এইমাত্র
  • ১২ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি জাবালে নূর টাওয়ারের আগুন
  • চট্টগ্রাম-১৫ আসনে বিএনপি’র প্রার্থীকে জরিমানার পর শোকজ
  • আফগানিস্তানকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আক্রান্ত ৫৭২
  • যেকোনো মূল্যে নির্বাচনের উপযোগী পরিবেশ তৈরি করতে হবে: তারেক রহমান
  • ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক: মেডিকেল বোর্ড
  • হাদির ওপর হামলা নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না: ইসি মাছউদ
  • সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ, জমাদান ও জামানতসহ বিভিন্ন বিষয়ে ইসির পরিপত্র
  • প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের ১১তম গ্রেড নিয়ে যা বললেন উপদেষ্টা
  • মেসির নিকট ক্ষমা চাইলেন মমতা ব্যানার্জি
  • আজ শনিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
    জাতীয়

    মৌলিক সংস্কারের ব্যাপারে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে: আলী রিয়াজ

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৩ জুন ২০২৫, ০১:১৩ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৩ জুন ২০২৫, ০১:১৩ পিএম

    মৌলিক সংস্কারের ব্যাপারে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে: আলী রিয়াজ

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৩ জুন ২০২৫, ০১:১৩ পিএম
    ছবি: সংগৃহীত

    সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন, জাতীয় সংসদের স্থায়ী কমিটির সভাপতি বিরোধী দল থেকে নেওয়া, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদ ৪ মাস এবং সে সময় জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন সম্পন্ন করাসহ মোট ৪টি বিষয় নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।

    মঙ্গলবার (৩ জুন) বেলা ১১টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এই বৈঠক শুরু হয়। এতে অংশ নিয়েছে বিএনপি জামায়াত সহ ৩০টি রাজনৈতিক দল।

    শুভেচ্ছা বক্তব্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ–সভাপতি অধ্যাপক আলী রিয়াজ বলেন, জুলাই সনদের ক্ষেত্রে সবাইকে একটি ঐক্যমতে পৌঁছাতে হবে। ঐকমত্য কমিশন কতগুলো মৌলিক সংস্কারের ব্যাপারে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

    তিনি বলেন, কিছু বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে। কিছু বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আরও আলাপ-আলোচনা করতে হবে। এরই ধারাবাহিকতা জুলাইয়ের মধ্যে একটি নাগরিক সনদ প্রণয়ন করার যাবে।

    আলী রিয়াজ বলেন, এ সনদের প্রধান উদ্দেশ্য হবে নাগরিকদের অধিকার সংরক্ষণ করা, ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরি করা এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে কার্যকর করা।

    তিনি জানান, পূর্বের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে যেসব বিষয়ে ঐকমত্য তৈরির জন্য প্রায় কাছাকাছি মতামত আছে বা সামান্য আলোচনা দরকার। সেসব বিষয় আমরা চিহ্নিত করে আলাদা আলাদাভাবে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা না করে সকলে মিলে আলোচনা করার কথা বিবেচনা করেছি। পারস্পরিক যুক্তিগুলো যদি শোনা যায়, তাহলে হয়তো অবস্থানগত পরিবর্তন ঘটে, সেই বিবেচনাতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

    এই সংলাপের রূপরেখা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, এ পর্যায়ের আলোচনায় আমরা যতটা সময় প্রয়োজন হয়, তা নিয়ে তিন-চারটা বিষয় করে আলোচনা করবো, যাতে সবাই এক জায়গায় আসতে পারি। সবসময় একমত যে হতে পারবো, তা নয়। কিছু বিষয়ে হয়তো একমত হওয়া যাবে, কিছু বিষয়ে যাবে না। কিন্তু আমাদের এক অর্থে একটা জায়গায় পৌঁছাতে হবে কারণ আমাদের সময়ের স্বল্পতা আছে—যেহেতু জুলাই মাসে যে সনদ তৈরি করতে যাচ্ছি, সেখানে কোনটা অন্তর্ভুক্ত থাকবে, কোনটা থাকবে না— আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সেই কাঠামো থেকেই আমরা আজকের বিষয় নির্ধারণ করেছি।

    তিনি আরও বলেন, কমিশনের যেসব সুপারিশ ছিল, সেসব আলোচনার মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়েছে, সেসব পরিবর্তন সম্পর্কে আমরা অবহিত হবো এবং তার ভিত্তিতে আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারবো। আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা সব বিষয়ে একমত হবো না, কিছু জায়গায় একমত হবো, বাকিটুকু প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল তাদের অবস্থান থেকে আরো যদি কিছু যুক্ত করতে চান, তারা বলবেন। সবাই মিলে একটা ন্যূনতম সম্মতির জায়গায় পৌঁছাতে পারলে আমরা সেসব সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে পারবো।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…