এইমাত্র
  • বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
  • শেকৃবি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, বাজার ও থানা ঘেরাও
  • দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • বরগুনায় পরিত্যক্ত আদালত ভবনে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
  • প্রথমবার নিলামে ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
  • যাত্রী রেখে চলে গেল ট্রেন: স্টেশন মাস্টার বরখাস্ত
  • মির্জাপুরে দাফনের তিন মাস পর কবর থেকে মরদেহ উত্তোলন
  • দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
  • ইসরায়েলের হামলায় আহত হন ইরানের প্রেসিডেন্টও, অল্পের জন্য বেঁচে যান
  • ঢাকাসহ ৬ বিভাগে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
  • আজ সোমবার, ৩০ আষাঢ়, ১৪৩২ | ১৪ জুলাই, ২০২৫
    রাজধানী

    আলোচিত ‘সানভীস বাই তনি’র ভয়ংকর প্রতারণা, শোরুম সিলগালা

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ০১:১৭ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ০১:১৭ পিএম

    আলোচিত ‘সানভীস বাই তনি’র ভয়ংকর প্রতারণা, শোরুম সিলগালা

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ০১:১৭ পিএম

    সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আলোচিত মুখ রোবাইয়াত ফাতেমা তনি। রাজধানীতে বেশ কয়েকটি শোরুম আছে তার। অনলাইনেও বিক্রি করেন পোশাক এবং কসমেটিক্স। তবে এবার আলোচনায় আসলেন প্রতারণার অভিযোগে। রাজধানীর গুলশানের ‘সানভীস বাই তনি’র শোরুম সিলগালা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

    সোমবার (১৩ মে) গুলশান শ্যুটিং ক্লাব এলাকায় পুলিশ প্লাজা মার্কেটে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করা হয়। ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর বলছে, তৈরি পোশাক বিক্রির লাইসেন্স নিয়ে অবৈধভাবে কসমেটিক্স বিক্রি করা হতো এই আউটলেটে।

    ভোক্তা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আব্দুল জব্বার মন্ডল অভিযান পরিচালনা করেন। তিনি বলেন, ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযোগের সফটওয়্যারে এই প্রতিষ্ঠান নিয়ে কিছু অভিযোগ আসার পর প্রতিষ্ঠানটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশও দেয়া হয়েছিল। তারা দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে এবং এই দোকানে দেশি পোশাকগুলো বিদেশি বলে চড়া দামে বিক্রি করে আসছিল।

    তিনি বলেন, তারা অনলাইনে পাকিস্তানি ড্রেস বিক্রি করে। কিন্তু ডেলিভারি দেয়ার সময় দেশি ড্রেস দেয়। শত শত কাস্টমার এভাবে প্রতারিত হচ্ছে।

    তিনি আরও বলেন, ‘প্রতারণার বিষয়ে অভিযোগ এলে তাদের শুনানির জন্য নোটিশ করা হয়েছে। তারা সেটি দেখেও জবাব দেয়নি। তারা যেহেতু কোনো জবাব দেয়নি, উপস্থিত হয়নি, আমাদের কাছে মনে হয়েছে এসব অভিযোগের সত্যতা রয়েছে। এখানে এসে সেটার প্রমাণ পেয়েছি। তারা পাকিস্তানি ড্রেসের পক্ষে কোনো কাগজপত্র, প্রমাণ দেখাতে পারেনি। তাদের শুধু ট্রেড লাইসেন্স আছে, সেটা সাধারণ পোশাক বিক্রেতা হিসেবে।’

    আব্দুল জব্বার মন্ডল বলেন, আমরা তাদের শোরুম বন্ধ করে দিয়েছি। এখন তারা কাগজপত্র নিয়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে হাজির হয়ে প্রমাণ দেবে। এ ছাড়া কতগুলো কাস্টমারকে এসব ড্রেস সরবরাহ করা হয়েছে সেসব তথ্য দেবে।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…