থাকে ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, নিয়াসিন, রিবোফ্লাভিন প্রভৃতি।৪. কিছু গবেষণা বলছে, কফি টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয় ২৩-২৫ শতাংশ।৫. নিয়মিত কফি পান হরমোন এপিনেফ্রিন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এতে শারীরিক কর্মক্ষমতা, পেশি শক্তি এবং সামগ্রিক ধৈর্য বৃদ্ধিতে সহায়ক। ফলে বিষণ্নতা-উদ্বেগের বিরুদ্ধে লড়াই করে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়।৬. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর কফি নিয়মিত পান করলে, শরীর বহু রোগের হাত থেকে রক্ষা পাবে।৭. করোনারি হার্ট ডিজিজের মতো জটিল সমস্যায় ও কফি উপকারী ভূমিকা রাখে। হৃৎপিণ্ড ভালো রাখতেও কফি সহযোগী। নিয়মিত এবং পরিমিত কফি পান করলে স্ট্রোকের সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়।৮. ত্বকের যত্নে কফি ভালো স্ক্রাবের কাজ করে। রোদে পোড়া ত্বক ও অ্যান্টিরিংকেল দূর করতে কফির জুড়ি মেলা ভার।৯. চুলের যত্নে সপ্তাহে অন্তত একদিন কফি পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি চুলে লাগালে অতিরিক্ত চুল পড়া কমে যায়। পাশাপাশি রুক্ষতা কমিয়ে চুলের উজ্জ্বলতাও ফিরে আসে।এবি 
    জাতীয় কন্যাশিশু দিবস আজ
    আজ ৩০ সেপ্টেম্বর, জাতীয় কন্যাশিশু দিবস। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘কন্যাশিশুর স্বপ্নে গড়ি আগামীর বাংলাদেশ’।দিবসটি ঘিরে নানান কর্মসূচি হাতে নিয়েছে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থা। স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে দিবসটি উদযাপনে অধীনস্ত জেলা ও উপজেলা দপ্তরগুলোকে কর্মসূচি গ্রহণের নির্দেশনা দিয়েছে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর।২০০৩ সালে কন্যাশিশুদের সুরক্ষা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় ৩০ সেপ্টেম্বরকে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস ঘোষণা করা হয়।প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী দেশের মোট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ শিশুর উন্নয়ন, সুরক্ষা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে বর্তমান সরকার। এই শিশুদের অন্তত ১৫ শতাংশ কন্যাশিশু। করোনাকালে কন্যাশিশুর ওপর বঞ্চনা বেড়ে যাওয়ায় দিবসটি বিশেষ গুরুত্ব সহকারে পালনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।উল্লেখ্য, জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রসমূহে ২০১২ সাল থেকে প্রতিবছরের ১১ অক্টোবর পালিত হয় আন্তর্জাতিক কন্যা শিশু দিবস। এদিকে প্রতিবছরের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত আন্তর্জাতিক শিশু সপ্তাহ পালন করা হয়। এই শিশু সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন, অর্থাৎ ৩০ সেপ্টেম্বর পালন করা হয় জাতীয় কন্যা শিশু দিবস হিসাবে।এমআর
    বিশ্বের সবচেয়ে দামি চাল
    বিশ্বের অধিকাংশ মানুষের প্রধান খাদ্য ভাত। বাজারে বিভিন্ন দামের চাল ও গম পাওয়া যায়। সেখান থেকে আম্বরা আমাদের বাজেট ও চাহিদা অনুযায়ী শস্য নির্বাচন করি। সাধারণত, ভাল এবং প্রিমিয়াম মানের চালের দাম প্রতি কেজি প্রায় ১০০-৩০০ টাকা হতে পারে। ফলে সর্বোচ্চ পুষ্টি নিশ্চিত করতে নতুন নতুন জাত আবিষ্কারে গবেষণা চলছে। বাংলাদেশেও জিংক ও ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ ধানের জাত এসেছে। তবে এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে জাপান।  তবে পৃথিবীতে এমন চালও আছে যা বিক্রি হয় রেকর্ড দামে। এই ধানও জাপানেই চাষ করা হয়। জাপানি এই চালের একটি ব্র্যান্ড হল কিনমেমাই। পুষ্টি ও সুবাসের কারণে বিশ্বের সবচেয়ে দামি চালের তকমা পেয়েছে এটি। অবশ্য সব দেশে এই চাল পাওয়া যায় না। কিনমেমাইয়ের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই চাল এখন শুধু জাপান ও সিঙ্গাপুরে পাওয়া যায়।     