এইমাত্র
  • ৩০০ ফিটের সব বর্জ্য অপসারণ করবে বিএনপি
  • গুলশানের বাসায় পৌঁছেছেন তারেক রহমান
  • ভারতের বিভিন্ন স্থানে বড়দিনের অনুষ্ঠানে একের পর এক হামলা
  • সাফ ফুটসাল খেলতে ২ জানুয়ারি থাইল্যান্ড যাচ্ছেন রাহবার-সাবিনারা
  • অভিমান ভুলে অনুশীলনে ফিরলেন সুজন, বললেন ‘একটু ভুল বোঝাবুঝি’
  • নির্বাসনের অবসান, নতুন বাংলাদেশের স্বপ্নে প্রত্যাবর্তন তারেক রহমানের
  • প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা নিয়ে নতুন নির্দেশনা
  • ভেনেজুয়েলার তেল রপ্তানি ঠেকানোর নির্দেশ ট্রাম্প প্রশাসনের
  • বাংলাদেশি সন্দেহে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিম যুবককে পিটিয়ে হত্যা
  • আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
  • আজ বৃহস্পতিবার, ১১ পৌষ, ১৪৩২ | ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    খেলা

    অভিমান ভুলে অনুশীলনে ফিরলেন সুজন, বললেন ‘একটু ভুল বোঝাবুঝি’

    স্পোর্টস ডেস্ক প্রকাশ: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:২৩ পিএম
    স্পোর্টস ডেস্ক প্রকাশ: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:২৩ পিএম

    অভিমান ভুলে অনুশীলনে ফিরলেন সুজন, বললেন ‘একটু ভুল বোঝাবুঝি’

    স্পোর্টস ডেস্ক প্রকাশ: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:২৩ পিএম

    বিপিএল শুরুর ২৪ ঘণ্টা আগে যেন হঠাৎ করেই শনি নেমে এসেছে। চট্টগ্রাম রয়্যালসের মালিক পক্ষ হঠাৎ দল না চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে সরে দাঁড়িয়েছে।

    এদিকে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিপিএলের এবারের আসরে কোচিং করানো থেকে প্রায় সরে দাঁড়াতে বসেছিলেন নোয়াখালী এক্সপ্রেস হেড কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনও।

    জানা গেছে, দুপুর ২টায় প্র্যাকটিসে গিয়ে হেড কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন দেখেন পর্যাপ্ত বল নেই। হাতে গোনা গোটা তিনেক বল আছে। যেখানে নতুন–পুরোনো মিলে দুই ডজন বল লাগে, সেখানে মাত্র ৩টা বল! দেখেই মেজাজ বিগড়ে যায় খালেদ মাহমুদ সুজনের।

    তারপর টেলিফোনে মালিক পক্ষের সাথে কথাবার্তায় বাকবিতণ্ডাও হয়। সব মিলিয়ে রাগে, ক্ষোভে মাঠ ও অনুশীলন ছেড়ে হোটেলে ফিরে যান নোয়াখালী হেড কোচ। সাথে তার সহকারী তালহা জুবায়েরও চলে যান।

    আসলে কী ঘটেছিল? শুধুই কি বল না পেয়ে সুজন রেগে গিয়ে প্র্যাকটিস না করে ফিরে যান হোটেলে? নাকি ঘটনার পেছনে অন্য ঘটনাও আছে? তা জানতে তাৎক্ষণিকভাবে তার কাছে ফোন দেওয়া হলেও প্রথমে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এর পরে আর ফোন ধরেননি সুজন।

    অবশেষে ঘণ্টা দেড়েক পর রাগ, ক্ষোভ আর অভিমান ভুলে প্র্যাকটিসে আসেন। টিম বাসে দলের সাথেই হোটেলে ফেরেন। তার আগে সিলেট আউটার স্টেডিয়ামে পড়ন্ত বিকেলে মিডিয়ার সাথে কথাও বলে যান। জানিয়ে দেন আসলে কী ঘটেছিল।

    অনেক কথা বলতে গিয়ে নোয়াখালী হেড কোচ জানান, যা ঘটেছে সেটা ছিল মূলত ভুল বোঝাবুঝি এবং সেটা তাৎক্ষণিকভাবেই ঘটেছে। এর পেছনে কোনো ঘটনা নেই এবং মালিক পক্ষের ইতিবাচক মানসিকতায় তার রাগ, ক্ষোভ ও অভিমান কেটে গেছে।

    খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, ‘ভাই, জাস্ট এ মিসআন্ডারস্ট্যান্ডিং একটা। হিট অব দ্য মোমেন্ট হয়তোবা এরকম একটা বিষয় হয়ে গেছে। বাট থ্যাঙ্কস টু দ্য টিম ওনার্স, যারা আমার পিছনে দাঁড়িয়ে আছেন দুইজনই। উনারা আমার সাথে কথা বলেছেন এবং বিসিবি থেকেও আমার সাথে কথা বলছে একটু। এটা একটা ভুল বোঝাবুঝি। ট্রেনিংয়ের ফ্যাসিলিটি ছিল না। যে ইকুইপমেন্টগুলো দরকার আমি তখন পাইনি। তখন একটু মেজাজ খারাপই হয়েছে আসলে। আমিও একটু হয়তোবা মিসবিহেভ করে ফেলছি। তারপর আমি ভাবছি এটা, মিসবিহেভ করা এখন উচিত হয়নি টুর্নামেন্টে।’

    নোয়াখালী কোচ যোগ করেন, ‘আমার দলের মালিক যারা, মানে টিমের চেয়ারম্যান আমাকে টেক্সট দিয়েছেন। এটা ভুল বোঝাবুঝি ছাড়া তেমন কিছু ছিল না।’

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…