এইমাত্র
  • স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও ‘মুক্তিযোদ্ধা’ স্বীকৃতি পাননি ওয়াজ উদ্দিন তালুকদার
  • জবিতে সফলভাবে ই-ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
  • ফের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার দ্বারপ্রান্তে গণ বিশ্ববিদ্যালয়
  • ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন বকশীগঞ্জ বিএনপির সাবেক সভাপতি
  • হাদিকে গুলির ঘটনায় সন্দেহভাজন মাসুদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
  • হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মোংলায় এনসিপির বিক্ষোভ
  • হবিগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির সতর্কতা জারি
  • তারাগঞ্জে নির্বাচনী আচরণবিধি কার্যকরে অভিযান
  • হাদির ওপর হত্যাচেষ্টা দেশকে মেধাহীন করার ষড়যন্ত্র: আসিফ মাহমুদ
  • হাদির ওপর হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেল শনাক্ত, মালিক গ্রেপ্তার
  • আজ রবিবার, ৩০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থ-বাণিজ্য

    খোলাবাজারে ডলারের দাম ১২৫ টাকা

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৯ মে ২০২৪, ০৪:১৫ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৯ মে ২০২৪, ০৪:১৫ পিএম

    খোলাবাজারে ডলারের দাম ১২৫ টাকা

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৯ মে ২০২৪, ০৪:১৫ পিএম

    ডলারের দাম ১১০ থেকে ১১৭ টাকা বেঁধে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে ক্রলিং পেগ নামের নতুন পদ্ধতিতে ডলার কেনাবেচা হবে। এই পদ্ধতিতে ডলারের রেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৭ টাকা। তার সঙ্গে এক টাকা যোগ বা বিয়োগ করতে পারবে ব্যাংকগুলো। সেক্ষেত্রে ডলারের দাম আরও বেড়ে হতে পারে ১১৮ টাকা।

    অন্যদিকে ডলারের দাম ব্যাংকে সাত টাকা বাড়লেও মানি এক্সচেঞ্জলোতে বেড়েছে নয় টাকা পর্যন্ত। বর্তমানে মানি এক্সচেঞ্জগুলোতে প্রতি ডলার বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা। ডলারের সঙ্গে অন্যান্য মুদ্রায়ও এর প্রভাব পড়েছে কার্ব মার্কেটে বা খোলাবাজার।

    বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর ফকিরাপুল, পল্টন, মতিঝিল এলাকার মানি এক্সচেঞ্জগুলো ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।

    খোলাবাজারে পাশাপাশি ব্যাংকের এলসি খোলার দামও বেড়েছে। বুধবার (৮ মে) ১১৫ টাকায় এলসি খুলেছিল যেসব ব্যাংক তারাও আজ বৃহস্পতিবার ১১৭ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১১৮ টাকা দর নিচ্ছে বলে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে।

    উল্লিখিত এলাকাগুলোতে বুধবার প্রতি ডলার কেনার রেট ছিল ১১৪ টাকা ৫০ পয়সা, বিক্রি হয়েছে ১১৬ টাকায়। বৃহস্পতিবার বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা। আর কেনার ক্ষেত্রে এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো যে যার মতো করো দর ঠিক করে দিচ্ছে।

    এদিন পল্টন এলাকায় মিলন নামে একজনের সঙ্গে কথা হয়। একটি মানি এক্সচেঞ্জের নির্বাহী হিসেবে আছেন তিনি। ক্রেতা সেজে মিলনের কাছে ডলার কিনতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত হয়েছে বিকেলে। এখনো সিদ্ধান্তই নিতে পারিনি কত দামে বিক্রি করবো। বিকেলের দিকে ভিসা-পাসপোর্ট নিয়ে আসেন দেখি কী করা যায়।’

    পরে চলে আসার সময় পেছন থেকে ডাক দেন তিনি। বলেন, ‘মামা যদি কিনতে চান এক দাম লাগবে ১২৫ টাকা। যদি নিতে চান তাহলে ওই চায়ের দোকানে আসেন।’

    সাইদুল নামে অপর একজন বলেন, ‘মামা এখন গোয়েন্দা-এনএসআই-ডিজিএফআই আছে। আপনি সত্যিকারের ক্রেতা নাকি গোয়েন্দা বুঝি কেমনে। এখনো বিক্রি শুরু করিনি, অল্প পরিমাণ আছে, সন্ধ্যায় কল দিয়ে আসবেন। দোকানের বাইরে গিয়ে দিয়ে আসবো।’

    তবে দাম কত নেবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আগে আসেন, তারপর বাধবে না (দাম নিয়ে)। তবে ১২৫ টাকার নিচে দেওয়া যাবে না।’

    এদিকে ডলারের সঙ্গে অন্যান্য মুদ্রা বিনিময় দামও বেশি চাওয়া হচ্ছে। বেশিরভাগ মানি একচেঞ্জের কর্মকর্তারা বলছেন, ‘ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় অন্যান্য মুদ্রার দামও বেড়েছে। বুধবার পর্যন্ত ভারতীয় মুদ্রার এক টাকা ৪০ পয়সা ছিল, আজ (বৃহস্পতিবার) এক টাকা ৫০ পয়সা দরে বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। অন্যান্য দেশের মুদ্রার দামও বাড়িয়েছেন তারা।’

    এসএফ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…