ওয়েবসাইট অডিটি সেন্ট্রালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাপানের এই চালটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি চাল। মূল্যের কারণে এর নাম গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও রেকর্ড করা হয়েছে। মূলত জাপানি এই চাল প্রথম আলোচনায় আসে ২০১৬ সালে। ওই সময় সারা বিশ্ব থেকে ৬ হাজার জাতের চাল নিয়ে জাপানে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। সেটি ছিল মূলত ভাতের স্বাদ পরখ করে দেখার আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা। অনেকগুলো বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে সেই প্রতিযোগিতায় সেরা চালের তকমা পায় কিনমেমাই। সেখানেই এই চালকে বিশ্বের সবচেয়ে দামি চাল বলে আখ্যা দেয় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস। এই চালের দামের কথা শুনলে চমকে যাবেন আপনিও ৷ এই চালের দাম ছিল ২০১৬ সালে প্রতি কেজি ৯,১২৩ টাকা। এ সময় এটিকে বিশ্বের সেরা চাল ঘোষণা করা হলেও বর্তমানে এর দাম বেড়েছে ১০ হাজার টাকারও ওপরে। বর্তমানে এক কেজি কিনমেমাই চালের দাম ১০৯ মার্কিন ডলার। তবে সিঙ্গাপুরের ক্রেতাদের জন্য দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫৫ মার্কিন ডলার। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ১৮ হাজার ১৮৯ টাকা!  ভাতে প্রচুর পুষ্টি রয়েছে, তবে কিনমেমাই প্রিমিয়াম রাইস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় বলে দাবি করা হয়। এই জাপানি ধানের মোট ৫টি জাত উদ্ভাবিত হয়েছিল ১৭ বছর আগে। এটির স্বাদ বাদামের মতো।  রান্না করার আগে এটি ধোওয়ার দরকার নেই এবং এটি হালকা মিষ্টি এবং সুগন্ধযুক্ত।কিনমেমাই প্রিমিয়াম চাল উৎপাদন করা হয় জাপানের গুনমা, নাগানো ও নিগাতার মতো কয়েকটি প্রিফেকচারে। এটি মূলত পাঁচটি জাতের সংমিশ্রণ। এর মধ্যে কোশিহিকারি এবং পিকামারু জাত অন্যতম। কিনমেমাই ধানের উৎপাদক প্রতিষ্ঠান ওয়াকায়ামাভিত্তিক টয়ো রাইস করপোরেশন। তাদের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিটি ধরনের স্বাদের ওপর নির্ভর করে এই মিশ্রণটি প্রতিবছর পরিবর্তিত হতে পারে। কিনমেমাই প্রিমিয়াম চালের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এটি রান্নার আগে ধোয়ার প্রয়োজন হয় না। এই চালের উৎপাদক ও বিপণন কোম্পানির মতে, এই চাল এমন সূক্ষ্মভাবে প্রক্রিয়াজাত করা হয়, এতে কোনো ভুসি থাকে না, অপাচ্য মোমের স্তর অপসারণ করা হয়, কিন্তু উপকারী উপাদান, ভিটামিন এবং স্বাদ অক্ষত থাকে। ধান থেকে চাল তৈরির প্রক্রিয়াও পেটেন্ট করেছে কোম্পানি। অনন্য প্রযুক্তিতে চাল উৎপাদন ও পোলিশ করা হয় বলে তাদের দাবি। মিশ্রণের মাধ্যমে কিনমেমাই চাল প্রস্তুত করার আগে এর টেক্সচার (আকার–আকৃতি ও রং) এবং স্বাদ বাড়াতে ছয় মাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করা হয়। জাপানের প্রচলিত চালের তুলনায় কিনমেমাই প্রিমিয়ামের স্বাদ, মিষ্টতা এবং পুষ্টিগুণ উচ্চতর বলে দাবি করা হয়। আর ভাত থেকে পাওয়া যায় বাদামের ঘ্রাণ! কোম্পানির ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, উৎপাদকদের কাছ থেকে সাধারণ ধানের চেয়ে আট গুণ দাম দিয়ে এই ধান সংগ্রহ করা হয়। আর রং, স্বাদ, গন্ধ ও দরকারি খাদ্য উপাদান অক্ষত রাখতে চাল ছয় মাস সংরক্ষণের যে কৌশল অবলম্বন করা হয়, সেই কৌশল তারা উদ্ভাবন করেছে কমপক্ষে ১৭ বছর আগে। এ ছাড়া এই চালের ভাতে ছয় গুণ বেশি লাইপোপলিস্যাকারাইড (এলপিএস) রয়েছে। এটি একধরনের এন্ডোটক্সিন, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে প্রাকৃতিক বুস্টার হিসেবে কাজ করে। চাল ধোয়ার প্রয়োজন না হলেও টয়ো রাইস করপোরেশনের গ্লোবাল বিজনেস ডেভেলপমেন্টের প্রধান চিকাকো ইয়ামাওয়াকি, সর্বোত্তম স্বাদ পেতে রান্নার আগে চাল ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখার পরামর্শ দেন। কিনমেমাইয়ের সুলভ মূল্যের দুটি ভ্যারাইটি রয়েছে—কিনমেমাই বেটার হোয়াইট এবং কিনমেমাই বেটার ব্রাউন। কিনমেমাই বেটার হোয়াইটের এক কেজির ব্যাগের খুচরা মূল্য ৯ দশমিক ৪০ ডলার। আর কিনমেমাই বেটার ব্রাউনের দাম ৯ দশমিক ৮০ ডলার। হংকং এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও কিনমেমাই প্রিমিয়াম চাল বিক্রি শুরু করতে চায় কোম্পানি। এই চালের পুষ্টিগুণের বর্ণনায় বলা হয়েছে, কিনমেমাই বেটার হোয়াইটে সাধারণ চালের তুলনায়: ৭ গুণ ভিটামিন বি১, ১.৮ গুণ ভিটামিন বি৬, ফোলিক অ্যাসিড ১.৪ গুণ, ১.৮ গুণ ফাইবার, ৬ গুণ এলপিএস, ১৭ শতাংশ কম ক্যালরি এবং ১৪ শতাংশ কম চিনি বা শর্করা রয়েছে। আর কিনমেমাই বেটার ব্রাউনে ৩০ শতাংশ কম ক্যালরি থাকে।এবি 
