এইমাত্র
  • মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে এমএলএসে ইতিহাস গড়ে চ্যাম্পিয়ন মায়ামি
  • তুরস্কে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ৭, আহত ১১
  • লেবাননে জাতিসংঘ টহল দলের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৬
  • ভারতের পর্যটনরাজ্য গোয়ার নাইটক্লাবে বড় অগ্নিকাণ্ড, নিহত ২৩
  • রায়েরবাজারে অজ্ঞাত ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ উত্তোলন শুরু আজ
  • আজ থেকে শুরু হচ্ছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক পরীক্ষা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধে ইনুর মামলায় আজ তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য
  • ২০২৬ বিশ্বকাপের সূচি ঘোষণা, কবে-কখন কার সঙ্গে কার ম্যাচ
  • যারা এতদিন নির্বাচনের জন্য পাগল ছিলেন, তাদের এখন ভিন্ন সুর: জামায়াত আমির
  • খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় সব ধরনের সহযোগিতা করছে সরকার : প্রেসসচিব
  • আজ রবিবার, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আইন-আদালত

    ৬৭৮ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০১:০৮ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০১:০৮ পিএম

    ৬৭৮ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০১:০৮ পিএম
    ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা। ছবি: সংগৃহীত

    ৬৭৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিক দিলীপ কুমার আগরওয়ালার বিরুদ্ধে মামলা করেছে সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।

    আজ মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সকালে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মো. জসীমউদ্দিন খান এ তথ্য জানান।

    পুলিশ জানায়, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড লিমিটেডের স্বত্বাধিকারী হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে দেশে-বিদেশে স্বর্ণ ও হীরা ব্যবসা পরিচালনার আড়ালে অর্থ পাচার ও চোরাকারবারি করে আসছিলেন দিলীপ আগরওয়ালা।

    গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড লিমিটেডের আর্থিক লেনদেনের নথিপত্র ও ব্যাংক হিসাব পর্যালোচনা করে অনুসন্ধান শুরু করেছিল সিআইডির ফিন্যানসিয়াল ক্রাইম ইউনিট।

    পুলিশ জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি স্থানীয় বাজার থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে স্বর্ণ ও হীরা সংগ্রহ করে অবৈধ পন্থায় অর্থ উপার্জন করেছে এমন তথ্য সিআইডির অনুসন্ধানে উঠে এসেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সোমববার ঢাকার গুলশান থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করা হয়।

    অনুসন্ধানে আরো উঠে আসে, প্রতিষ্ঠানটি ২০০৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর থেকে গত বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এলসির মাধ্যমে বিদেশ থেকে মোট ৩৮ কোটি ৪৭ লাখ ৪৮ হাজার ১১ টাকার স্বর্ণবার, অলংকার, লুজ ডায়মন্ড ও অন্যান্য পণ্য বৈধভাবে আমদানি করে। একই সময়ে স্থানীয় বাজার থেকে ক্রয়-বিনিময় ও পরিবর্তন পদ্ধতিতে মোট ৬৭৮ কোটি ১৯ লাখ ১৪ হাজার ১৪ টাকার স্বর্ণ ও হীরা সংগ্রহ করে। তবে প্রতিষ্ঠানটি সিআইডিকে এর উৎস বা সরবরাহকারী সংক্রান্ত বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেনি।

    রাষ্ট্রের অর্থপাচারে জড়িত বিভিন্ন ব্যক্তি ও গোষ্ঠিদের আইনের আওতায় আনা এবং রাষ্ট্রের আর্থিক স্বার্থ সংরক্ষণে সিআইডির এ ধরণের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে বলেও জসীমউদ্দিন খান জানান।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…