এইমাত্র
  • ১২ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি জাবালে নূর টাওয়ারের আগুন
  • চট্টগ্রাম-১৫ আসনে বিএনপি’র প্রার্থীকে জরিমানার পর শোকজ
  • আফগানিস্তানকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আক্রান্ত ৫৭২
  • যেকোনো মূল্যে নির্বাচনের উপযোগী পরিবেশ তৈরি করতে হবে: তারেক রহমান
  • ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক: মেডিকেল বোর্ড
  • হাদির ওপর হামলা নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না: ইসি মাছউদ
  • সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ, জমাদান ও জামানতসহ বিভিন্ন বিষয়ে ইসির পরিপত্র
  • প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের ১১তম গ্রেড নিয়ে যা বললেন উপদেষ্টা
  • মেসির নিকট ক্ষমা চাইলেন মমতা ব্যানার্জি
  • আজ শনিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    নববর্ষ উপলক্ষে পাবনায় ঘুরে ঘুরে পান্তা খাওয়ালেন বিএনপি নেতাকর্মীরা

    আব্দুল লতিফ রঞ্জু, পাবনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৪ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২৭ পিএম
    আব্দুল লতিফ রঞ্জু, পাবনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৪ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২৭ পিএম

    নববর্ষ উপলক্ষে পাবনায় ঘুরে ঘুরে পান্তা খাওয়ালেন বিএনপি নেতাকর্মীরা

    আব্দুল লতিফ রঞ্জু, পাবনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৪ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২৭ পিএম

    নববর্ষ উপলক্ষে পাবনার চাটমোহরে ঘুরে ঘুরে সাধারণ মানুষকে পান্তা খাওয়ালেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। মঙ্গলবার (১৪ এপ্রিল) বাংলা বর্ষবরণকে কেন্দ্র করে এমন ব্যতিক্রমী আয়োজন করে চাটমোহর পৌর বিএনপি।

    এদিন সকালে চাটমোহর বালুচর খেলার মাঠের পূর্বপাশের বটতলায় পান্তা খাওয়ানোর উদ্বোধন করা হয়। এ সময় চাটমোহর পৌর বিএনপি'র সভাপতি আসাদুজ্জামান আরশেদ, সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম তাইজুল সহ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

    পরে তারা সেখান থেকে চাটমোহর উপজেলা পরিষদ চত্বরসহ পৌর সদরের বিভিন্ন পয়েন্টে ঘুরে ঘুরে সাধারণ মানুষকে পান্তা খাওয়ান। পান্তার সাথে ছিল আলু ভর্তা, পেঁয়াজ ও কাঁচামরিচ।

    এ বিষয়ে চাটমোহর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম তাইজুল বলেন, বাংলা নববর্ষ আমাদের প্রাণের উৎসব। নববর্ষের দিনেই পান্তা ইলিশের আয়োজন করে বিভিন্ন সংগঠন। যা অনেক সাধারণ মানুষ খেতে পান না। আমরা একদম গ্রামের সাধারণ মানুষের মানুষের কথা চিন্তা করে যেমন তারা চিরাচরিতভাবে পান্তা পেঁয়াজ কাঁচামরিচ খান সেই আয়োজনটি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যাতে সবাই খেতে পারেন।

    চাটমোহর পৌর বিএনপি'র সভাপতি আসাদুজ্জামান আরশেদ বলেন, বাংলা নববর্ষ আর পান্তা একে অপরের সাথে মিশে গেছে। যা আমাদের গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যেরও একটি অংশ। আমরা চেষ্টা করেছি সেই ঐতিহ্যকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে। শুধু একটি জায়গায় সীমাবদ্ধ থেকে, শুধু নিজেরা পান্তা খেয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপনের চিন্তা করিনি। সাধারণ মানুষকেও সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করেছি।

    এমন আয়োজনকে সাধুবাদ জানিয়েছেন স্থানীয় নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরাও। দৈনিক চলনবিল পত্রিকার সম্পাদক রকিবুর রহমান টুকুন বলেন, সাধারণ মানুষকে পান্তা খাওয়ানোর এমন আয়োজন নিঃসন্দেহে ব্যতিক্রমী ও প্রশংসনীয়। অনেক সাধারণ মানুষই পহেলা বৈশাখের দিন নানা ব্যস্ততায় পান্তা খেতে পারেন না। এমন আয়োজনের মাধ্যমে বাংলা নববর্ষ ছুঁয়ে যাক সবার প্রাণে।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…