    আজ বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস
    আজ ২৫ সেপ্টেম্বর। বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস। ইন্টারন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল ফেডারেশন (এফআইপি) কাউন্সিল ২০০৯ সালে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে প্রতিবছর ২৫ সেপ্টেম্বরে ‘বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস’ পালনের ঘোষণা দেয়। উদ্দেশ্য, এই পেশায় কর্মরত ব্যক্তিরা বিশ্বময় স্বাস্থ্যসেবায় যে বহুমাত্রিক অবদান রেখে আসছে তার প্রতি বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করা।এই দিনটিকে বেছে নেওয়ার কারণ ছিল, ১৯১২ সালে এই দিনে বিশ্বের সব দেশের ফার্মাসিস্ট ও ফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্টিস্টদের বৈশ্বিক সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল ফেডারেশন (এফআইপি) নেদারল্যান্ডসের হেগে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এর যাত্রা শুরু করে।ইন্টারন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল ফেডারেশনের আহ্বানে ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর সারা বিশ্বে  ফার্মেসি পেশাজীবীরা জনসাধারণকে স্বাস্থ্যসেবায় এই পেশার অবদান সম্পর্কে সচেতন করতে সভা-সেমিনার, শোভাযাত্রা, রক্তদান কর্মসূচিসহ নানা বর্ণাঢ্য আয়োজন ও স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কর্মসূচির মধ্য দিয়ে এ দিনটি পালন করে আসছে। প্রতিবছর এফআইপি এই দিবস উপলক্ষে এক একটি থিম বা প্রতিপাদ্য ঘোষণা করে। এই ধারাবাহিকতায় এবারকার প্রতিপাদ্য ঘোষিত হয়েছে : ‘ Pharmacists: Meeting global health needs’ (‘ফার্মাসিস্ট : বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য চাহিদা মেটাচ্ছেন’)।বর্তমানে ১৩টি সরকারি ও ৩০টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পর্যায়ে চার থেকে পাঁচ বছর মেয়াদি ফার্মেসি শিক্ষা চালু রয়েছে, যারা গ্র্যাজুয়েট তথা ‘এ’ ক্যাটাগরির ফার্মাসিস্ট তৈরি করছে। এ ছাড়া ১৭টি সরকারি ও ৪১টি বেসরকারি ইনস্টিটিউট চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি প্রদানের মাধ্যমে ‘বি’ ক্যাটাগরির ফার্মাসিস্ট তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে। উপরন্তু বাংলাদেশ ফার্মেসি কাউন্সিল ও বাংলাদেশ কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিস্টস সমিতি যৌথভাবে ওষুধ ব্যবসায়ে আগ্রহী ব্যক্তিদের জন্য একটি ত্রৈমাসিক ফার্মেসি সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন কোর্স পরিচালনা করে আসছে।বিশ্বময় স্বাস্থ্যসেবার বিভিন্ন আঙ্গিকে ফার্মাসিস্টরা এক অতুলনীয় ভূমিকা রেখে আসছেন। আপনি যদি ছোট্ট করে বলতে চান, তাহলে বলতে পারেন, ফার্মেসি কারিকুলামের উদ্দেশ্য—ওষুধের বিভিন্ন দিক ও আঙ্গিকের ওপর দক্ষ এবং বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের জনবল তৈরি করা। এই উদ্দেশ্যে বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো চার বছর মেয়াদি ব্যাচেলর কিংবা পাঁচ বছর মেয়াদি ফার্ম.ডি. (ডক্টর অব ফার্মেসি) কোর্স অফার করে আসছে। এই দীর্ঘ পরিক্রমায় ফার্মেসির একজন ছাত্রকে ওষুধের ব্যবহার ও ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া বিষয়ে ব্যাপক প্রশিক্ষণ দেওয়ার পাশাপাশি ওষুধের মূল ও সহায়ক উপাদান আহরণ/সংশ্লেষণ, বিভিন্ন উপাদানের সমন্বয়ে ট্যাবলেট/ক্যাপসুল ইত্যাদি প্রডাক্ট তৈরি, মান নিয়ন্ত্রণ, সংরক্ষণ, বিপণন, বিতরণ, ওষুধ ব্যবহারকালে রোগীর অবস্থা পর্যবেক্ষণসহ ওষুধ সম্পর্কিত সব দিক ও আঙ্গিকের ওপর দক্ষ করে গড়ে তোলা হয়।এবি 
