এইমাত্র
  • কঠোর নিরাপত্তায় বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত
  • কঠোর নিরাপত্তায় বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত
  • যশোরে আগাম শীতকালীন সবজির বাম্পার ফলন
  • চুরি করতে গিয়ে বোনের শাশুড়িকে জবাই করে হত্যা
  • আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দিলেন শোয়েব মালিক
  • যুদ্ধাপরাধী হিসেবে নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তার করা উচিত: হামাস
  • কোনো সাধারণ শিক্ষার্থী এমন হত্যাকাণ্ড চালাতে পারে না: কাদের
  • জীবনের শেষ ভিডিওবার্তায় যা বলেছিলেন শাফিন
  • ট্রেন চলাচলের এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: রেলওয়ে
  • এইচএসসির আরো চারটি পরীক্ষা স্থগিত
  • আজ শনিবার, ১২ শ্রাবণ, ১৪৩১ | ২৭ জুলাই, ২০২৪
    লাইফস্টাইল

    ত্বকের যত্নে গোলাপ জল নাকি শসার রস?

    লাইফস্টাইল ডেস্ক প্রকাশ: ১১ জুন ২০২৪, ০৩:৫৭ পিএম
    লাইফস্টাইল ডেস্ক প্রকাশ: ১১ জুন ২০২৪, ০৩:৫৭ পিএম

    ত্বকের যত্নে গোলাপ জল নাকি শসার রস?

    লাইফস্টাইল ডেস্ক প্রকাশ: ১১ জুন ২০২৪, ০৩:৫৭ পিএম

    ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে প্রাকৃতিক উপাদান যে বেশ কার্যকরী, সে কথা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। এ কারণে বাঙালির ঘরোয়া রূপটানেও প্রাকৃতিক উপাদানের কদর বেশ তুঙ্গে। যাঁরা প্রাকৃতিক উপাদানের সাহায্যে ত্বকের যত্ন নিতে ভালোবাসেন, তাঁরা গোলাপ জল এবং শসার রসের উপকারিতা সম্পর্কে অবগত। কিন্তু এই গরমে কোন উপাদানটি ত্বকের জন্যে বেশি উপকারী, তা বুঝে উঠতে পারেন না। চলুন জেনে নেয়া যাক, এই গরমে কোন উপাদানটি ত্বকের জন্য বেশি উপকারী?

    গোলাপ জল

    গোলাপ জল ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। এটি প্রাকৃতিক টোনার হিসেবেও কাজ করে। এ কারণে নিয়মিত গোলাপ জল ব্যবহার করলে ত্বকের পিএইচ ভারসাম্য ঠিক থাকে। ত্বক হঠাৎ করে তৈলাক্ত কিংবা শুষ্ক হয়ে যায় না। ত্বক টানটান রাখতেও সাহায্য করে গোলাপ জল। এ কারণে প্রতিদিনের রূপচর্চায় গোলাপ জল রাখতেই পারেন।

    গোলাপের নির্যাসে থাকা ভিটামিন সি ত্বকের ভিতরে কোলাজেনের উৎপাদন বাড়ায়। এ কারণে নিয়মিত গোলাপ জল ব্যবহার করলে ত্বকে সহজে বয়সের ছাপ পড়ে না। আবার গোলাপের গুণে ত্বকের প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে থাকে। ত্বকে জ্বালা বা অস্বস্তি হয় না। এমনকী ত্বকে লালচে ভাবও হয় না।

    কীভাবে ব্যবহার করবেন

    মুখ পরিষ্কার করার পর একটি কটন প্যাডে পরিমাণ মতো গোলাপ জল নিন। তারপরে সারা মুখে বোলান। নিয়মিত এই রুটিন মেনে চললে উপকার মিলবে।

    শসার রস

    গরমের দিনে ঘরোয়া রূপটানে শসার রস সত্যিই কার্যকরী। এতে থাকা কুলিং এজেন্ট ত্বককে তরতাজা করে। সেই সঙ্গে ত্বকের জ্বালাভাব কমিয়ে ত্বকের শীতলভাব বজায় রাখে। শসায় উপস্থিত পানির পরিমাণ ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে বেশ উপকারী।

    শসায় থাকা অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি উপাদান ত্বকের প্রদাহ কমায়। এ কারণে নিয়মিত শসা লাগালে প্রখর গরমেও ত্বকের জ্বালাপোড়া নিয়ন্ত্রণে থাকবে। ত্বকের টেক্সচারও উন্নত হবে। সংবেদনশীল কিংবা শুষ্ক ত্বকেও এই প্রাকৃতিক উপাদানটি ব্যবহার করতে পারেন।

    শসা এবং গোলাপ জল দুটোই ত্বকের জন্যে উপকারী। শুধু সঠিক নিয়মে ব্যবহার করা জরুরি। ত্বকের সমস্যা বুঝে এই দুটি প্রাকৃতিক উপাদান মুখে লাগালেই উপকার পাবেন।

    আপনার ত্বকে যদি প্রদাহ বাড়ে, তাহলে শসার রস ব্যবহার করে নিয়ন্ত্রণে রাখাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। তাছাড়া এতে থাকা কুলিং এজেন্ট গরমে ত্বককে সুস্থ রাখবে। জ্বালা-পোড়া এবং চুলকানি দূর হবে।

    একইভাবে গোলাপ জল যেমন আপনার ত্বককে টোনড করবে, তেমনই ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করবে। কিন্তু এই একই উপকার পেতে যদি শসার রসে ভরসা রাখেন, তাহলে ঠিক হবে না।

    দুই উপাদানের উপকারিতা এবং ব্যবহারে সামান্য পার্থক্য রেখা রয়েছে। সেটিতে গুরুত্ব দিন। ত্বকের প্রকৃতি এবং সমস্যা বুঝে প্রাকৃতিক উপাদান দুটি ব্যবহার করুন। তাহলেই ত্বক সুস্দর থাকবে।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…