এইমাত্র
  • দেশের সব নির্বাচন অফিসে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
  • স্বামীকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে হত্যার অভিযোগ, স্ত্রী ও প্রেমিক আটক
  • রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্দে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা চান এরদোয়ান
  • ওসমান হাদির ওপর হামলাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা মনে করছে না বিএনপি
  • ছুটির দিনেও খোলা থাকবে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়
  • ওসমান হাদির ওপর হামলার পর পানছড়ি সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার
  • ১২ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি জাবালে নূর টাওয়ারের আগুন
  • চট্টগ্রাম-১৫ আসনে বিএনপি’র প্রার্থীকে জরিমানার পর শোকজ
  • আফগানিস্তানকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আক্রান্ত ৫৭২
  • আজ রবিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    রাজনীতি

    অন্তর্বর্তী সরকার বরাবরই বিএনপিকে অধিক গুরুত্ব দেয়: সামান্তা

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৫৫ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৫৫ পিএম

    অন্তর্বর্তী সরকার বরাবরই বিএনপিকে অধিক গুরুত্ব দেয়: সামান্তা

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৫৫ পিএম
    সংগৃহীত ছবি

    অন্তর্বর্তী সরকার বরাবরই বিএনপিকে অধিক গুরুত্ব দেয় বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন।

    বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিএনপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের পর বিকেলে এ বিষয়ে নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

    বিএনপির সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একটি দলকে সন্তুষ্ট করার জন্য যদি প্রধান উপদেষ্টা (নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট) সময় বলতেন, তাহলে এর বাইরের সব রাজনৈতিক দল ও পক্ষ অসন্তুষ্ট হতো।

    সামান্তা বলেন, ‘আজ বিএনপি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক করেছে। অন্তর্বর্তী সরকার বরাবরই বিএনপিকে অধিক গুরুত্ব দেয়। যদিও সেটা বৈষম্য, কিন্তু ভবিষ্যৎ রাজনীতির সুস্থ পরিবেশের জন্য আমরা সেটা নিয়ে আপত্তি করছি না। তবে একটি দলকে সন্তুষ্ট করার জন্য যদি প্রধান উপদেষ্টা (নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট) সময় বলতেন, তাহলে এর বাইরের সব রাজনৈতিক দল ও পক্ষ অসন্তুষ্ট হতো। বিশেষত তখন যখন জাতীয় ঐকমত্য কমিশন নিরলসভাবে কাজ করছে।’

    জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের সময় ঠিক হবে উল্লেখ করে সামান্তা শারমিন আরো বলেন, তারপর অন্তর্বর্তী সরকারকে দিতে হবে নির্বাচনপ্রক্রিয়ার রোডম্যাপ (পথনকশা)। বাংলাদেশের জনগণ জানবে কোন কোন বিষয়ে সব পক্ষ একমত হচ্ছে। যদি কোনো রাজনৈতিক দল প্রয়োজনীয় সংস্কারে একমত না হয়, তার ভিত্তিতে তার জনসমর্থন (ভোট) কমবে। তবে একমত হওয়া সংস্কারের পর সবাই নির্বাচনে সোৎসাহে অংশ নেবে। বিশেষত কদিন আগে বলে ওঠা ‘এই সরকারের কোনো সংস্কার মানব না’ নেতাকে নিয়ে করা বৈঠকে এটুকু সাবধানতা দরকার বৈকি।

    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…