এইমাত্র
  • নিউইয়র্ক থেকে ওয়াশিংটন ডিসির পথে প্রধানমন্ত্রী
  • দুই সিনিয়র ভালো খেলেছেন, বাকিরা পারেননি: লিটন
  • লিভার প্রতিস্থাপনের সুপারিশ খালেদা জিয়ার
  • ভিসানীতি নিয়ে পরোয়া করি না: ওবায়দুল কাদের
  • জিয়াউর রহমানের হাত দিয়ে বাংলাদেশে গুম ও খুনের ঘটনা শুরু: মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রী
  • সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বাড়তি দামে আলু বিক্রি, ব্যবসায়ীকে জরিমানা
  • বিডিইউ এর ১৭তম সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত
  • সরকার অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আছে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
  • মার্কিন নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ভয়ের কিছু নেই বলছেন প্রধানমন্ত্রী
  • যুক্তরাষ্ট্র ভিসানীতি প্রয়োগ করে খুব ভালো করেছে : সালমান এফ রহমান
  • আজ রবিবার, ৯ আশ্বিন, ১৪৩০ | ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
    বিচিত্র

    বেড়েই চলেছে পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা

    বিচিত্র ডেস্ক প্রকাশ: ৯ জুন ২০২৩, ০১:৪৫ পিএম
    বিচিত্র ডেস্ক প্রকাশ: ৯ জুন ২০২৩, ০১:৪৫ পিএম

    বেড়েই চলেছে পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা

    বিচিত্র ডেস্ক প্রকাশ: ৯ জুন ২০২৩, ০১:৪৫ পিএম

    পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে এবং চলতি বছর এ সংখ্যা বেড়ে ৫৮ লাখে দাঁড়িয়েছে। পাকিস্তান ইকোনমিক সার্ভে (পিইএস) ২০২২-২৩ অনুযায়ী এ তথ্য জানা গেছে।

    নতুন জরিপে দেখা গেছে, পাকিস্তানে গত কয়েক বছরে ‘ভারবাহী’ পশু বলে পরিচিত গাধার সংখ্যা ক্রমাগত বেড়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশটিতে গাধার সংখ্যা ছিল ৫৫ লাখ। ২০২০-২১ অর্থবছরে সে সংখ্যা বেড়ে ৫৬ লাখ হয়। ২০২১-২২ অর্থবছরে গাধার সংখ্যা ছিল ৫৭ লাখ। আর ২০২২-২৩ অর্থবছরে সে সংখ্যা বেড়ে ৫৮ লাখে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ গত এক বছরে গাধার সংখ্যা ১ লাখ বেড়েছে।

    গতকাল বৃহস্পতিবার(০৮ জুন) পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী ইশাক দারের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটিতে গরুর সংখ্যা বেড়ে ৫ কোটি ৫৫ লাখে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া মহিষের সংখ্যা বেড়ে সাড়ে ৪ কোটি, ভেড়ার সংখ্যা ৩ কোটি ২৩ লাখ এবং ছাগলের সংখ্যা বেড়ে ৮ কোটি ৪৭ লাখে দাঁড়িয়েছে।

    তবে গত চার বছরে উট, ঘোড়া ও খচ্চরের সংখ্যায় কোনো পরিবর্তন আসেনি। পাকিস্তানে এখন উটের সংখ্যা ১১ লাখ, ঘোড়ার সংখ্যা ৪ লাখ এবং খচ্চরের সংখ্যা ২ লাখ।

    পাকিস্তানে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কাছে পশুপালন একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অবলম্বন। দেশটিতে ৮০ লাখের বেশি মানুষ গবাদিপশু পালনকাজে জড়িত। তাদের আয়ের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ এ খাত থেকে আসে।

    পাকিস্তানে পশুসম্পদ রপ্তানি খাত থেকে নিট যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়ে থাকে, তা মোট রপ্তানির প্রায় ২ দশমিক ১ শতাংশ।

    দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, খাদ্যনিরাপত্তা এবং দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য পাকিস্তান সরকার পশুসম্পদ খাতকে সম্ভাবনাময় খাত হিসেবে বিবেচনা করে থাকে।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…