এইমাত্র
  • কিছুটা ‍কমেছে সবজির দাম, চড়া তেল-পেঁয়াজ
  • মুক্ত হয় উত্তর-পূর্ব ও উত্তরাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
  • ঝিনাইদহে নসিমন চালককে কুপিয়ে হত্যা
  • দেশে তীব্র শৈত্যপ্রবাহের আভাস
  • যশোরে পোষা কুকুর-বিড়ালে আক্রান্ত বাড়ছে, টিকা সংকট
  • সব ঠিক থাকলে খালেদা জিয়াকে লন্ডন নেওয়া হবে রোববার
  • নওগাঁয় মাদকসহ ১ জন গ্রেপ্তার
  • বিএনপির মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে অগ্নিসংযোগ-বিক্ষোভ-সড়ক অবরোধ
  • নোয়াখালী প্রেসক্লাবে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া
  • ঢাকার পথে ডা. জুবাইদা রহমান
  • আজ শুক্রবার, ২১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    নওগাঁয় ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

    আব্দুল মান্নান, নওগাঁ প্রতিনিধি প্রকাশ: ৩০ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৪১ পিএম
    আব্দুল মান্নান, নওগাঁ প্রতিনিধি প্রকাশ: ৩০ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৪১ পিএম

    নওগাঁয় ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

    আব্দুল মান্নান, নওগাঁ প্রতিনিধি প্রকাশ: ৩০ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৪১ পিএম

    নওগাঁর মান্দায় ডিএনএ পরীক্ষায় সন্তানের পিতৃত্বের প্রমাণ মেলায় ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি কামরুল ইসলাম ওরফে মোকছেদ (৩০) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

    রবিবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরের দিকে নওগাঁ আদালত চত্বর থেকে তাকে আটক করা হয়। গ্রেপ্তার কামরুল মান্দা উপজেলার শোভাপুর গ্রামের রমজান আলীর ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিআইডির উপপরিদর্শক (এসআই) মো. তোজাম্মেল হক।

    সিআইডি সূত্র জানায়, একটি মাদ্রাসার ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের প্রস্তাব ও কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল কামরুল। মেয়েটি রাজি না হওয়ায় সে তাকে হুমকিও দেয়। একপর্যায়ে কিশোরীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলে তাকে একাধিকবার জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৩০ জুলাই কামরুলের বাড়িতে সুযোগ পেয়ে আবারও তাকে ধর্ষণ করা হয়।

    পরবর্তীতে কিশোরীর শারীরিক পরিবর্তন লক্ষ্য করে পরিবার স্থানীয় একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করালে ২৫ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা বলে রিপোর্ট আসে।

    বিষয়টি জানাজানি হলে পরিবারের পক্ষ থেকে কামরুলকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া হলেও তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন এবং ঘটনার সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেন।

    এরপর কিশোরীর বাবা ২০২৪ সালের ২ জানুয়ারি মান্দা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। শুরুতে থানার তদন্ত কর্মকর্তা কামরুলের সম্পৃক্ততা না পেয়ে তাকে অব্যাহতি দিয়ে প্রতিবেদন দাখিল করেন। বাদী এ রিপোর্টে নারাজী জানালে আদালত সিআইডিকে পুনরায় তদন্তের নির্দেশ দেন।

    তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই তোজাম্মেল হক জানান, ভুক্তভোগীর বর্ণনার ভিত্তিতে ছয় মাস আগে কামরুলসহ তিনজনের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হয়। গত ২৬ নভেম্বর প্রাপ্ত ডিএনএ রিপোর্টে দেখা যায়, কিশোরীর নবজাতকের সঙ্গে কামরুলের ডিএনএ মিল রয়েছে।

    রবিবার সকালে বিষয়টি জানাতে কামরুলকে সিআইডি অফিসে ডাকা হয়। রিপোর্টের বিষয়টি আঁচ করতে পেরে তিনি কৌশলে পালানোর চেষ্টা করেন। পরে আদালত চত্বর থেকে তাকে আটক করা হয়।

    ইখা

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…