এইমাত্র
  • বিশ্বকাপের মেসি-রোনালদোর দেখা হতে পারে যে সমীকরণে
  • তারেক রহমানের নেতৃত্বেই নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি: আমীর খসরু
  • ‘ওরে রোকেয়ারে তুই কোনাই’
  • প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধনের সময় বাড়ল
  • ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপের ড্র: কোন গ্রুপে কোন দল?
  • পর্যাপ্ত মজুদ থাকা সত্ত্বেও মৌসুমের শুরুতে পেঁয়াজের কেজি ১৪০
  • উৎসুক জনতার ভিড় কম এভারকেয়ারে, সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
  • আজ কুড়িগ্রাম হানাদার মুক্ত দিবস
  • খালেদা জিয়াকে লন্ডন নেয়া হবে কি না সিদ্ধান্ত রাতে
  • অবিস্মরণীয় ৬ ডিসেম্বরে মুক্ত হয়েছিলো গণতন্ত্র: তারেক রহমান
  • আজ শনিবার, ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৬ ডিসেম্বর, ২০২৫
    অর্থ-বাণিজ্য

    পর্যাপ্ত মজুদ থাকা সত্ত্বেও মৌসুমের শুরুতে পেঁয়াজের কেজি ১৪০

    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৪৯ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৪৯ পিএম

    পর্যাপ্ত মজুদ থাকা সত্ত্বেও মৌসুমের শুরুতে পেঁয়াজের কেজি ১৪০

    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৪৯ পিএম
    ছবি: সংগৃহীত

    মৌসুমের শুরুতে পেঁয়াজের দাম অনেকেটাই বেড়েছে। পর্যপ্ত মজুদ থাকা স্বত্বেও দেশের খুচরা বাজারে দুই দিনের ব্যবধানে পেঁয়াজের কেজিপ্রতি দাম ৩০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। এখন প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে দেড়শ টাকা পর্যন্ত।

    ব্যবসায়ী ও বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, উৎপাদন অঞ্চল থেকে সরবরাহ কমে যাওয়ায় পাইকারি বাজারেই দাম বাড়ছে, যা দ্রুত প্রভাব ফেলেছে খুচরা বাজারে। বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, মজুতদাররা সিন্ডিকেট করে পেঁয়াজ আটকে রেখে দাম বাড়াচ্ছে। একই সঙ্গে দাম বাড়ার অজুহাত তুলে ভারত থেকে আমদানির জন্য সরকারকে চাপ দিচ্ছে।

    রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন বাজারে দেখা যায়, দেশি পেঁয়াজ কেজিপ্রতি ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ২ দিন আগেও এই দাম ছিল ১১০ থেকে ১২০ টাকার মধ্যে। মুড়িকাটা নতুন পেঁয়াজ আসতে শুরু করেছে। যদিও সেটা পরিমাণে খুব অল্প। আর পাতাসহ পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকায়।

    কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ীরা বলেন, ফরিদপুর, রাজবাড়ী ও পাবনার হাটে দুই দিনের ব্যবধানে পেঁয়াজ পাইকারি কেজিতে ৩০ থেকে ৪০ টাকা বেড়েছে। হাটে ৮০ বস্তা পেঁয়াজ কেনার পরিকল্পনা ছিল কিন্তু সরবরাহ কম থাকায় ২০ বস্তা পেয়েছি। ফলে দাম বাড়িয়ে বিক্রি করতে হচ্ছে।

    খুচরা বিক্রেতারা জানান, ক্রেতারা দাম শুনে হতবাক হচ্ছেন, কেউ কেউ তর্কেও জড়াচ্ছেন। তাদের দাবি, নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসা এবং আমদানি শুরু হলে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই দাম কমতে পারে।

    বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত মৌসুমে কৃষকরা ন্যায্য দাম না পেয়ে সব পেঁয়াজ বিক্রি করে ফেলেছেন। ফলে এখন তাদের কাছে পেঁয়াজ নেই। এই সুযোগে অসাধু মজুতদাররা সিন্ডিকেট করে পেঁয়াজ আটকে রেখে দাম বাড়াচ্ছেন।

    কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সরেজমিন উইংয়ের অতিরিক্ত পরিচালক (মনিটরিং ও বাস্তবায়ন) ড. জামাল উদ্দীন বলেন, প্রকৃতপক্ষে বাজারে সরবরাহের কোনো ঘাটতি নেই। আমদানির অনুমতি দিতে সরকারকে বাধ্য করতেই সিন্ডিকেটচক্র কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়াচ্ছে। অথচ এখনো এক লাখ টনেরও বেশি পুরোনো পেঁয়াজ আছে।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…