এইমাত্র
  • পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন বাবর আলী
  • কান থেকে ফিরলেই অস্ত্রোপচার ঐশ্বরিয়ার
  • কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
  • নাটোরে ছাত্রলীগ কর্মীকে কুপিয়ে জখম
  • গোপালগ‌ঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শিক্ষকসহ নিহত চার
  • বড় ভাইয়ের বাসায় বেড়াতে এসে কিশোরীর আত্মহত্যা
  • শরীয়তপুরে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ওপর হামলা, আহত ১০
  • ঢাকাসহ ১০ অঞ্চলের ওপর দিয়ে বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
  • আজ থেকে মাঠে নামছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী
  • ইরানে এক ইহুদির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে
  • আজ রবিবার, ৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ | ১৯ মে, ২০২৪
    লাইফস্টাইল

    বাড়তি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা করবেন

    লাইফস্টাইল ডেস্ক প্রকাশ: ৬ মে ২০২৪, ১১:২৭ এএম
    লাইফস্টাইল ডেস্ক প্রকাশ: ৬ মে ২০২৪, ১১:২৭ এএম

    বাড়তি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা করবেন

    লাইফস্টাইল ডেস্ক প্রকাশ: ৬ মে ২০২৪, ১১:২৭ এএম

    অনেক সময়, অনিয়ন্ত্রত জীবনযাপনের জন্য বা অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে হু হু করে শরীরের ওজন বেড়ে যায় আমাদের। তখন কিভাবে পাবেন এর সমাধান! এ নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় রাতের ঘুম হয় হারাম। অতিরিক্ত ওজন আমাদের শরীরের জন্য ভালো না, অতিরিক্ত ওজনের ফলে শরীরে বিভিন্ন রোগ বাসা বাধে। আমাদের সমাজে অনেকেই কিন্তু এই অতিরিক্ত ওজনের সমস্যায় জর্জরিত। তাই সুস্থ থাকতে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

    অতিরিক্ত ওজন কমাতে চাইলেও অনেকে জানেন না যে, আসলে কীভাবে ওজন কমাতে হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক

    ওজন নিয়ন্ত্রন করতে চাইলে, প্রথমেই প্রয়োজন নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। দরকার সঠিক ডায়েট, ব্যায়াম ও হাঁটা। প্রতিদিন সকালে বা বিকালে অন্তত ২০ মিনিট শরীরচর্চা করতে হবে। পাশাপাশি খাবার তালিকায়ও নজর দিতে হবে।

    একটি প্লেটের অর্ধেক সবজি, এক-চতুর্থাংশ কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার যেমন- ভাত, রুটি, পাস্তা, নুডলস রাখতে পারেন। আর বাকি অংশে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন- মাছ, মাংস, ডিম বা ডাল রাখুন।

    ওজন কমাতে চাইলে কার্বোহাইড্রেট নিয়ন্ত্রণ করে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবারের পরিমাণ বাড়াতে হবে। বাইরের খাবার না খাওয়া ভালো। প্রতিদিনের ডায়েটে ডাল, দই, ছানা রাখুন। কিছু তেল রয়েছে, যা রান্নায় ব্যবহার করলে ফ্যাট জমবে না। রান্নায় সরিষা তেল, অলিভ অয়েল, সরিষার তেল ও রাইস বেন অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। প্রসেসড ফুড ও বাড়তি চিনিযুক্ত খাবার খাবেন না। ফলের জুস খেতে চাইলে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন। টক দই, ওটের সঙ্গে বাদাম বা শুকনা ফল মিশিয়ে খেতে পারেন।

    তবে রোজ শরীরচর্চার সময় না পেলেও নিয়ম করে কয়েক মিনিট স্কোয়াট করুন। এতে শরীরের অনেকটা উপকার মিলবে। স্কিপিং, দৌড়নো, হাঁটাহাঁটিতে পায়ের পেশির যে উপকার মেলে, স্কোয়াট থেকে তার অনেকটাই পাওয়া সম্ভব। কোমর ও পায়ের পেশিকে শক্তসমর্থ করতেও স্কোয়াটের জুড়ি মেলা ভার।

    টেস্টোস্টেরন ও গ্রোথ হরমোন ক্ষরণে বিশেষ কার্যকর এই ব্যায়াম। যার জেরে পেশির বৃদ্ধি ও ভরকে নিয়ন্ত্রণ করা অনেক সহজ হয়। সারা শরীরে শক্তির সমান বণ্টনের ক্ষেত্রেও বিশেষ কাজ করে এই ব্যায়াম। এছাড়াও নিয়ম করে এই ব্যায়াম করলে কথায় কথায় পেশিতে টান, গাঁটে ব্যথা, একটু দৌড়ঝাঁপেই পেশির ব্যথার মতো অসুবিধা দূর হয়।

    এই ব্যায়ামে শরীরের কার্যক্ষমতা বেড়ে যায় কয়েক গুণ। এছাড়াও এই ব্যায়াম করলে সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়। হরমোন ক্ষরণ, কোষে কোষে পুষ্টিগুণ পৌঁছনোর কাজও সহজ হয়ে যায়।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…