    আজ স্বপ্ন দিবস
    আজ শুধুই স্বপ্ন দেখার দিন কারণ আজ বিশ্ব স্বপ্ন দিবস। প্রতিবছর ২৫ সেপ্টেম্বর বিশ্বজুড়ে পালিত হয় ওয়ার্ল্ড ড্রিম ডে অর্থাৎ স্বপ্ন দিবস।  ভাবতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি, স্বপ্ন নিয়েও একটি দিবস আছে। জেগে এবং ঘুমিয়ে উভয় অবস্থাতেই মানুষ স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন। আমাদের সবার কিন্তু এই একটি জায়গায় মিল আছে। কারণ ধনী হোক বা গরীব আমরা সবাই স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি, কারণে-অকারণে স্বপ্ন দেখি। কিছু স্বপ্ন হয়তো পূরণ হয়, আবার অনেক স্বপ্ন হয়তো অধরা থেকে যায়। তবুও মানুষ স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে।   সবাই স্বপ্ন দেখলেও সবার স্বপ্ন এক হয় না। স্বপ্নের ধরন, আকার, প্রকার- ব্যক্তি ভেদে আলাদা হয়। কিন্তু সবার একটি জায়গায় মিল থাকে, তা হলো জীবনে সফল হওয়া। পৃথিবীতে এমন কাউকে হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে কখনো সফল হওয়ার স্বপ্ন দেখে না।স্বপ্ন দিবসের বয়স খুব বেশি নয়। ২০১২ সাল থেকে দিবসটি উদযাপন করা হচ্ছে। শুরুটা হয়েছিল ওজিওমা এগওয়ানুয়ের হাতে। তিনি কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রশিক্ষক ও শিক্ষাবিদ ছিলেন। দিবসটি উদযাপনের উদ্দেশ্য ইতিবাচক ছিল। তার লক্ষ্য ছিল এমন একটি দিন রাখা যেদিন মানুষ নিজের স্বপ্ন নিয়ে ভাববে এবং তা পূরণে অনুপ্রাণিত হবে।আমরা যে পৃথিবীতে বাস করছি সেটাও একসময় এমন ছিল না। অনেক পরিবর্তনের মাধ্যমে পৃথিবী এখানে এসেছে। বছরের পর বছর ধরে বিভিন্ন মানুষের স্বপ্নের বাস্তবায়নের মাধ্যমে তা হয়েছে। বর্তমানে যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কথা বলা হচ্ছে, সেটাও কারো না কারো স্বপ্ন ছিল। তার মানে এ কথা বলাই যায়, বিশ্বের অনেক কিছুই স্বপ্ন হিসেবে শুরু হয়েছে।স্বপ্ন দিবস উদযাপনের ভালো উপায় হলো, নিজের স্বপ্নগুলো নিয়ে ভাবা। শুধু ভাবলেই হবে না সেই স্বপ্ন পূরণে পরিকল্পনা করা।
    অন্যের বিয়ে ভেঙে মাসে আয় করেন লাখ টাকা
    অন্যের বিয়ে ভেঙে টাকা আয় করা যায় এই বুদ্ধি বা উপায় হয়তো কেউ কখনো ভাবতেই পারেননি। তবে এমনই এক অবিশ্বাস্য কাজ করেছেন স্প্যানিশ ব্যক্তি। এরই মধ্যে স্পেনের টক অব দ্য টাউন হয়ে উঠেছেন তিনি। তবে টিকটকের ভিডিও ভাইরাল হওয়ার কারণে সব দেশেই তার পরিচিতি বেড়েছে।অ্যান্টেনা ৩ এর ওয়াই আহোরা সন সলেস নামের টিকটক অ্যাকাউন্ট থেকে এমনই একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। তিনি দাবি করেন যে, বেশিরভাগ লোকেরা তাদের বিয়ের দিনটিকে তাদের জীবনের সবচেয়ে সুখী হিসেবে দেখেন। তবে কারো জন্য এটি একটি দুঃস্বপ্ন। সেই সব মানুষেরাই তার ক্লায়েন্ট হতে পারেন।অর্থাৎ যারা বিয়ে ঠিক হয়ে যাওয়ার পর আর না বলতে পারছেন না। হয়তো কোনো কারণে এই বিয়েটা আর তিনি করতে চাইছেন না। কিন্তু না বলার সময় বা সুযোগ কোনোটিই নেই। তারা আর্নেস্টোর স্মরণাপন্ন হচ্ছেন।আর্নেস্টো ক্লায়েন্টের বিয়ে ভেঙে ফেলার প্রতিশ্রুতি দেয় এবং তাদের জীবনের প্রেমিক বা প্রেমিকা হিসেবে উপস্থাপন করে। ইভেন্টটি বাতিল করার জন্য তাদের একসঙ্গে পালিয়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করে। কান্নাকাটি করেন প্রেমিক বা প্রেমিকাকে ফিরে পেতে।এজন্য তিনি ফিস নেন ৫০০ ইউরো, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬৭ হাজার টাকা। তবে এই ফি বেড়ে যায় সেখানকার পরিস্থিতির উপর। অপ্রত্যাশিত ঘটনার ক্ষেত্রে তাকে অতিরিক্ত অর্থ প্রদান করা হয়। যেমন ধরুন যদি তাকে থাপ্পড়, ঘুষি বা লাথি দেওয়া হয় তবে তাকে আরও বেশি অর্থ দিতে হবে। প্রতিটি থাপ্পড়ের জন্য ৫০ ইউরো।আর্নেস্টো মজা করে বলেন, পালানোর জন্য আমি দৌড়ানোর চেষ্টা করি, কিন্তু আমি সচেতন যে যতবারই আমি আঘাত পাই, ততবারই আমি বেশি পারিশ্রমিক পাই। তাই যদি আমি ধীরগতিতে যেতে পারি তাহলে অর্থও বেশি পাব। ব্যাপারটা তার অনুসারীরা বেশ মজার হিসেবেই নিয়েছেন। তবে আর্নেস্টো যে এভাবে আয় করছেন এটা অনেকেই অবিশ্বাস্য ভাবছেন।বিশ্বাস করুন বা না করুন, আর্নেস্টোর বিয়ে ভাঙা পরিষেবাটি বেশ জনপ্রিয় এরই মধ্যে। তিনি এটাও জানিয়েছেন, ২ নভেম্বর পর্যন্ত নাকি তার সময়সূচী সম্পূর্ণভাবে বুক হয়ে গেছে। এবি 
