এইমাত্র
  • সেভেন সিস্টার্সকে ভারত থেকে আলাদা করে দেবো: হাসনাত
  • দিল্লিতে ২৭টি সিগারেট খাওয়ার সমান ক্ষতি হবে মেসির ফুসফুুসে!
  • গালফ প্রো কার চ্যাম্পিয়ন হলেন অভিক আনোয়ার
  • সন্ত্রাসবিরোধী আইনে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
  • নেপালকে হারিয়ে সেমির পথে বাংলাদেশ
  • বিএনপির প্রার্থী পুনঃবিবেচনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
  • পিএসএলের কারণে পিছোতে পারে পাকিস্তানের বাংলাদেশ সফর
  • ৩০ বছর পর রোগীর পেট থেকে বের হলো লাইটার
  • বার্সেলোনাকে কিনতে ১০ বিলিয়ন ইউরো’র প্রস্তাব সৌদি যুবরাজের
  • বিজয় দিবসে যেসব সড়ক এড়িয়ে চলতে বলেছে ডিএমপি
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    কোনাবাড়িতে ৩.৩০ শতাংশ বনের জমি দখলের অভিযোগ 

    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৪৮ পিএম
    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৪৮ পিএম

    কোনাবাড়িতে ৩.৩০ শতাংশ বনের জমি দখলের অভিযোগ 

    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৪৮ পিএম

    গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে বন বিভাগের ৩.৩০ শতাংশ জমি দখল করার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে।

    স্হানীয় এলাকাবাসীর অভিযোগ, বন বিভাগ কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার কারণে একটি প্রভাবশালী মহল ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পাশে মূল্যবান সম্পত্তি দখল করে নিয়েছে। দ্রুত উদ্ধারের ব্যবস্থা করে কবরস্থান ও খেলার মাঠ করে দেওয়ার দাবি এলাকাবাসীর।

    খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের উপর ফ্লাইওভারের পশ্চিম পাশের মাথায় মহাসড়কের পাশে কালিয়াকৈর রেঞ্জ আওতাধীন কাশিমপুর বনবিটের ৫৩৬ নং মিরপুর মৌজার গেজেটভুক্ত বনভূমি ও ২০ ধারার গেজেটভুক্ত সরকারী সংরক্ষিত বনভূমির সি.এস দাগ-১৪২ ও১৮৮,তাহার আর.এস- ৩৩১,৩৩২ ও ৩৮১ দাগে বন বিভাগের ৩.৩০ শতাংশ জমি রয়েছে। বন বিভাগের এই জমি দখল করে স্থাপনা তৈরি করেছেন একটি প্রভাবশালী মহল। গড়ে তোলা হয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্থাপনা ও দোকানপাট। তৈরি করা হয়েছে বিশাল আকৃতির সুউচ্চ সীমানা প্রাচীর।মূল্যবান এ জমি বেহাত হলেও জবরদখল ঠেকাতে কোন ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বন বিভাগ।

    স্থানীয় আব্দুর রহমান জানান, বন বিভাগের ওই জমি দখল করে আব্দুল মজিদ নামের একজন ইট ভাটা করে ছিলেন। পরে সিটি করপোরেশন হওয়ার পর ইটভাটা বন্ধ হয়ে যায়। পরে দীর্ঘদিন জমিটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকে। পরে বনের জমিতে সেলিম শেখ নামের এক ঝুট ব্যবসায়ী গড়ে তুলেন ঝুটের গুদাম ও দোকানপাট। বন কর্মকর্তাদের যোগসাজশে এসব মূল্যবান জমি বেহাত হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

    এদিকে ঝুট ব্যবসায়ী সেলিম শেখ এর সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হলেও তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও হোয়াটসঅ্যাপে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি তার মোবাইল ফোনটি রিসিভ করেননি।

    জবরদখলের বিষয়ে গাজীপুরের সহকারী বনসংরক্ষক ও কালিয়াকৈর রেঞ্জ কর্মকর্তা শাহিদুল হাসান শাকিল জানান,আপনি অনেক ভাল কাজ করতেছেন, বনভূমির জমি জবরদখলের বিষয়টি আপনার মাধ্যমে জানতে পেরেছি, যেহেতু আপনি বিষয়গুলো আমাদের নজর আনতেছেন। এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যেই জবরদখলকৃত জমিতে উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে।

    এসআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…