এইমাত্র
  • লোহাগাড়ায় ইটভাটায় অভিযান-জরিমানা
  • নারায়ণগঞ্জে বুড়িগঙ্গা নদীতে লঞ্চের ধাক্কায় বাল্কহেড ডুবি
  • আজও হাত মেলায়নি ভারত-পাকিস্তান
  • মিরসরাইয়ে জুলাই যোদ্ধা তাহমিদ হত্যায় ছাত্রদল কর্মী গ্রেপ্তার
  • নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল সরবরাহ করবে পুলিশ
  • এবার হলিউডে নাম লেখালেন রোনালদো!
  • আইপিএল নিলাম থেকে বাদ পড়লো ৯ ক্রিকেটারকে
  • মস্তিষ্কে অক্সিজেন স্বল্পতা, হাদির অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক: চিকিৎসক
  • হাদির অবস্থা অপরিবর্তিত, বিদেশে নেয়ার পরিকল্পনা হচ্ছে: চিকিৎসক
  • মেসিকে ‘দখলে’ নিতে দুই মন্ত্রীর দ্বন্দ্বে স্টেডিয়ামে বিশৃঙ্খলা
  • আজ রবিবার, ৩০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    নবীনগরে সরকারি জায়গা দখল করে আবারও অবৈধ দোকানে ভরপুর

    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৮:২৯ পিএম
    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৮:২৯ পিএম

    নবীনগরে সরকারি জায়গা দখল করে আবারও অবৈধ দোকানে ভরপুর

    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৮:২৯ পিএম

    ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার বাঙ্গরা বাজারে আবারও দখলদারদের দৌরাত্ম্য শুরু হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব আবু কাউছার আহামেদ ও কিছু অসাধু প্রশাসনিক কর্মকর্তার মদদে কোটি টাকার অবৈধ বাণিজ্য চলছে!

    মাত্র এক বছর আগে প্রশাসনের কঠোর অভিযানে বাজারের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছিল। কিন্তু প্রশাসনের নাকের ডগায় ফের রাতারাতি গড়ে উঠেছে শত শত দোকান। স্থানীয়দের অভিযোগ, যুবদল নেতা আবু কাউছার আহামেদ প্রশাসনের এক কর্মকর্তার সঙ্গে গোপনে চুক্তি করে দখলদারদের ফিরিয়ে এনেছেন। ফলে চলছে বাজারজুড়ে আবারও জমজমাট দখলবাণিজ্য!

    সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাজারের জেলা পরিষদের একমাত্র যাত্রী ছাউনির জায়গা দখল করে তিনটি দোকান নির্মাণ করা হয়েছে এবং সেগুলো ভাড়া দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া বাজারের প্রতিটি দোকান থেকেই চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে আবু কাউছারের বিরুদ্ধে।

    যুবদল নেতা আবু কাউছার আহামেদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “আমার ভাই দোকানগুলো লিজ নিয়েছে। চাঁদাবাজির অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।”

    এদিকে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন জানান, “বিষয়টি তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজীব চৌধুরী বলেন, “দখলের বিষয়ে অভিযোগ পেয়ে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়েছিল। কিন্তু আবারও অবৈধভাবে দোকান নির্মাণ করা হয়েছে। এমনকি জেলা পরিষদের যাত্রী ছাউনির মধ্যেও একটি অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলা হয়েছে।এই বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    এদিকে বাঙ্গরা বাজারের দখলবাজি ও প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে স্থানীয়রা।

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…