এইমাত্র
  • বিজয় দিবসে যেসব সড়ক এড়িয়ে চলতে বলেছে ডিএমপি
  • সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত শামীমের বাড়িতে শোকের মাতম
  • রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধার পর খুলে দেওয়া হবে স্মৃতিসৌধের প্রবেশদ্বার
  • হাসিনা-কামালের আমৃত্যু কারাদণ্ড বাড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড চেয়ে আপিল
  • কাজিপুরে মানসিক ভারসম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
  • সিরাজগঞ্জে শ্লীলতাহানির অভিযোগে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার
  • গভীর রাতে কৃষকের গরু জবাই করে রেখে গেছে দুর্বৃত্তরা
  • খড়ের আড়ালে চোলাই মদ পাচারের চেষ্টা, আগুন দিল জনতা
  • ওসমান হাদিকে নিয়ে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
  • ‘হাদীর উপর হামলাকারীরা সীমান্ত ব্যবহার করে পালানোর তথ্য নিশ্চিত নয়’
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    খেলা

    বিসিবিতে ঝটিকা অভিযানে ১৯-২০ কোটি টাকা লোপাটের আলামত পাওয়া গেছে

    স্পোর্টস ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫৯ পিএম
    স্পোর্টস ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫৯ পিএম

    বিসিবিতে ঝটিকা অভিযানে ১৯-২০ কোটি টাকা লোপাটের আলামত পাওয়া গেছে

    স্পোর্টস ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫৯ পিএম

    হঠাৎ করেই আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কার্যালয়ে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রায় দেড়ঘণ্টার সেই অভিযানে ছিলেন সংস্থাটির তিন সদস্য।

    পরে তারা জানান, তিনটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে এই এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালানো হয়েছে। একইসঙ্গে এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মুজিববর্ষের অনুষ্ঠান ও টিকিট বিক্রি বাবদ ১৯-২০ কোটি টাকা লোপাটের প্রাথমিক আলামত পাওয়া গেছে।

    দুপুর ১২টা নাগাদ মিরপুরে বিসিবির কার্যালয়ে যান দুদকের একটি দল। পরে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক আল আমিন বলেন, ‘মুজিববর্ষে বরাদ্দ ছিলো ১৫ কোটি টাকা। খরচ দেখানো হয়েছে ২৫ কোটি টাকা। তবে এখন পর্যন্ত ৭ কোটি টাকার ডকুমেন্টস দেখাতে পেরেছে বিসিবি। আর দুই কোটি টাকা মুখে খরচের কথা বলেছে। সবমিলিয়ে ১৯ থেকে ২০ কোটি টাকা লোপাটের প্রাথমিক আলামত পাওয়া গেছে।’

    তিনি আরও বলেন, ‘(ঘরোয়া প্রতিযোগিতা) তৃতীয় বিভাগ বাছাইয়ে গত কয়েক বছর ২-৩টি দল অংশ নিতো। এবার নিয়েছে ৬০টি দল। এটা কি শুধুই এন্ট্রি ফি কমানোর জন্য নাকি অন্য কারণে, সেটা খতিয়ে দেখছে দুদক। এছাড়া বিপিএলের প্রথম ৮ আসরে টিকিট বিক্রি হয়েছে ১৫ কোটি টাকা, আর একাদশতম আসরেই টিকিট বিক্রিতে আয় ১৩ কোটি টাকা। এটা নিয়েও তদন্ত করছে দুদক।’

    দুদকের আরেক কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘আমাদের কাছে সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ ছিল। তার মধ্যে ছিল তৃতীয় বিভাগ বাছাইয়ের বিষয় ও ২০২৩ সালের টিম সিলেকশন নিয়ে। বিগত বছরগুলোতে কীভাবে হয়েছে সেটা আমরা এখানে এসে দেখেছি। তাদের আবেদনের জন্য ফি নির্ধারিত ছিল ৫ লাখ টাকা। তখন এখানে ২-৩টা দল আবেদন করত। তা থেকেই তারা বাছাই করত ২/১টা দল। এবার ফি যখন এক লাখ টাকা করে দিলো, তখন ৬০টা দল আবেদন করেছে। আমরা ডকুমেন্ট সংগ্রহ করেছি। এই জিনিসগুলো আমরা এখন যাচাই-বাছাই করব।’

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…