এইমাত্র
  • মেসিকে দেখতে না পেয়ে স্টেডিয়ামে সমর্থকদের ভাঙচুর
  • জামায়াতে যোগ দিলেন বিএনপি’র সাবেক এমপি
  • ওসমান হাদির পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
  • যারা নির্বাচন চায় না, তারাই হাদির ওপর হামলা করেছে: সালাউদ্দিন আহমেদ
  • ‘স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করিয়ে আমরা ঘরে ফিরবো’
  • রাজধানীতে ১২ তলা ভবনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট
  • হাদিকে দেখতে হাসপাতালে তিন উপদেষ্টা
  • হাদিকে গুলি করা সন্ত্রাসীরা শনাক্ত, যেকোনো সময় গ্রেপ্তার: ডিএমপি কমিশনার
  • হাদির ওপর হামলা: রাতেই সারা দেশে ‘অলআউট’ অভিযান
  • এই হামলা বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত : প্রধান উপদেষ্টা
  • আজ শনিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ভিজিএফের চাল বিতরণ স্থগিত

    মো. আব্দুল বাশির, চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ১১:১১ এএম
    মো. আব্দুল বাশির, চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ১১:১১ এএম

    বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ভিজিএফের চাল বিতরণ স্থগিত

    মো. আব্দুল বাশির, চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ১১:১১ এএম

    চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে ভিজিএফের চাল বিতরণকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের অভিযোগ উঠেছে।

    রবিবার (১৮ মার্চ) সকাল থেকেই চাল বিতরণের কথা থাকলেও দুই গ্রুপের মারামারির কারণে তা স্থগিত করা হয়েছে। শনিবার দুপুর আড়াইটার সময় গোহালবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে মারধরে এ ঘটনা ঘটে।

    ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন গোহালবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইয়াসিন আলী।

    সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বিএনপির আনোয়ারুল ইসলাম গ্রুপের ২০০, ইয়াজদানি জর্জ গ্রুপের ৪৫০, জামায়াত গ্রুপের ১০০ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গ্রুপকে ১০০ করে কার্ড ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।

    হামলার শিকার ইউপি সদস্য নূর হোসেন বলেন, বিএনপি নেতা আনোয়ারুল ইসলাম গ্রুপের কর্মী মাসুদ রানা পরিষদে এসে আমাকে বলে আমার থেকে নাকী ভিজিএফের কার্ড লাগবে। কিন্তু আমিতো ভাগে ৬২টি কার্ড পেয়েছি। যেখানে আমার বাড়িতে ১৫০ লোক ঘুরতেছে। সেখানে এতো কম কার্ড আমি কিভাবে তাকে দিব। তাই তাকে বুঝিয়ে বলি। কিন্তু সে আমার কোন কথা না শুনে চেয়ারম্যানের অফিসে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সে ও তার ছোট ভাই মইনুর আমাকে মারতে থাকে। এক পর্যায়ে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারি শুরু হয়।

    আনোয়ারুল ইসলাম গ্রুপের সমর্থক গোহালবাড়ি ইউনিয়নের ৭ ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সভাপতি মাসুদ রানা বলেন, আমি তাকে মারিনি। তার কাছে কার্ড চেয়েছি। কিন্তু সে দেয়নি। তার সাথে ধাক্কাধাক্কি হয়েছে। এটা আমাদের দলীয় ব্যাপার।

    এ বিষয়ে জানতে জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ভোলাহাট উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি।

    এদিকে, ভোলাহাট উপজেলা বিএনপির সভাপতি ইয়াজদানি জর্জ বলেন,নূর হোসেন বিএনপির একজন কর্মী। সে আমার অনুসারী নয়। তাকে আজকে মাসুদ নামের সাবেক যুবদল নেতা মারধর করেছে সেটা শুনেছি। এর বেশী আমার জানা নেই। এগুলোতে দলের সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে। তাই আমি বলবো যে বা যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও প্রশাসনিকত ব্যবস্থা গ্রহন করা হোক এমনটি আমার দাবি।

    অপরদিকে, ভোলাহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গোহালবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ইয়াসিন আলী বলেন, আজকে ভিজিএফের চালের কার্ড নিয়ে নূর হোসেন মেম্বারের মাথে বিএনপির এক কর্মী মাসুদের সাথে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। আজকে ১০ কেজি করে ২ হাজার ৬৫০ জনের মাঝে চাল বিতরণের কথা ছিল। কিন্তু এসব ঝামেলার কারণে আপাতত তা স্থগিত করা হয়েছে।

    এআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…