এইমাত্র
  • আজ থেকে শুরু হচ্ছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক পরীক্ষা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধে ইনুর মামলায় আজ তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য
  • ২০২৬ বিশ্বকাপের সূচি ঘোষণা, কবে-কখন কার সঙ্গে কার ম্যাচ
  • যারা এতদিন নির্বাচনের জন্য পাগল ছিলেন, তাদের এখন ভিন্ন সুর: জামায়াত আমির
  • খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় সব ধরনের সহযোগিতা করছে সরকার : প্রেসসচিব
  • নীলফামারীতে বুড়ি তিস্তা সেচ প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মশাল মিছিল
  • ভারত-সমর্থিত গোষ্ঠীর ৯ সন্ত্রাসীকে হত্যার দাবি পাকিস্তানে
  • ট্রাম্পের ‌‌চরম অযোগ্যতায় এবার ঘনিষ্ঠ হচ্ছে ভারত-রাশিয়া
  • মিয়ানমারে বিমান হামলায় নিহত অন্তত ১৮
  • খালেদা জিয়ার জন্য মঙ্গলবার ঢাকায় আসার অনুমতি চেয়েছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
  • আজ রবিবার, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    ১০ দিন আগে জিডি করেও পরিবারকে বাঁচাতে পারলেন না সেই বিচারক

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ১০:০৫ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ১০:০৫ পিএম

    ১০ দিন আগে জিডি করেও পরিবারকে বাঁচাতে পারলেন না সেই বিচারক

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ১০:০৫ পিএম

    রাজশাহীতে বিচারকের বাড়িতে ঢুকে তার ছেলেকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে পূর্বপরিচিত যুবকের বিরুদ্ধে। পুলিশ বলছে, ক্রমাগত টাকা চাওয়ার পরও না দেয়ায় এই ঘটনা ঘটতে পারে। নিরাপত্তার শঙ্কায় বিচারকের পরিবার ১০ দিন আগে সিলেটে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছিলেন । কিন্তু এরপরও থামানো যায়নি হতাহতের ঘটনা। তবে এ ঘটনায় বিচার সংশ্লিষ্ট বিষয়ের কোনো সূত্র পাওয়া যায়নি।

    স্থানীয়ার জানিয়েছে, রাজশাহী নগরীর সিটি হাট বাইপাসের ডাবতলা এলাকার স্পার্ক ভিউ নামের দশতলা ভবনের ৫ তলায় একটি ফ্ল্যাটে থাকতেন বিচারক আব্দুর রহমান ও তার পরিবার।

    বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বিকেল তিনটার দিকে পূর্বপরিচিত যুবক লিমন মিয়া সেই বাসায় প্রবেশ করেন বিচারকের ভাই পরিচয়ে। প্রবেশের আধা ঘণ্টা পর বাড়ির গৃহকর্মী নিচে থাকা দারোয়ানকে খবর দেন হতাহতের। সঙ্গে সঙ্গে মূল ফটক বন্ধ করে দেন এবং পরে ফ্ল্যাট থেকে আহতাবস্থায় লিমন মিয়াসহ, বিচারক আব্দুর রহমানের স্ত্রী তাসনীম নাহার লুসী এবং তাদের ছেলে তাওসিফ রহমানের রক্তাক্ত দেহ নিচে আনা হয় ।

    জানা গেছে, পরে তিনজনকেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাওসিফ রহমানকে মৃত ঘোষণা করেন। বাকি দুইজন মুমূর্ষ অবস্থায় এখনও হাসপাতালে ভর্তি।

    তবে কি নিয়ে কিভাবে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে তা পরিস্কার নয়। পুলিশ বলছে, তাসনীম নাহার লুসী পরিবারের সদস্যদের সুরক্ষায় গত ৩ নভেম্বর সিলেটের জালালাবাদ থানায় লিমন মিয়ার নামে একটি সাধারণ ডায়েরি করেছিলেন। যেখানে উল্লেখ আছে, কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে লিমনের সঙ্গে তাদের পরিচয়। এরপর থেকেই নানাভাবে সে তাসনীম নাহারের কাছ থেকে টাকা চেয়ে নিতেন। না দিতে চাইলে মেরে ফেলার হুমকিও দেন।

    পুলিশ জানিয়েছে, তাওসিফ রহমানের ডান পায়ের উরুর কাছে বড় কাটা ক্ষত পাওয়া গেছে। চিকিৎসকদের ধারণা ধারালো কিছুর আঘাতে এটি কেটে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে। এদিকে রাত ৮টার দিকে ঘাতক লিমন মিয়ার জ্ঞান ফিরেছে। হাসপাতালেই তাকে এ ঘটনায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে এখনও মুমূর্ষু তাসনীম নাহার।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…