এইমাত্র
  • মেসিকে দেখতে না পেয়ে স্টেডিয়ামে সমর্থকদের ভাঙচুর
  • জামায়াতে যোগ দিলেন বিএনপি’র সাবেক এমপি
  • ওসমান হাদির পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
  • যারা নির্বাচন চায় না, তারাই হাদির ওপর হামলা করেছে: সালাউদ্দিন আহমেদ
  • ‘স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করিয়ে আমরা ঘরে ফিরবো’
  • রাজধানীতে ১২ তলা ভবনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট
  • হাদিকে দেখতে হাসপাতালে তিন উপদেষ্টা
  • হাদিকে গুলি করা সন্ত্রাসীরা শনাক্ত, যেকোনো সময় গ্রেপ্তার: ডিএমপি কমিশনার
  • হাদির ওপর হামলা: রাতেই সারা দেশে ‘অলআউট’ অভিযান
  • এই হামলা বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত : প্রধান উপদেষ্টা
  • আজ শনিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
    জাতীয়

    মডেল মসজিদ নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে: প্রেস সচিব

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৩ মার্চ ২০২৫, ০৫:৫২ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৩ মার্চ ২০২৫, ০৫:৫২ পিএম

    মডেল মসজিদ নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে: প্রেস সচিব

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৩ মার্চ ২০২৫, ০৫:৫২ পিএম

    ৫৬০টি মডেল মসজিদ নির্মাণে অনেক অনিয়ম হয়েছে। এক বিলিয়নের এই প্রকল্পে সৌদি আরবের কোনো ফান্ড ছিল না। প্রতিটি মসজিদ নির্মাণে ১৭/১৮ কোটি টাকা করে খরচ করা হয়েছে। দুর্নীতি না হলে ৭/৮ কোটি টাকায় করা যেত বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

    বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

    প্রেস সচিব বলেন, পতিত স্বৈরাচার ৫৬০টি মসজিদ নির্মাণ করেছিল। খরচ হয়েছিল ১ বিলিয়ন ডলার। স্বৈরাচারের সমর্থকরা বলেছিল এটা সৌদির আরবের ফান্ডের। সৌদি আরব এখানে একটা টাকাও দেয়নি। এই মসজিদের অনেক অনিয়মের কথা উঠে এসেছে। অনেক ধরনের অনিয়ম। সেটা নিয়ে কেবিনেট মিটিংয়ে আলাপ হয়েছে। ধর্ম মন্ত্রণালয় তদন্ত করার জন্য একটা কমিটি করে দিয়েছে।

    ‘প্রধান উপদেষ্টা কেবিনেট সচিবকে বলেছেন, সরকারি সংস্থাগুলোতে দ্রুত প্রচুর জনবল নিয়োগ করতে। যেসব ভেকেন্সি আছে। কেবিনেট সচিব আগামী মিটিংয়ে এটা উপস্থাপন করবেন যে, কোথায় কোথায় দ্রুত নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করা যাবে। খুব দ্রুত করা হবে।’

    তিনি বলেন, যেসব কোম্পানি বাংলাদেশের কাছে পাওনা ছিল আজকে একটি পর্যালোচনা করা হয়েছে। আমরা আশা করছি খুব দ্রুত এই ডিওগুলো ক্লিয়ার হবে। গ্রীষ্মকালে নেপাল থেকে আমাদের বিদ্যুৎ দিয়ে থাকেন। শীতকালে নেপালের বিদ্যুতের প্রচুর চাহিদা। তখন তখন আমাদের কিন্তু বিদ্যুৎ কম প্রয়োজন হয়। শীতকালে আমাদের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ নেপালে কীভাবে পাঠানো যায় সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

    প্রেস সচিব বলেন, বর্ষাকালে চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা হয়। চট্টগ্রামের মানুষ খুবই ভোগান্তিতে পড়েন। এটা নিয়ে আজকে কেবিনেটে অনেক আলোচনা হয়েছে। জলাবদ্ধতা দূর করার জন্য যেসব প্রজেক্ট নেওয়ার ছিল সেই বিষয়গুলো আজকে একটা রিভিউ হয়। মিটিংয়ে জানানো হয়, অনেকগুলো প্রজেক্ট এরই সন্তোষজনক। আমরা আশা করছি চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা আগামী বর্ষায় কমবে। পুরোপুরি যাবে কি না এ বিষয়ে আমরা এখনই বলতে পারছি না।

    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…