    রাজধানীতে ঘুরে আসতে পারেন পছন্দসই কাশবনে
    শরৎ মানেই আকাশে নরম তুলোর মতো শুভ্র মেঘের ভেসে বেড়ানো আর দিগন্তজোড়া প্রান্তরে কাশফুলের মনোরম দৃশ্য। প্রকৃতি প্রিয় মন খেয়াল খুশি মতো আকাশে ভেসে বেড়াতে না পারলেও ইচ্ছে হলেই কাশফুলের রাজ্যে হারিয়ে যেতে পারে। আর তাই নগরীর বুকে ব্যস্ততার অবসরে কাশফুলের বিস্তৃর্ণ প্রান্তরের সৌন্দর্য উপভোগকারীর সংখ্যা কম নয়। সাধারণত নদী তীর এবং পানির কাছাকাছি ফাকা বালুময় জমিতে প্রচুর কাশফুল ফুটে। শরতকাল অর্থাৎ সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর মাসে সাধারণত কাশফুল ফুটে। তাই কাশবন বেড়ানোর জন্যে উপযুক্ত সময় তখনই। তবে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি বা শেষের দিকে কাশফুলের দেখা বেশি পাওয়া যায়। কাশফুলের শুভ্রতায় মনকে শান্ত করতে ভ্রমণ গাইডের আজকের আয়োজনে থাকছে ঢাকার আশেপাশে কিছু কাশবনের খোঁজখবর।কাশফুল দেখতে যাওয়ার পরামর্শ: কাশবনের অবস্থান সাধারণত জনবিচ্ছিন্ন জায়গায় হয়ে থাকে। তাই নিরাপত্তার জন্য নিজ এলাকার আশেপাশে কাশবনের সন্ধান করুন অথবা দলবদ্ধভাবে ভ্রমণ করুন।৩০০ ফিট সড়ক: প্রকৃতিপ্রেমী এবং ভোজন রসিকদের কাছে প্রসিদ্ধ ৩০০ ফুট সড়ক কাশফুল আর রেস্তোরাঁর জন্য সর্বাধিক পরিচিত ছিল। তবে বিভিন্ন কারণে রেস্তোরাঁগুলো ৩০০ ফিট থেকে সরিয়ে নেয়া হলেও কাশবন, নদী এবং বিস্তৃত খোলা প্রান্তরের সৌন্দর্য আগের মতোই অটুট রয়েছে। কালো কুচকুচে পিচঢালা রাস্তার দুইপাশে শুভ্রতার সমারোহ মনকে ভাসিয়ে নিয়ে যায় কল্পনার রাজ্যে।দিয়াবাড়ি: গত কয়েক বছরে দিয়াবাড়ির জনপ্রিয়তা তুমুলভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। কাশবনের সৌন্দর্য উপভোগের পাশাপাশি ফটোসেশনে জন্য দিয়াবাড়ি একটি আদর্শ জায়গা। বেলা বাড়ার সাথে সাথে এখানে বিনোদনপ্রেমীদের আনাগোনা বাড়তে থাকে। আর কাশবনের পাশে নদীর তীরের হিমেল বাতাস আলোড়িত করে দর্শনার্থীদের।আফতাবনগর: রামপুরা ব্রিজ থেকে উত্তর পূর্ব দিকে অবস্থিত জহুরুল ইসলাম সিটির ভেতর দিয়ে কিছুটা সামনে এগিয়ে গেলে কাশবনের আরেক মহাসমুদ্র চোখে পড়ে। ঢাকার এত কাছে আফতাবনগরের এই কাশবন জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে সৌন্দর্য প্রেমীদের কাছে তৃতীয় স্থানে রয়েছে।হযরতপুর: কেরাণীগঞ্জের হযরতপুরের কালিগঙ্গা নদীর তীরের বিস্তৃর্ণ ভূমিতে শরতের শোভা কাশফুল ফোটে। বছিলা সেতু অতিক্রম করে আটিবাজার পার হয়ে আরো কিছু দূরেই হযরতপুর। খেয়া নৌকায় নদী পার হলে দেখা মিলবে কাশবনের।ধলেশ্বরী নদী: ধলেশ্বরী নদীর দুই তীরে প্রতিবছরই কাশফুল ফুটে থাকে। ঢাকা থেকে মাওয়া সড়ক যাওয়ার কুচিয়ামারা এলাকাযর নদীতেও কাশফুল দেখা যায়।মায়াদ্বীপ: মেঘনার বুকে কাশফুলের মায়া ছড়িয়ে আছে মায়াদ্বীপ। এই দ্বীপে কাশফুলের সৌন্দর্য দেখার সাথে সাথে বোনাস হিসাবে এখানকার মানুষের জীবনযাত্রার সাথে পরিচিত হতে পারবেন। ঢাকার গুলিস্তান থেকে বাসে চড়ে মোগড়াপাড়া চৌরাস্তা হয়ে বৈদ্দের বাজার এসে সেখান থেকে মেঘনার ঘাট হয়ে ইঞ্জিন নৌকা ভাড়া করে মায়াদ্বীপ যাওয়া যায়।পদ্মা নদী: শরতে পদ্মা নদীর আশেপাশে অনেক স্থানেই কাশফুল ফোটে। শুভ্র এই ফুলের সৌন্দর্য আহরণে চলে যেতে পারেন মাওয়ার শিমুলিয়া ঘাটে। সেখান থেকে নৌকা ভাড়া করে নদীতে ঘুরোঘুরির সাথে সাথে খোঁজে নিন কাশবনের চর।যমুনার চর: মানিকগঞ্জের আরিচার পুরনো ফেরিঘাট হতে ইঞ্জিন নৌকা নিয়ে চলে যেতে পারেন যমুনার বুকে জেগে ওঠা চরের কাশবনে। গাবতলী থেকে অল্প টাকা ভাড়ায় শুভযাত্রা, লাক্সারি পরিবহনের বাসে সরাসরি আরিচা যাওয়া যায়।মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ: নদীর তীরবর্তী বালুময় প্রান্তরে শরতে কাশফুলের মেলা বসে। আর বুড়িগঙ্গা তীরের মোহাম্মদপুরের বেড়িবাঁধ কাশফুলের তেমনি এক রাজ্য। এছাড়াও বসিলা সড়ক ধরে এগিয়ে ওয়াশপুরের বিভিন্ন ফাকা জমিতে কাশফুলের সমারোহ দেখা যায়। এইচএ
