এইমাত্র
  • সেভেন সিস্টার্সকে ভারত থেকে আলাদা করে দেবো: হাসনাত
  • দিল্লিতে ২৭টি সিগারেট খাওয়ার সমান ক্ষতি হবে মেসির ফুসফুুসে!
  • গালফ প্রো কার চ্যাম্পিয়ন হলেন অভিক আনোয়ার
  • সন্ত্রাসবিরোধী আইনে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
  • নেপালকে হারিয়ে সেমির পথে বাংলাদেশ
  • বিএনপির প্রার্থী পুনঃবিবেচনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
  • পিএসএলের কারণে পিছোতে পারে পাকিস্তানের বাংলাদেশ সফর
  • ৩০ বছর পর রোগীর পেট থেকে বের হলো লাইটার
  • বার্সেলোনাকে কিনতে ১০ বিলিয়ন ইউরো’র প্রস্তাব সৌদি যুবরাজের
  • বিজয় দিবসে যেসব সড়ক এড়িয়ে চলতে বলেছে ডিএমপি
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    রাজনীতি

    সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অপরাধের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে: হাসনাত

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৫, ১০:৪১ এএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৫, ১০:৪১ এএম

    সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অপরাধের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে: হাসনাত

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৫, ১০:৪১ এএম

    রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অপরাধের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।

    দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য নিহতের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে মঙ্গলবার দিবাগত রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

    পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, আমাদের ভাই সাম্যর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সবাইকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে দ্রুত কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। এমন নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর যেন অন্তত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাদক, চাঁদাবাজি ও অপরাধের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হওয়া সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে কঠোর নজরদারির আওতায় আনার তাগিদ অনুভব করে।

    নিহত সাম্য ঢাবির শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের মাস্টার্সের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী ও স্যার এ এফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন। তিনি সিরাগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বাসিন্দা ফখরুল আলমের ছেলে।

    নিহতের সহপাঠীরা বলছেন, রাতে মোটরসাইকেল চালিয়ে ঢাবি সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যান মুক্ত মঞ্চের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন শাহরিয়ার। এ সময় অন্য একটি বাইকের সঙ্গে ধাক্কা লাগলে উভয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি এবং ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায় শাহরিয়ারকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপায় তারা। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।

    এদিকে ঘটনার পর শোকের ছায়া ও প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে ওঠে ক্যাম্পাস। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ছাত্রদল-গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদে নেমে পড়েন। এ সময় তারা 'আমার ভাই মরল কেন/ প্রশাসন বিচার চাই', 'উই ওয়ান্ট জাস্টিস/ উই ওয়ান্ট জাস্টিস', 'নিরাপদ ক্যাম্পাস/ আমাদের অধিকার' ইত্যাদি স্লোগান দেন।

    এসকে/আরআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…