এইমাত্র
  • কিছুটা ‍কমেছে সবজির দাম, চড়া তেল-পেঁয়াজ
  • মুক্ত হয় উত্তর-পূর্ব ও উত্তরাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
  • ঝিনাইদহে নসিমন চালককে কুপিয়ে হত্যা
  • দেশে তীব্র শৈত্যপ্রবাহের আভাস
  • যশোরে পোষা কুকুর-বিড়ালে আক্রান্ত বাড়ছে, টিকা সংকট
  • সব ঠিক থাকলে খালেদা জিয়াকে লন্ডন নেওয়া হবে রোববার
  • নওগাঁয় মাদকসহ ১ জন গ্রেপ্তার
  • বিএনপির মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে অগ্নিসংযোগ-বিক্ষোভ-সড়ক অবরোধ
  • নোয়াখালী প্রেসক্লাবে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া
  • ঢাকার পথে ডা. জুবাইদা রহমান
  • আজ শুক্রবার, ২১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    কৃষ্ণসাগরে রাশিয়ার তেলের ট্যাঙ্কারে ড্রোন হামলা, ছিলেন ৪ বাংলাদেশি নাবিক

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৩০ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩৬ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৩০ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩৬ পিএম

    কৃষ্ণসাগরে রাশিয়ার তেলের ট্যাঙ্কারে ড্রোন হামলা, ছিলেন ৪ বাংলাদেশি নাবিক

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৩০ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩৬ পিএম
    ছবি: সংগৃহীত

    কৃষ্ণসাগর অতিক্রমের সময় রাশিয়ার কথিত ‘ছায়া নৌবহরের’ জ্বালানি তেলবাহী দুটি ট্যাংকারে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেনের নৌবাহিনী। ইউক্রেনীয় কর্মকর্তাদের নিশ্চিত করা এই হামলায় গাম্বিয়ার পতাকাবাহী ট্যাংকার ২টিতে বিস্ফোরণ এবং আগুন ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। এই হামলার লক্ষ্য হলো রাশিয়ার তেল-নির্ভর যুদ্ধ-অর্থায়নকে দুর্বল করা।

    ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির যাচাই করা ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, উচ্চগতিতে ছুটে আসা নৌ ড্রোনগুলো সরাসরি ট্যাংকারগুলোতে আঘাত হানার মুহূর্তে বিস্ফোরণ ও কালো ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে।

    তুরস্কের উপকূলে গত শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) ‘এমটি কায়রোস’ এবং ‘বিরাট’ নামের ট্যাংকার দুটির ওপর এই হামলার ঘটনা ঘটে। পরদিন শনিবার ‘বিরাট’ ট্যাংকারে আরো একটি হামলার খবর পাওয়া গেছে। তবে এসব ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের তথ্য নেই।

    বিভিন্ন গণমাধ্যমের সূত্রমতে, হামলার পর তুরস্কের কোস্ট গার্ডের সদস্যরা ‘এমটি কায়রোস’ থেকে ২৫ নাবিককে উদ্ধার করেন। উদ্ধার হওয়াদের মধ্যে ৪জন বাংলাদেশি নাবিক রয়েছেন এবং তারা সবাই সুস্থ আছেন।

    ইউক্রেনের সামরিক ও নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, হামলায় ‘সি বেবি’ নামের বিশেষ নৌ ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে, যা ইউক্রেনের নিরাপত্তা পরিষেবা (এসবিইউ) তৈরি করেছে। কৃষ্ণসাগরের দক্ষিণ-পশ্চিমে কায়রোসএবং আরও পূর্ব অঞ্চলে বিরাট ট্যাংকারটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

    উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ইউক্রেন আক্রমণের পর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা এড়াতে রাশিয়া পুরনো ও মালিকানা-অস্পষ্ট শত শত জাহাজ নিয়ে এই ছায়া নৌবহর তৈরি করেছে। বীমা ও রেজিস্ট্রেশন নিয়েও এসব ট্যাংকারকে ঘিরে রয়েছে নানা ধোঁয়াশা। লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জের তথ্য মতে, ক্ষতিগ্রস্ত ট্যাংকার দুটিই আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার আওতায় ছিল।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…