এইমাত্র
  • ওমরাহ করতে গিয়ে ১১ বছর পর হারানো ছেলেকে খুঁজে পেলেন মা
  • হিজড়ারা নিশ্চিন্তে নামাজ পড়তে পারেন যে মসজিদে
  • ভারতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ৩০০ ফুট গভীর খাদে ট্যাক্সি, নিহত ১০
  • জমিদারি মসজিদে ২৪০ বছর ধরে চলে নামাজ
  • মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী কমছে, বাড়ছে মাদরাসায়
  • জুনের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ: প্রতিমন্ত্রী
  • কপালে ব্যান্ডেজ নিয়ে ইফতার পার্টিতে মমতা
  • কুড়িগ্রামের খাবার খেয়ে খুশি ভুটানের রাজা
  • বিশ্ববাজারে সোনার দামে রেকর্ড
  • নিরস্ত্র ২ ফিলিস্তিনিকে হত্যার পর বালিচাপা দিল ইসরায়েলি সেনারা
  • আজ শুক্রবার, ১৫ চৈত্র, ১৪৩০ | ২৯ মার্চ, ২০২৪
    রাজনীতি

    দেশে কোনো খাদ্য ঘাটতি নেই, এ কথা আজ প্রমাণিত: ওবায়দুল কাদের

    স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, সময়ের কণ্ঠস্বর প্রকাশ: ৩০ মার্চ ২০২৩, ০৫:০৪ পিএম
    স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, সময়ের কণ্ঠস্বর প্রকাশ: ৩০ মার্চ ২০২৩, ০৫:০৪ পিএম

    দেশে কোনো খাদ্য ঘাটতি নেই, এ কথা আজ প্রমাণিত: ওবায়দুল কাদের

    স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, সময়ের কণ্ঠস্বর প্রকাশ: ৩০ মার্চ ২০২৩, ০৫:০৪ পিএম

    আওয়ামী লীগে সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশে কোনো খাদ্য ঘাটতি নেই, এ কথা আজ প্রমাণিত। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই দেশে মানুষের ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

    তিনি বলেন, বাঙালি জাতির সকল সঙ্কট ও দুর্যোগ- দুর্বিপাকে আওয়ামী লীগ জনগণের পাশে থেকেছে। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সঙ্কট মোকাবিলা করেছে। সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বের সরকার যেকোনো পরিস্থিতিতে জনগণের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ইতোমধ্যে সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে।

    বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। ওই বিবৃতিতে তিনি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যকে অভিসন্ধিমূলক এবং উদ্দেশ্যপ্রণোতি আখ্যা দিয়ে এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

    ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি যখনই ক্ষমতায় এসেছে জনগণ ও দেশের উন্নয়নের জন্য তারা কোনো কাজ করেনি। অন্যদিকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে অর্জিত স্বাধীনতাকে অর্থবহ করতে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা নিরবচ্ছিন্নভাবে এদেশের জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তির সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন। সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে অর্জিত সক্ষমতার কারণেই দেশে কেউ আর না খেয়ে দিনাতিপাত করে না।

    তিনি বলেন, অথচ বিএনপির সময় দেশের অবস্থা কী ছিল? মির্জা ফখরুল কী ভুলে গেছেন, তাদের শাসনামলে উত্তরবঙ্গে মঙ্গাপীড়িত মানুষ না খেতে পেয়ে কীভাবে ধুঁকে ধুঁকে মারা গেছে? বঙ্গবন্ধুকন্যার বহুমাত্রিক পদক্ষেপে দুর্বিষহ ক্ষুধার সেই অভিশপ্ত অন্ধকার থেকে মুক্তি পেয়েছে বাংলাশে। মির্জা ফখরুলরা তাদের সময়ের দুঃসহ ইতিহাস আড়াল করার জন্যই সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।

    আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, করোনা মহামারির অভিঘাতের মধ্যে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতি একটি গভীর সঙ্কটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যার প্রকোপে সারা পৃথিবীতে আশঙ্কাজনক হারে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। মূল্যস্ফীতির চাপে বাংলাদেশের জনগণও কিছুটা কষ্টে আছে। মানুষের এই কষ্ট লাঘবের জন্য সরকার বিভিন্ন ধরনের জনবান্ধব ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির পাশাপাশি সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে।

    তিনি বলেন, সরকার যখন বৈশ্বিক সঙ্কট মোকাবিলা করে জনগণের ভাগ্যোন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে, তখনই সঙ্কটকে পুঁজি করে কতিপয় চিহ্নিত মহল সরকারের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধভাবে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। একটি পত্রিকার সুরে সুর মিলিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও চাইল্ড এক্সপ্লয়টেশনের মত ঘৃন্য কাজকে নিলর্জ্জ সমর্থন দিয়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে যা আওয়ামী লীগের প্রতি অন্ধবিদ্বেষ ও আক্রোশের বহিঃপ্রকাশ।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…