এইমাত্র
  • প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত, জানা গেল সম্ভাব্য তারিখ
  • খালেদা জিয়ার জানাজা পর্যন্ত সারাদেশে দোকানপাট বন্ধ রাখার অনুরোধ
  • খালেদা জিয়ার জানাজা উপলক্ষ্যে চলবে অতিরিক্ত মেট্রোট্রেন
  • বর্ষসেরা একাদশে নেই আর্জেন্টিনা-ব্রাজিলের কেউ
  • খালেদা জিয়ার দাফন হবে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায়, জানাজায় নেওয়া যাবে না ব্যাগ
  • টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
  • খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দেবেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • বিপিএলের স্থগিত হওয়া দুই ম্যাচের নতুন সূচি প্রকাশ
  • খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে ক্রীড়াঙ্গনে শোকের ছায়া
  • পানিসংকট ও খাল দখলে বিপর্যস্ত বাগেরহাট–রামপালের কৃষি‎
  • আজ মঙ্গলবার, ১৬ পৌষ, ১৪৩২ | ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫
    জাতীয়

    অধ্যাপক আবু সুফিয়ানের ‘বীর প্রতীক’ পদবি বাতিল

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৭ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৭ পিএম

    অধ্যাপক আবু সুফিয়ানের ‘বীর প্রতীক’ পদবি বাতিল

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৭ পিএম
    সংগৃহীত ছবি

    অধ্যাপক আবু সুফিয়ানের নামের সঙ্গে যুক্ত করা ‘বীর প্রতীক’ খেতাব বাতিল করেছে সরকার। একই সঙ্গে তিনি প্রকৃতপক্ষে মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন কি না—তা যাচাইবাছাইয়ের জন্য নোটিশ দেওয়ার সিদ্ধান্তও হয়েছে।

    সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক শাহিনা খাতুনের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

    এতে বলা হয়, খুলনার দৌলতপুর উপজেলার বাসিন্দা অধ্যাপক আবু সুফিয়ানে (পিতা- মৃত সামসুদ্দিন বিশ্বাস) নামে ২২ নভেম্বর ২০২০ সালে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বেসামরিক গেজেট নং-৪১৯৩ প্রকাশিত হয়। পরে তার স্ত্রী, সাবেক প্রতিমন্ত্রী বেগম মুন্নুজান সুফিয়ান একটি ডিও লেটারের মাধ্যমে স্বামীর নামের শেষে ‘বীর প্রতীক’ যুক্ত করার আবেদন করেন। ওই ডিও লেটারে মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের কথা উল্লেখ করা হলেও তা সঠিক নয় বলে অভিযোগ ওঠে।

    ডিও লেটারের ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় ১৫ জুন ২০২৩ সালে ৪৮.০০.০০০০.০০৪.৩১.০৫২.২০১৯/২৮৭ নম্বর প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে অধ্যাপক আবু সুফিয়ানের নামের সঙ্গে ‘বীর প্রতীক’ যুক্ত করে বেসামরিক গেজেট নং-৪১৯৩ সংশোধন করে।

    এ বিষয়ে সম্প্রতি বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হলে বিষয়টি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নজরে আসে। এরপর জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) ১০২তম সভায় বিষয়টি আলোচনা হয়। সভায় ১৫ জুন ২০২৩ সালে সংশোধিত প্রজ্ঞাপন বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং অধ্যাপক আবু সুফিয়ান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন কি না, তা যাচাইয়ের জন্য নোটিশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

    প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭৩ সালে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে ৪৭৬ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে বীর শ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম ও বীর প্রতীক খেতাবে ভূষিত করে গেজেট প্রকাশ করা হয়। ওই তালিকায় অধ্যাপক আবু সুফিয়ানের নাম নেই। পরে মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য নতুন করে আর কাউকে রাষ্ট্রীয় খেতাব দেওয়া হয়নি।

    মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ২০২৩ সালের সংশোধিত গেজেটের মাধ্যমে যে ভ্রান্ত ধারণার সৃষ্টি হয়েছিল, তা নিরসনের লক্ষ্যেই সর্বশেষ এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…