    আজ বিশ্ব ব্যক্তিগত গাড়িমুক্ত দিবস
    আজ ২২ সেপ্টেম্বর, বিশ্ব ব্যক্তিগত গাড়িমুক্ত দিবস। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে দিবসটি। এ উপলক্ষে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এতে মানুষ তেলচালিত গাড়ির ব্যাপক ব্যবহারের কুফল সম্পর্কে সচেতন হবে, নতুন দূষণমুক্ত জ্বালানিচালিত গাড়ির সুফল সম্পর্কে জানবে, গাড়ি শিল্পে নতুন নতুন প্রযুক্তি সম্পর্ক অবগত হবে  ১৯৭৪ সালে সুইজারল্যান্ডে গাড়িমুক্ত দিবস পালন করা হয়। মূলত নাগরিকদের ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার না করে বরং সাইকেল, হাঁটা বা গণপরিবহন ব্যবহারে উৎসাহিত করতে ৭০’র দশকে ইউরোপে গাড়িমুক্ত দিবসের সূচনা হয়। তবে নব্বই দশকে এই দিবস পালনের ব্যাপকতা ছড়িয়ে পড়ে। সে সময়ই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ‘কার ফ্রি সিটি নেটওয়ার্ক’ গড়ে ওঠে। পরে ১৯৯৮ সালের আজকের দিনে ফ্রান্সে জাতীয়ভাবে ৩৪টি শহরে গাড়িমুক্ত দিবস পালন করা হয়। পরের বছর ফ্রান্সের পাশাপাশি ইতালির ৯০টি শহরে একসঙ্গে দিবসটি পালনের মধ্য দিয়ে বিশ্বজুড়ে ব্যাপক সাড়া ফেলে। ২০০১ সালের একই দিনে বিশ্বের ৩৩টি দেশের প্রায় এক হাজার শহরে দিবসটি পালন করা হয়। এভাবেই ধীরে ধীরে এটি ছড়িয়ে পড়ে বিভিন্ন দেশে। বর্তমানে প্রতিবছর প্রায় ৪ হাজার শহরে বিশ্ব গাড়িমুক্ত দিবস পালিত হয়। তবে ২০০৬ সাল থেকে দেশে বেসরকারি উদ্যোগে দিনটি উদযাপন করা হচ্ছে। তবে ২০১৬ সালে প্রথমবারের মতো সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সমন্বয়ে এটি পালন শুরু হয়। এই দিবসের অঙ্গীকার অনুযায়ী সরকারের পক্ষ থেকে ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার সীমিত বা নিয়ন্ত্রিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ব্যক্তিগত যানবাহনের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। মূলত ব্যক্তিগত এবং সব তেলচালিত গাড়ির প্রতি নির্ভরতা কমিয়ে দূষণমুক্ত গাড়ি ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করাই দিবসটির মূল উদ্দেশ্য। আজ থেকে প্রায় ৫০ বছর আগে ১৯৭৪ সালে প্রথম সুইজারল্যান্ডে এই দিবস পালন করা হয়।এবি 
    আজ কৃতজ্ঞতা প্রকাশের দিন
    জীবনে চলার পথে কেউ না কেউ আমাদের পাশে দাঁড়ান। আর এই মানুষগুলো কিন্তু আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষী, মঙ্গলপ্রত্যাশী। তাই আমাদেরও উচিত এসব প্রিয় মানুষগুলোর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। তাহলে আর দেরি কেন, কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার জন্য আজকের দিনটিই বেছে নিতে পারেন। কারণ আজ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার দিন। ‘কৃতজ্ঞতা হলো সৌজন্যের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট রূপ,’ কথাটি বলেছেন ফরাসি দার্শনিক জাক মারিত্যাঁ। প্রাচীন রোমের রাজনীতিবিদ ও দার্শনিক সিসেরোর বিবেচনায় কৃতজ্ঞতাবোধ কেবল একটি শ্রেষ্ঠ গুণই নয়, অন্য সব গুণেরও জনক। সত্যিই কৃতজ্ঞতাবোধের চেয়ে সুন্দরতম বোধ ও মনুষ্য বৈশিষ্ট্য আর হয় না। আমরা প্রায়ই বলি, কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ভাষা নেই। সত্যিই কৃতজ্ঞতা হয়তো ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব হয় না। কিন্তু, কারো প্রতি কৃতজ্ঞতা ফুটে ওঠে আচার-আচরণ বা দৃষ্টিভঙ্গিতে। আবার খুব ছোট একটি শব্দও হতে পারে কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ, যেমন- ধন্যবাদ।সামান্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশের মাধ্যমে একটি ছোট বিষয়কেও অনেক দূরে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। কারণ, মানুষ প্রশংসা পছন্দ করে। কারো কাজের বিনিময়ে একটু প্রশংসা করাও এক ধরনের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ। এটি এমন একটি গুণ যা একজন ব্যক্তির আত্মসম্মান ও আত্মমর্যাদা বাড়ায়। আবার পেশাদার ও সামাজিক দক্ষতাও বাড়ে।