এইমাত্র
  • দেশে এক বছরে ১৫ লাখেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত
  • বিএনপির সমাবেশের ব্যাপারে যে সিদ্ধান্ত জানাল ডিএমপি
  • ভোটের আগের দিন সরিষাবাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন স্থগিত
  • জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে কষ্টার্জিত জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
  • প্রেসিডেন্ট হিসেবে ৫ম বারের মতো শপথ নিলেন পুতিন
  • হেলিকপ্টার নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে এলেন বিদেশি বউ
  • সাকিবকে দেখতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যুশয্যায় তরুণ
  • বীর মুক্তিযোদ্ধা খচিত নতুন স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ শুরু
  • ঝিনাইদহের দুটি উপজেলা নির্বাচনে ভোটের মাঠে আ.লীগেরই ১০ প্রার্থী
  • টাইম মাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় জাহিদ মালেক
  • আজ মঙ্গলবার, ২৪ বৈশাখ, ১৪৩১ | ৭ মে, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    বগুড়ায় ৩৫ বছর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

    সাখাওয়াত হোসেন জুম্মা, বগুড়া প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৪৫ পিএম
    সাখাওয়াত হোসেন জুম্মা, বগুড়া প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৪৫ পিএম

    বগুড়ায় ৩৫ বছর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

    সাখাওয়াত হোসেন জুম্মা, বগুড়া প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৪৫ পিএম

    অসহনীয় গরমে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে বগুড়ার জনজীবন। গেল বেশ কয়েকদিন থেকে এ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। আজ বগুড়া জেলার ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

    ২৬ এপ্রিল শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে চলতি বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ৮ ডিগ্রি। গত বছর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ২ডিগ্রি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বগুড়া আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান।

    তিনি জানান, বগুড়ায় শুক্রবার ৪০ দশমিক ৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা বগুড়ার ইতিহাসে ২য় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড। এর আগে ১৯৮৯ সালে ২১ শে এপ্রিল বগুড়ায় ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়েছিল। এই তীব্র তাপদাহ চলমান থাকবে। এজন্য বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা খুব কম।

    বগুড়া আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান জানান, ১৯৮৯ সালের পর বগুড়ায় শুক্রবার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্র রেকর্ড করা হয়েছে। ৩৫ বছর আগে ১৯৮৯ সালে ২১ এপ্রিল জেলায় ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়েছিল।

    এদিকে, তীব্র গরম ও বৃষ্টিপাত না হওয়ায় এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে জীববৈচিত্রের ওপর। তাপদাহে খেটে খাওয়া মানুষদের কষ্টও বেড়েছে। একটু স্বস্তি পেতে ঠান্ডা শরবত, পানি, আইসক্রিম খেয়েও তৃষ্ণা মেটাতে পারছে না মানুষ। তবে জরুরী কাজ না থাকলে সহজে কেউ বাইরে বের হচ্ছেন না।

    গাছের ছায়ায় দাঁড়িয়ে বিশ্রাম নেয়া অটোরিকশা চালক আব্দুল আলীম জানান, গত এক সপ্তাহে প্রচন্ড তাপদাহের কারণে দিনের বেলায় যাত্রী কম পাচ্ছি। এই গরমে যাত্রী সংকটের কারণে সংসার চালানোই কষ্টকর হয়ে পড়েছে। আবার নিজের শরীরও তীব্র গরম সহ্য করতে পারছে না।

    কৃষক রহিম প্রাং বলেন, 'এই তীব্র রোদের মধ্যে মাঠেও যেতে পারছি না। সেচ দিলেও জমিতে পানি শুকিয়ে যাচ্ছে। একটু বৃষ্টি হলে মনে হয় শান্তি লাগতো।

    এফএফ

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…