এইমাত্র
  • আজ থেকে মাঠে নামছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী
  • ইরানে এক ইহুদির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে
  • ১২ সেকেন্ডের তেলেসমাতিতে ৩০০ কোটি টাকা চুরি
  • আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম
  • ঝিনাইদহ-১ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী নায়েব আলী
  • মোবাইল ও ইন্টারনেট ব্যবহারে এশিয়ায় পিছিয়ে বাংলাদেশের নারীরা
  • টোল আদায়ের নামে চাঁদাবাজি বন্ধ হলে দ্রব্যমূল্য কমবে: সাঈদ খোকন
  • অভিনেত্রীর ঝুলন্ত দেহ মিলল শিক্ষকের বাড়িতে
  • চাঁদপুরে ‘নো হেলমেট নো ফুয়েল’ কার্যক্রম শুরু
  • চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাং লিডারসহ গ্রেফতার ৮
  • আজ রবিবার, ৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ | ১৯ মে, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    টাঙ্গাইলে মোমবাতি জ্বালিয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৫ মে ২০২৪, ০৯:৩২ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৫ মে ২০২৪, ০৯:৩২ পিএম

    টাঙ্গাইলে মোমবাতি জ্বালিয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৫ মে ২০২৪, ০৯:৩২ পিএম

    টাঙ্গাইলের সখীপুরে রাতে মোমবাতি জ্বালিয়ে শনিবার (৪ মে) রাত ৮টার দিকে উপজেলার বিএলএস চাষী উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ওই পরীক্ষায় ৯জন প্রার্থী অংশগ্রহণ করেন। এদের মধ্যে ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের আপন ভাই ও বোন জামাই পরীক্ষা দেন। পরে বিষয়টি প্রকাশ হওয়ায় ওই রাতেই পরীক্ষা স্থগিত করেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

    জানা যায়, উপজেলার বিএলএস চাষী উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদের প্রার্থীদের আপত্তি থাকা সত্ত্বেও রাত ৮টার দিকে বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে মোমবাতি জ্বালিয়ে পরীক্ষা নেওয়া শুরু করে কর্তৃপক্ষ। রাতে পরীক্ষা নেওয়ার ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। রাতে বিদ্যালয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে এমন খবরে সেখানে হাজির হন স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরা। পরে সাংবাদিকরা উপস্থিত হয়ে নিয়োগকারীদের প্রশ্ন করার পর সঠিক কোনো জবাব না দিয়ে পরীক্ষাটি স্থগিত করার ঘোষণা দেওয়া হয়।

    বিদ্যালয়ের জমিদাতা আব্দুর রশিদ বলেন, রাতের আঁধারে নিয়োগ পরীক্ষা হচ্ছিল, বিষয়টি আমরা জানতাম না। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের আপন ভাই ও তার বোন জামাই পরীক্ষা দিচ্ছে। এ পরীক্ষা সুষ্ঠু হতে পারে না।

    বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাইদুর রহমান বলেন, আমার ভাই ও বোন জামাই পরীক্ষা দিচ্ছেন তাই এ নিয়োগ পরীক্ষায় আমি কোনো দায়িত্ব পালন করিনি।

    উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার হারুন অর রশিদ বলেন, শনিবার বিকেল ৪টার দিকে পরীক্ষার কার্যক্রম শুরু করেছিলাম। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে পরীক্ষা নিতে দেরি হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে পরীক্ষা নেওয়া শুরু হয়। পরীক্ষা চলাকালীন বিদ্যুৎ বিভ্রাট হওয়ায় পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। রাতে পরীক্ষা নেওয়ার নিয়ম আছে কিনা এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমরা দিনেই পরীক্ষার কার্যক্রম শুরু করেছিলাম। কিন্তু বিদ্যুতের কারণে দেরি হয়েছিল। রাতে একই অবস্থা থাকায় পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।

    জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (শিক্ষা ও কল্যাণ শাখা) মো. আবু বকর সরকার বলেন, বিদ্যুৎ না থাকায় পরীক্ষা যথা সময়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি। প্রার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে পরীক্ষা স্থগিত রাখা হয়েছে। পরবর্তীতে সুবিধাজনক সময়ে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

    এসএফ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…