১৯৬৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে একটি আন্তর্জাতিক সমাবেশ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, বিশ্বের বিস্ময়কর জিনিসগুলোর প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে কৃতজ্ঞতা ও প্রশংসা প্রকাশের জন্য বছরে একটি নির্দিষ্ট দিন রাখার। ওই সমাবেশে অংশ নেওয়া অনেকে নিজ দেশে ফিরে ১৯৬৬ সালের ২১ সেপ্টেম্বর কৃতজ্ঞতা দিবস পালন করেছিলেন। তারপর থেকে, বিশ্বজুড়ে কৃতজ্ঞতা দিবস উদযাপনকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং পাচ্ছে।তবে, কৃতজ্ঞতা শুধু মানুষের কাছে প্রকাশ করতে হবে তা কিন্তু নয়, বরং আমাদের যা আছে তাই নিয়েও কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। যা নেই তার জন্য আফসোস করা ঠিক নয়।এবি 
    আজ আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস
    শান্তিকে টেকসই রাখতে বিশ্বজুড়ে আজ পালিত হবে আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস। জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলো ১৯৮২ সাল থেকে প্রতিবছর দিবসটি পালন করছে। একটি যুদ্ধবিহীন বিশ্ব প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৮১ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গৃহীত নম্বর ৩৬/৬৭ প্রস্তাব অনুসারে প্রতি বছর দিবসটি পালিত হয়। তবে শান্তি, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, সম্প্রীতি বজায় রাখার পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য এ দিবসটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবছর নিউ ইয়র্ক জাতিসংঘের সদর দপ্তরে ‘শান্তির ঘণ্টা’ বাজানোর মধ্য দিয়ে দিবসের সূচনা হবে। এই ঘণ্টা স্মরণ করিয়ে দেয়–যুদ্ধের পরিণাম মানুষের মৃত্যু। এছাড়া ঘণ্টাটির পার্শ্ববর্তী সড়কে ইংরেজিতে ‘স্থিতিশীল বৈশ্বিক শান্তি দীর্ঘজীবী হোক’ বাণী খোদাই করা রয়েছে। এই দিনটি আমাদের স্মরণ করায় এই পৃথিবীটাই আমাদের বাসভূমি, এখানে থাকতে হলে শান্তিতে, বন্ধুত্বপূর্ণ ভাবে, সকলের সঙ্গে সকলের সদ্ভাব বজায় রেখেই চলতে হবে।বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ঘোষিত দিবসটির উদ্দেশ্য হলো পৃথিবী থেকে যুদ্ধ ও সংঘাত চিরতরে নিরসন এবং সেই লক্ষ্যে পৃথিবীর যুদ্ধরত অঞ্চলগুলোয় যুদ্ধবিরতি কার্যকরের মাধ্যমে সেসব অঞ্চলে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়া। দিবসটি ১৯৮১ সালে সর্বপ্রথম উদযাপিত হলেও বর্তমানে জাতিসংঘের সব সদস্য রাষ্ট্রগুলোতে যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি উদযাপন করা হয়ে থাকে। তবে ২০০২ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় মঙ্গলবার এই দিনটি পালন করা হতো, কিন্তু তারপর থেকে ২১ সেপ্টেম্বর দিনটিকে বিশ্ব শান্তি দিবস হিসেবে ধার্য করা হয়।এই দিনটির মূল তাৎপর্য হল এই পৃথিবীটাই আমাদের বাসভূমি, এখানে থাকতে হলে শান্তিতে, বন্ধুত্বপূর্ণ ভাবে, সকলের সঙ্গে সকলের সদ্ভাব বজায় রেখেই চলতে হবে। আর যে বিশ্বে শান্তি নেই সেখানে থাকা অসম্ভব। ফলে ভালোভাবে পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে চাইলে শান্তি বজায় রাখা খুবই জরুরি। কারণ সহিংসতা, যুদ্ধ এসবের মাধ্যমে কোনও সমস্যাই সমাধান করা যায় না। এসবে কেবল প্রাণহানি, সম্পত্তি ক্ষয়ক্ষতির সংখ্যা বাড়ে।এবি 
    আজ বিশ্ব বাঁশ দিবস
    বছরের প্রতিটা দিনের রয়েছে আলাদা গুরুত্ব ও তাৎপর্য। পালিত হয় বিশেষ বিশেষ দিবসও। কখনো সেটা হয়ে ওঠে সমাদৃত কখনোবা হাস্যকর। তবে কিছু দিবস আছে যা মানুষের দৃষ্টিগোচরও হয় না। তেমনই এক দিবস- বিশ্ব বাঁশ দিবস। প্রতি বছর ১৮ সেপ্টেম্বর পালিত হয় বিশ্ব বাঁশ দিবস। আজ তাই বিশ্ব বাঁশ দিবস। মানুষের মধ্যে বাঁশের প্রয়োজনীয়তা ও বাঁশ সম্পর্কিত সচেতনতা ছড়িয়ে দিতেই পালিত হয়। বিশ্ব বাঁশ দিবস। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বাঁশ ও বাঁশজাত বিভিন্ন পণ্যের বহুল ব্যবহার রয়েছে। আর আজকের দিনটিও বাঁশের জন্য!বিশ্বব্যাপী আসবাবপত্র কিংবা গৃহস্থালি প্রয়োজন ছাড়াও বাঁশ ব্যবহার করা হয় খাদ্য দ্রব্য হিসেবে। সবুজ বাঁশের ডালের ভেতরের অংশ অর্থাৎ বাঁশ কোড়ল অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা দেয়।