এইমাত্র
  • জনসমুদ্রে রূপ নিচ্ছে ৩০০ ফিট এলাকা, ‘লিডার আসছে’ স্লোগান মুখে মুখে
  • বিজি-২০২ ফ্লাইটে তারেক রহমানের জন্য সংরক্ষিত এ-১ সিট
  • লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছেছেন তারেক রহমান
  • ভারতের কলকাতা ও ত্রিপুরায় ‘বাংলাদেশবিরোধী’ বিক্ষোভ
  • ৯ ভারতীয়কে পুশ ইন করেছে বিএসএফ
  • শনিবার দেশের সব ব্যাংক খোলা থাকবে
  • লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরের পথে তারেক রহমান
  • ঢাকায় ‘ককটেল’ বিস্ফোরণে প্রাণ গেল পথচারীর
  • নোয়াখালীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী দেলু গ্রেপ্তার
  • চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় পূজার্তীর মৃত্যু
  • আজ বৃহস্পতিবার, ১০ পৌষ, ১৪৩২ | ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    পুঠিয়ায় প্রানিসম্পদ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও গাফিলতির অভিযোগ

    মো. আরিফুল হক রুবেল, পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৪১ পিএম
    মো. আরিফুল হক রুবেল, পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৪১ পিএম

    পুঠিয়ায় প্রানিসম্পদ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও গাফিলতির অভিযোগ

    মো. আরিফুল হক রুবেল, পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৪১ পিএম

    রাজশাহীর পুঠিয়ায় উপজেলা প্রানিসম্পদ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দূর্নীতি এবং কাজে গাফিলতির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, তাদের দুর্নীতির কারণে এলাকায় ৬ লাখ হাঁস-মুরগি এবং শতাধিক গবাদি পশুপালনকারী খামারীরা রোগব্যাধির ঝুঁকিতে পড়েছেন।

    এছাড়া, উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ছাড়াই মাংস বিক্রি করা হচ্ছে বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন।

    উপজেলা প্রানিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ২৫১টি মুরগি খামার, ৭টি হাঁস খামার, ৩০টি গাভীর খামার, ৬টি ভেড়ার খামার এবং ২২টি গরু মোটাতাজাকরণ খামার রয়েছে। উপজেলার মুরগি পালনসংখ্যা প্রায় ৬ লাখ ৩৪ হাজার।

    গবাদি পশুপালনকারীরা অভিযোগ করেছেন, প্রানিসম্পদ অফিসের ডাক্তাররা রোগব্যাধি শুরু হলে খামারে যান না। অফিসের কিছু কর্মচারী দীর্ঘদিন ধরে অবস্থান করলেও দায়িত্বপালন করেন না। তারা ব্যক্তিগতভাবে চিকিৎসা দিয়ে টাকা গ্রহণ করেন। এছাড়া, সরকারিভাবে খামারগুলোর জন্য কোনো ওষুধের ব্যবস্থা করা হয় না; খামারীরা নিজ উদ্যোগে রোগ প্রতিরোধের ওষুধ সংগ্রহ করে থাকেন।

    বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলা প্রানিসম্পদ অফিসে গেলে দেখা যায়, বিভিন্ন এলাকা থেকে অনেক গবাদি পশুর রোগ নিয়ে খামারিরা এসে উপস্থিত হয়েছেন।

    মরিজান বেগম নামের এক মহিলা জানান, অফিসে আসলে ডাক্তার ওষুধ লিখে দেন, কিন্তু কিনে খাওয়াতে হয়। আফাজ উদ্দিন জানান, তারা যে ওষুধের পরামর্শ দেন, তা কোম্পানির সঙ্গে তাদের চুক্তির আওতায় থাকে; বাকী ওষুধ কিনতে খামারিদের বাড়তি খরচ করতে হয়।

    এক নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অফিসকর্মী বলেন, জাতীয় প্রানিসম্পদ সপ্তাহের সরকারি বরাদ্দকৃত টাকা সঠিকভাবে ব্যবহার না করে লুটপাট করা হয়েছে। কর্মচারীরা সপ্তাহে দুই-তিন দিন অফিসে উপস্থিত থাকেন, অফিসে আসলেও ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধির সঙ্গে আলাপচারিতায় কার্যদিন শেষ করেন। দুপুর ২টার পর কেউ অফিসে থাকেন না।

    উপজেলা প্রানিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মাহমুদুর হাসান বলেন, “আমি নিয়মিত অফিসে উপস্থিত থাকি। অনেক সময় অফিসিয়াল কাজে বাইরে থাকতে হয়।”

    এনআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…