এইমাত্র
  • ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় আরও ২ জন আটক
  • প্রসূতি মৃত্যুর ঘটনায় উপদেষ্টার দপ্তরের নির্দেশে তদন্ত শুরু
  • সাবেক বিচারপতি মেজবাহ উদ্দিন মারা গেছেন
  • বাসভবন-কার্যালয় প্রস্তুত, সিলেট হয়ে ঢাকায় ফিরবেন তারেক রহমান
  • ফটিকছড়িতে অবাধে কাটা হচ্ছে পাহাড়-টিলা-কৃষি জমি, হুমকিতে পরিবেশ
  • আনিস আলমগীর, শাওনসহ ৪জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ
  • মেসি-শচীনের ঐতিহাসিক সাক্ষাৎ, উপহার বিনিময়
  • ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় মামলা
  • হাবিবুরসহ ৮ আসামির বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক শুরু আজ
  • বাংলাদেশি শান্তিকর্মীদের ওপর হামলা, সুদানকে সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    ধর্ষণ মামলার পর বাবা খুন, নিহতের পরিবারের পাশে বিএনপি'র ভাইস চেয়ারম্যান মনি

    মাহমুদুর রহমান, বরগুনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৭ মার্চ ২০২৫, ০২:১৫ পিএম
    মাহমুদুর রহমান, বরগুনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৭ মার্চ ২০২৫, ০২:১৫ পিএম

    ধর্ষণ মামলার পর বাবা খুন, নিহতের পরিবারের পাশে বিএনপি'র ভাইস চেয়ারম্যান মনি

    মাহমুদুর রহমান, বরগুনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৭ মার্চ ২০২৫, ০২:১৫ পিএম

    বরগুনার আলোচিত মন্টু চন্দ্র দাশ হত্যার ঘটনায় নিহতের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ন্যায্য বিচার পেতে পূর্ণ সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নূরুল ইসলাম মনি।

    নিহতের স্ত্রী শিখা রানীর হাতে নগদ সহায়তা হিসেবে এক লাখ টাকা তুলে দিয়ে বিএনপি সব সময় পরিবারটির পাশে থাকবে বলেও ঘোষণা করেন তিনি।

    সোমবার (১৭ মার্চ) সকালে বরগুনা পৌর শহরের কালিবাড়ি কড়ইতলায় মন্টু দাসের বাড়িতে বিএনপির নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নূরুল ইসলাম মনিসহ দলটির একটি প্রতিনিধি দল উপস্থিত হন।

    এ সময় নূরুল ইসলাম মনি আরও বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দিকনির্দেশনায় আমরা মন্টু দাসের পরিবারের পাশে আছি। তারা যাতে ন্যায্য বিচার পায় আমরা যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করছি। সে জন্য বিনা পয়সায় আমাদের আইনজীবী দল মামলার চূড়ান্ত পর্যায় পর্যন্ত লড়াই করবে।

    গত ১১ মার্চ রাতে বরগুনা পৌর শহরের কালিবাড়ি স্টাফ কোয়ার্টার দীঘির দক্ষিণ পাশে ঝোপ থেকে মন্টু চন্দ্র দাসের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরদিন নিহতের স্ত্রী অজ্ঞাতনামা আসামি করে বরগুনা সদর থানায় একটি মামলা করেন।

    মন্টু চন্দ্র দাস বরগুনা বাজারের একটি মুরগির দোকানে কর্মচারী ছিলেন। তার পরিবারে দেড় মাস বয়সী এক কন্যা শিশু, চার বছর বয়সী এবং বারো বছর বয়সী দুই কন্যা সন্তান রয়েছে। পরিবারের একমাত্র কর্মক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে গভীর সংকটে পড়েছে মন্টু দাসের পরিবারটি।

    নিহত মন্টু দাসের পরিবারের দাবি, মেয়েকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগ এনে মন্টু দাস বরগুনা থানায় একটি মামলা করার কারণে তাকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় মন্টু দাসের স্ত্রী বরগুনা থানায় আরেকটি মামলা করেছেন।

    বরগুনা সদর থানা পুলিশের সূত্রে জানা গেছে, অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত সৃজীব চন্দ্র রায় এবং তার সহযোগী কালু ও রফিক গ্রেপ্তার হয়েছেন। তারা বর্তমানে আদালতের নির্দেশে কারাগারে আছেন এবং তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।

    এসআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…