এইমাত্র
  • ঝিনাইদহে নসিমন চালককে কুপিয়ে হত্যা
  • দেশে তীব্র শৈত্যপ্রবাহের আভাস
  • যশোরে পোষা কুকুর-বিড়ালে আক্রান্ত বাড়ছে, টিকা সংকট
  • সব ঠিক থাকলে খালেদা জিয়াকে লন্ডন নেওয়া হবে রোববার
  • নওগাঁয় মাদকসহ ১ জন গ্রেপ্তার
  • বিএনপির মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে অগ্নিসংযোগ-বিক্ষোভ-সড়ক অবরোধ
  • নোয়াখালী প্রেসক্লাবে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া
  • ঢাকার পথে ডা. জুবাইদা রহমান
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবর্তন নবান্ন উৎসব-১৪৩২ উদযাপন
  • জামালপুরে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল চাচা-ভাতিজার
  • আজ শুক্রবার, ২১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    জাতীয়

    পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ অনুমোদন

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৪০ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৪০ পিএম

    পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ অনুমোদন

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৪০ পিএম
    সংগৃহীত ছবি

    পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

    বৃহস্পতিবার (০৪ ডিসেম্বর) বিকালে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান তিনি।

    রিজওয়ানা হাসান বলেন, পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি পুলিশ কমিশন গঠন করার অধ্যাদেশটা পাস করা হয়েছে। এই কমিশনের প্রধান থাকবে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারক, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে কাজ করেছেন—এমন গ্রেড ওয়ানের নিচে না এরকম কোনও সরকারি কর্মকর্তা, অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক গ্রেড ওয়ানের নিচে নয়, এমন কোন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, তিনি কর্মরত হতে পারেন, অবসরপ্রাপ্ত হতে পারেন, মানবাধিকার এবং সুশাসন বিষয়ে কাজ করেছে অন্তত ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা আছে এমন ব্যক্তি এই কমিশনের সদস্য হবে। এই পুলিশ কমিশন গঠনের আমাদের উদ্দেশ্যটা হচ্ছে পুলিশকে জনবান্ধব, জনমুখী করা। এই কমিশন সরকারের সঙ্গে মিলে কাজ করবে। পুলিশ যেন প্রভাবমুক্ত হয়ে কাজ করতে পারে, সেই ব্যাপারে কী কী করণীয় সে বিষয়ে এই কমিশন সরকারকে সুপারিশ প্রদান করবে। পুলিশ যাতে মানবাধিকার সংবেদনশীল হয়, সে বিষয়ে পুলিশের আধুনিকায়ন কোথায় কোথায় দরকার, কী ধরনের প্রশিক্ষণ দরকার—এগুলো তারা চিহ্নিত করবে।

    তিনি আরও বলেন, এই কমিশনের আরও দুটো গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে—এক. নাগরিকদের যে অভিযোগগুলো থাকবে পুলিশের ব্যাপারে, সেগুলোর তদন্ত নিষ্পত্তি করা। দুই. পেশাগত বিষয়ে পুলিশ সদস্যদের যদি কোনো অভিযোগ থাকে, সেগুলোর নিষ্পত্তি করা। এই হচ্ছে পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশের মূল ফিচার। এখানে পুলিশ এই কমিশনের যে কাজগুলো নির্ধারণ করা হয়েছে, পুলিশ কার্যক্রমে দক্ষতা ও উৎকর্ষ আনয়ন, শৃঙ্খলা এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয় সুপারিশ করা, নাগরিকের অভিযোগ অনুসন্ধান ও নিষ্পত্তি, পুলিশ সদস্যদের সংকট নিরসন, পুলিশের সক্ষমতা বৃদ্ধি তথ্য প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ কল্যাণমূলক ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন বা কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন সরকারকে সুপারিশ দেওয়া। আর পুলিশ সংক্রান্ত যেসব আইন গবেষণা করতে হবে সেগুলোর বিষয়েও সরকারকে সুপারিশ প্রদান করা।

    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…