এইমাত্র
  • মেসিকে দেখতে না পেয়ে স্টেডিয়ামে সমর্থকদের ভাঙচুর
  • জামায়াতে যোগ দিলেন বিএনপি’র সাবেক এমপি
  • ওসমান হাদির পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
  • যারা নির্বাচন চায় না, তারাই হাদির ওপর হামলা করেছে: সালাউদ্দিন আহমেদ
  • ‘স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করিয়ে আমরা ঘরে ফিরবো’
  • রাজধানীতে ১২ তলা ভবনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট
  • হাদিকে দেখতে হাসপাতালে তিন উপদেষ্টা
  • হাদিকে গুলি করা সন্ত্রাসীরা শনাক্ত, যেকোনো সময় গ্রেপ্তার: ডিএমপি কমিশনার
  • হাদির ওপর হামলা: রাতেই সারা দেশে ‘অলআউট’ অভিযান
  • এই হামলা বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত : প্রধান উপদেষ্টা
  • আজ শনিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    নেশাখোর ছেলের দৌড়ানিতে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু!

    বিল্লাল হোসেন, যশোর প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ মে ২০২৫, ১০:০৬ পিএম
    বিল্লাল হোসেন, যশোর প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ মে ২০২৫, ১০:০৬ পিএম

    নেশাখোর ছেলের দৌড়ানিতে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু!

    বিল্লাল হোসেন, যশোর প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ মে ২০২৫, ১০:০৬ পিএম

    যশোরে নেশাখোর ছেলের দৌড়ানিতে অসুস্থ হয়ে বৃদ্ধ আব্দুর রহমান ফারাজীর (৭৭) মৃত্যু হয়েছে। নেশাখোর

    সোমবার (১৯ মে) দুপুরে শহরের পূর্ব বারান্দী মোল্যাপাড়ায় এ ঘটনাটি ঘটে। তিনি মোল্যাপাড়ার মৃত মোহাম্মদ আলী ফারাজীর ছেলে। পুলিশ নেশাখোর মুন্নাকে হেফাজতে নেয়ার পর রাতে পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দিয়েছে।

    স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মুন্না ফারাজী একজন মাদকাসক্ত যুবক। সোমবার দুপুরে নেশা করার জন্য বৃদ্ধ বাবা আব্দুর রহমান ফারাজীর কাছে ১শ' টাকা দাবি করেন। বাবা টাকা দিতে পারবেন না জানালে তিনি ক্ষুব্ধ হন। মুন্নাকে তাকে গালিগালাজ করার পর মারতে উদ্যত হলে দৌড় দেন। ছেলের দৌড়ানি খেয়ে এলাকার জাহাঙ্গীর নামে একজনের বাড়ির সামনে গিয়ে আব্দুর রহমান ফারাজী অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

    হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জোবায়ের হোসেন জানান, দৌড়ানোর সময় ভয়ে ও মানসিক চাপে হার্ট অ্যাটাকে আব্দুর রহমানের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

    যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন জানান, একশো' টাকার জন্য নেশাখোর মুন্না বাবা আব্দুর রহমান ফারাজীর দৌড়ানি দিলে হার্ট অ্যাটাকে তিনি মারা যান। পরিবারের সদস্যরা মুন্নাকে পুলিশে সোপর্দ করেন। রাতে ভাইয়ের জিম্মায় তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…