এইমাত্র
  • সৌদিতে বাংলাদেশি যুবককে জবাই করে হত্যা
  • লাইসেন্স ফেরত চায় সিটিসেল
  • সাবেক জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক ই ইলাহী গ্রেপ্তার
  • নারীদের বোরকা নিয়ে আদৌ কী 'আপত্তিকর' মন্তব্য করেছেন জামিল আহমেদ?
  • ডিসি নিয়োগ নিয়ে সচিবালয়ে হট্টগোল, বাতিল হতে পারে দুই প্রজ্ঞাপন
  • বিতর্কে জড়ালেন শিল্পকলার নতুন ডিজি
  • শেখ হাসিনা-রেহানাদের পূর্বাচলের প্লট বরাদ্দ বাতিল চেয়ে রিট
  • গাজীপুরে ট্রাকের চাপায় নারী পোশাক শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
  • মণিপুরে ব্যাপক সংঘর্ষ, ইন্টারনেট বন্ধ ঘোষণা
  • ‘২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল ফাইনালে খেলবে’
  • আজ বুধবার, ২৬ ভাদ্র, ১৪৩১ | ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    টাঙ্গাইলে আইনজীবি সহকারি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার ১

    রাইসুল ইসলাম লিটন, টাঙ্গাইল প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:৩২ পিএম
    রাইসুল ইসলাম লিটন, টাঙ্গাইল প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:৩২ পিএম

    টাঙ্গাইলে আইনজীবি সহকারি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার ১

    রাইসুল ইসলাম লিটন, টাঙ্গাইল প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:৩২ পিএম

    টাঙ্গাইলে খাদিজা আক্তার (২৩) নামের এক আইনজীবি সহকারি হত্যা মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ভোরে ঢাকার সাভারের আমতলীর মোড় থেকে ওই ব্যাক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়।

    গ্রেপ্তারকৃত রাশেদুল ইসলাম (৩৫) টাঙ্গাইল সদর উপজেলার মগড়া ইউনিয়নের নলখোলা এলাকার আব্দুস সাত্তারের ছেলে।

    বৃহস্পতিবার দুপুরে র‌্যাব-১৪ সিপিসি-৩ টাঙ্গাইলের কোম্পানীর অধিনায়ক রফিউদ্দীন মোহাম্মদ যোবায়ের নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ তথ্য জানান।

    অধিনায়ক রফিউদ্দীন মোহাম্মদ যোবায়ের জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-১৪ ও এবং র‌্যাব-১ এর যৌথ একটি দল অভিযান চালিয়ে আইনজীবী সহকারি খাদিজা হত্যা মামলার প্রধান আসামি রাশেদকে গ্রেপ্তার করা হয়। ঘটনার পর থেকে রাশেদ পলাতক ছিলেন।

    খাদিজা আক্তার ও রাশেদ স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে টাঙ্গাইল শহরের বটতলা এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। হত্যাকান্ডের পর তাদের বিয়ের বিষয়টি খাদিজার পরিবারের লোকজন জানতে পারেন। গত ৩ সেপ্টেম্বর খাদিজার কোন খোঁজ খবর না পেয়ে পরিবারের লোকজন বাসায় গিয়ে রুমের দরজা তালাবদ্ধ অবস্থায় দেখতে পায়। বিষয়টি সন্দেহজনক হওয়ায় পরিবারের লোকজন ও বাসার মালিকসহ তালা ভেঙে ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে। এ সময় তারা খাদিজাকে খাটের উপরে পড়ে থাকতে দেখেন।

    খাদিজার পায়ের গোড়ালীর পিছনের রগ কাটা ছিলো। ঘটনার পরদিন ৪ সেপ্টেম্বর খাদিজার বড় ভাই ইমান আলী বাদি হয়ে রাশেদুল ইসলামসহ অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে টাঙ্গাইল সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

    প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রাশেদুল ইসলাম জানান, মুন্নি আক্তার নামে তার এক স্ত্রীসহ ৩ সন্তান জন রয়েছে। খাদিজার সম্পর্কের কথা এবং আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পুর্বের স্ত্রীর সাথে তার মনমালিন্য ছিলো। সংসার করা অবস্থায় খাদিজা ও রাশেদের কাছে টাকা দাবি করেন। বার-বার টাকা দাবি করায় একপর্যায়ে রাশেদ উত্তেজিত হয়ে খাদিজাকে হত্যা করে।

    এআই

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…