বিশ্বের অন্য কোনো টেস্ট খেলুড়ে দেশে স্থায়ীভাবে কিউরেটর নিয়োগ দেওয়ার ঘটনা নেই। সেখানে বিসিবিতে দু'জন বিদেশি কিউরেটর কাজ করছেন– শ্রীলঙ্কান গামিনি ডি সিলভা ও ভারতের প্রবীন হিঙ্গিকার।
গামিনি মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে কিউরেটরের দায়িত্ব পালন করছেন এক দশক হলো। মাসে সাড়ে ৩ হাজার ডলার বেতন পান এ লঙ্কান। অথচ বিসিবি ইচ্ছা করলে বিদেশে প্রশিক্ষণ দিয়ে ভালো মানের কিউরেটর তৈরি করতে পারত। এই বিভাগে সাবেক ক্রিকেটার না পাওয়ার পেছনে কারণও রয়েছে। দেশিদের কদর নেই বোর্ডে।
শ্রীলঙ্কান বা ভারতীয়দের হাজার হাজার ডলার দিতে পারলেও দেশিদের বেতন সামান্যই। বিসিবির এই নীতিমালাই বাংলাদেশে কিউরেটর বা ভালো কোচ তৈরিতে প্রধান অন্তরায়।
অথচ ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কায় বিদেশিদের মতো দেশি কোচ, কিউরেটর এবং আম্পায়ারদের প্রায় সমান সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়। ফলে দেশগুলোতে বিদেশ থেকে কিউরেটর বা আম্পায়ার নিয়োগ দিতে হয় না।