ভোলা-বরিশাল সেতু নির্মাণসহ পাঁচ দফা দাবিতে ভোলা করিডোর বা ট্রানজিট বন্ধ ঘোষণা করে আন্দোলনে নেমেছে ছাত্রজনতা। এতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সম্মতি দিয়ে যুক্ত হয়েছেন স্থানীয়রাও। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় শহরের পরাঞ্জন বাজার এলাকায় বিভিন্ন স্লোগান স্লোগানে তারা এ কর্মসূচি পালন করেন।
এরআগে, গতকাল ভোলা করিডর বা ট্রানজিট বন্ধ ঘোষণা ও বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসক কার্যালয় এবং জেলার প্রতিটি উপজেলা অফিস ঘেরাও করে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
পরে বুধবার সকাল থেকেই খুলনা, বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চল থেকে ভোলা হয়ে লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারগামী পণ্যবাহী ও দূরপাল্লার যানবাহন আটকে দেয় আন্দোলনকারীরা। এতে ভোলা করিডোর ব্যবহারকারী পরিবহন চলাচলে ব্যাপক ভোগান্তি তৈরি হয় এবং যানজটের সৃষ্টি হয়।
আন্দোলনকারীরা বলেন, ‘ভোলা-বরিশাল সেতু আমাদের ন্যায্য দাবি। সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট আশ্বাস না পাওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে। আগামীকাল সকাল থেকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও সাত উপজেলার ইউএনও অফিস ঘেরাও করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হবে।’
উল্লেখ্য, ভোলা-বরিশাল সেতুর দাবীতে বেশ কয়েক দিন ধরে আন্দোলন সংগ্রাম চলছে। দাবী না মানা পযন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোঘনাও দেন আন্দোলনকারীরা।
ইখা