এইমাত্র
  • দেশের সব নির্বাচন অফিসে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
  • স্বামীকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে হত্যার অভিযোগ, স্ত্রী ও প্রেমিক আটক
  • রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্দে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা চান এরদোয়ান
  • ওসমান হাদির ওপর হামলাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা মনে করছে না বিএনপি
  • ছুটির দিনেও খোলা থাকবে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়
  • ওসমান হাদির ওপর হামলার পর পানছড়ি সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার
  • ১২ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি জাবালে নূর টাওয়ারের আগুন
  • চট্টগ্রাম-১৫ আসনে বিএনপি’র প্রার্থীকে জরিমানার পর শোকজ
  • আফগানিস্তানকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আক্রান্ত ৫৭২
  • আজ রবিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    লাইফস্টাইল

    মা হওয়ার পর চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার

    লাইফস্টাইল ডেস্ক প্রকাশ: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৩৬ পিএম
    লাইফস্টাইল ডেস্ক প্রকাশ: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৩৬ পিএম

    মা হওয়ার পর চুল পড়ার কারণ ও প্রতিকার

    লাইফস্টাইল ডেস্ক প্রকাশ: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৩৬ পিএম
    ছবি: সংগৃহীত

    মা হওয়ার পর চুল পড়ার প্রধান কারণ হলো শরীরে হরমোন এবং পুষ্টির মাত্রার পরিবর্তন। গর্ভাবস্থায় নারীর শরীরে আয়রন, ভিটামিন ডি, ওমেগা-৩ এর ভান্ডার কমে যায়। পাশাপাশি প্রসবের পরে শরীরে প্রোটিনের চাহিদা বৃদ্ধি পায়। শরীরে এই সমস্ত পুষ্টির ভারসাম্যহীনতা প্রসবোত্তর চুল পড়ার পেছনে একটি গোপন কিন্তু শক্তিশালী কারণ হিসেবে কাজ করে। প্রসবের পর মানসিক চাপ এবং ঘুমের অভাব স্বাভাবিকভাবেই শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা হ্রাস করে, যা প্রসবোত্তর চুল পড়ার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চলুন জেনে নেওয়া যাক এর সমাধান-

    ১) প্রোটিন: প্রোটিন হলো চুলের গঠন উপাদান। পর্যাপ্ত প্রোটিন ছাড়া চুল দুর্বল হয়ে পড়ে এবং ঝরে পড়ার প্রবণতা বেশি থাকে। অনেক নতুন মা পর্যাপ্ত প্রোটিন পান না। শক্তিশালী, স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য প্রতিদিন ৮০-১০০ গ্রাম প্রোটিন খাওয়ার লক্ষ্য রাখুন।

    প্রোটিনের প্রাকৃতিক উৎস: ডিম, ডাল, মটরশুটি, বাদাম, দই এবং মুরগির মাংস বা চর্বিহীন মাংস।

    ২) আয়রন: আয়রন চুলের ফলিকল সহ কোষগুলোতে অক্সিজেন বহন করে। প্রসবের পরে রক্তপাত এবং প্রসবের পরে রাতের ঘুম না আসার ফলে অনেক সময় শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা দেয়, যা অতিরিক্ত চুল পড়া এবং দীর্ঘস্থায়ীভাবে চুল পাতলা হওয়ার কারণ হতে পারে।

    আয়রনের প্রাকৃতিক উৎস: পালং শাক, লাল মাংস, কুমড়োর বীজ, আমলকি, ডাল, রাজমা এবং গোটা শস্য।

    ৩) জিঙ্ক: জিঙ্ক টিস্যু মেরামতে সহায়তা করে এবং চুলের ফলিকলের চারপাশের তেল গ্রন্থিগুলোকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। শরীরে জিঙ্কের অভাব হলে চুল পড়ার সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। তাই নতুন মায়েদের জিঙ্কযুক্ত খাবার নিয়মিত খেতে হবে।

    জিঙ্কের প্রাকৃতিক উৎস: ছোলা, কাজু বাদাম, ওটস এবং সামুদ্রিক খাবার।

    ৪) ভিটামিন ডি: ভিটামিন ডি নতুন চুলের ফলিকল তৈরিতে এবং চুলের বৃদ্ধি চক্র বজায় রাখতে ভূমিকা পালন করে। এর ঘাটতির ফলে বৃদ্ধি স্থবির হয়ে যেতে পারে এবং চুল পড়া বেড়ে যেতে পারে। সূর্যের আলো ভিটামিন ডি-এর সর্বোত্তম উৎস, তবে আপনি এটি বিভিন্ন ধরনের খাবারেও পেতে পারেন।

    ভিটামিন ডি-এর প্রাকৃতিক উৎস: চর্বিযুক্ত মাছ, ডিমের কুসুম এবং মাশরুম।

    ৫) বায়োটিন: বায়োটিন (ভিটামিন বি৭) কেরাটিন উৎপাদন বাড়ায়, যা চুলের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    বায়োটিনের প্রাকৃতিক উৎস: ডিম, দুগ্ধজাত পণ্য, শাকসবজি, গোটা শস্য, মাছ এবং মাংস।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…