এইমাত্র
  • সেভেন সিস্টার্সকে ভারত থেকে আলাদা করে দেবো: হাসনাত
  • দিল্লিতে ২৭টি সিগারেট খাওয়ার সমান ক্ষতি হবে মেসির ফুসফুুসে!
  • গালফ প্রো কার চ্যাম্পিয়ন হলেন অভিক আনোয়ার
  • সন্ত্রাসবিরোধী আইনে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
  • নেপালকে হারিয়ে সেমির পথে বাংলাদেশ
  • বিএনপির প্রার্থী পুনঃবিবেচনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
  • পিএসএলের কারণে পিছোতে পারে পাকিস্তানের বাংলাদেশ সফর
  • ৩০ বছর পর রোগীর পেট থেকে বের হলো লাইটার
  • বার্সেলোনাকে কিনতে ১০ বিলিয়ন ইউরো’র প্রস্তাব সৌদি যুবরাজের
  • বিজয় দিবসে যেসব সড়ক এড়িয়ে চলতে বলেছে ডিএমপি
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    আগামী ২৫ বছর গরমকালে হজ পড়বে না

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১০ জুন ২০২৫, ০৬:০৮ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১০ জুন ২০২৫, ০৬:০৮ পিএম

    আগামী ২৫ বছর গরমকালে হজ পড়বে না

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১০ জুন ২০২৫, ০৬:০৮ পিএম
    সংগৃহীত ছবি

    আগামী ২৫ বছর যারা হজ করতে সৌদি আরব যাবেন, তাদের আর তীব্র গরম সইতে হবে না। ২০২৬ সাল থেকে শুরু করে হজযাত্রা ধীরে ধীরে বসন্ত, শীত ও শরতের মত তুলনামূলক ‘ঠান্ডা’ মৌসুমে চলে আসবে হবে বলে গালফ নিউজের খবরে বলা হয়েছে।

    দেশটির জাতীয় আবহাওয়া কেন্দ্র—এনসিএমের মুখপাত্র হুসেইন আল কাতানি জানান, এবার যে হজ হলো, সেটা গ্রীষ্মের শেষ হজ। তিনি বলেন, আগামী আট বছর হজ হবে বসন্তে; পরের আট বছর শীতে। তারপর শরৎ পার করে আস্তে আস্তে তাপমাত্রা বাড়তে বাড়তে প্রায় ২৫ বছর পর গিয়ে গ্রীষ্মে ফিরবে।

    এনসিএমের মুখপাত্র বলেন, চন্দ্রবর্ষের হিসাব ধরে ২৫ বছরের হজ পঞ্জিকা করা হয়েছে। হিজরি বর্ষপঞ্জির ভিত্তিতে ২০৫০ সাল পর্যন্ত হজের যেসব তারিখ পাওয়া গেছে, সেগুলো গ্রেগরিয়ান হিসাবে কবে পড়ে, তাও পঞ্জিকায় তুলে ধরা হয়েছে।

    হিজরি বর্ষপঞ্জি চাঁদের গতিপথের ওপর নির্ভর করায় এটি গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির তুলনায় প্রায় ১১ দিন ছোট। আর ছোট হওয়ায় হজের সময় প্রতিবছর কিছুটা করে এগিয়ে আসে।

    সেই হিসাবে ২০৫০ সালে গ্রীষ্মকাল ফিরে আসার আগ পর্যন্ত হজযাত্রীরা তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা আবহাওয়া পাবেন।

    ২০৫০ সাল পর্যন্ত হজের সূচি:

    ২০২৬ থেকে ২০৩৩ সাল পর্যন্ত বসন্তে (মে থেকে মার্চ)

    ২০৩৪ থেকে ২০৪১ সাল পর্যন্ত শীতে (ফেব্রুয়ারি থেকে জানুয়ারি, পরে ডিসেম্বর)

    ২০৪২ থেকে ২০৪৯ সাল পর্যন্ত শরতে (নভেম্বর থেকে সেপ্টেম্বর)

    ২০৫০ সালে আবার আগস্টে; অর্থাৎ গ্রীষ্মকালে

    হজের সময়ের এই পরিবর্তনটি হাজিদের শারীরিক কষ্ট লাঘবে সহায়ক হবে। বিশেষ করে বয়স্ক এবং যাদের স্বাস্থ্য সমস্যায় রয়েছে। পাশাপাশি হজের সময় জনসমাগম পরিচালনা, লজিস্টিকস এবং নিরাপত্তা পরিকল্পনায় সহায়তা করবে।

    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…