আসুন জেনে নিই, কিভাবে এলো এই বাঁশ দিবস- বৈশ্বিকভাবে বাঁশ শিল্পকে উন্নত করার লক্ষ্যে ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বিশ্ব বাঁশ সংস্থা। ২০০৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর, ব্যাংককে অষ্টম বিশ্ব বাঁশ কংগ্রেস চলাকালীন আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায় বিশ্ব বাঁশ দিবস। তাই আজ কিন্তু চাইলেই আপনার প্রিয়জনকে বা কাছের বন্ধুকে উপহার দিতে পারেন বাঁশ অথবা বাঁশের তৈরি পণ্য। সেবারের কংগ্রেস অনুষ্ঠানে প্রায় ১০০টি দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নেন এবং দিনটিকে বিশ্ব বাঁশ দিবস হিসাবে মনোনীত করার প্রস্তাবে সম্মত হন। এই দিবস পালনের প্রস্তাব রেখেছিলেন সংস্থার তৎকালীন সভাপতি কামেশ সালাম।জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) গ্লোবাল ব্যাম্বু রিসোর্সেস প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বে সবচেয়ে বেশি প্রজাতির বাঁশ পাওয়া যায় চীনে। চীনে আছে ৫০০ প্রজাতির বাঁশ। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ব্রাজিলে রয়েছে ২৩২ প্রজাতি। আর ৩৩ প্রজাতির বাঁশ থাকা বাংলাদেশ আছে তালিকার অষ্টমে।এবি 
    আজ চিজ বার্গার দিবস
    প্রতি বছরের ২৮ মে আন্তর্জাতিক বার্গার দিবস পালিত হয়। ওই দিনটি ‘বার্গার দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। তবে, হঠাৎ আজ কেন বার্গার নিয়ে কথা হচ্ছে? এখন তো সেপ্টেম্বর মাস, মে নয়! মূলত, বার্গারের মধ্যে ফ্লেভারের পার্থক্য রয়েছে, কেউ বিফ, কেউবা চিকেন বার্গার ভালবাসে। তবে, বার্গারের ক্ষেত্রে, টপিং বিকল্পগুলো অবিরাম। সেই টপিং যদি হয় চিজ, তাহলে তো কথাই নেই! ভোজন রসিকদের কাছে চিজ বার্গার কোন ক্যাটেগরিতে পড়ে জিজ্ঞেস করলেই, উত্তরে বলেন, ‘ক্লাসিক বার্গার’। অনেক ধরনের বার্গারের মধ্যে প্রতিযোগিতায় বেশ শক্তভাবে প্রথম সারিতে রেয়েছে চিজ বার্গারের চাহিদা।আজ ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। যুক্তরাষ্ট্রে ‘জাতীয় চিজবার্গার দিবস’ উদযাপন করা হচ্ছে। তবে, ওই দেশে থাকলে-ই একমাত্র এই দিবস পালন করা যাবে, এই কথা কোন ডিকশনারিতে বলা নেই। বলা থাকলে-ও খাওয়া যাবে চিজ বার্গার। আর সেজন্য নেই কোন ‘অপরাধ’। তাই, আজকের দিনে প্রিয়জনকে নিয়ে পছন্দের রেস্টুরেন্ট গিয়ে জমিয়ে আড্ডার সাথে খাওয়া যেতে পারে চিজ বার্গার। তবে, অতিরিক্ত নয়। স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল করে, একটু খেয়ে দেখা যেতে পারে এই চিজ বার্গার। এবি 
    আজ আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস
    আজ ১৫ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস। জাতিসংঘ ২০০৭ সাল থেকে সদস্যভুক্ত দেশগুলোতে গণতন্ত্র সম্পর্কে আগ্রহ সৃষ্টি এবং গণতন্ত্র চর্চাকে উত্সাহিত করার জন্য প্রচলিত একটি বিশেষ দিন পালনের ঘোষণা দেয়। এরপর থেকেই জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের উদ্যোগে প্রতিবছর ১৫ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস পালিত হয়ে আসছে। প্রতি বছরের মত এই দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আজ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।  এ বছর,  ২০২৪ সালের গণতন্ত্র দিবসের মূল প্রতিপাদ্য ‘গভর্নেন্স ও সিটিজেন এনগেজমেন্ট ফর এআই নেভিগেট’, তথা সুশাসন ও নাগরিক অংশগ্রহণের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ব্যবহার। এই থিম অত্যন্ত সময়োপযোগী। আইনের শাসন নিশ্চিত করতে হলে প্রযুক্তির উৎকর্ষতাকে অবশ্যই কাজে লাগাতে হবে।জাতিসংঘের মতে, গণতন্ত্র এমন একটি শাসনব্যবস্থা, যেখানে নীতিনির্ধারণ বা সরকারি প্রতিনিধি নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক নাগরিকের সমান অধিকার আছে। গণতন্ত্রে আইন প্রস্তাবনা, প্রণয়ন ও তৈরির ক্ষেত্রে সব নাগরিকের অংশগ্রহণের সমান সুযোগ রয়েছে, যা সরাসরি বা নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমে হয়ে থাকে। গণতন্ত্রের অর্থ জনগণের শাসন। এবি 

    Loading…