এইমাত্র
  • কিছুটা ‍কমেছে সবজির দাম, চড়া তেল-পেঁয়াজ
  • মুক্ত হয় উত্তর-পূর্ব ও উত্তরাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
  • ঝিনাইদহে নসিমন চালককে কুপিয়ে হত্যা
  • দেশে তীব্র শৈত্যপ্রবাহের আভাস
  • যশোরে পোষা কুকুর-বিড়ালে আক্রান্ত বাড়ছে, টিকা সংকট
  • সব ঠিক থাকলে খালেদা জিয়াকে লন্ডন নেওয়া হবে রোববার
  • নওগাঁয় মাদকসহ ১ জন গ্রেপ্তার
  • বিএনপির মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে অগ্নিসংযোগ-বিক্ষোভ-সড়ক অবরোধ
  • নোয়াখালী প্রেসক্লাবে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া
  • ঢাকার পথে ডা. জুবাইদা রহমান
  • আজ শুক্রবার, ২১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের একমাত্র সমাধান দ্বিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: পোপ লিও

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:০৯ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:০৯ পিএম

    ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের একমাত্র সমাধান দ্বিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: পোপ লিও

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:০৯ পিএম
    সংগৃহীত ছবি

    ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের একমাত্র ন্যায়সঙ্গত সমাধান হিসেবে দ্বিরাষ্ট্র কাঠামোর প্রতি ভ্যাটিকানের দৃঢ় অবস্থান তুলে ধরেছেন পোপ লিও চতুর্দশ। তুরস্ক সফর শেষে রবিবার (৩০ নভেম্বর) লেবাননে যাওয়ার পথে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন।

    তিনি বলেন, এটাই একমাত্র সমাধান যা উভয় পক্ষের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে পারে।

    তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে ব্যক্তিগত বৈঠকে গাজা ও ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনার বিষয়টি তিনি নিশ্চিত করেন। পোপ লিও বলেন, আঞ্চলিক দুই বড় সংকট সমাধানে তুরস্কের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

    তিনি বলেন, আমরা জানি, এই মুহূর্তে ইসরায়েল এই সমাধান গ্রহণ করছে না। কিন্তু এই অঞ্চলে একটি ন্যায়সংগত সমাধান আনতে হলে পূর্ব জেরুজালেম, পশ্চিম তীর ও গাজায় একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই একমাত্র পথ।

    ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় এই মন্তব্যের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি। নেতানিয়াহু আগে বলেছিলেন, ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হামাসকে পুরস্কৃত করার শামিল হবে এবং সেটি ইসরায়েলের সীমান্তঘেঁষা আরও বড় হুমকি তৈরি করতে পারে।

    লেবাননে পোপ লিওকে স্বাগত জানানোর জন্য শহরের রাস্তা-ঘাটে ভিড় করেন হাজারো মানুষ। তিনি দেশটির প্রেসিডেন্ট জোসেফ আউনের সঙ্গে বৈঠক করবেন এবং প্রেসিডেন্সিয়াল প্যালেসে কর্তৃপক্ষ ও কূটনীতিকদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন।

    লেবাননে প্রায় ৩০ শতাংশ মানুষ খ্রিষ্টান এবং বাকিরা মুসলিম—শিয়া ও সুন্নি উভয়ই। তাই এ সফরকে লেবাননের বহু ধর্ম বিশিষ্ট সমাজে শান্তি ও সম্প্রীতির বার্তা বহনকারী বলে মনে করা হচ্ছে।

    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…