এইমাত্র
  • ১২ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি জাবালে নূর টাওয়ারের আগুন
  • চট্টগ্রাম-১৫ আসনে বিএনপি’র প্রার্থীকে জরিমানার পর শোকজ
  • আফগানিস্তানকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আক্রান্ত ৫৭২
  • যেকোনো মূল্যে নির্বাচনের উপযোগী পরিবেশ তৈরি করতে হবে: তারেক রহমান
  • ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক: মেডিকেল বোর্ড
  • হাদির ওপর হামলা নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না: ইসি মাছউদ
  • সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ, জমাদান ও জামানতসহ বিভিন্ন বিষয়ে ইসির পরিপত্র
  • প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের ১১তম গ্রেড নিয়ে যা বললেন উপদেষ্টা
  • মেসির নিকট ক্ষমা চাইলেন মমতা ব্যানার্জি
  • আজ শনিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    নেশাখোর ছেলের দৌড়ানিতে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু!

    বিল্লাল হোসেন, যশোর প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ মে ২০২৫, ১০:০৬ পিএম
    বিল্লাল হোসেন, যশোর প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ মে ২০২৫, ১০:০৬ পিএম

    নেশাখোর ছেলের দৌড়ানিতে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু!

    বিল্লাল হোসেন, যশোর প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ মে ২০২৫, ১০:০৬ পিএম

    যশোরে নেশাখোর ছেলের দৌড়ানিতে অসুস্থ হয়ে বৃদ্ধ আব্দুর রহমান ফারাজীর (৭৭) মৃত্যু হয়েছে। নেশাখোর

    সোমবার (১৯ মে) দুপুরে শহরের পূর্ব বারান্দী মোল্যাপাড়ায় এ ঘটনাটি ঘটে। তিনি মোল্যাপাড়ার মৃত মোহাম্মদ আলী ফারাজীর ছেলে। পুলিশ নেশাখোর মুন্নাকে হেফাজতে নেয়ার পর রাতে পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দিয়েছে।

    স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মুন্না ফারাজী একজন মাদকাসক্ত যুবক। সোমবার দুপুরে নেশা করার জন্য বৃদ্ধ বাবা আব্দুর রহমান ফারাজীর কাছে ১শ' টাকা দাবি করেন। বাবা টাকা দিতে পারবেন না জানালে তিনি ক্ষুব্ধ হন। মুন্নাকে তাকে গালিগালাজ করার পর মারতে উদ্যত হলে দৌড় দেন। ছেলের দৌড়ানি খেয়ে এলাকার জাহাঙ্গীর নামে একজনের বাড়ির সামনে গিয়ে আব্দুর রহমান ফারাজী অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

    হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জোবায়ের হোসেন জানান, দৌড়ানোর সময় ভয়ে ও মানসিক চাপে হার্ট অ্যাটাকে আব্দুর রহমানের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

    যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন জানান, একশো' টাকার জন্য নেশাখোর মুন্না বাবা আব্দুর রহমান ফারাজীর দৌড়ানি দিলে হার্ট অ্যাটাকে তিনি মারা যান। পরিবারের সদস্যরা মুন্নাকে পুলিশে সোপর্দ করেন। রাতে ভাইয়ের জিম্মায় তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…