এইমাত্র
  • হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হচ্ছে সোমবার
  • সোমবার হাদিকে থাইল্যান্ডে নিতে চায় তার পরিবার
  • আবারও রাজধানীতে বাসে আগুন
  • প্রধান উপদেষ্টাকে ফোন করে শোক জানালেন জাতিসংঘ মহাসচিব
  • সেই ফয়সালের সই করা বিপুল চেকসহ আটক ৩
  • সাংবাদিক আনিস আলমগীর ডিবি হেফাজতে
  • কুড়িগ্রামের দুই সেনাসদস্য সুদানে শহিদ, ‘নীরব হওয়ার’ শেষ বার্তা শান্তর
  • বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে সাকিব-লিটনের পোস্ট
  • ছোট পুঁজি নিয়েও পাকিস্তানকে হেসে-খেলে হারাল ভারত
  • সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত শামীমের বাড়িতে শোকের মাতম
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    সুদানে বিদ্রোহীদের হামলায় ৪০০ জনেরও বেশি নিহত: জাতিসংঘ

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১৪ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১৪ পিএম

    সুদানে বিদ্রোহীদের হামলায় ৪০০ জনেরও বেশি নিহত: জাতিসংঘ

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১৪ পিএম
    সংগৃহীত ছবি

    সুদানের দারফুর অঞ্চলে আধাসামরিক গোষ্ঠী র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (আরএসএফ)-এর সাম্প্রতিক হামলায় ৪০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।

    মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সপ্তাহে দারফুরের এল-ফাশের শহরের আশপাশে থাকা শরণার্থী শিবিরগুলোর ওপর ভয়াবহ স্থল ও বিমান হামলা চালায় আরএসএফ। তাদের লক্ষ্য ছিল এল-ফাশের দখল নেওয়া। মূলত এই শহরটি এখনও সুদানের সরকারি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকা দারফুর অঞ্চলের শেষ বড় শহর।

    ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে সুদানের সেনাবাহিনী ও আরএসএফের মধ্যে ক্ষমতা দখলের জন্য ভয়াবহ লড়াই চলছে। এই সংঘাত বিশ্বে সবচেয়ে বড় মানবিক সংকটের জন্ম দিয়েছে, ঘরছাড়া করেছে কোটি কোটি মানুষকে।

    জাতিসংঘ জানায়, তারা বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার পর্যন্ত ১৪৮টি মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করতে পেরেছে, তবে প্রকৃত সংখ্যা তার চেয়েও অনেক বেশি হতে পারে।

    জাতিসংঘের মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি বলেন, তাদের তথ্য যাচাই প্রক্রিয়া এখনও চলছে এবং এ সংখ্যার মধ্যে রোববারের সহিংসতার তথ্য অন্তর্ভুক্ত নয়। তিনি বলেন, “বিশ্বস্ত সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যমতে নিহতের সংখ্যা ৪০০ ছাড়িয়েছে।”

    নিহতদের মধ্যে অন্তত ৯ জন ত্রাণকর্মী রয়েছেন বলেও জাতিসংঘ জানিয়েছে।

    বিবিসি জানিয়েছে, এল-ফাশের আশপাশে অবস্থিত জামজাম ও আবু শৌক শরণার্থী শিবিরগুলোতে ৭ লাখেরও বেশি মানুষ ঠাঁই নিয়েছেন, যাদের অনেকেই দুর্ভিক্ষের মতো চরম সংকটে দিন কাটাচ্ছেন।

    শনিবার এক বিবৃতিতে আরএসএফ দাবি করে, তারা বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলা চালায়নি, বরং জামজামে ঘটে যাওয়া সহিংসতার দৃশ্যগুলো সাজানো হয়েছে তাদের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য। তবে পরদিন আরএসএফ-ই আবার ঘোষণা করে— তারা “সফলভাবে শিবিরটি মুক্ত করেছে” এবং দাবি করে, সেনাবাহিনী জামজাম শিবিরকে সেনাঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করছিল এবং সাধারণ মানুষদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছিল।

    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…